আজকের পত্রিকা ডেস্ক
গাজায় বর্বরতা চালিয়েই যাচ্ছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী— আইডিএফ। প্রতিদিন নির্বিচারে হত্যা করা হচ্ছে অসহায় গাজাবাসীকে। গতকাল বৃহস্পতিবার মধ্যরাত থেকে কমপক্ষে ৭১ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। হামাস নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে কাতারি সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।
ইসরায়েলি গুলি আর বোমার আঘাতে তো প্রাণ হারাচ্ছেই ফিলিস্তিনিরা, তার সঙ্গে গত কয়েক মাসে যুক্ত হয়েছে অপুষ্টি। ২৪ ঘণ্টায় উপত্যকাটিতে অপুষ্টিতে ভুগে মৃত্যু হয়েছে দুই নবজাতকের। এদিকে, ত্রাণ সহায়তার নামে প্রহসন চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েলি প্রশাসন, যাতে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র। খাবারের প্রলোভন দেখিয়ে অসহায় ফিলিস্তিনিদের ‘ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্রে’ জড়ো করে নিরস্ত্র ও ক্ষুধার্ত ওই মানুষদের ওপর নির্বিচারে গুলি ও বোমা বর্ষণ করে ইসরায়েলিরা।
গাজার সরকারের মিডিয়া অফিস জানিয়েছে গত এক মাসে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল সমর্থিত বিতর্কিত মানবিক সংস্থা গাজা হিউম্যানিটিরিয়ান ফাউন্ডেশনের (জিএইচএফ) ত্রাণ সংগ্রহ করতে গিয়ে নিহত হয়েছে কমপক্ষে ৫৪৯ ফিলিস্তিনি।
গত মাসের শেষে জিএইচএফ গাজায় প্রবেশ করে। এরপর থেকে সংগঠনটির ওপর হামলার ঘটনাগুলো নিয়ে চাপ বাড়ছে। তবে তারা এসব হামলার দায় স্বীকার করেনি। ইসরায়েল বলেছে, জিএইচএফ ত্রাণকেন্দ্রের আশপাশে যারা গুলি বা হামলার শিকার হচ্ছেন, তারা নাকি ‘সন্দেহভাজন ব্যক্তি’, যারা ইসরায়েলি সেনাদের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলেন।
সমালোচকেরা এসব কেন্দ্রকে ‘মৃত্যুকূপ’ বা ‘মানব হত্যা কেন্দ্র’ বলে আখ্যায়িত করেছেন। জিএইচএফের তীব্র সমালোচনা করেছে জাতিসংঘ ও বিভিন্ন ত্রাণ সংস্থা। তাদের অভিযোগ, এই সংগঠন গাজার জনগণের চাহিদা পূরণ করতে পারছে না। বরং, সামরিক অভিযান চালানোর জন্য এই ত্রাণকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে ইসরায়েল।
এদিকে গাজার ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইসরায়েলের কঠোর অবরোধের কারণে জরুরি চিকিৎসা সামগ্রী প্রবেশ করতে না পারায় উপত্যকার স্বাস্থ্য ও মানবিক পরিস্থিতি বিপর্যস্ত অবস্থায় পৌঁছেছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় আরও জানিয়েছে, যেসব হাসপাতাল এখনো কোনোভাবে চালু আছে, সেগুলোও কার্যত ধসে পড়ার দ্বারপ্রান্তে। কারণ আহতদের সংখ্যা এত বেশি যে, হাসপাতালে আর জায়গা নেই। বিশেষ করে ওয়ার্ড ও আইসিইউগুলো সম্পূর্ণ ভরে গেছে।
গাজায় বর্বরতা চালিয়েই যাচ্ছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী— আইডিএফ। প্রতিদিন নির্বিচারে হত্যা করা হচ্ছে অসহায় গাজাবাসীকে। গতকাল বৃহস্পতিবার মধ্যরাত থেকে কমপক্ষে ৭১ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। হামাস নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে কাতারি সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।
ইসরায়েলি গুলি আর বোমার আঘাতে তো প্রাণ হারাচ্ছেই ফিলিস্তিনিরা, তার সঙ্গে গত কয়েক মাসে যুক্ত হয়েছে অপুষ্টি। ২৪ ঘণ্টায় উপত্যকাটিতে অপুষ্টিতে ভুগে মৃত্যু হয়েছে দুই নবজাতকের। এদিকে, ত্রাণ সহায়তার নামে প্রহসন চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েলি প্রশাসন, যাতে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র। খাবারের প্রলোভন দেখিয়ে অসহায় ফিলিস্তিনিদের ‘ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্রে’ জড়ো করে নিরস্ত্র ও ক্ষুধার্ত ওই মানুষদের ওপর নির্বিচারে গুলি ও বোমা বর্ষণ করে ইসরায়েলিরা।
গাজার সরকারের মিডিয়া অফিস জানিয়েছে গত এক মাসে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল সমর্থিত বিতর্কিত মানবিক সংস্থা গাজা হিউম্যানিটিরিয়ান ফাউন্ডেশনের (জিএইচএফ) ত্রাণ সংগ্রহ করতে গিয়ে নিহত হয়েছে কমপক্ষে ৫৪৯ ফিলিস্তিনি।
গত মাসের শেষে জিএইচএফ গাজায় প্রবেশ করে। এরপর থেকে সংগঠনটির ওপর হামলার ঘটনাগুলো নিয়ে চাপ বাড়ছে। তবে তারা এসব হামলার দায় স্বীকার করেনি। ইসরায়েল বলেছে, জিএইচএফ ত্রাণকেন্দ্রের আশপাশে যারা গুলি বা হামলার শিকার হচ্ছেন, তারা নাকি ‘সন্দেহভাজন ব্যক্তি’, যারা ইসরায়েলি সেনাদের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলেন।
সমালোচকেরা এসব কেন্দ্রকে ‘মৃত্যুকূপ’ বা ‘মানব হত্যা কেন্দ্র’ বলে আখ্যায়িত করেছেন। জিএইচএফের তীব্র সমালোচনা করেছে জাতিসংঘ ও বিভিন্ন ত্রাণ সংস্থা। তাদের অভিযোগ, এই সংগঠন গাজার জনগণের চাহিদা পূরণ করতে পারছে না। বরং, সামরিক অভিযান চালানোর জন্য এই ত্রাণকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে ইসরায়েল।
এদিকে গাজার ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইসরায়েলের কঠোর অবরোধের কারণে জরুরি চিকিৎসা সামগ্রী প্রবেশ করতে না পারায় উপত্যকার স্বাস্থ্য ও মানবিক পরিস্থিতি বিপর্যস্ত অবস্থায় পৌঁছেছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় আরও জানিয়েছে, যেসব হাসপাতাল এখনো কোনোভাবে চালু আছে, সেগুলোও কার্যত ধসে পড়ার দ্বারপ্রান্তে। কারণ আহতদের সংখ্যা এত বেশি যে, হাসপাতালে আর জায়গা নেই। বিশেষ করে ওয়ার্ড ও আইসিইউগুলো সম্পূর্ণ ভরে গেছে।
কাশির সিরাপে কোডিন নামের একধরনের মাদক ব্যবহার করা হয়। এটি হালকা ওপিওয়েড শ্রেণির মাদক, যা উচ্চমাত্রায় নিলে উচ্ছ্বাস বা নেশার অনুভূতি দেয় এবং আসক্তির ঝুঁকি বাড়ায়। ফলে বড়রা দীর্ঘদিন এই সিরাপ খেলে এতে আসক্ত হয়ে পড়েন।
৩ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের জাফর এক্সপ্রেসে আবারও ভয়াবহ বোমা হামলা হয়েছে। মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) দেশটির সিন্ধু প্রদেশের সুলতান কোট রেলস্টেশনের কাছে ওই বিস্ফোরণে ট্রেনটির চারটি বগি লাইনচ্যুত হয় এবং অন্তত সাতজন আহত হয়।
৪ ঘণ্টা আগেআফগানিস্তানে কিছু সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কনটেন্টে সীমাবদ্ধতা আরোপ করা হয়েছে। বুধবার রাতে (৮ অক্টোবর) তালেবান সূত্রের বরাতে এই খবর দিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি। তালেবান সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের ওই সূত্রটি জানিয়েছে—ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম এবং এক্স সহ বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মের কিছু
৪ ঘণ্টা আগেঘটনার সূত্রপাত মধ্যপ্রদেশের ছিন্দওয়ারা জেলায়। সেখানেই প্রথম রহস্যজনকভাবে কয়েকটি শিশুর মৃত্যু হয়। পরে জানা যায়, তারা সবাই ‘কোল্ডরিফ’ নামের একটি কাশির সিরাপ খেয়েছিল। এই ওষুধ তৈরি করেছিল তামিলনাড়ুভিত্তিক একটি ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি। এই সিরাপ খেয়ে সেপ্টেম্বরের শুরু থেকে ২৯ তারিখের মধ্যে ১০টি শিশুর..
৫ ঘণ্টা আগে