আজকের পত্রিকা ডেস্ক
হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে একটি চুক্তি সম্পন্নের প্রায় কাছাকাছি বলে দাবি করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গত মঙ্গলবার তিনি বলেন, এই চুক্তি অনুযায়ী মার্কিন শিক্ষায় শীর্ষে থাকা এই প্রতিষ্ঠান ৫০ কোটি ডলার পরিশোধ করবে। স্কুল নীতিমালা নিয়ে কয়েক মাস ধরে আলোচনার পর এই অগ্রগতি এসেছে বলে জানান ট্রাম্প।
যুক্তরাষ্ট্রের বেশ কয়েকটি নামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে টানাপোড়েন চলছে ট্রাম্প প্রশাসনের। প্রো-প্যালেস্টাইন বিক্ষোভ, ক্যাম্পাস ডাইভারসিটি এবং ট্রান্সজেন্ডার নীতিসহ নানা ইস্যুতে এসব প্রতিষ্ঠানের ফেডারেল তহবিল আটকে দেওয়ার হুমকি দিয়েছে তারা।
ট্রাম্প ওভাল অফিসে এক অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা প্রায় শেষের দিকে চলে এসেছি। লিন্ডা (শিক্ষামন্ত্রী লিন্ডা ম্যাকমাহন) শেষ মুহূর্তের বিস্তারিত চূড়ান্ত করছে।’
ট্রাম্প আরও বলেন, ‘তারা প্রায় ৫০ কোটি ডলার পরিশোধ করবে এবং বাণিজ্যিক প্রশিক্ষণ স্কুল পরিচালনা করবে। তারা মানুষকে এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) শেখাবে। পাশাপাশি ইঞ্জিনসহ আরও নানা বিষয়ে আরও অনেক কিছু শেখাবে।’ তবে এ নিয়ে আর কোনো বিস্তারিত তথ্য দেননি তিনি।
ট্রাম্পের এই মন্তব্যে তাৎক্ষণিক কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি হার্ভার্ড।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ট্রাম্প প্রশাসনের তদন্ত নিয়ে মত প্রকাশের স্বাধীনতা, গোপনীয়তা এবং একাডেমিক স্বাধীনতার প্রশ্নে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন অধিকারকর্মীরা।
ট্রাম্প দাবি করেন, হার্ভার্ড এবং অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রো-প্যালেস্টাইন বিক্ষোভ চলাকালে ইহুদিবিদ্বেষী কার্যকলাপ প্রদর্শন অনুমোদন করেছে।
বিক্ষোভকারীরা (যাদের মধ্যে কিছু ইহুদি সংগঠনও রয়েছে) বলছে, সরকার ভুলভাবে ইসরায়েলের গাজায় হামলা এবং ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড দখল নিয়ে সমালোচনাকে ইহুদিবিদ্বেষের সঙ্গে একীভূত করছে এবং ফিলিস্তিনিদের অধিকারের দাবিকে চরমপন্থার সমর্থন হিসেবে দেখছে। সরকার ইসলামভীতি (ইসলামোফোবিয়া) নিয়ে কোনো তদন্ত ঘোষণা করেনি।
গত এপ্রিলের শেষের দিকে হার্ভার্ডের টাস্কফোর্স জানায়, ২০২৩ সালের অক্টোবরে হামাসের হামলার পর ইসরায়েলের গাজায় যুদ্ধ চলাকালে বিশ্ববিদ্যালয়টির ইহুদি ও মুসলিম শিক্ষার্থীরা বিদ্বেষ ও নিপীড়নের শিকার হয়েছিল।
সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে বেশ কিছু বিশ্ববিদ্যালয় চুক্তিতে গেছে। এর মধ্যে রয়েছে কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় ও ব্রাউন বিশ্ববিদ্যালয়। তারা সরকারের নির্দিষ্ট কিছু শর্ত মেনে নিয়েছে। কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় সরকারকে ২২ কোটি ডলারের বেশি পরিশোধে রাজি হয়েছে। অন্যদিকে ব্রাউন বিশ্ববিদ্যালয় ঘোষণা করেছে, তারা স্থানীয় কর্মসংস্থান উন্নয়নে সহায়তার জন্য ৫ কোটি ডলার দেবে।
