ঢাকা: বেশির ভাগ দরিদ্র দেশেই টিকাদান কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার মতো পর্যাপ্ত ডোজ মজুত নেই। এর মধ্যে অনেক দেশে সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ শুরু হয়েছে। তৃতীয় ঢেউ শুরু হয়েছে আফ্রিকার কিছু দেশে। এ পরিস্থিতিতে টিকাদান কর্মসূচি চালিয়ে যেতে না পারলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) বরাত দিয়ে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সোমবার সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় ডব্লিউএইচওর ব্রিফিংয়ে জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা ড. ব্রুস আইলার্ড এই সংকটের কথা স্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, কোভ্যাক্সের সহায়তার অপেক্ষায় থাকা ৮০টি নিম্ন আয়ের দেশের মধ্যে অন্তত অর্ধেক দেশের কাছে টিকা কর্মসূচি চালিয়ে নেওয়ার মতো পর্যাপ্ত ডোজ মজুত নেই। প্রায় প্রতিদিনই কোনো না কোনো দেশ মজুত হারিয়ে টিকা পাওয়ার জন্য আবেদন করছে। সংকট নিরসনের জন্য কিছু দেশ বাজারমূল্যের চেয়ে বেশি দামে টিকা কেনার মতো কঠিন পদক্ষেপ নেওয়ার চেষ্টা করছে।
ড. ব্রুস আইলার্ড বলেন, কোভাক্স প্রোগ্রামের মাধ্যমে ১৩১টি দেশে এরই মধ্যে ৯ কোটি ডোজ টিকা সরবরাহ করা হয়েছে। বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাস থেকে রক্ষার জন্য পর্যাপ্ত টিকা এ দেশগুলোর কোনোটির কাছে নেই। আফ্রিকার কয়েকটি দেশে সংক্রমণের তৃতীয় ঢেউ দেখা দেওয়ায় এ সংকট বড় আকারে দেখা দিয়েছে।
গতকাল সোমবার দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসা ধনী দেশগুলোর অতিরিক্ত টিকা আপাতত বন্ধের আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, মহাদেশীয় স্তরে আফ্রিকায় এখন পর্যন্ত মাত্র ৪ কোটি ডোজ টিকা সরবরাহ করা হয়েছে, যা জনসংখ্যার ২ শতাংশেরও কম। টিকার সমস্যা সমাধানে দক্ষিণ আফ্রিকায় আরও টিকা তৈরির উদ্দেশ্যে একটি আঞ্চলিক কেন্দ্র তৈরি করতে কোভ্যাক্সের সঙ্গে সরকার কাজ করছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
ধনী দেশগুলো ভর্তুকি দিয়ে বিশ্বব্যাপী কোভিড-১৯ টিকা সরবরাহের লক্ষ্যে গত বছর গ্লোবাল শেয়ারিং স্কিম শুরু করে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও কয়েকটি আন্তর্জাতিক সংস্থার মাধ্যমে ২০২১ সালের মধ্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কোভ্যাক্সের অন্তত ২০০ কোটি ডোজ টিকা পৌঁছে দেওয়ার উদ্যোগ নেয়। এর বেশির ভাগই সরবরাহ করার কথা রয়েছে দরিদ্র দেশগুলোয়। এই কার্যক্রমের মাধ্যমে বিশ্বের জনসংখ্যার ২০ শতাংশকে টিকার আওতায় আনা যাবে বলে জানিয়েছে কোভ্যাক্স।
তবে উৎপাদনে বিলম্ব, পরিবহন সমস্যা মিলে টিকা বিতরণ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। অনেক দেশের টিকা ফুরিয়ে গেলেও টিকা পৌঁছানো যাচ্ছে না। উগান্ডা, জিম্বাবুয়ে, ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগো এবং বাংলাদেশের মতো বেশ কয়েকটি দেশ মজুত ফুরিয়ে যাওয়ায় টিকা কার্যক্রম চালিয়ে নিতে পারছে না।
ঢাকা: বেশির ভাগ দরিদ্র দেশেই টিকাদান কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার মতো পর্যাপ্ত ডোজ মজুত নেই। এর মধ্যে অনেক দেশে সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ শুরু হয়েছে। তৃতীয় ঢেউ শুরু হয়েছে আফ্রিকার কিছু দেশে। এ পরিস্থিতিতে টিকাদান কর্মসূচি চালিয়ে যেতে না পারলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) বরাত দিয়ে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সোমবার সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় ডব্লিউএইচওর ব্রিফিংয়ে জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা ড. ব্রুস আইলার্ড এই সংকটের কথা স্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, কোভ্যাক্সের সহায়তার অপেক্ষায় থাকা ৮০টি নিম্ন আয়ের দেশের মধ্যে অন্তত অর্ধেক দেশের কাছে টিকা কর্মসূচি চালিয়ে নেওয়ার মতো পর্যাপ্ত ডোজ মজুত নেই। প্রায় প্রতিদিনই কোনো না কোনো দেশ মজুত হারিয়ে টিকা পাওয়ার জন্য আবেদন করছে। সংকট নিরসনের জন্য কিছু দেশ বাজারমূল্যের চেয়ে বেশি দামে টিকা কেনার মতো কঠিন পদক্ষেপ নেওয়ার চেষ্টা করছে।
ড. ব্রুস আইলার্ড বলেন, কোভাক্স প্রোগ্রামের মাধ্যমে ১৩১টি দেশে এরই মধ্যে ৯ কোটি ডোজ টিকা সরবরাহ করা হয়েছে। বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাস থেকে রক্ষার জন্য পর্যাপ্ত টিকা এ দেশগুলোর কোনোটির কাছে নেই। আফ্রিকার কয়েকটি দেশে সংক্রমণের তৃতীয় ঢেউ দেখা দেওয়ায় এ সংকট বড় আকারে দেখা দিয়েছে।
গতকাল সোমবার দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসা ধনী দেশগুলোর অতিরিক্ত টিকা আপাতত বন্ধের আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, মহাদেশীয় স্তরে আফ্রিকায় এখন পর্যন্ত মাত্র ৪ কোটি ডোজ টিকা সরবরাহ করা হয়েছে, যা জনসংখ্যার ২ শতাংশেরও কম। টিকার সমস্যা সমাধানে দক্ষিণ আফ্রিকায় আরও টিকা তৈরির উদ্দেশ্যে একটি আঞ্চলিক কেন্দ্র তৈরি করতে কোভ্যাক্সের সঙ্গে সরকার কাজ করছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
ধনী দেশগুলো ভর্তুকি দিয়ে বিশ্বব্যাপী কোভিড-১৯ টিকা সরবরাহের লক্ষ্যে গত বছর গ্লোবাল শেয়ারিং স্কিম শুরু করে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও কয়েকটি আন্তর্জাতিক সংস্থার মাধ্যমে ২০২১ সালের মধ্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কোভ্যাক্সের অন্তত ২০০ কোটি ডোজ টিকা পৌঁছে দেওয়ার উদ্যোগ নেয়। এর বেশির ভাগই সরবরাহ করার কথা রয়েছে দরিদ্র দেশগুলোয়। এই কার্যক্রমের মাধ্যমে বিশ্বের জনসংখ্যার ২০ শতাংশকে টিকার আওতায় আনা যাবে বলে জানিয়েছে কোভ্যাক্স।
তবে উৎপাদনে বিলম্ব, পরিবহন সমস্যা মিলে টিকা বিতরণ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। অনেক দেশের টিকা ফুরিয়ে গেলেও টিকা পৌঁছানো যাচ্ছে না। উগান্ডা, জিম্বাবুয়ে, ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগো এবং বাংলাদেশের মতো বেশ কয়েকটি দেশ মজুত ফুরিয়ে যাওয়ায় টিকা কার্যক্রম চালিয়ে নিতে পারছে না।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
১ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
২ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
২ ঘণ্টা আগে