অনলাইন ডেস্ক
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল আসিম মুনির প্রেসিডেন্ট হচ্ছেন—খবরটি সত্য নাকি গুজব এ বিষয়ে কথা বলেছেন দেশটির সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট জেনারেল আহমেদ শরীফ চৌধুরী। সম্প্রতি দা ইকোনমিস্টকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এই ধরনের আলোচনাকে ‘নিরর্থক’ ও ‘গুজব’ বলে মন্তব্য করেছেন।
এর আগে জুলাইয়ের শুরুতে পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহসিন নাকভিও এই ধরনের খবরকে গুজব বলে উড়িয়ে দিয়েছিলেন। সেসময় তিনি বলেন, ‘প্রেসিডেন্টকে পদত্যাগ করতে বলা হয়েছে বা সেনাপ্রধান প্রেসিডেন্ট হতে চাইছেন—এমন কোনো ধারণার অস্তিত্বই নেই।’
দা ইকোনমিস্ট জানিয়েছে, মে মাসে ভারতের সঙ্গে সংঘাতের পর সেনাপ্রধান মুনিরের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পায়। এ ছাড়া, সম্প্রতি ক্ষমতাসীন জোটের সংসদে সাংবিধানিক সংশোধনীর জন্য দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন এই গুজবকে আরও উসকে দেয়।
তবে সরকার ও সামরিক বাহিনী বারবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া এ ধরনের ‘ভুয়া খবর ও অপপ্রচার’ সম্পর্কে জনগণকে সতর্ক করেছে। সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র জেনারেল চৌধুরী এ ধরনের ঘটনাকে ‘ডিজিটাল সন্ত্রাসবাদ’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তিনি অভিযোগ করে বলেছেন, ‘আইন অনুযায়ী এর বিরুদ্ধে যথেষ্ট ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না।’
গত ১০ জুলাই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নাকভি বলেছিলেন, প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি ‘সশস্ত্র বাহিনীর নেতৃত্বের সঙ্গে একটি শক্তিশালী ও সম্মানজনক সম্পর্ক বজায় রেখেছেন।’ তিনি প্রেসিডেন্টকে উদ্ধৃত করে বলেন, ‘আমি জানি কে এই মিথ্যাচার ছড়াচ্ছে, কেন তারা এমন করছে এবং এই প্রচারণার মাধ্যমে কারা লাভবান হচ্ছে।’ নাকভি জোর দিয়ে বলেন, ফিল্ড মার্শাল মুনিরের ‘একমাত্র লক্ষ্য’ হলো পাকিস্তানের শক্তি ও স্থিতিশীলতা, ‘অন্য কিছু নয়’।
গত মে মাসে ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ‘কৌশলগত নেতৃত্ব ও অসাধারণ কৌশলের’ জন্য প্রেসিডেন্ট জারদারি ও প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ আনুষ্ঠানিকভাবে সেনাপ্রধান মুনিরকে ফিল্ড মার্শাল পদে ভূষিত করেন। এটি ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর আদলে তৈরি একটি সম্মানসূচক পাঁচ-তারকা পদমর্যাদা, যা সাধারণত অসাধারণ নেতৃত্ব এবং যুদ্ধকালীন অর্জনের স্বীকৃতি হিসেবে দেওয়া হয়। এর আগে কেবল একজনকেই (জেনারেল আইয়ুব খানকে) ১৯৫৯ সালে এই পদে ভূষিত করা হয়েছিল।
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল আসিম মুনির প্রেসিডেন্ট হচ্ছেন—খবরটি সত্য নাকি গুজব এ বিষয়ে কথা বলেছেন দেশটির সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট জেনারেল আহমেদ শরীফ চৌধুরী। সম্প্রতি দা ইকোনমিস্টকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এই ধরনের আলোচনাকে ‘নিরর্থক’ ও ‘গুজব’ বলে মন্তব্য করেছেন।
এর আগে জুলাইয়ের শুরুতে পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহসিন নাকভিও এই ধরনের খবরকে গুজব বলে উড়িয়ে দিয়েছিলেন। সেসময় তিনি বলেন, ‘প্রেসিডেন্টকে পদত্যাগ করতে বলা হয়েছে বা সেনাপ্রধান প্রেসিডেন্ট হতে চাইছেন—এমন কোনো ধারণার অস্তিত্বই নেই।’