হার্ভার্ডের ক্যাম্পাসে প্রো-প্যালেস্টাইন আন্দোলন তীব্র আকার ধারণ করলে ট্রাম্প প্রশাসন বিশ্ববিদ্যালয়টির বিরুদ্ধে নজরদারি বাড়ায় এবং ২০০ কোটি ডলারেরও বেশি গবেষণা অনুদান বন্ধের উদ্যোগ নেয়।
এ ছাড়া আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের হার্ভার্ডে ভর্তি নিষিদ্ধ করার উদ্যোগ নেয় ট্রাম্প প্রশাসন, বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বীকৃতির মর্যাদা নিয়ে হুমকি দেয় এবং ফেডারেল সিভিল রাইটস আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলে আরও তহবিল বন্ধ করার পথ খুলে দেয়।
হার্ভার্ডের প্রেসিডেন্ট অ্যালান গারবার বলেন, জানুয়ারিতে ট্রাম্প পুনরায় ক্ষমতায় ফেরার পর থেকে নেওয়া বিভিন্ন ফেডারেল পদক্ষেপ বিশ্ববিদ্যালয়টিকে বছরে প্রায় এক বিলিয়ন ডলার আয় থেকে বঞ্চিত করতে পারে, যার ফলে কর্মী ছাঁটাই এবং নিয়োগ স্থগিত করার মতো পরিস্থিতি তৈরি হবে।
এসব পদক্ষেপের কয়েকটির বিরুদ্ধে হার্ভার্ড আদালতে চ্যালেঞ্জ করেছে। তাদের দাবি, বিশ্ববিদ্যালয়টি পরিচালনা, নিয়োগ ও শিক্ষাক্রম প্রশাসনের মতাদর্শের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ করার দাবি প্রত্যাখ্যান করায় ট্রাম্প প্রশাসন প্রতিশোধমূলক ব্যবস্থা নিচ্ছে এবং তাদের মত প্রকাশের স্বাধীনতা লঙ্ঘন করছে।
হার্ভার্ডের করা দুটি মামলা মার্কিন জেলা আদালতের বিচারক অ্যালিসন বোরোজের কাছে হস্তান্তর করা হয়। সাবেক ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার মনোনীত এই বোস্টন-ভিত্তিক বিচারক ট্রাম্প প্রশাসনের আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত আটকে দেন এবং ৩ সেপ্টেম্বর হার্ভার্ডের গবেষণা তহবিল কেটে দেওয়া অব্যাহত রাখতেও নিষেধাজ্ঞা জারি করেন।
তবে এই রায় ঘোষণার পরের দিনগুলোতেও প্রশাসন হার্ভার্ডের সঙ্গে লড়াই আরও জোরদার করেছে। ট্রাম্পের সাম্প্রতিক মন্তব্যের আগের দিনই মার্কিন স্বাস্থ্য ও মানবসেবা মন্ত্রণালয় জানায়, তারা একটি প্রক্রিয়া শুরু করতে যাচ্ছে, যা বিশ্ববিদ্যালয়টিকে সব সরকারি সংস্থার সঙ্গে চুক্তি করা বা তহবিল পাওয়া থেকে বঞ্চিত করতে পারে।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ফেডারেল তহবিল স্থগিতের প্রচেষ্টায় সরকার আরও কিছু আইনি ধাক্কা খেয়েছে। গত সপ্তাহে এক ফেডারেল বিচারক ট্রাম্প প্রশাসনকে নির্দেশ দেন, তারা যেন ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার স্থগিত ৫০ কোটি ডলারের বেশি ফেডারেল অনুদান পুনরায় চালু করে।
হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে একটি চুক্তি সম্পন্নের প্রায় কাছাকাছি বলে দাবি করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গত মঙ্গলবার তিনি বলেন, এই চুক্তি অনুযায়ী মার্কিন শিক্ষায় শীর্ষে থাকা এই প্রতিষ্ঠান ৫০ কোটি ডলার পরিশোধ করবে। স্কুল নীতিমালা নিয়ে কয়েক মাস ধরে আলোচনার পর এই অগ্রগতি এসেছে বলে জানান ট্রাম্প।
যুক্তরাষ্ট্রের বেশ কয়েকটি নামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে টানাপোড়েন চলছে ট্রাম্প প্রশাসনের। প্রো-প্যালেস্টাইন বিক্ষোভ, ক্যাম্পাস ডাইভারসিটি এবং ট্রান্সজেন্ডার নীতিসহ নানা ইস্যুতে এসব প্রতিষ্ঠানের ফেডারেল তহবিল আটকে দেওয়ার হুমকি দিয়েছে তারা।
