পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খান নিশ্চিত করেছেন, আগামী ২৪ নভেম্বর তাঁর দল রাজধানী ইসলামাবাদে যে বিক্ষোভের পরিকল্পনা করেছে তা স্থগিত করলে, তাঁকে মুক্তি দেওয়া হবে বলে ‘প্রস্তাব’ এসেছে। পিটিআইয়ের শীর্ষ নেতাদের কাছে পাকিস্তান সরকার এই প্রস্তাব দিয়েছে বলেও জানিয়েছেন ইমরান খান।
পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম জিও নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ বৃহস্পতিবার রাওয়ালপিন্ডির আদিয়ালা কারাগারে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় তিনি জানান, তিনি ‘প্রস্তাবের শর্ত মেনে নিলে সব ঠিক হয়ে যাবে’—বলে তাঁকে জানানো হয়েছে।
ইমরান খানের আইনজীবী খালিদ ইউসুফ চৌধুরী ও বোন আলিমা খান গত ১৯ নভেম্বর জানিয়েছিলেন, ইমরান খান পিটিআইয়ের বর্তমান চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার গহার আলি খান ও খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী আলী আমিন গান্দাপুরকে ‘ক্ষমতাসীন মহলের’ সঙ্গে আলোচনা করার অনুমতি দিয়েছেন।
এদিকে, পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য নিউজে খবরে বলা হয়েছে—আলোচনার সম্ভাবনা নিয়ে সরকার ও পিটিআই প্রতিনিধিদের মধ্যে দুটি বৈঠক এরই মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রাথমিক আলোচনা সফল হলে, আনুষ্ঠানিক সংলাপের মাধ্যমে ২৪ নভেম্বরের বিক্ষোভ কর্মসূচি স্থগিত হতে পারে।
ইমরান খান বলেন, ‘গহার ও গান্দাপুরের মাধ্যমে প্রস্তাব পেয়েছি যে, বিক্ষোভ স্থগিত করলে সব ঠিক হয়ে যাবে। তবে আমি পার্টি নেতাদের মুক্তি দাবি করেছি, কিন্তু কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।’ তিনি দাবি করেন, ‘এটি প্রমাণ করে যে, তাঁরা আলোচনা নিয়ে সিরিয়াস নয়।’ তিনি আরও বলেন, ‘ইসলামাবাদ হাইকোর্ট থেকে জামিন পাওয়ার পর মুক্তি দেওয়ার সুবর্ণ সুযোগ ছিল, কিন্তু সরকার তা করেনি।’
ইমরান খান সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে বলেন, তাঁর বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলাগুলোর মাধ্যমে সরকার দেশকে ‘ব্যানানা রিপাবলিকে’ পরিণত করেছে। তিনি ২৪ নভেম্বর আইনজীবী, শ্রমিক, বিচারক ও নাগরিক সমাজকে রাস্তায় নামার আহ্বান জানিয়ে বলেন, বিক্ষোভ শতভাগ সফল হবে। এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘যারা প্রকৃত ক্ষমতাধর, তারাই সবকিছু ঘটিয়েছে।’
খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী আলী আমিন গান্দাপুর জিও নিউজকে বলেন, ‘বিক্ষোভ নিয়ে সরকারের সঙ্গে কোনো আলোচনা হচ্ছে না। ইমরান খান মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত কোনো আলোচনা হবে না।’
এদিকে, এ ধরনের দাবির প্রতিক্রিয়ায় পাকিস্তানের তথ্যমন্ত্রী আতাউল্লাহ তারার বলেছেন, ‘২৪ নভেম্বরের বিক্ষোভ মূলত সুবিধা আদায়ের উদ্দেশ্যে।’ তিনি পিটিআই নেতাদের উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘আপনারা আইন ভেঙেছেন, আর আইনই আপনাদের মোকাবিলা করবে।’
অপরদিকে, পিটিআই দাবি করেছে—গত ফেব্রুয়ারির নির্বাচন কারচুপির মাধ্যমে বর্তমান জোট সরকার ক্ষমতায় এসেছে। এ নিয়ে কয়েক মাস ধরে চলমান রাজনৈতিক দ্বন্দ্বের অংশ হিসেবে পিটিআই একাধিক বিক্ষোভ করেছে। ইমরান খান সম্প্রতি ‘চূড়ান্ত’ বিক্ষোভের ডাক দিয়েছেন, যেখানে নির্বাচন কারচুপি, নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার ও ২৬ তম সংশোধনী আইন পাসের প্রতিবাদ জানানো হবে।
পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খান নিশ্চিত করেছেন, আগামী ২৪ নভেম্বর তাঁর দল রাজধানী ইসলামাবাদে যে বিক্ষোভের পরিকল্পনা করেছে তা স্থগিত করলে, তাঁকে মুক্তি দেওয়া হবে বলে ‘প্রস্তাব’ এসেছে। পিটিআইয়ের শীর্ষ নেতাদের কাছে পাকিস্তান সরকার এই প্রস্তাব দিয়েছে বলেও জানিয়েছেন ইমরান খান।
পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম জিও নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ বৃহস্পতিবার রাওয়ালপিন্ডির আদিয়ালা কারাগারে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় তিনি জানান, তিনি ‘প্রস্তাবের শর্ত মেনে নিলে সব ঠিক হয়ে যাবে’—বলে তাঁকে জানানো হয়েছে।
