পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান পশ্চিমা দেশগুলোর রাষ্ট্রদূতদের উদ্দেশ্য করে বলেছেন, ‘আপনারা কি পাকিস্তানকে দাস মনে করেন? আমরা কি আপনাদের ক্রীতদাস?’ গত ১ মার্চ ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ ২২টি দেশের কূটনীতিকরা যৌথভাবে ইমরান খানকে একটি চিঠি দিয়েছিলেন, যেখানে ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসনের নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘের প্রস্তাবে পাকিস্তানের সমর্থন চাওয়া হয়। ওই চিঠির জবাবে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী আজ রোববার এমন প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন বলে এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি।
এনডিটিভি জানায়, একটি রাজনৈতিক সমাবেশে বক্তব্য দেওয়ার সময় ওই চিঠির কথা উল্লেখ করেন ইমরান খান। তিনি বলেন, ‘আমি ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূতদের জিজ্ঞাসা করতে চাই যে আপনারা কি ভারতকে এমন চিঠি দিয়েছেন?’
উল্লেখ্য, ইউক্রেনে যুদ্ধ ইস্যুতে গত বুধবার জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের জরুরি অধিবেশন বসেছিল। সেখানে জাতিসংঘের ডাকা নিন্দা প্রস্তাবে ভোট দেওয়া থেকে বিরত ছিল পাকিস্তান। একই সঙ্গে বাংলাদেশ, ভারত, চীনসহ মোট ৩৫টি দেশ ভোট দেওয়া থেকে বিরত ছিল। আর নিন্দা প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দিয়েছিল ১৪১টি দেশ।
ইমরান খান আরও বলেন, ‘আমরা রাশিয়ার বন্ধু, আমরা যুক্তরাষ্ট্রেরও বন্ধু। আমরা চীন এবং ইউরোপেরও বন্ধু। আমরা কোনো দলে নেই। পাকিস্তান ‘নিরপেক্ষ’ থাকবে এবং যারা ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধের চেষ্টা করছে তাদের সঙ্গে কাজ করবে।’
বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এর আগে আফগানিস্তানে ন্যাটো জোটকে সমর্থন করায় পাকিস্তান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী।
গত ফেব্রুয়ারির শেষ দিকে মস্কো সফরে গিয়েছিলেন ইমরান খান। ইউক্রেনে সেনা পাঠানোর নির্দেশ দেওয়ার কয়েক ঘণ্টা পর রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে দেখা করেন তিনি।
এদিকে, পাকিস্তানের পররাষ্ট্র দপ্তরের এক মুখপাত্র বলেছেন, আমরা স্পষ্ট করে তাদেরকে বলতে চাই যে রাষ্ট্রদূতদের এমন চিঠি দেওয়া স্বাভাবিক কূটনৈতিক চর্চা নয়।
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান পশ্চিমা দেশগুলোর রাষ্ট্রদূতদের উদ্দেশ্য করে বলেছেন, ‘আপনারা কি পাকিস্তানকে দাস মনে করেন? আমরা কি আপনাদের ক্রীতদাস?’ গত ১ মার্চ ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ ২২টি দেশের কূটনীতিকরা যৌথভাবে ইমরান খানকে একটি চিঠি দিয়েছিলেন, যেখানে ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসনের নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘের প্রস্তাবে পাকিস্তানের সমর্থন চাওয়া হয়। ওই চিঠির জবাবে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী আজ রোববার এমন প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন বলে এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি।
এনডিটিভি জানায়, একটি রাজনৈতিক সমাবেশে বক্তব্য দেওয়ার সময় ওই চিঠির কথা উল্লেখ করেন ইমরান খান। তিনি বলেন, ‘আমি ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূতদের জিজ্ঞাসা করতে চাই যে আপনারা কি ভারতকে এমন চিঠি দিয়েছেন?’
উল্লেখ্য, ইউক্রেনে যুদ্ধ ইস্যুতে গত বুধবার জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের জরুরি অধিবেশন বসেছিল। সেখানে জাতিসংঘের ডাকা নিন্দা প্রস্তাবে ভোট দেওয়া থেকে বিরত ছিল পাকিস্তান। একই সঙ্গে বাংলাদেশ, ভারত, চীনসহ মোট ৩৫টি দেশ ভোট দেওয়া থেকে বিরত ছিল। আর নিন্দা প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দিয়েছিল ১৪১টি দেশ।
ইমরান খান আরও বলেন, ‘আমরা রাশিয়ার বন্ধু, আমরা যুক্তরাষ্ট্রেরও বন্ধু। আমরা চীন এবং ইউরোপেরও বন্ধু। আমরা কোনো দলে নেই। পাকিস্তান ‘নিরপেক্ষ’ থাকবে এবং যারা ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধের চেষ্টা করছে তাদের সঙ্গে কাজ করবে।’
বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এর আগে আফগানিস্তানে ন্যাটো জোটকে সমর্থন করায় পাকিস্তান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী।
গত ফেব্রুয়ারির শেষ দিকে মস্কো সফরে গিয়েছিলেন ইমরান খান। ইউক্রেনে সেনা পাঠানোর নির্দেশ দেওয়ার কয়েক ঘণ্টা পর রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে দেখা করেন তিনি।
এদিকে, পাকিস্তানের পররাষ্ট্র দপ্তরের এক মুখপাত্র বলেছেন, আমরা স্পষ্ট করে তাদেরকে বলতে চাই যে রাষ্ট্রদূতদের এমন চিঠি দেওয়া স্বাভাবিক কূটনৈতিক চর্চা নয়।
ইরান বিভিন্ন দেশে অস্ত্র উৎপাদন কারখানা গড়ে তুলেছে বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী আজিজ নাসিরজাদে। তবে এসব দেশের নাম এখনই প্রকাশ করবেন না বলে তিনি স্পষ্ট করেছেন। স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার রাতে রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘আমরা কয়েকটি দেশে অস্ত্র কারখানা তৈরি করেছি।
২ ঘণ্টা আগেভুক্তভোগী ওই সরকারি কর্মচারী একটি অজানা নম্বর থেকে হোয়াটসঅ্যাপে একটি বার্তা পান। সেই বার্তায় তাঁকে ২০২৫ সালের ৩০ আগস্ট একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়। ওই মেসেজে একটি ফাইল ছিল, যা দেখতে পিডিএফ ফরম্যাটের বিয়ের কার্ডের মতো।
৩ ঘণ্টা আগেগত কয়েক সপ্তাহ ধরে কমিশনকে বিরোধীদের একের পর এক অভিযোগের মুখে পড়তে হয়েছে। এসব অভিযোগের মধ্যে আছে ভোট জালিয়াতি, কারচুপি এবং ভোটার তালিকায় অসঙ্গতি।
৫ ঘণ্টা আগেসোনালি খাতুন এক অন্য রকম জীবন পেতে পারতেন, হয়তো মান্টোর ‘টোবা টেক সিং’-এর মতো একজন হতে পারতেন, যার নিজের বলে কোনো দেশ নেই। ভারতের পুলিশ তাঁকে ‘অবৈধ অভিবাসী’ আখ্যা দিয়ে বাংলাদেশে ঠেলে দিয়েছে, আর এখন বাংলাদেশ পুলিশ তাঁকে ‘অবৈধ অভিবাসী’ বলে কারাগারে পাঠিয়েছে। তিনি আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা।
৬ ঘণ্টা আগে