ফিলিস্তিন সম্পর্কে ইসরায়েলের উদ্দেশ্য বিশ্বসম্প্রদায়কে বোঝাতে একটি প্রচারণা চালানোর পরিকল্পনা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ইসরায়েলের জনকূটনীতিমন্ত্রী গ্যালিট ডিস্টাল অ্যাটবারিয়ান। তিনি বলেছেন, ‘ফিলিস্তিন দখলের কোনো উদ্দেশ্য আমাদের নেই।’ স্থানীয় সময় সোমবার তিনি ইসরায়েল রেডিওকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেছেন বলে জানিয়েছে দ্য জেরুজালেম পোস্ট।
গ্যালিট ডিস্টাল অ্যাটবারিয়ান বলেছেন, ‘আমরা ফিলিস্তিনের কোনো এলাকা দখল করিনি। সেখানে কোনো কিছু দখল করার উদ্দেশ্য নেই আমাদের। কেউ একজন মন্ত্রী হয়ে প্রথম থেকেই প্রতিদিন মন্ত্রণালয় খুলবেন, ব্যাপারটা এমন নয়। বিষয়টি আবেগের সঙ্গে জড়িত এবং ভীতিকরও বটে।’
ফিলিস্তিন সম্পর্কিত প্রচারণার বিষয়টি ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও ডায়াস্পোরাবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে পরিচালিত হবে বলে জানিয়েছেন গ্যালিট ডিস্টাল অ্যাটবারিয়ান। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের প্রচারণাটি ফিলিস্তিনিদের বয়কট, বিতাড়ন ও নিষেধাজ্ঞা আন্দোলনের বিরুদ্ধে কাজ করবে।’
ডিস্টাল অ্যাটবারিয়ানের মন্ত্রণালয় কূটনৈতিক প্রচারাভিযানের পাশাপাশি বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ ও গবেষণার ওপর মনোনিবেশ করবে। তিনি বলেছেন, এমন একটি অবকাঠামো গড়ে তোলা হবে, যাতে প্রত্যেকের পক্ষে ইসরায়েলের হয়ে প্রচারাভিযান চালানো সহজ হয়।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এই প্রথম পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বাইরে একটি জনকূটনীতি (পাবলিক ডিপ্লোমেসি) মন্ত্রণালয় গঠন করলেন, তা নয়। এর আগে ২০১৫ সালেও তিনি কৌশলগত বিষয় এবং পাবলিক কূটনীতি মন্ত্রণালয় গঠন করেছিলেন। এবার নতুন করে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরে তিনি সেই মন্ত্রণালয় পুনর্গঠন করেছেন এবং দুটি ভাগে ভাগ করেছেন।
ডিস্টাল অ্যাটবারিয়ান বলেছেন, তিনি ইসরায়েলকে উদ্ভাবন ও কৃষি প্রযুক্তির দেশ হিসেবে পুনরায় ব্র্যান্ডিং করার জন্য আগের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কূটনৈতিক উদ্যোগের সঙ্গে একমত নন। তিনি বলেছেন, আগে বলা হতো, আমরা আশ্চর্যজনক ও বিস্ময়কর। আমাদের কাছে ইউএসবি স্টিক, চেরি টমেটো ও পানি ব্যবহারের প্রযুক্তি রয়েছে। আমাদের ব্যাপারে এমন একটি প্রচারণা রয়েছে যে, আমরা একটি বাড়ি চুরি করেছি এবং দখল করেছি। তাই বাড়িটি ছেড়ে অন্য কোথাও গিয়ে এসব দুর্দান্ত কাজগুলো করা উচিত। আসলে তা সত্য নয়। আমরা কোনো বাড়ি দখল বা চুরি করিনি।
ডিস্টাল অ্যাটবারিয়ান আরও বলেছেন, ‘বিষয়টি হৃদয় দিয়ে গভীরভাবে অনুসন্ধান করার সময় এসেছে। প্রথমত, ইসরায়েলকে একটি অবকাঠামো তৈরি করতে হবে, যার মাধ্যমে ব্যাখ্যা করা যায় যে জুডিয়া ও সামরিয়া অঞ্চলের সঙ্গে ইহুদিদের ঐতিহাসিক সম্পর্ক ছিল। কিন্তু অনেক মানুষই এ সম্পর্কে জানে না।’
তবে ইসরায়েলের সার্বভৌম সীমানার বাইরে পশ্চিম তীরের অংশগুলো সংযুক্ত করার জন্য কোনো সম্ভাব্য সরকারি পরিকল্পনার কথা বলেননি ডিস্টাল অ্যাটবারিয়ান। তিনি বলেছেন, ‘পশ্চিম তীরের ইস্যুতে আরব বিশ্বে একটি জনসংযোগ প্রচারণা চালু করতে হবে।’
ডিস্টাল অ্যাটবারিয়ান বলেছেন, ‘আমি বিশ্বাস করি না যে আরব বিশ্বের বেশির ভাগ মানুষ ইহুদি ও জায়নবাদীদের ঘৃণা করে। আরবের অনেক মানুষ ভুল তথ্য ও উসকানিতে পড়েছে।’
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু বলেছেন,‘ আরব বিশ্বের মনোভাব পরিবর্তন করতে হবে, যাতে আরব বিশ্বের অন্তত ৯৯ শতাংশ আমাদের সঙ্গে থাকে। এ ছাড়া ফিলিস্তিনের সঙ্গে সংঘাতের বিষয়টিও আরব বিশ্বের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করতে হবে।’
ফিলিস্তিন সম্পর্কে ইসরায়েলের উদ্দেশ্য বিশ্বসম্প্রদায়কে বোঝাতে একটি প্রচারণা চালানোর পরিকল্পনা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ইসরায়েলের জনকূটনীতিমন্ত্রী গ্যালিট ডিস্টাল অ্যাটবারিয়ান। তিনি বলেছেন, ‘ফিলিস্তিন দখলের কোনো উদ্দেশ্য আমাদের নেই।’ স্থানীয় সময় সোমবার তিনি ইসরায়েল রেডিওকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেছেন বলে জানিয়েছে দ্য জেরুজালেম পোস্ট।
গ্যালিট ডিস্টাল অ্যাটবারিয়ান বলেছেন, ‘আমরা ফিলিস্তিনের কোনো এলাকা দখল করিনি। সেখানে কোনো কিছু দখল করার উদ্দেশ্য নেই আমাদের। কেউ একজন মন্ত্রী হয়ে প্রথম থেকেই প্রতিদিন মন্ত্রণালয় খুলবেন, ব্যাপারটা এমন নয়। বিষয়টি আবেগের সঙ্গে জড়িত এবং ভীতিকরও বটে।’
ফিলিস্তিন সম্পর্কিত প্রচারণার বিষয়টি ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও ডায়াস্পোরাবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে পরিচালিত হবে বলে জানিয়েছেন গ্যালিট ডিস্টাল অ্যাটবারিয়ান। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের প্রচারণাটি ফিলিস্তিনিদের বয়কট, বিতাড়ন ও নিষেধাজ্ঞা আন্দোলনের বিরুদ্ধে কাজ করবে।’
ডিস্টাল অ্যাটবারিয়ানের মন্ত্রণালয় কূটনৈতিক প্রচারাভিযানের পাশাপাশি বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ ও গবেষণার ওপর মনোনিবেশ করবে। তিনি বলেছেন, এমন একটি অবকাঠামো গড়ে তোলা হবে, যাতে প্রত্যেকের পক্ষে ইসরায়েলের হয়ে প্রচারাভিযান চালানো সহজ হয়।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এই প্রথম পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বাইরে একটি জনকূটনীতি (পাবলিক ডিপ্লোমেসি) মন্ত্রণালয় গঠন করলেন, তা নয়। এর আগে ২০১৫ সালেও তিনি কৌশলগত বিষয় এবং পাবলিক কূটনীতি মন্ত্রণালয় গঠন করেছিলেন। এবার নতুন করে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরে তিনি সেই মন্ত্রণালয় পুনর্গঠন করেছেন এবং দুটি ভাগে ভাগ করেছেন।
