অনলাইন ডেস্ক
চলমান হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধে অপুষ্টিতে ভুগে নিহত হয়েছে অন্তত ৬৬ শিশু। গতকাল শনিবার এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে হামাস নিয়ন্ত্রিত সরকারের মিডিয়া অফিস। কাতারি সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা এ তথ্য জানিয়েছে।
বিবৃতিতে ইসরায়েলি অবরোধ আর ত্রাণ সংগ্রহকারীদের ওপর হামলার ব্যাপক নিন্দা জানানো হয়েছে। বলা হয়েছে, ইসরায়েলের আরোপিত কঠোর অবরোধের কারণে শিশুদের জন্য দুধ এবং অন্যান্য খাদ্য সহায়তা গাজায় প্রবেশ করতে পারছে না। শিশুখাদ্য আটকে রেখে ক্ষুধাকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে ইসরায়েল।
গত শনিবার ইসরায়েলি হামলায় গাজাজুড়ে ৬০ ফিলিস্তিনি নিহত হওয়ার পর এ বিবৃতি প্রকাশ করে গাজার সরকার। গাজার মিডিয়া অফিস ইসরায়েলের এই অবরোধকে যুদ্ধাপরাধ হিসেবে অভিহিত করছে। তাদের ভাষ্য—বেসামরিক জনগোষ্ঠীকে নিশ্চিহ্ন করতে ক্ষুধাকে পরিকল্পিতভাবে ব্যবহার করছে নেতানিয়াহু প্রশাসন। এ ইস্যুতে আন্তর্জাতিক মহলের নীরবতাকে লজ্জাজনকও আখ্যা দিয়েছে তারা।
বিবৃতিতে গাজায় চলমান এই বিপর্যয়ের জন্য ইসরায়েল এবং তার মিত্র দেশ—যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানিকে দায়ী করা হয়। একইসঙ্গে গাজার সীমান্তপথগুলো খুলে দিতে জাতিসংঘকে হস্তক্ষেপ করার আহ্বান জানা তারা।
এর কয়েক দিন আগেই জাতিসংঘের শিশু সংস্থা ইউনিসেফ সতর্ক করেছিল, গাজা উপত্যকায় অপুষ্টিতে ভোগা শিশুর সংখ্যা ব্যাপক হারে বাড়ছে। সংস্থাটি জানিয়েছে, কেবল মে মাসেই ছয় মাস থেকে পাঁচ বছর বয়সী অন্তত ৫ হাজার ১১৯ শিশুকে তীব্র অপুষ্টিজনিত চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়েছে। এই সংখ্যা এপ্রিল মাসের তুলনায় প্রায় ৫০ শতাংশ বেশি (এপ্রিলের সংখ্যা ছিল ৩ হাজার ৪৪৪) এবং ফেব্রুয়ারির তুলনায় ১৫০ শতাংশ বেশি। ফেব্রুয়ারি যুদ্ধবিরতি যুদ্ধবিরতি কার্যকর থাকায় উপত্যকায় উল্লেখযোগ্য পরিমাণে ত্রাণ প্রবেশ করছিল।
ইউনিসেফের মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকার আঞ্চলিক পরিচালক এদুয়ার বেইগবেদার বলেন, ‘এই বছরের শুরু থেকে মে মাসের শেষ পর্যন্ত মাত্র ১৫০ দিনে ১৬ হাজার ৭৩৬ শিশুকে অপুষ্টির চিকিৎসার জন্য ভর্তি করা হয়েছে। সেই হিসাবে অপুষ্টিজনিত রোগ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে গড়ে প্রতিদিন ১১২ জন শিশু।
চলমান হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধে অপুষ্টিতে ভুগে নিহত হয়েছে অন্তত ৬৬ শিশু। গতকাল শনিবার এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে হামাস নিয়ন্ত্রিত সরকারের মিডিয়া অফিস। কাতারি সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা এ তথ্য জানিয়েছে।
বিবৃতিতে ইসরায়েলি অবরোধ আর ত্রাণ সংগ্রহকারীদের ওপর হামলার ব্যাপক নিন্দা জানানো হয়েছে। বলা হয়েছে, ইসরায়েলের আরোপিত কঠোর অবরোধের কারণে শিশুদের জন্য দুধ এবং অন্যান্য খাদ্য সহায়তা গাজায় প্রবেশ করতে পারছে না। শিশুখাদ্য আটকে রেখে ক্ষুধাকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে ইসরায়েল।
গত শনিবার ইসরায়েলি হামলায় গাজাজুড়ে ৬০ ফিলিস্তিনি নিহত হওয়ার পর এ বিবৃতি প্রকাশ করে গাজার সরকার। গাজার মিডিয়া অফিস ইসরায়েলের এই অবরোধকে যুদ্ধাপরাধ হিসেবে অভিহিত করছে। তাদের ভাষ্য—বেসামরিক জনগোষ্ঠীকে নিশ্চিহ্ন করতে ক্ষুধাকে পরিকল্পিতভাবে ব্যবহার করছে নেতানিয়াহু প্রশাসন। এ ইস্যুতে আন্তর্জাতিক মহলের নীরবতাকে লজ্জাজনকও আখ্যা দিয়েছে তারা।
বিবৃতিতে গাজায় চলমান এই বিপর্যয়ের জন্য ইসরায়েল এবং তার মিত্র দেশ—যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানিকে দায়ী করা হয়। একইসঙ্গে গাজার সীমান্তপথগুলো খুলে দিতে জাতিসংঘকে হস্তক্ষেপ করার আহ্বান জানা তারা।
এর কয়েক দিন আগেই জাতিসংঘের শিশু সংস্থা ইউনিসেফ সতর্ক করেছিল, গাজা উপত্যকায় অপুষ্টিতে ভোগা শিশুর সংখ্যা ব্যাপক হারে বাড়ছে। সংস্থাটি জানিয়েছে, কেবল মে মাসেই ছয় মাস থেকে পাঁচ বছর বয়সী অন্তত ৫ হাজার ১১৯ শিশুকে তীব্র অপুষ্টিজনিত চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়েছে। এই সংখ্যা এপ্রিল মাসের তুলনায় প্রায় ৫০ শতাংশ বেশি (এপ্রিলের সংখ্যা ছিল ৩ হাজার ৪৪৪) এবং ফেব্রুয়ারির তুলনায় ১৫০ শতাংশ বেশি। ফেব্রুয়ারি যুদ্ধবিরতি যুদ্ধবিরতি কার্যকর থাকায় উপত্যকায় উল্লেখযোগ্য পরিমাণে ত্রাণ প্রবেশ করছিল।
ইউনিসেফের মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকার আঞ্চলিক পরিচালক এদুয়ার বেইগবেদার বলেন, ‘এই বছরের শুরু থেকে মে মাসের শেষ পর্যন্ত মাত্র ১৫০ দিনে ১৬ হাজার ৭৩৬ শিশুকে অপুষ্টির চিকিৎসার জন্য ভর্তি করা হয়েছে। সেই হিসাবে অপুষ্টিজনিত রোগ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে গড়ে প্রতিদিন ১১২ জন শিশু।
যুদ্ধবিরতির আলোচনার মধ্যেও গাজায় পুরোদমে হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে ইসরায়েলি প্রশাসন। গতকাল শনিবার রাতভর গাজাজুড়ে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। নিহত হয়েছে কমপক্ষে ৭২ ফিলিস্তিনি, যাদের মধ্যে রয়েছে শিশুও। হামাস নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা এপি।
১ ঘণ্টা আগেবেলারুশ মিয়ানমারের সামরিক জান্তাকে ড্রোন হামলা প্রতিরোধে সহায়তার অংশ হিসেবে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সরবরাহ করেছে। এমনটাই জানিয়েছে মিয়ানমারের মানবাধিকার সংগঠন জাস্টিস ফর মিয়ানমার (জেএফএম)। থাইল্যান্ড থেকে প্রকাশিত মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম দ্য ইরাবতীর প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেজাতিসংঘের পরমাণু পর্যবেক্ষক সংস্থা আইএইএ—এর প্রধান রাফায়েল গ্রোসি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের হামলায় বেশ কয়েকটি পরমাণু স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হলেও ইরান সম্ভবত কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারবে। গতকাল শনিবার মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিবিএস নিউজ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেকাতারের সৌক ওয়াকিফে চলমান ‘বাংলাদেশি আম উৎসব’ (আল-হামবা প্রদর্শনী) শুরু হওয়ার পর থেকেই বেশ সাড়া ফেলেছে। তিন দিনেই এই উৎসবে ২৯ টনের বেশি আম বিক্রি হয়েছে। একই সময়ে ৩১ হাজার ৭০০ জন দর্শনার্থী সৌক ওয়াকিফে ভিড় করেছেন বাংলাদেশের আমের স্বাদ নিতে।
৩ ঘণ্টা আগে