আজকের পত্রিকা ডেস্ক
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের আলাস্কা বৈঠক কোনো যুদ্ধবিরতি ছাড়া শেষ হলেও ভারত একে স্বাগত জানিয়েছে। নয়াদিল্লি বলছে, ইউক্রেন যুদ্ধের সমাধান কেবল সংলাপ ও কূটনীতির মাধ্যমেই সম্ভব।
আজ শনিবার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রন্ধীর জয়সওয়াল এক বিবৃতিতে বলেন, আলাস্কায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বৈঠককে ভারত স্বাগত জানাচ্ছে। শান্তির পথে তাঁদের নেতৃত্ব প্রশংসনীয়। তবে সমাধানের একমাত্র পথ হলো সংলাপ ও কূটনীতি। বিশ্ব চায় ইউক্রেন যুদ্ধের দ্রুত অবসান।
আলাস্কা বৈঠকে ট্রাম্প ও পুতিন প্রায় তিন ঘণ্টা আলোচনা করেন। তবে যুদ্ধবিরতি নিয়ে কোনো সমঝোতা হয়নি। বৈঠক শেষে দুই নেতা সাংবাদিকদের প্রশ্ন না নিয়েই বিবৃতি দেন। ট্রাম্প বলেন, ‘অনেক বিষয়ে আমরা একমত হয়েছি, তবে কিছু জায়গায় এখনো পৌঁছানো যায়নি।’ অন্যদিকে পুতিন জানান, ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে দুপক্ষ কিছুটা অগ্রগতি করেছে এবং শান্তির পথে এগোতে চায়।
এদিন ভারতের স্বাধীনতা দিবসে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির শুভেচ্ছার জবাবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লেখেন, ‘আমরা আমাদের বন্ধুদের (ইউক্রেন) শান্তি, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধিময় ভবিষ্যৎ কামনা করি।’ জেলেনস্কি পাল্টা পোস্টে আশা প্রকাশ করেন, ভারত ইউক্রেনের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব সুরক্ষায় ভূমিকা রাখবে।
বৈঠকের আগে ট্রাম্প হুমকি দিয়েছিলেন, ৮ আগস্টের মধ্যে রাশিয়া যুদ্ধবিরতিতে রাজি না হলে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে। এর মধ্যে ভারতকে রাশিয়ার তেল কেনার জন্যও চাপের মুখে পড়তে হয়েছে। ট্রাম্প সম্প্রতি রুশ তেল আমদানির কারণে ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছেন।
ট্রাম্প অভিযোগ করেছেন, ভারত রুশ তেল কিনে মুনাফা করছে এবং তা বিক্রি করে রাশিয়ার যুদ্ধযন্ত্রকে অর্থ জোগাচ্ছে। তবে নয়াদিল্লি বলছে, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপ দ্বৈত মানদণ্ডে কাজ করছে এবং ভারত জাতীয় স্বার্থ রক্ষায় সব পদক্ষেপ নেবে।
বৈঠকের পর ট্রাম্প জানান, তিনি ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির সঙ্গে ওয়াশিংটনে আবার বৈঠক করবেন। এরপর সম্ভবত ট্রাম্প-পুতিন-জেলেনস্কি—তিন পক্ষের আলোচনার আয়োজন হতে পারে। জেলেনস্কি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লেখেন, ‘শান্তির লক্ষ্যে আমরা সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাতে প্রস্তুত। আমেরিকার শক্তি যেন এ প্রক্রিয়ায় প্রভাব ফেলে।’
রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণ শুরু করার পর থেকেই মোদি বারবার সংলাপ ও আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি আলাদাভাবে মস্কো ও কিয়েভ সফর করে দুই পক্ষকে আলোচনায় ফেরার আহ্বান জানান। তবে ভারত কখনো প্রকাশ্যে রাশিয়ার বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়নি। নয়াদিল্লির দাবি, তারা মস্কো ও কিয়েভের মধ্যে বার্তা বিনিময়ে ভূমিকা রেখেছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের আলাস্কা বৈঠক কোনো যুদ্ধবিরতি ছাড়া শেষ হলেও ভারত একে স্বাগত জানিয়েছে। নয়াদিল্লি বলছে, ইউক্রেন যুদ্ধের সমাধান কেবল সংলাপ ও কূটনীতির মাধ্যমেই সম্ভব।
