অনলাইন ডেস্ক
ইরানে ইসরায়েলি হামলাকে তেহরানের সেন্টার ফর স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের গবেষক আলি আকবর দারেইনি ‘যুদ্ধের ঘোষণা’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। আল-জাজিরাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, এই হামলা হোয়াইট হাউসের অনুমোদন নিয়েই করা হয়েছে এবং এর ভয়াবহ পরিণতি হবে।
দারেইনির এই বিশ্লেষণ মধ্যপ্রাচ্যের ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন তুলেছে।
দারেইনি জোর দিয়ে বলেন, ‘এটি যুদ্ধের ঘোষণা, এর ভয়াবহ পরিণতি হবে...ইরানের পক্ষে এই আগ্রাসী কাজের জবাব না দেওয়া কোনোভাবেই সম্ভব নয়।’
তিনি তাঁর দাবির সপক্ষে সাম্প্রতিক ঘটনাবলি তুলে ধরেন। দারেইনি উল্লেখ করেন, ‘গত কয়েক ঘণ্টায় কী ঘটেছে, তা শুধু একবার দেখুন। যুক্তরাষ্ট্র ইরাক ও মধ্যপ্রাচ্যের অন্যান্য স্থান থেকে তাঁদের দূতাবাসের কর্মীদের সরিয়ে নিয়েছে...প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এই হামলার মাত্র কয়েক ঘণ্টা আগে ইরানের ওপর সম্ভাব্য ইসরায়েলি হামলার কথা বলেছিলেন। এটা আমাদের কী বলে?’
উল্লেখ্য, ইরানে ইসরায়েলি হামলার পর ফক্স নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ইরানে ইসরায়েলের হামলার পরিকল্পনার বিষয়ে তিনি আগে থেকেই জানতেন। তবে স্পষ্ট করে জানিয়ে দিয়েছেন, মার্কিন সামরিক বাহিনী এই অভিযানে কোনো ভূমিকা রাখেনি। তাঁর প্রশাসন হামলার আগে মধ্যপ্রাচ্যের একজন গুরুত্বপূর্ণ মিত্রের সঙ্গে যোগাযোগ করে তাঁদেরও আগেই অবহিত করেছিলেন বলে জানান ট্রাম্প। তবে তিনি কোনো দেশের নাম উল্লেখ করেননি।
এই বিষয়গুলো ইঙ্গিত দেয় যে যুক্তরাষ্ট্র আগে থেকেই এই হামলার বিষয়ে জানত। দারেইনি আরও বলেন, ‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আগেই জানা ছিল। এই হামলার বিষয়ে তাদের আগে থেকেই অবহিত করা হয়েছিল এবং খুব, খুব সম্ভবত, এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সমন্বয় করেই চালানো হয়েছে। এই হামলাকে আমাদের কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা বা একতরফা পদক্ষেপ হিসেবে দেখা উচিত নয়, বরং এটি একটি বিস্তৃত আঞ্চলিক পরিকল্পনার অংশ, যা মধ্যপ্রাচ্যকে অপ্রত্যাশিত পরিণতিসহ আরেকটি সংঘাতের দিকে নিয়ে যাচ্ছে।’
এই বিশ্লেষক স্পষ্ট করে বলেন, ইরানের দৃষ্টিতে ইসরায়েলের এই হামলা কোনো আকস্মিক ঘটনা নয়, বরং এটি একটি বৃহত্তর আঞ্চলিক কৌশলগত পরিকল্পনার অংশ, যার পেছনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সমর্থন রয়েছে। এ ধরনের দৃষ্টিভঙ্গি মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাতের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে এবং ইরানকে পাল্টা পদক্ষেপ নিতে উৎসাহিত করতে পারে।
ইরানে ইসরায়েলি হামলাকে তেহরানের সেন্টার ফর স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের গবেষক আলি আকবর দারেইনি ‘যুদ্ধের ঘোষণা’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। আল-জাজিরাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, এই হামলা হোয়াইট হাউসের অনুমোদন নিয়েই করা হয়েছে এবং এর ভয়াবহ পরিণতি হবে।
দারেইনির এই বিশ্লেষণ মধ্যপ্রাচ্যের ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন তুলেছে।
দারেইনি জোর দিয়ে বলেন, ‘এটি যুদ্ধের ঘোষণা, এর ভয়াবহ পরিণতি হবে...ইরানের পক্ষে এই আগ্রাসী কাজের জবাব না দেওয়া কোনোভাবেই সম্ভব নয়।’
তিনি তাঁর দাবির সপক্ষে সাম্প্রতিক ঘটনাবলি তুলে ধরেন। দারেইনি উল্লেখ করেন, ‘গত কয়েক ঘণ্টায় কী ঘটেছে, তা শুধু একবার দেখুন। যুক্তরাষ্ট্র ইরাক ও মধ্যপ্রাচ্যের অন্যান্য স্থান থেকে তাঁদের দূতাবাসের কর্মীদের সরিয়ে নিয়েছে...প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এই হামলার মাত্র কয়েক ঘণ্টা আগে ইরানের ওপর সম্ভাব্য ইসরায়েলি হামলার কথা বলেছিলেন। এটা আমাদের কী বলে?’
উল্লেখ্য, ইরানে ইসরায়েলি হামলার পর ফক্স নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ইরানে ইসরায়েলের হামলার পরিকল্পনার বিষয়ে তিনি আগে থেকেই জানতেন। তবে স্পষ্ট করে জানিয়ে দিয়েছেন, মার্কিন সামরিক বাহিনী এই অভিযানে কোনো ভূমিকা রাখেনি। তাঁর প্রশাসন হামলার আগে মধ্যপ্রাচ্যের একজন গুরুত্বপূর্ণ মিত্রের সঙ্গে যোগাযোগ করে তাঁদেরও আগেই অবহিত করেছিলেন বলে জানান ট্রাম্প। তবে তিনি কোনো দেশের নাম উল্লেখ করেননি।
এই বিষয়গুলো ইঙ্গিত দেয় যে যুক্তরাষ্ট্র আগে থেকেই এই হামলার বিষয়ে জানত। দারেইনি আরও বলেন, ‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আগেই জানা ছিল। এই হামলার বিষয়ে তাদের আগে থেকেই অবহিত করা হয়েছিল এবং খুব, খুব সম্ভবত, এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সমন্বয় করেই চালানো হয়েছে। এই হামলাকে আমাদের কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা বা একতরফা পদক্ষেপ হিসেবে দেখা উচিত নয়, বরং এটি একটি বিস্তৃত আঞ্চলিক পরিকল্পনার অংশ, যা মধ্যপ্রাচ্যকে অপ্রত্যাশিত পরিণতিসহ আরেকটি সংঘাতের দিকে নিয়ে যাচ্ছে।’
এই বিশ্লেষক স্পষ্ট করে বলেন, ইরানের দৃষ্টিতে ইসরায়েলের এই হামলা কোনো আকস্মিক ঘটনা নয়, বরং এটি একটি বৃহত্তর আঞ্চলিক কৌশলগত পরিকল্পনার অংশ, যার পেছনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সমর্থন রয়েছে। এ ধরনের দৃষ্টিভঙ্গি মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাতের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে এবং ইরানকে পাল্টা পদক্ষেপ নিতে উৎসাহিত করতে পারে।
পারস্য উপসাগরের উপকূলে ইরানের বুশেহর শহরে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যদি কোনো হামলার শিকার হয়, তবে তার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ। শুধু ইরান নয়, পুরো উপসাগরীয় অঞ্চল পড়বে বিপদের মুখে।
৭ ঘণ্টা আগেবি-২ বিমানের সঙ্গে ছিল চারটি বোয়িং কেসি-৪৬ পেগাসাস ফুয়েল ট্যাংকার। এর মধ্যে দুটি ইতিমধ্যে প্রশান্ত মহাসাগরের আকাশে বি-২ বোমারুতে জ্বালানি সরবরাহ করেছে। বাকি দুটি প্রায় ৭৫ কিলোমিটার পেছনে অবস্থান করছে।
৭ ঘণ্টা আগেসামরিক শক্তিতে বরাবরই নিজেকে অপরাজেয় হিসেবে জাহির করা ইসরায়েলকে সত্যিই কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে ইরান। ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলকে ইতিমধ্যেই ব্যতিব্যস্ত করার পর গতকাল শনিবার দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভেদ করে সফল ড্রোন হামলা চালায় ইরান। ইরানের দুটি ড্রোন ইসরায়েলের উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে...
৭ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল চলমান সংঘাত নবম দিনে গড়িয়েছে। এই উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র যদি ইসরায়েলের পক্ষে সরাসরি ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে, তাহলে লোহিতসাগরে মার্কিন জাহাজগুলোতে হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। হুতি বিদ্রোহীদের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে
৮ ঘণ্টা আগে