ডিস্টাল অ্যাটবারিয়ান বলেছেন, তিনি ইসরায়েলকে উদ্ভাবন ও কৃষি প্রযুক্তির দেশ হিসেবে পুনরায় ব্র্যান্ডিং করার জন্য আগের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কূটনৈতিক উদ্যোগের সঙ্গে একমত নন। তিনি বলেছেন, আগে বলা হতো, আমরা আশ্চর্যজনক ও বিস্ময়কর। আমাদের কাছে ইউএসবি স্টিক, চেরি টমেটো ও পানি ব্যবহারের প্রযুক্তি রয়েছে। আমাদের ব্যাপারে এমন একটি প্রচারণা রয়েছে যে, আমরা একটি বাড়ি চুরি করেছি এবং দখল করেছি। তাই বাড়িটি ছেড়ে অন্য কোথাও গিয়ে এসব দুর্দান্ত কাজগুলো করা উচিত। আসলে তা সত্য নয়। আমরা কোনো বাড়ি দখল বা চুরি করিনি।
ডিস্টাল অ্যাটবারিয়ান আরও বলেছেন, ‘বিষয়টি হৃদয় দিয়ে গভীরভাবে অনুসন্ধান করার সময় এসেছে। প্রথমত, ইসরায়েলকে একটি অবকাঠামো তৈরি করতে হবে, যার মাধ্যমে ব্যাখ্যা করা যায় যে জুডিয়া ও সামরিয়া অঞ্চলের সঙ্গে ইহুদিদের ঐতিহাসিক সম্পর্ক ছিল। কিন্তু অনেক মানুষই এ সম্পর্কে জানে না।’
তবে ইসরায়েলের সার্বভৌম সীমানার বাইরে পশ্চিম তীরের অংশগুলো সংযুক্ত করার জন্য কোনো সম্ভাব্য সরকারি পরিকল্পনার কথা বলেননি ডিস্টাল অ্যাটবারিয়ান। তিনি বলেছেন, ‘পশ্চিম তীরের ইস্যুতে আরব বিশ্বে একটি জনসংযোগ প্রচারণা চালু করতে হবে।’
ডিস্টাল অ্যাটবারিয়ান বলেছেন, ‘আমি বিশ্বাস করি না যে আরব বিশ্বের বেশির ভাগ মানুষ ইহুদি ও জায়নবাদীদের ঘৃণা করে। আরবের অনেক মানুষ ভুল তথ্য ও উসকানিতে পড়েছে।’
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু বলেছেন,‘ আরব বিশ্বের মনোভাব পরিবর্তন করতে হবে, যাতে আরব বিশ্বের অন্তত ৯৯ শতাংশ আমাদের সঙ্গে থাকে। এ ছাড়া ফিলিস্তিনের সঙ্গে সংঘাতের বিষয়টিও আরব বিশ্বের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করতে হবে।’
শনিবার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রন্ধীর জয়সওয়াল এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আলাস্কায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বৈঠককে ভারত স্বাগত জানাচ্ছে। শান্তির পথে তাঁদের নেতৃত্ব প্রশংসনীয়। তবে সমাধানের একমাত্র পথ হলো সংলাপ ও কূটনীতি। বিশ্ব চায় ইউক্রেন যুদ্ধ
১৮ মিনিট আগেতদন্তকারীরা জানিয়েছেন, পাকিস্তানি এজেন্টরা প্রথমে জ্যোতির সঙ্গে অনলাইনে ঘনিষ্ঠতা বাড়ায়। এভাবেই পাকিস্তান হাইকমিশনে কর্মরত এহসান-উর-রহিম ওরফে দানিশ নামে এক কর্মকর্তার সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ হয়। এহসানের সঙ্গে অন্তত দুবার তিনি পাকিস্তানে গিয়েছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেদেশভাগ কোনো একক নেতার কাজ ছিল না। তিনটি প্রধান শক্তি একত্রে কাজ করেছে—জিন্নাহ যিনি পাকিস্তানের দাবি তুলেছিলেন, কংগ্রেস যারা অবশেষে বিভাজন মেনে নিয়েছিল এবং লর্ড মাউন্টব্যাটেন যিনি তা বাস্তবায়ন করেছিলেন।
৩ ঘণ্টা আগেইরানের ক্ষেপণাস্ত্র প্রকল্পে সহায়তা করছে চীন। এমনটাই দাবি করা হয়েছে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম ইয়েদিয়োথ আরোনাথের এক প্রতিবেদনে। আর, ইরান-চীনের এই যৌথ উদ্যোগের বিষয়ে উদ্বিগ্ন ইসরায়েল। যদিও ইরান বা চীনের তরফ থেকে এ বিষয়ে কোনো বক্তব্য প্রকাশ করা হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগে