পাকিস্তানের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষার্থীদের সঙ্গে এক আলোচনায় দেশটির সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির মত দিয়েছেন, সমগ্র আফগানিস্তানকে উপেক্ষা করে হলেও একজন পাকিস্তানির মঙ্গলই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। তাই মাত্র একজন পাকিস্তানির নিরাপত্তার জন্য পুরো আফগানিস্তানকেও ধ্বংস করা যেতে পারে বলে মনে করেন তিনি।
আজ শুক্রবার খামা নিউজের এক প্রতিবেদনে আসিম মুনিরের মতামত তুলে ধরা হয়। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ওই আলোচনায় তিনি উল্লেখ করেছেন, পাকিস্তান গত ৫০ বছরে ৫০ লাখ আফগান নাগরিককে সহায়তা দিয়েছে। তবে নিজেদের সন্তানদের সুরক্ষায় কাউকে ছাড় দেবে না পাকিস্তান। মুনির বলেন, ‘যখন আমাদের বাচ্চাদের কথা আসে, আমরা তাদের তাড়া করব, যারা তাদের আক্রমণ করবে।’
বেলুচিস্তানে বিদ্রোহের জন্য দীর্ঘদিন ধরে আফগানিস্তানের প্রচ্ছন্ন সমর্থন এবং পাকিস্তানের প্রতি বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কে দেশটির আন্তরিকতার অভাব রয়েছে উল্লেখ করে মুনির জানান, আফগানিস্তানই একমাত্র দেশ, যেটি স্বাধীনতার পর জাতিসংঘে পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্তির বিরোধিতা করেছিল।
শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে দুঃখ প্রকাশ করে মুনির বলেন, ‘আমাদের জনগণ ইতিহাস পড়ে না।’ পরে আফগান শাসকদের প্রতি কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন, ‘পাকিস্তানের দিকে তাকাবেন না। আমরা সবকিছু এবং সবকিছু ত্যাগ করতে প্রস্তুত।’
তেহরিক-ই-তালিবান নামে পাকিস্তানের একটি সংগঠনের সঙ্গে আলোচনায় যোগ দিতে পাকিস্তানের অস্বীকৃতির প্রেক্ষাপটে এসব মন্তব্য করেন আসিম মুনির। ধারণা করা হয়, এই সংগঠনটি আফগানিস্তান থেকে পরিচালিত হয়। তবে আফগানিস্তানের তালিবান সরকার এই অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে।
এদিকে ২০২৩ সালের নভেম্বর থেকে ভয়ানক মানবিক সংকট এবং কঠোর শীতের পরিস্থিতির মধ্যেই আফগান শরণার্থীদের জোর করে দেশ থেকে বের করে দিচ্ছে পাকিস্তান কর্তৃপক্ষ। এই পদক্ষেপটি আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থা এবং মানবাধিকার কর্মীদের কাছ থেকে ব্যাপক সমালোচনার সম্মুখীন হয়।
পাকিস্তানের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষার্থীদের সঙ্গে এক আলোচনায় দেশটির সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির মত দিয়েছেন, সমগ্র আফগানিস্তানকে উপেক্ষা করে হলেও একজন পাকিস্তানির মঙ্গলই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। তাই মাত্র একজন পাকিস্তানির নিরাপত্তার জন্য পুরো আফগানিস্তানকেও ধ্বংস করা যেতে পারে বলে মনে করেন তিনি।
আজ শুক্রবার খামা নিউজের এক প্রতিবেদনে আসিম মুনিরের মতামত তুলে ধরা হয়। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ওই আলোচনায় তিনি উল্লেখ করেছেন, পাকিস্তান গত ৫০ বছরে ৫০ লাখ আফগান নাগরিককে সহায়তা দিয়েছে। তবে নিজেদের সন্তানদের সুরক্ষায় কাউকে ছাড় দেবে না পাকিস্তান। মুনির বলেন, ‘যখন আমাদের বাচ্চাদের কথা আসে, আমরা তাদের তাড়া করব, যারা তাদের আক্রমণ করবে।’
বেলুচিস্তানে বিদ্রোহের জন্য দীর্ঘদিন ধরে আফগানিস্তানের প্রচ্ছন্ন সমর্থন এবং পাকিস্তানের প্রতি বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কে দেশটির আন্তরিকতার অভাব রয়েছে উল্লেখ করে মুনির জানান, আফগানিস্তানই একমাত্র দেশ, যেটি স্বাধীনতার পর জাতিসংঘে পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্তির বিরোধিতা করেছিল।
শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে দুঃখ প্রকাশ করে মুনির বলেন, ‘আমাদের জনগণ ইতিহাস পড়ে না।’ পরে আফগান শাসকদের প্রতি কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন, ‘পাকিস্তানের দিকে তাকাবেন না। আমরা সবকিছু এবং সবকিছু ত্যাগ করতে প্রস্তুত।’
তেহরিক-ই-তালিবান নামে পাকিস্তানের একটি সংগঠনের সঙ্গে আলোচনায় যোগ দিতে পাকিস্তানের অস্বীকৃতির প্রেক্ষাপটে এসব মন্তব্য করেন আসিম মুনির। ধারণা করা হয়, এই সংগঠনটি আফগানিস্তান থেকে পরিচালিত হয়। তবে আফগানিস্তানের তালিবান সরকার এই অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে।
এদিকে ২০২৩ সালের নভেম্বর থেকে ভয়ানক মানবিক সংকট এবং কঠোর শীতের পরিস্থিতির মধ্যেই আফগান শরণার্থীদের জোর করে দেশ থেকে বের করে দিচ্ছে পাকিস্তান কর্তৃপক্ষ। এই পদক্ষেপটি আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থা এবং মানবাধিকার কর্মীদের কাছ থেকে ব্যাপক সমালোচনার সম্মুখীন হয়।
বিশ্ব রাজনীতির উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্রের বি-২ বোমারু বিমান এখন আলোচনার কেন্দ্রে। আকাশপথে নিঃশব্দ ও প্রায় অদৃশ্য এই যুদ্ধযান শুধু আধুনিক প্রযুক্তির বিস্ময় নয়, বরং এটি যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত শক্তির প্রতীক।
২১ মিনিট আগেইরানে থাকা ‘বন্ধুদের’ তথ্যের অবিচ্ছিন্ন প্রবাহ নিশ্চিত করতে আগামী কয়েক সপ্তাহের জন্য দেশটিতে স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা বিনা মূল্যে চালু করার জন্য স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ককে আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত রিচার্ড গ্রেনেল।
১ ঘণ্টা আগেএনডিটিভি জানিয়েছে, হামলায় বাংকার বাস্টার বোমা ও টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র মিলিয়ে অভিযান চালানো হয়, যা ছিল গত কয়েক বছরে ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে সরাসরি সামরিক পদক্ষেপ।
২ ঘণ্টা আগেতাঁর ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে