আজকের পত্রিকা ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়। কারণ, ট্রাম্প প্রশাসন হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমোদন বাতিল করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে হোয়াইট হাউসের বিরোধ এতে আরও তীব্র আকার ধারণ করেছে।
আজ শুক্রবার বিবিসি জানিয়েছে, বোস্টনে করা ওই মামলায় হার্ভার্ড কর্তৃপক্ষ ট্রাম্প প্রশাসনের পদক্ষেপকে আইনের ‘স্পষ্ট লঙ্ঘন’ বলে আখ্যায়িত করেছে।
মামলার এক দিন আগেই যুক্তরাষ্ট্রের ‘হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগ’ (ডিএইচএস) জানায়, তারা হার্ভার্ডের শিক্ষার্থী ভিসা কর্মসূচির অ্যাকসেস বাতিল করছে। এই কর্মসূচির আওতায়ই বিদেশি শিক্ষার্থীরা যুক্তরাষ্ট্রে পড়াশোনা করতে পারে।
ট্রাম্প প্রশাসনের অভিযোগ, হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় ইহুদিবিরোধিতার বিরুদ্ধে যথেষ্ট পদক্ষেপ নেয়নি এবং নিয়োগ ও ভর্তি প্রক্রিয়ায় সংস্কার আনেনি। তবে এসব অভিযোগ জোরালোভাবে অস্বীকার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
বর্তমানে হার্ভার্ডে প্রায় ৬ হাজার ৮০০ বিদেশি শিক্ষার্থী রয়েছেন, যা ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে মোট ভর্তির প্রায় ২৭ শতাংশ।
হার্ভার্ড মামলায় বলেছে, ‘কলমের এক খোঁচায় সরকার আমাদের ছাত্রসংখ্যার এক-চতুর্থাংশকে মুছে ফেলতে চেয়েছে। অথচ এই শিক্ষার্থীরাই বিশ্ববিদ্যালয়ের লক্ষ্য ও কর্মকাণ্ডে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে।’
বিশ্ববিদ্যালয় আদালতের কাছে আবেদন করেছে, যাতে হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগের গতকাল বৃহস্পতিবারের সিদ্ধান্ত স্থগিত করা হয়। এই সিদ্ধান্তেই হার্ভার্ডের স্টুডেন্ট অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ ভিজিটর প্রোগ্রাম সার্টিফিকেশন বাতিল করা হয়েছে।
হার্ভার্ডের প্রেসিডেন্ট অ্যালান গারবার এক চিঠিতে বলেছেন, ‘আমরা এই বেআইনি ও অযৌক্তিক পদক্ষেপের তীব্র নিন্দা জানাই। সরকার একের পর এক পদক্ষেপ নিয়ে হার্ভার্ডকে শাস্তি দেওয়ার চেষ্টা করছে। কারণ, আমরা আমাদের একাডেমিক স্বাধীনতা বিসর্জন দিতে রাজি হইনি।’
ট্রাম্প প্রশাসন শুধু হার্ভার্ড নয়, অন্য শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেও নিশানায় রেখেছে। তারা দাবি করেছে, এসব প্রতিষ্ঠানকে ফিলিস্তিনপন্থী কর্মীদের দমন ও রক্ষণশীল মতামতের প্রতি বৈষম্য দূর করতে হবে।
এ ছাড়া দেশজুড়ে ডজনখানেক বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে ট্রাম্প প্রশাসন। নিউইয়র্কের কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটির মতো প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে তারা কিছু ছাড়ও আদায় করে নিয়েছে।
চলতি বছরের এপ্রিল মাসে হোয়াইট হাউস হার্ভার্ডের জন্য বরাদ্দ ২.২ বিলিয়ন ডলারের ফেডারেল অর্থায়ন স্থগিত করে এবং প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বিশ্ববিদ্যালয়টির করছাড় সুবিধা বাতিলেরও হুমকি দেন।
এই অর্থায়ন স্থগিতের পরিপ্রেক্ষিতে হার্ভার্ড আগেও একটি মামলা করেছিল, যেখানে তারা ট্রাম্প প্রশাসনের ওই পদক্ষেপ বন্ধের দাবি জানায়।
হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় ম্যাসাচুসেটস অঙ্গরাজ্যের কেমব্রিজে অবস্থিত এবং এটি যুক্তরাষ্ট্রের প্রাচীন ও খ্যাতনামা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে শীর্ষস্থানীয়।
যুক্তরাষ্ট্রের ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়। কারণ, ট্রাম্প প্রশাসন হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমোদন বাতিল করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে হোয়াইট হাউসের বিরোধ এতে আরও তীব্র আকার ধারণ করেছে।
আজ শুক্রবার বিবিসি জানিয়েছে, বোস্টনে করা ওই মামলায় হার্ভার্ড কর্তৃপক্ষ ট্রাম্প প্রশাসনের পদক্ষেপকে আইনের ‘স্পষ্ট লঙ্ঘন’ বলে আখ্যায়িত করেছে।
মামলার এক দিন আগেই যুক্তরাষ্ট্রের ‘হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগ’ (ডিএইচএস) জানায়, তারা হার্ভার্ডের শিক্ষার্থী ভিসা কর্মসূচির অ্যাকসেস বাতিল করছে। এই কর্মসূচির আওতায়ই বিদেশি শিক্ষার্থীরা যুক্তরাষ্ট্রে পড়াশোনা করতে পারে।
ট্রাম্প প্রশাসনের অভিযোগ, হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় ইহুদিবিরোধিতার বিরুদ্ধে যথেষ্ট পদক্ষেপ নেয়নি এবং নিয়োগ ও ভর্তি প্রক্রিয়ায় সংস্কার আনেনি। তবে এসব অভিযোগ জোরালোভাবে অস্বীকার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
বর্তমানে হার্ভার্ডে প্রায় ৬ হাজার ৮০০ বিদেশি শিক্ষার্থী রয়েছেন, যা ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে মোট ভর্তির প্রায় ২৭ শতাংশ।
হার্ভার্ড মামলায় বলেছে, ‘কলমের এক খোঁচায় সরকার আমাদের ছাত্রসংখ্যার এক-চতুর্থাংশকে মুছে ফেলতে চেয়েছে। অথচ এই শিক্ষার্থীরাই বিশ্ববিদ্যালয়ের লক্ষ্য ও কর্মকাণ্ডে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে।’
বিশ্ববিদ্যালয় আদালতের কাছে আবেদন করেছে, যাতে হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগের গতকাল বৃহস্পতিবারের সিদ্ধান্ত স্থগিত করা হয়। এই সিদ্ধান্তেই হার্ভার্ডের স্টুডেন্ট অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ ভিজিটর প্রোগ্রাম সার্টিফিকেশন বাতিল করা হয়েছে।
হার্ভার্ডের প্রেসিডেন্ট অ্যালান গারবার এক চিঠিতে বলেছেন, ‘আমরা এই বেআইনি ও অযৌক্তিক পদক্ষেপের তীব্র নিন্দা জানাই। সরকার একের পর এক পদক্ষেপ নিয়ে হার্ভার্ডকে শাস্তি দেওয়ার চেষ্টা করছে। কারণ, আমরা আমাদের একাডেমিক স্বাধীনতা বিসর্জন দিতে রাজি হইনি।’
ট্রাম্প প্রশাসন শুধু হার্ভার্ড নয়, অন্য শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেও নিশানায় রেখেছে। তারা দাবি করেছে, এসব প্রতিষ্ঠানকে ফিলিস্তিনপন্থী কর্মীদের দমন ও রক্ষণশীল মতামতের প্রতি বৈষম্য দূর করতে হবে।
এ ছাড়া দেশজুড়ে ডজনখানেক বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে ট্রাম্প প্রশাসন। নিউইয়র্কের কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটির মতো প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে তারা কিছু ছাড়ও আদায় করে নিয়েছে।
চলতি বছরের এপ্রিল মাসে হোয়াইট হাউস হার্ভার্ডের জন্য বরাদ্দ ২.২ বিলিয়ন ডলারের ফেডারেল অর্থায়ন স্থগিত করে এবং প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বিশ্ববিদ্যালয়টির করছাড় সুবিধা বাতিলেরও হুমকি দেন।
এই অর্থায়ন স্থগিতের পরিপ্রেক্ষিতে হার্ভার্ড আগেও একটি মামলা করেছিল, যেখানে তারা ট্রাম্প প্রশাসনের ওই পদক্ষেপ বন্ধের দাবি জানায়।
হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় ম্যাসাচুসেটস অঙ্গরাজ্যের কেমব্রিজে অবস্থিত এবং এটি যুক্তরাষ্ট্রের প্রাচীন ও খ্যাতনামা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে শীর্ষস্থানীয়।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আকস্মিক সিদ্ধান্তে এইচ-১বি ভিসায় ১ লাখ ডলারের ফি আরোপের ঘোষণায় চরম অস্থিরতা তৈরি হয়েছে ভারতীয় তথ্যপ্রযুক্তি খাতে। এই নীতির প্রতিক্রিয়ায় শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) ভারত সরকার জানায়, এই ধরনের পদক্ষেপে গুরুতর মানবিক পরিণতি হতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগেখেয়াল করুন, এই তিন দেশ ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলেও সমস্যা সমাধানে দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধানের কথা বলেছে। অর্থাৎ এই একটামাত্র উপায় ছাড়া হয়তো ফিলিস্তিন-ইসরায়েল সমস্যা সমাধানের কোনো পথ নেই। কিন্তু এই দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধান কি আদৌ সম্ভব?
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্য, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়া ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে। শিগগির স্বীকৃতি দেবে ফ্রান্স, পর্তুগালসহ আরও কয়েকটি দেশ। এর মধ্য দিয়ে বিশ্বে ১৪০টিরও বেশি দেশের স্বীকৃতি পেতে যাচ্ছে ফিলিস্তিন। এই অবস্থায় পশ্চিম তীরে বসবাস করা ফিলিস্তিনিদের প্রতিক্রিয়া জানতে চেয়েছিল যুক্তরাজ্যভিত্তিক গার্ডিয়ান।
৫ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিয়েছে যুক্তরাজ্য, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়া। সম্প্রতি এই তিন দেশ জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে ফিলিস্তিনের বিষয়ে নিজেদের অবস্থান তুলে ধরেছিল।
৭ ঘণ্টা আগে