ইউক্রেনে রুশ বাহিনীর বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া ক্লাস্টার বোমা বা গুচ্ছবোমা ব্যবহার করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে হোয়াইট হাউস। খবর সিএনএনের।
হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র জন কিরবি বলেন, রাশিয়ার প্রতিরক্ষামূলক অবস্থান ও অপারেশনে মার্কিন ক্লাস্টার বোমা কার্যকরভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। খবর বিবিসির
এই ক্লাস্টার বোমার বিশেষত্ব হলো, এতে একাধিক বিস্ফোরক বোম্বলেট থাকে। বছরের পর বছর এই বোমা অবিস্ফোরিত অবস্থায় পড়ে থাকতে পারে। যুদ্ধ শেষ হয়ে গেলেও পরবর্তী সময়ে বিস্ফোরণ ঘটতে পারে। এ কারণে বোমাটিকে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ বা বেসামরিক মানুষের মৃত্যুর কারণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। বিস্তৃত অঞ্চলে নির্বিচারে হত্যাযজ্ঞ চালানোর ক্ষমতা থাকায় শতাধিক দেশে এই বোমা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
ইউক্রেনকে এই বোমা সরবরাহ করছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেন, ইউক্রেনের গোলাবারুদের ঘাটতি পূরণে এ ধরনের যুদ্ধাস্ত্র দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এটি খুবই কঠিন একটি সিদ্ধান্ত। এ বিষয়ে তিনি মিত্র দেশগুলোর সঙ্গে কথা বলেছেন। অন্যদিকে ইউক্রেন বলছে, নিজ ভূখণ্ডের দখল ফিরিয়ে নিতে শত্রুসেনাদের ওপর তারা ক্লাস্টার বোমা ব্যবহার করবে। রাশিয়ার ভূখণ্ডে ব্যবহার করবে না।
জন কিরবি বলেন, রুশ বাহিনীর বিরুদ্ধে ইউক্রেন ক্লাস্টার বোমা কার্যকরভাবে ব্যবহার করছে। তারা (ইউক্রেন) রাশিয়ার প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থা ও কৌশলে প্রভাব ফেলছে।
রাশিয়া গত বছর ইউক্রেনের বেসামরিক এলাকায় আগ্রাসন শুরু করার পর থেকে একই ধরনের ক্লাস্টার বোমা ব্যবহার করা হচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের বোমা পাঠানোর সিদ্ধান্তের প্রতিক্রিয়ায় রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছিলেন, রাশিয়ার কাছে পর্যাপ্ত পরিমাণ ক্লাস্টার বোমা আছে। ইউক্রেনে তার সেনাদের বিরুদ্ধে এ ধরনের বোমা ব্যবহৃত হলে মস্কোও মজুতে থাকা মারাত্মক ওই যুদ্ধাস্ত্র ব্যবহারের অধিকার রাখে।
ইউক্রেনে রুশ বাহিনীর বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া ক্লাস্টার বোমা বা গুচ্ছবোমা ব্যবহার করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে হোয়াইট হাউস। খবর সিএনএনের।
হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র জন কিরবি বলেন, রাশিয়ার প্রতিরক্ষামূলক অবস্থান ও অপারেশনে মার্কিন ক্লাস্টার বোমা কার্যকরভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। খবর বিবিসির
এই ক্লাস্টার বোমার বিশেষত্ব হলো, এতে একাধিক বিস্ফোরক বোম্বলেট থাকে। বছরের পর বছর এই বোমা অবিস্ফোরিত অবস্থায় পড়ে থাকতে পারে। যুদ্ধ শেষ হয়ে গেলেও পরবর্তী সময়ে বিস্ফোরণ ঘটতে পারে। এ কারণে বোমাটিকে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ বা বেসামরিক মানুষের মৃত্যুর কারণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। বিস্তৃত অঞ্চলে নির্বিচারে হত্যাযজ্ঞ চালানোর ক্ষমতা থাকায় শতাধিক দেশে এই বোমা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
ইউক্রেনকে এই বোমা সরবরাহ করছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেন, ইউক্রেনের গোলাবারুদের ঘাটতি পূরণে এ ধরনের যুদ্ধাস্ত্র দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এটি খুবই কঠিন একটি সিদ্ধান্ত। এ বিষয়ে তিনি মিত্র দেশগুলোর সঙ্গে কথা বলেছেন। অন্যদিকে ইউক্রেন বলছে, নিজ ভূখণ্ডের দখল ফিরিয়ে নিতে শত্রুসেনাদের ওপর তারা ক্লাস্টার বোমা ব্যবহার করবে। রাশিয়ার ভূখণ্ডে ব্যবহার করবে না।
জন কিরবি বলেন, রুশ বাহিনীর বিরুদ্ধে ইউক্রেন ক্লাস্টার বোমা কার্যকরভাবে ব্যবহার করছে। তারা (ইউক্রেন) রাশিয়ার প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থা ও কৌশলে প্রভাব ফেলছে।
রাশিয়া গত বছর ইউক্রেনের বেসামরিক এলাকায় আগ্রাসন শুরু করার পর থেকে একই ধরনের ক্লাস্টার বোমা ব্যবহার করা হচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের বোমা পাঠানোর সিদ্ধান্তের প্রতিক্রিয়ায় রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছিলেন, রাশিয়ার কাছে পর্যাপ্ত পরিমাণ ক্লাস্টার বোমা আছে। ইউক্রেনে তার সেনাদের বিরুদ্ধে এ ধরনের বোমা ব্যবহৃত হলে মস্কোও মজুতে থাকা মারাত্মক ওই যুদ্ধাস্ত্র ব্যবহারের অধিকার রাখে।
কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলার জেরে যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার পারমাণবিক শক্তিধর দুই বৈরী প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তান। সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) ছয় দিন ধরে উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি গুলির ঘটনা ঘটছে। সীমান্তে জোরদার করা হয়েছে সামরিক বাহিনীর উপস্থিতি। কূটনীতিক বহিষ্কারসহ...
২ ঘণ্টা আগেইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার হয়ে লড়াইয়ের জন্য ১৫ হাজার সেনাসদস্য পাঠিয়েছে উত্তর কোরিয়া। তাঁদের মধ্যে এখন পর্যন্ত প্রায় ৬০০ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন আরও ৪ সহস্রাধিক। সব মিলিয়ে মোট হতাহতের সংখ্যা ৪ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে। গতকাল বুধবার দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনআইএসের এক গোপন...
৪ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধের ঘটনায় চরম আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে ভারতের বিমান সংস্থাগুলো। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম পিটিআই বলছে, এ ঘটনায় দেশটির এয়ারলাইনসগুলোর বাড়তি খরচ মাসে ৩০৭ কোটি রুপি ছাড়িয়ে যেতে পারে।
৪ ঘণ্টা আগেভারতের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার বলেছেন, পাকিস্তান কোনো উত্তেজনা বাড়ানোর পদক্ষেপ নেবে না, তবে ভারত উসকানি দিলে তার দাঁতভাঙা জবাব দেবে।
৬ ঘণ্টা আগে