দা ইকোনমিস্ট জানিয়েছে, মে মাসে ভারতের সঙ্গে সংঘাতের পর সেনাপ্রধান মুনিরের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পায়। এ ছাড়া, সম্প্রতি ক্ষমতাসীন জোটের সংসদে সাংবিধানিক সংশোধনীর জন্য দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন এই গুজবকে আরও উসকে দেয়।
তবে সরকার ও সামরিক বাহিনী বারবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া এ ধরনের ‘ভুয়া খবর ও অপপ্রচার’ সম্পর্কে জনগণকে সতর্ক করেছে। সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র জেনারেল চৌধুরী এ ধরনের ঘটনাকে ‘ডিজিটাল সন্ত্রাসবাদ’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তিনি অভিযোগ করে বলেছেন, ‘আইন অনুযায়ী এর বিরুদ্ধে যথেষ্ট ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না।’
গত ১০ জুলাই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নাকভি বলেছিলেন, প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি ‘সশস্ত্র বাহিনীর নেতৃত্বের সঙ্গে একটি শক্তিশালী ও সম্মানজনক সম্পর্ক বজায় রেখেছেন।’ তিনি প্রেসিডেন্টকে উদ্ধৃত করে বলেন, ‘আমি জানি কে এই মিথ্যাচার ছড়াচ্ছে, কেন তারা এমন করছে এবং এই প্রচারণার মাধ্যমে কারা লাভবান হচ্ছে।’ নাকভি জোর দিয়ে বলেন, ফিল্ড মার্শাল মুনিরের ‘একমাত্র লক্ষ্য’ হলো পাকিস্তানের শক্তি ও স্থিতিশীলতা, ‘অন্য কিছু নয়’।
গত মে মাসে ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ‘কৌশলগত নেতৃত্ব ও অসাধারণ কৌশলের’ জন্য প্রেসিডেন্ট জারদারি ও প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ আনুষ্ঠানিকভাবে সেনাপ্রধান মুনিরকে ফিল্ড মার্শাল পদে ভূষিত করেন। এটি ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর আদলে তৈরি একটি সম্মানসূচক পাঁচ-তারকা পদমর্যাদা, যা সাধারণত অসাধারণ নেতৃত্ব এবং যুদ্ধকালীন অর্জনের স্বীকৃতি হিসেবে দেওয়া হয়। এর আগে কেবল একজনকেই (জেনারেল আইয়ুব খানকে) ১৯৫৯ সালে এই পদে ভূষিত করা হয়েছিল।
ইরানের শাহেদ ড্রোনের নকশা ব্যবহার করে এই ড্রোন উৎপাদনের জন্য বিশাল এক কারখানা নির্মাণ করেছে রাশিয়া। তাতারস্তান অঞ্চলের আলাবুগা শিল্প এলাকায় অবস্থিত এই কারখানা বর্তমানে রাশিয়ার সবচেয়ে বড় ড্রোন উৎপাদন কেন্দ্র।
৪ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা গাজা সিটির নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পরিকল্পনা অনুমোদন করেছে। প্রায় দুই বছর ধরে চলমান যুদ্ধের মধ্যে এই সিদ্ধান্তের ফলে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে সামরিক অভিযান আরও বিস্তৃত হবে। শুক্রবার এই সিদ্ধান্ত দেশি-বিদেশি মহলে নতুন করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে...
৬ ঘণ্টা আগেগাজায় চলমান যুদ্ধ, অর্থনৈতিক বিপর্যয় এবং খাদ্যসহ জরুরি পণ্যের তীব্র সংকটের মধ্যে সাধারণ মানুষের বেঁচে থাকার লড়াই আরও কঠিন হয়ে উঠেছে। ব্যাংকগুলো দীর্ঘদিন বন্ধ, স্থানীয় বাজারে ডিজিটাল লেনদেনও প্রায় অগ্রহণযোগ্য।
৬ ঘণ্টা আগেভারতীয় পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের পর সম্পর্কে টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপ হয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। আজ শুক্রবার (৮ আগস্ট) সাম্প্রতিক নানা বিষয়ে কথা হয় এই দুই নেতার।
৭ ঘণ্টা আগে