ট্রাম্প ওভাল অফিসে এক অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা প্রায় শেষের দিকে চলে এসেছি। লিন্ডা (শিক্ষামন্ত্রী লিন্ডা ম্যাকমাহন) শেষ মুহূর্তের বিস্তারিত চূড়ান্ত করছে।’
ট্রাম্প আরও বলেন, ‘তারা প্রায় ৫০ কোটি ডলার পরিশোধ করবে এবং বাণিজ্যিক প্রশিক্ষণ স্কুল পরিচালনা করবে। তারা মানুষকে এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) শেখাবে। পাশাপাশি ইঞ্জিনসহ আরও নানা বিষয়ে আরও অনেক কিছু শেখাবে।’ তবে এ নিয়ে আর কোনো বিস্তারিত তথ্য দেননি তিনি।
ট্রাম্পের এই মন্তব্যে তাৎক্ষণিক কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি হার্ভার্ড।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ট্রাম্প প্রশাসনের তদন্ত নিয়ে মত প্রকাশের স্বাধীনতা, গোপনীয়তা এবং একাডেমিক স্বাধীনতার প্রশ্নে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন অধিকারকর্মীরা।
ট্রাম্প দাবি করেন, হার্ভার্ড এবং অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রো-প্যালেস্টাইন বিক্ষোভ চলাকালে ইহুদিবিদ্বেষী কার্যকলাপ প্রদর্শন অনুমোদন করেছে।
বিক্ষোভকারীরা (যাদের মধ্যে কিছু ইহুদি সংগঠনও রয়েছে) বলছে, সরকার ভুলভাবে ইসরায়েলের গাজায় হামলা এবং ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড দখল নিয়ে সমালোচনাকে ইহুদিবিদ্বেষের সঙ্গে একীভূত করছে এবং ফিলিস্তিনিদের অধিকারের দাবিকে চরমপন্থার সমর্থন হিসেবে দেখছে। সরকার ইসলামভীতি (ইসলামোফোবিয়া) নিয়ে কোনো তদন্ত ঘোষণা করেনি।
গত এপ্রিলের শেষের দিকে হার্ভার্ডের টাস্কফোর্স জানায়, ২০২৩ সালের অক্টোবরে হামাসের হামলার পর ইসরায়েলের গাজায় যুদ্ধ চলাকালে বিশ্ববিদ্যালয়টির ইহুদি ও মুসলিম শিক্ষার্থীরা বিদ্বেষ ও নিপীড়নের শিকার হয়েছিল।
সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে বেশ কিছু বিশ্ববিদ্যালয় চুক্তিতে গেছে। এর মধ্যে রয়েছে কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় ও ব্রাউন বিশ্ববিদ্যালয়। তারা সরকারের নির্দিষ্ট কিছু শর্ত মেনে নিয়েছে। কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় সরকারকে ২২ কোটি ডলারের বেশি পরিশোধে রাজি হয়েছে। অন্যদিকে ব্রাউন বিশ্ববিদ্যালয় ঘোষণা করেছে, তারা স্থানীয় কর্মসংস্থান উন্নয়নে সহায়তার জন্য ৫ কোটি ডলার দেবে।
হার্ভার্ডের ক্যাম্পাসে প্রো-প্যালেস্টাইন আন্দোলন তীব্র আকার ধারণ করলে ট্রাম্প প্রশাসন বিশ্ববিদ্যালয়টির বিরুদ্ধে নজরদারি বাড়ায় এবং ২০০ কোটি ডলারেরও বেশি গবেষণা অনুদান বন্ধের উদ্যোগ নেয়।
এ ছাড়া আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের হার্ভার্ডে ভর্তি নিষিদ্ধ করার উদ্যোগ নেয় ট্রাম্প প্রশাসন, বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বীকৃতির মর্যাদা নিয়ে হুমকি দেয় এবং ফেডারেল সিভিল রাইটস আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলে আরও তহবিল বন্ধ করার পথ খুলে দেয়।
হার্ভার্ডের প্রেসিডেন্ট অ্যালান গারবার বলেন, জানুয়ারিতে ট্রাম্প পুনরায় ক্ষমতায় ফেরার পর থেকে নেওয়া বিভিন্ন ফেডারেল পদক্ষেপ বিশ্ববিদ্যালয়টিকে বছরে প্রায় এক বিলিয়ন ডলার আয় থেকে বঞ্চিত করতে পারে, যার ফলে কর্মী ছাঁটাই এবং নিয়োগ স্থগিত করার মতো পরিস্থিতি তৈরি হবে।
এসব পদক্ষেপের কয়েকটির বিরুদ্ধে হার্ভার্ড আদালতে চ্যালেঞ্জ করেছে। তাদের দাবি, বিশ্ববিদ্যালয়টি পরিচালনা, নিয়োগ ও শিক্ষাক্রম প্রশাসনের মতাদর্শের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ করার দাবি প্রত্যাখ্যান করায় ট্রাম্প প্রশাসন প্রতিশোধমূলক ব্যবস্থা নিচ্ছে এবং তাদের মত প্রকাশের স্বাধীনতা লঙ্ঘন করছে।
হার্ভার্ডের করা দুটি মামলা মার্কিন জেলা আদালতের বিচারক অ্যালিসন বোরোজের কাছে হস্তান্তর করা হয়। সাবেক ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার মনোনীত এই বোস্টন-ভিত্তিক বিচারক ট্রাম্প প্রশাসনের আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত আটকে দেন এবং ৩ সেপ্টেম্বর হার্ভার্ডের গবেষণা তহবিল কেটে দেওয়া অব্যাহত রাখতেও নিষেধাজ্ঞা জারি করেন।
তবে এই রায় ঘোষণার পরের দিনগুলোতেও প্রশাসন হার্ভার্ডের সঙ্গে লড়াই আরও জোরদার করেছে। ট্রাম্পের সাম্প্রতিক মন্তব্যের আগের দিনই মার্কিন স্বাস্থ্য ও মানবসেবা মন্ত্রণালয় জানায়, তারা একটি প্রক্রিয়া শুরু করতে যাচ্ছে, যা বিশ্ববিদ্যালয়টিকে সব সরকারি সংস্থার সঙ্গে চুক্তি করা বা তহবিল পাওয়া থেকে বঞ্চিত করতে পারে।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ফেডারেল তহবিল স্থগিতের প্রচেষ্টায় সরকার আরও কিছু আইনি ধাক্কা খেয়েছে। গত সপ্তাহে এক ফেডারেল বিচারক ট্রাম্প প্রশাসনকে নির্দেশ দেন, তারা যেন ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার স্থগিত ৫০ কোটি ডলারের বেশি ফেডারেল অনুদান পুনরায় চালু করে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তাঁর প্রস্তাবিত ২০ দফা যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনার অধীনে গাজা উপত্যকা থেকে ফিলিস্তিনিদের বিতাড়িত করা হবে না। তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, এই চুক্তি ‘সম্পূর্ণভাবে চূড়ান্ত ও সম্পন্ন’ হয়েছে।
২ মিনিট আগেগাজায় যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়নে যুক্তরাষ্ট্র এগিয়ে এসেছে সরাসরি নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দিতে। মার্কিন সেনা মোতায়েনের মধ্য দিয়ে তৈরি হচ্ছে এক যৌথ নিরাপত্তাকাঠামো, যাতে যুক্ত থাকবে মধ্যপ্রাচ্যের একাধিক দেশও। বিশ্লেষকদের মতে, এ ধরনের নিশ্চয়তা শেষ পর্যন্ত হামাসকে চুক্তিতে রাজি করাতে বড় ভূমিকা
১ ঘণ্টা আগেগাজা শান্তিচুক্তির প্রথম ধাপে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস ও ইসরায়েল উভয় পক্ষই রাজি হয়েছে। ইসরায়েলি জিম্মি বা ফিলিস্তিনি বন্দীদের বিনিময়ে গাজা থেকে ইসরায়েলি সেনা সরিয়ে নেওয়ার কার্যক্রম শুরু করার ঘোষণা দিয়েছে তারা। এটি যদি বাস্তবায়িত হয় এবং গাজায় যুদ্ধ বন্ধ হয়, তবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্
৯ ঘণ্টা আগে২০২৩ সালের ৩০ জুন, লস অ্যাঞ্জেলেস থেকে কলম্বো যাচ্ছিল কাতার এয়ারওয়েজের একটি বিমান। ওই বিমানের যাত্রী ছিলেন ৮৫ বছর বয়সী ড. অসোকা জয়াবীরা। অবসরপ্রাপ্ত হৃদ্রোগ বিশেষজ্ঞ ড. অসোকা ছিলেন নিরামিষভোজী। তাঁর যাত্রাপথ ছিল প্রায় সাড়ে ১৫ ঘণ্টার।
১০ ঘণ্টা আগে