অপ্রাপ্তবয়স্ক ছাত্রদের অশ্লীল ছবি পাঠানো এবং তাদের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কের কথা স্বীকার করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের ২৪ বছর বয়সী এক শিক্ষিকা। ধারণা করা হচ্ছে, তাঁকে সর্বোচ্চ ৩৩ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হবে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক পোস্ট এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ওই শিক্ষিকার নাম ক্যাসিডি ক্রাউস। তিনি লোয়ার আইকেএম ম্যানিং স্কুলে শিক্ষকতা করতেন। তবে গত বছর অপ্রাপ্তবয়স্কদের যৌন হয়রানির অভিযোগ উঠলে তিনি পদত্যাগ করেন। গত সোমবার (২৯ জানুয়ারি) এই শিক্ষিকা আদালতে তাঁর দোষ স্বীকার করে নেন।
আজ সোমবার আদালতে ক্যাসিডি যুক্তরাষ্ট্রের আইনে তৃতীয় শ্রেণির যৌন নির্যাতন, এক শিশুর সঙ্গে দুটি অশ্লীল কাজ এবং নাবালকদের কাছে অশ্লীল ছবি পাঠানোর দায় স্বীকার করেছেন।
এর আগে অপ্রাপ্তবয়স্ক শিক্ষার্থীদের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কের বিষয়টি সামনে আসার পর তাঁর স্বামী বিবাহবিচ্ছেদ করেন।
শিক্ষিকার বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, স্ন্যাপচ্যাটের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের তিনি অশ্লীল ছবি পাঠাতেন। এ ছাড়া এক অপ্রাপ্তবয়স্ক শিক্ষার্থীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক করেছেন।
এর মধ্যে এক শিক্ষার্থীকে ২০২২ সালের জানুয়ারি থেকে মে পর্যন্ত তিনি স্ন্যাপচ্যাটে অশ্লীল ছবি পাঠান। আরও দুজনকে পাঠান ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে জুনের মাধ্যমে। সে বছরই কয়েক দিন পর তার বিয়ে হয়।
অপরদিকে তিনি ২০২২ সালের মে মাসে মাত্র ১৩ বছর বয়সী এক শিক্ষার্থীকে ‘অস্বাভাবিকভাবে স্পর্শ’ করেন। এর পরের বছর ১৪ বছর বয়সী এক ছাত্রের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক করেন তিনি।
সব দোষ স্বীকার করায় এই শিক্ষিকাকে সর্বোচ্চ ৩৩ বছরের কারাদণ্ড দিতে পারেন আদালত। আগামী ১১ মার্চ তাঁর বিরুদ্ধে রায় দেওয়ার তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে।
এর আগে গত মাসে যুক্তরাষ্ট্রের আরকানসাসের এক শিক্ষিকা তাঁর এক ছাত্রের সঙ্গে ৩০ বার শারীরিক সম্পর্ক করার কথা স্বীকার করেন। ২০২৩ সালের এপ্রিলে ১৭ বছর বয়সী এক ছাত্র অভিযোগ করলে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।
তিনি ওই ছাত্রকে প্রলুব্ধ করে ক্লাসরুমের ভেতর, মাঠে, গাড়িতে এবং নিজের বাড়িতে শারীরিক সম্পর্ক করেছিলেন।
অপ্রাপ্তবয়স্ক ছাত্রদের অশ্লীল ছবি পাঠানো এবং তাদের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কের কথা স্বীকার করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের ২৪ বছর বয়সী এক শিক্ষিকা। ধারণা করা হচ্ছে, তাঁকে সর্বোচ্চ ৩৩ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হবে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক পোস্ট এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ওই শিক্ষিকার নাম ক্যাসিডি ক্রাউস। তিনি লোয়ার আইকেএম ম্যানিং স্কুলে শিক্ষকতা করতেন। তবে গত বছর অপ্রাপ্তবয়স্কদের যৌন হয়রানির অভিযোগ উঠলে তিনি পদত্যাগ করেন। গত সোমবার (২৯ জানুয়ারি) এই শিক্ষিকা আদালতে তাঁর দোষ স্বীকার করে নেন।
আজ সোমবার আদালতে ক্যাসিডি যুক্তরাষ্ট্রের আইনে তৃতীয় শ্রেণির যৌন নির্যাতন, এক শিশুর সঙ্গে দুটি অশ্লীল কাজ এবং নাবালকদের কাছে অশ্লীল ছবি পাঠানোর দায় স্বীকার করেছেন।
এর আগে অপ্রাপ্তবয়স্ক শিক্ষার্থীদের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কের বিষয়টি সামনে আসার পর তাঁর স্বামী বিবাহবিচ্ছেদ করেন।
শিক্ষিকার বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, স্ন্যাপচ্যাটের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের তিনি অশ্লীল ছবি পাঠাতেন। এ ছাড়া এক অপ্রাপ্তবয়স্ক শিক্ষার্থীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক করেছেন।
এর মধ্যে এক শিক্ষার্থীকে ২০২২ সালের জানুয়ারি থেকে মে পর্যন্ত তিনি স্ন্যাপচ্যাটে অশ্লীল ছবি পাঠান। আরও দুজনকে পাঠান ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে জুনের মাধ্যমে। সে বছরই কয়েক দিন পর তার বিয়ে হয়।
অপরদিকে তিনি ২০২২ সালের মে মাসে মাত্র ১৩ বছর বয়সী এক শিক্ষার্থীকে ‘অস্বাভাবিকভাবে স্পর্শ’ করেন। এর পরের বছর ১৪ বছর বয়সী এক ছাত্রের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক করেন তিনি।
সব দোষ স্বীকার করায় এই শিক্ষিকাকে সর্বোচ্চ ৩৩ বছরের কারাদণ্ড দিতে পারেন আদালত। আগামী ১১ মার্চ তাঁর বিরুদ্ধে রায় দেওয়ার তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে।
এর আগে গত মাসে যুক্তরাষ্ট্রের আরকানসাসের এক শিক্ষিকা তাঁর এক ছাত্রের সঙ্গে ৩০ বার শারীরিক সম্পর্ক করার কথা স্বীকার করেন। ২০২৩ সালের এপ্রিলে ১৭ বছর বয়সী এক ছাত্র অভিযোগ করলে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।
তিনি ওই ছাত্রকে প্রলুব্ধ করে ক্লাসরুমের ভেতর, মাঠে, গাড়িতে এবং নিজের বাড়িতে শারীরিক সম্পর্ক করেছিলেন।
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
১ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে