আজকের পত্রিকা ডেস্ক
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাণিজ্য ও উৎপাদন বিষয়ক জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা পিটার নাভারো ভারতের বিরুদ্ধের একের পর এক মন্তব্য করেই যাচ্ছেন। সর্বশেষ তিনি বলেছেন, মার্কিন পণ্যে ভারত উচ্চশুল্ক আরোপ করে রাখায় আমেরিকানদের কর্মসংস্থান ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
গতকাল শুক্রবার, নাভারো তাঁর এক্স হ্যান্ডলে ওয়াশিংটন পোস্টের একটি প্রতিবেদনের প্রতিক্রিয়ায় এই মন্তব্য করেন। প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছিল, ভারতের প্রতি ওয়াশিংটনের আক্রমণাত্মক ভাষা দুই দেশের সম্পর্ককে আরও সংকটের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। নাভারো ওই প্রতিবেদনটির সমালোচনা করে লিখেছেন, ‘তথ্য: ভারতের সর্বোচ্চ শুল্কের কারণে যুক্তরাষ্ট্রে কর্মসংস্থান নষ্ট হচ্ছে। ভারত নিছক মুনাফার জন্য রাশিয়ার তেল কিনছে। এই রাজস্ব রাশিয়ার যুদ্ধযন্ত্রকে শক্তিশালী করছে। এর ফলে ইউক্রেনীয় ও রুশরা মারা যাচ্ছে, আর মার্কিন করদাতাদের বেশি খরচ করতে হচ্ছে। ভারত সত্যকে সামলাতে পারছে না।’
এ নিয়ে গত কয়েক দিন ধরেই নাভারো ভারতকে বারবার আক্রমণ করে মন্তব্য করছেন। তিনি ভারতকে ‘ক্রেমলিনের লন্ড্রোম্যাট’ বলেও অভিহিত করেছেন এবং এমনকি ‘ব্রাহ্মণেরা’ এই সংঘাত থেকে লাভবান হচ্ছে বলে মন্তব্যও করেছেন।
অন্যদিকে, হোয়াইট হাউসের অর্থনৈতিক উপদেষ্টা কেভিন হ্যাসেট শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং বাণিজ্য দল ভারতের ক্রমাগত রুশ তেল আমদানিতে ‘হতাশ’, তবে তিনি এই বিষয়ে ইতিবাচক অগ্রগতির আশা প্রকাশ করেছেন।
একের পর এক এমন মন্তব্যের পর ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই অভিযোগগুলো প্রত্যাখ্যান করেছে। শুক্রবার এক প্রেস ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল নাভারোর মন্তব্যকে ‘ভুল ও বিভ্রান্তিকর’ বলে অভিহিত করে বলেন, ‘আমরা নাভারোর ভুল ও বিভ্রান্তিকর মন্তব্য দেখেছি এবং আমরা তা প্রত্যাখ্যান করছি।’
বাণিজ্যিক ইস্যু নিয়ে মুখপাত্র জানান, ভারত ‘বাণিজ্যিক বিষয়গুলো নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে।’
উল্লেখ্য, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প অতীতেও ভারতকে আমেরিকার ‘সর্বোচ্চ শুল্ক আরোপকারী অংশীদার’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন এবং বাণিজ্য সম্পর্ককে ‘একপেশে বিপর্যয়’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি যুক্তি দেন, ভারত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রচুর পরিমাণে পণ্য বিক্রি করলেও, আমেরিকান ব্যবসাগুলো ভারতীয় বাজারে কার্যকরভাবে প্রবেশ করতে পারে না কারণ ভারত উচ্চ শুল্ক ধার্য করে রেখেছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাণিজ্য ও উৎপাদন বিষয়ক জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা পিটার নাভারো ভারতের বিরুদ্ধের একের পর এক মন্তব্য করেই যাচ্ছেন। সর্বশেষ তিনি বলেছেন, মার্কিন পণ্যে ভারত উচ্চশুল্ক আরোপ করে রাখায় আমেরিকানদের কর্মসংস্থান ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
গতকাল শুক্রবার, নাভারো তাঁর এক্স হ্যান্ডলে ওয়াশিংটন পোস্টের একটি প্রতিবেদনের প্রতিক্রিয়ায় এই মন্তব্য করেন। প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছিল, ভারতের প্রতি ওয়াশিংটনের আক্রমণাত্মক ভাষা দুই দেশের সম্পর্ককে আরও সংকটের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। নাভারো ওই প্রতিবেদনটির সমালোচনা করে লিখেছেন, ‘তথ্য: ভারতের সর্বোচ্চ শুল্কের কারণে যুক্তরাষ্ট্রে কর্মসংস্থান নষ্ট হচ্ছে। ভারত নিছক মুনাফার জন্য রাশিয়ার তেল কিনছে। এই রাজস্ব রাশিয়ার যুদ্ধযন্ত্রকে শক্তিশালী করছে। এর ফলে ইউক্রেনীয় ও রুশরা মারা যাচ্ছে, আর মার্কিন করদাতাদের বেশি খরচ করতে হচ্ছে। ভারত সত্যকে সামলাতে পারছে না।’
এ নিয়ে গত কয়েক দিন ধরেই নাভারো ভারতকে বারবার আক্রমণ করে মন্তব্য করছেন। তিনি ভারতকে ‘ক্রেমলিনের লন্ড্রোম্যাট’ বলেও অভিহিত করেছেন এবং এমনকি ‘ব্রাহ্মণেরা’ এই সংঘাত থেকে লাভবান হচ্ছে বলে মন্তব্যও করেছেন।
অন্যদিকে, হোয়াইট হাউসের অর্থনৈতিক উপদেষ্টা কেভিন হ্যাসেট শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং বাণিজ্য দল ভারতের ক্রমাগত রুশ তেল আমদানিতে ‘হতাশ’, তবে তিনি এই বিষয়ে ইতিবাচক অগ্রগতির আশা প্রকাশ করেছেন।
একের পর এক এমন মন্তব্যের পর ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই অভিযোগগুলো প্রত্যাখ্যান করেছে। শুক্রবার এক প্রেস ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল নাভারোর মন্তব্যকে ‘ভুল ও বিভ্রান্তিকর’ বলে অভিহিত করে বলেন, ‘আমরা নাভারোর ভুল ও বিভ্রান্তিকর মন্তব্য দেখেছি এবং আমরা তা প্রত্যাখ্যান করছি।’
বাণিজ্যিক ইস্যু নিয়ে মুখপাত্র জানান, ভারত ‘বাণিজ্যিক বিষয়গুলো নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে।’
উল্লেখ্য, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প অতীতেও ভারতকে আমেরিকার ‘সর্বোচ্চ শুল্ক আরোপকারী অংশীদার’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন এবং বাণিজ্য সম্পর্ককে ‘একপেশে বিপর্যয়’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি যুক্তি দেন, ভারত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রচুর পরিমাণে পণ্য বিক্রি করলেও, আমেরিকান ব্যবসাগুলো ভারতীয় বাজারে কার্যকরভাবে প্রবেশ করতে পারে না কারণ ভারত উচ্চ শুল্ক ধার্য করে রেখেছে।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এবং চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং-এর মধ্যে অঙ্গ প্রতিস্থাপন এবং মানুষের ১৫০ বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকার সম্ভাবনা নিয়ে একটি কথোপকথনের ভিডিও প্রত্যাহার করে নিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
১৩ ঘণ্টা আগেআগামী ২৩ থেকে ২৭ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বার্ষিক অধিবেশন। যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিতব্য এই বৈশ্বিক কূটনৈতিক মঞ্চে সাধারণত বিশ্বের প্রভাবশালী দেশগুলোর রাষ্ট্রপ্রধান বা সরকারপ্রধানেরা উপস্থিত থেকে নিজেদের অবস্থান তুলে ধরেন। তবে এ বছর ভারতের প্রধানমন্ত্রী...
১৭ ঘণ্টা আগেঅপরাধমুক্ত দেশ গড়ে তোলা ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির রাজনৈতিক বার্তা। এ বার্তা দিয়ে সংসদে আনা হয়েছে নতুন বিল, যেখানে বলা হয়েছে, কোনো মন্ত্রী ফৌজদারি মামলায় অন্তত ৩০ দিন জেলে কাটালেই তাঁকে ছাড়তে হবে পদ। এই বিলকে সামনে রেখে অপরাধমুক্ত রাজনীতির প্রতিশ্রুতি দিয়ে প্রচারে নেমেছে শাসক দল...
১৭ ঘণ্টা আগেকেন্দ্রীয় সরকারের সাম্প্রতিক অভিবাসন সংক্রান্ত সিদ্ধান্তকে সরাসরি নির্বাচনী চাল বলে অভিযোগ করেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। গতকাল বৃহস্পতিবার বিধানসভায় তিনি এ কথা বলেন। মমতা আরও বলেন, এই আইন প্রণয়নের আগে সংসদে কোনো আলোচনা হয়নি, স্থায়ী কমিটি বা সিলেক্ট কমিটিতেও পাঠানো হয়নি...
১৮ ঘণ্টা আগে