যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সহযোগিতা সংস্থা ইউএসএআইডি নিয়ে কয়েক দিন ধরেই বেশ জল ঘোলা হচ্ছে। সংস্থাটি বন্ধ করে দেওয়া হবে নাকি এগিয়ে নেওয়া—তা নিয়ে মনস্থির করতে পারছিল না মার্কিন প্রশাসন। অবশেষে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন পররাষ্ট্রমন্ত্রী রুবিওকে সংস্থাটির প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে।
স্থানীয় সময় গতকাল সোমবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর এক বিবৃতিতে এই বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। বিবৃতিতে বলা হয়, ‘যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা (ইউএসএআইডি) তার মূল মিশন থেকে অনেক আগেই সরে এসেছে। সংস্থাটির মূল মিশন ছিল বিদেশে যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের দায়িত্বশীলভাবে অগ্রগতি সাধন করা এবং এখন এটা স্পষ্টভাবে প্রমাণিত যে, সংস্থাটির তহবিলের একটি বড় অংশ যুক্তরাষ্ট্রের মূল জাতীয় স্বার্থের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ নয়।’
এতে আরও বলা হয়, ‘এই এজেন্সির কার্যক্রমের ওপর নিয়ন্ত্রণ এবং আরও ভালোভাবে বোঝাপড়া অর্জনের উদ্দেশ্যে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড জে ট্রাম্প পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওকে সংস্থাটির কার্যকর প্রশাসক হিসেবে নিযুক্ত করেছেন। সেক্রেটারি রুবিও কংগ্রেসকে জানিয়েছেন ইউএসএআইডির বৈদেশিক সহায়তা কার্যক্রম পর্যালোচনা শুরু হয়েছে এবং এটি পুনর্গঠনের দিকে নজর দেওয়া হচ্ছে।’
স্টেট ডিপার্টমেন্টের বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ইউএসএআইডিকে নিশ্চিত করতে হবে যে, তাদের কার্যক্রম আমেরিকাই সবার আগে নীতি এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রচেষ্টার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ, আমরা আমেরিকান জনগণের স্বার্থ রক্ষা করতে থাকব এবং তাদের করের টাকার অপচয় যাতে না হয় তা নিশ্চিত করব।’
এর আগে, বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নতুন সরকারি কর্মদক্ষতা বিভাগের (ডিওজিই) চেয়ারম্যান ইলন মাস্ক জানিয়েছিলেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ইউএসআইডি বন্ধে সায় দিয়েছেন। তিনি বলেছিলেন, তিনি প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা ইউএসএআইডির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা করেছেন। আলোচনায় ট্রাম্প সম্মতি দিয়েছেন যে, সংস্থাটি বন্ধ করে দেওয়া উচিত।
তার আগে, ইলন মাস্ক দেশটির ইউএসএআইডিকে সন্ত্রাসী সংগঠন আখ্যা দেন। তিনি বলেন, সংগঠনটি মার্কিন জনগণের ট্যাক্সের টাকা দিয়ে জৈব অস্ত্র গবেষণায় অর্থায়ন করেছে, প্রোপাগান্ডা ছড়ানোর জন্য অর্থ ব্যয় করেছে। তিনি আরও বলেছেন, সংস্থাটির মরে যাওয়াই ভালো।
পৃথক তিনটি টুইটে মাস্ক বলেন, ‘আপনারা জানেন কী, ইউএসএআইডি আপনাদের ট্যাক্সের টাকায় জৈব অস্ত্র গবেষণায় অর্থায়ন করেছে। এর মধ্যে কোভিড-১৯ এর মতো জীবাণুও অন্তর্ভুক্ত, যার কারণে কয়েক কোটি মানুষ মারা গেছেন।’ অপর এক টুইটে ইলন মাস্ক মাইক বেঞ্জের একটি টুইট শেয়ার করে বলেন, ‘ইউএসএআইডি তাদের প্রোপাগান্ডা প্রচারের জন্য গণমাধ্যমগুলোকে বিপুল পরিমাণ টাকা দিয়েছে।’ আলাদা এক টুইটে তিনি ঘোষণা করেন যে, মার্কিন আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা ইউএসএআইডির ‘মরে যাওয়া উচিত’।
যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সহযোগিতা সংস্থা ইউএসএআইডি নিয়ে কয়েক দিন ধরেই বেশ জল ঘোলা হচ্ছে। সংস্থাটি বন্ধ করে দেওয়া হবে নাকি এগিয়ে নেওয়া—তা নিয়ে মনস্থির করতে পারছিল না মার্কিন প্রশাসন। অবশেষে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন পররাষ্ট্রমন্ত্রী রুবিওকে সংস্থাটির প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে।
স্থানীয় সময় গতকাল সোমবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর এক বিবৃতিতে এই বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। বিবৃতিতে বলা হয়, ‘যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা (ইউএসএআইডি) তার মূল মিশন থেকে অনেক আগেই সরে এসেছে। সংস্থাটির মূল মিশন ছিল বিদেশে যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের দায়িত্বশীলভাবে অগ্রগতি সাধন করা এবং এখন এটা স্পষ্টভাবে প্রমাণিত যে, সংস্থাটির তহবিলের একটি বড় অংশ যুক্তরাষ্ট্রের মূল জাতীয় স্বার্থের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ নয়।’
এতে আরও বলা হয়, ‘এই এজেন্সির কার্যক্রমের ওপর নিয়ন্ত্রণ এবং আরও ভালোভাবে বোঝাপড়া অর্জনের উদ্দেশ্যে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড জে ট্রাম্প পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওকে সংস্থাটির কার্যকর প্রশাসক হিসেবে নিযুক্ত করেছেন। সেক্রেটারি রুবিও কংগ্রেসকে জানিয়েছেন ইউএসএআইডির বৈদেশিক সহায়তা কার্যক্রম পর্যালোচনা শুরু হয়েছে এবং এটি পুনর্গঠনের দিকে নজর দেওয়া হচ্ছে।’
স্টেট ডিপার্টমেন্টের বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ইউএসএআইডিকে নিশ্চিত করতে হবে যে, তাদের কার্যক্রম আমেরিকাই সবার আগে নীতি এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রচেষ্টার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ, আমরা আমেরিকান জনগণের স্বার্থ রক্ষা করতে থাকব এবং তাদের করের টাকার অপচয় যাতে না হয় তা নিশ্চিত করব।’
এর আগে, বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নতুন সরকারি কর্মদক্ষতা বিভাগের (ডিওজিই) চেয়ারম্যান ইলন মাস্ক জানিয়েছিলেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ইউএসআইডি বন্ধে সায় দিয়েছেন। তিনি বলেছিলেন, তিনি প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা ইউএসএআইডির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা করেছেন। আলোচনায় ট্রাম্প সম্মতি দিয়েছেন যে, সংস্থাটি বন্ধ করে দেওয়া উচিত।
তার আগে, ইলন মাস্ক দেশটির ইউএসএআইডিকে সন্ত্রাসী সংগঠন আখ্যা দেন। তিনি বলেন, সংগঠনটি মার্কিন জনগণের ট্যাক্সের টাকা দিয়ে জৈব অস্ত্র গবেষণায় অর্থায়ন করেছে, প্রোপাগান্ডা ছড়ানোর জন্য অর্থ ব্যয় করেছে। তিনি আরও বলেছেন, সংস্থাটির মরে যাওয়াই ভালো।
পৃথক তিনটি টুইটে মাস্ক বলেন, ‘আপনারা জানেন কী, ইউএসএআইডি আপনাদের ট্যাক্সের টাকায় জৈব অস্ত্র গবেষণায় অর্থায়ন করেছে। এর মধ্যে কোভিড-১৯ এর মতো জীবাণুও অন্তর্ভুক্ত, যার কারণে কয়েক কোটি মানুষ মারা গেছেন।’ অপর এক টুইটে ইলন মাস্ক মাইক বেঞ্জের একটি টুইট শেয়ার করে বলেন, ‘ইউএসএআইডি তাদের প্রোপাগান্ডা প্রচারের জন্য গণমাধ্যমগুলোকে বিপুল পরিমাণ টাকা দিয়েছে।’ আলাদা এক টুইটে তিনি ঘোষণা করেন যে, মার্কিন আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা ইউএসএআইডির ‘মরে যাওয়া উচিত’।
পারস্য উপসাগরের উপকূলে ইরানের বুশেহর শহরে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যদি কোনো হামলার শিকার হয়, তবে তার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ। শুধু ইরান নয়, পুরো উপসাগরীয় অঞ্চল পড়বে বিপদের মুখে।
৬ ঘণ্টা আগেবি-২ বিমানের সঙ্গে ছিল চারটি বোয়িং কেসি-৪৬ পেগাসাস ফুয়েল ট্যাংকার। এর মধ্যে দুটি ইতিমধ্যে প্রশান্ত মহাসাগরের আকাশে বি-২ বোমারুতে জ্বালানি সরবরাহ করেছে। বাকি দুটি প্রায় ৭৫ কিলোমিটার পেছনে অবস্থান করছে।
৬ ঘণ্টা আগেসামরিক শক্তিতে বরাবরই নিজেকে অপরাজেয় হিসেবে জাহির করা ইসরায়েলকে সত্যিই কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে ইরান। ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলকে ইতিমধ্যেই ব্যতিব্যস্ত করার পর গতকাল শনিবার দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভেদ করে সফল ড্রোন হামলা চালায় ইরান। ইরানের দুটি ড্রোন ইসরায়েলের উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে...
৬ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল চলমান সংঘাত নবম দিনে গড়িয়েছে। এই উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র যদি ইসরায়েলের পক্ষে সরাসরি ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে, তাহলে লোহিতসাগরে মার্কিন জাহাজগুলোতে হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। হুতি বিদ্রোহীদের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে
৭ ঘণ্টা আগে