আজ শনিবার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রন্ধীর জয়সওয়াল এক বিবৃতিতে বলেন, আলাস্কায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বৈঠককে ভারত স্বাগত জানাচ্ছে। শান্তির পথে তাঁদের নেতৃত্ব প্রশংসনীয়। তবে সমাধানের একমাত্র পথ হলো সংলাপ ও কূটনীতি। বিশ্ব চায় ইউক্রেন যুদ্ধের দ্রুত অবসান।
আলাস্কা বৈঠকে ট্রাম্প ও পুতিন প্রায় তিন ঘণ্টা আলোচনা করেন। তবে যুদ্ধবিরতি নিয়ে কোনো সমঝোতা হয়নি। বৈঠক শেষে দুই নেতা সাংবাদিকদের প্রশ্ন না নিয়েই বিবৃতি দেন। ট্রাম্প বলেন, ‘অনেক বিষয়ে আমরা একমত হয়েছি, তবে কিছু জায়গায় এখনো পৌঁছানো যায়নি।’ অন্যদিকে পুতিন জানান, ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে দুপক্ষ কিছুটা অগ্রগতি করেছে এবং শান্তির পথে এগোতে চায়।
এদিন ভারতের স্বাধীনতা দিবসে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির শুভেচ্ছার জবাবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লেখেন, ‘আমরা আমাদের বন্ধুদের (ইউক্রেন) শান্তি, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধিময় ভবিষ্যৎ কামনা করি।’ জেলেনস্কি পাল্টা পোস্টে আশা প্রকাশ করেন, ভারত ইউক্রেনের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব সুরক্ষায় ভূমিকা রাখবে।
বৈঠকের আগে ট্রাম্প হুমকি দিয়েছিলেন, ৮ আগস্টের মধ্যে রাশিয়া যুদ্ধবিরতিতে রাজি না হলে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে। এর মধ্যে ভারতকে রাশিয়ার তেল কেনার জন্যও চাপের মুখে পড়তে হয়েছে। ট্রাম্প সম্প্রতি রুশ তেল আমদানির কারণে ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছেন।
ট্রাম্প অভিযোগ করেছেন, ভারত রুশ তেল কিনে মুনাফা করছে এবং তা বিক্রি করে রাশিয়ার যুদ্ধযন্ত্রকে অর্থ জোগাচ্ছে। তবে নয়াদিল্লি বলছে, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপ দ্বৈত মানদণ্ডে কাজ করছে এবং ভারত জাতীয় স্বার্থ রক্ষায় সব পদক্ষেপ নেবে।
বৈঠকের পর ট্রাম্প জানান, তিনি ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির সঙ্গে ওয়াশিংটনে আবার বৈঠক করবেন। এরপর সম্ভবত ট্রাম্প-পুতিন-জেলেনস্কি—তিন পক্ষের আলোচনার আয়োজন হতে পারে। জেলেনস্কি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লেখেন, ‘শান্তির লক্ষ্যে আমরা সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাতে প্রস্তুত। আমেরিকার শক্তি যেন এ প্রক্রিয়ায় প্রভাব ফেলে।’
রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণ শুরু করার পর থেকেই মোদি বারবার সংলাপ ও আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি আলাদাভাবে মস্কো ও কিয়েভ সফর করে দুই পক্ষকে আলোচনায় ফেরার আহ্বান জানান। তবে ভারত কখনো প্রকাশ্যে রাশিয়ার বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়নি। নয়াদিল্লির দাবি, তারা মস্কো ও কিয়েভের মধ্যে বার্তা বিনিময়ে ভূমিকা রেখেছে।
চলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্য ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে চীন কখনোই তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
৩ ঘণ্টা আগেবোল্টন বলেছেন, ‘এই বৈঠকের পর ট্রাম্প কিছুই পাননি। যা পেয়েছেন তা হলো, আরও কিছু বৈঠকের প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন, যা আমি সব সময় তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে মনে করেছি।’
৪ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হয়তো আশা করেছিলেন, এই বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে একটি চুক্তি হবে। কিন্তু এমন কোনো কিছুই হয়নি। তাই ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন জেলেনস্কি।
৪ ঘণ্টা আগে