ইমরান খানের আইনজীবী খালিদ ইউসুফ চৌধুরী ও বোন আলিমা খান গত ১৯ নভেম্বর জানিয়েছিলেন, ইমরান খান পিটিআইয়ের বর্তমান চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার গহার আলি খান ও খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী আলী আমিন গান্দাপুরকে ‘ক্ষমতাসীন মহলের’ সঙ্গে আলোচনা করার অনুমতি দিয়েছেন।
এদিকে, পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য নিউজে খবরে বলা হয়েছে—আলোচনার সম্ভাবনা নিয়ে সরকার ও পিটিআই প্রতিনিধিদের মধ্যে দুটি বৈঠক এরই মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রাথমিক আলোচনা সফল হলে, আনুষ্ঠানিক সংলাপের মাধ্যমে ২৪ নভেম্বরের বিক্ষোভ কর্মসূচি স্থগিত হতে পারে।
ইমরান খান বলেন, ‘গহার ও গান্দাপুরের মাধ্যমে প্রস্তাব পেয়েছি যে, বিক্ষোভ স্থগিত করলে সব ঠিক হয়ে যাবে। তবে আমি পার্টি নেতাদের মুক্তি দাবি করেছি, কিন্তু কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।’ তিনি দাবি করেন, ‘এটি প্রমাণ করে যে, তাঁরা আলোচনা নিয়ে সিরিয়াস নয়।’ তিনি আরও বলেন, ‘ইসলামাবাদ হাইকোর্ট থেকে জামিন পাওয়ার পর মুক্তি দেওয়ার সুবর্ণ সুযোগ ছিল, কিন্তু সরকার তা করেনি।’
ইমরান খান সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে বলেন, তাঁর বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলাগুলোর মাধ্যমে সরকার দেশকে ‘ব্যানানা রিপাবলিকে’ পরিণত করেছে। তিনি ২৪ নভেম্বর আইনজীবী, শ্রমিক, বিচারক ও নাগরিক সমাজকে রাস্তায় নামার আহ্বান জানিয়ে বলেন, বিক্ষোভ শতভাগ সফল হবে। এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘যারা প্রকৃত ক্ষমতাধর, তারাই সবকিছু ঘটিয়েছে।’
খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী আলী আমিন গান্দাপুর জিও নিউজকে বলেন, ‘বিক্ষোভ নিয়ে সরকারের সঙ্গে কোনো আলোচনা হচ্ছে না। ইমরান খান মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত কোনো আলোচনা হবে না।’
এদিকে, এ ধরনের দাবির প্রতিক্রিয়ায় পাকিস্তানের তথ্যমন্ত্রী আতাউল্লাহ তারার বলেছেন, ‘২৪ নভেম্বরের বিক্ষোভ মূলত সুবিধা আদায়ের উদ্দেশ্যে।’ তিনি পিটিআই নেতাদের উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘আপনারা আইন ভেঙেছেন, আর আইনই আপনাদের মোকাবিলা করবে।’
অপরদিকে, পিটিআই দাবি করেছে—গত ফেব্রুয়ারির নির্বাচন কারচুপির মাধ্যমে বর্তমান জোট সরকার ক্ষমতায় এসেছে। এ নিয়ে কয়েক মাস ধরে চলমান রাজনৈতিক দ্বন্দ্বের অংশ হিসেবে পিটিআই একাধিক বিক্ষোভ করেছে। ইমরান খান সম্প্রতি ‘চূড়ান্ত’ বিক্ষোভের ডাক দিয়েছেন, যেখানে নির্বাচন কারচুপি, নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার ও ২৬ তম সংশোধনী আইন পাসের প্রতিবাদ জানানো হবে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ইরানে হামলার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। তবে, এর অনেক সমালোচক বা এমনকি অনেক সমর্থকও এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হবেন বলে মনে হয় না। কারণ, তিনি কোথাও উল্লেখ করেননি যে, যুক্তরাষ্ট্র আসন্ন হুমকির মুখে ছিল, যার কারণে মার্কিন সংবিধান অনুসারে এই হামলাকে বৈধতা দেওয়া যেতে পারে।
২০ মিনিট আগেইরানের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানের শক্তিশালী বোমা নিক্ষেপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বোমার পর তাৎক্ষণিক বক্তব্যে ট্রাম্প বলেছেন, ‘ফোরদো শেষ!’ বাকি দুটি অবস্থা অবশ্য এখনো জানানো হয়নি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পারমাণবিক সংস্থা মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে, বলেছে তাদের পরমাণু শিল্প বন্ধ হবে না। সিএনএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ইরানের পারমাণবিক সংস্থা দেশটির তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে এবং তাদের পরমাণু কর্মসূচি ‘কখনোই’ বন্ধ না করার অঙ্গ
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা হামলা করেছে বলে জানিয়েছে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্প এই হামলাগুলোকে একটি ‘দর্শনীয় সামরিক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণরূপে নিশ্চিহ্ন’ হয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে