আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ইসরায়েলি নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের ওপর হামলার অভিযোগে অধিকৃত পশ্চিম তীর থেকে আটক করা হয়েছে ছয় ইহুদিকে। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী আইডিএফের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন।
বিবৃতিতে আইডিএফ জানিয়েছে, কিছুদিন আগে কাফর মালিক নামে এক ফিলিস্তিনি গ্রামে অগ্নিকাণ্ড হয়। ওই অগ্নিকাণ্ডে তিনজন নিহত হয়েছে বলে দাবি করছে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ। ওই ঘটনার কয়েকদিন পর বন্ধ ঘোষিত একটি সামরিক এলাকায় বেশ কয়েকজন ইহুদিকে যেতে দেখে ইসরায়েলি নিরাপত্তা বাহিনী। পরে, নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা সেখানে পৌঁছালে আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে ইহুদিরা। নানারকম কটূক্তির পাশাপাশি নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের আক্রমণও করে তারা। শুধু তাই নয়, নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের গাড়িতে ভাঙচুর করেছে উত্তেজিত ওই ইহুদিরা। এমনকি তাদের গাড়িচাপা দেওয়ারও চেষ্টা করে তারা।
বিবৃতিতে এমন কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানিয়ে আইডিএফ বলেছে, ‘নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের ওপর যেকোনো ধরনের সহিংস কর্মকাণ্ডের কঠোর নিন্দা জানাই। স্পষ্ট করে বলতে চাই, দায়িত্ব পালনের সময় যারা নিরাপত্তাকর্মীদের ক্ষতি করতে চায়, তাদের বিরুদ্ধে আমরা সর্বোচ্চ কঠোর ব্যবস্থা নেব।’
হামলাকারী ইহুদিদের বিরুদ্ধে তদন্তের আহ্বান জানিয়েছেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুও। এক বিবৃতিতে নেতানিয়াহু বলেন, ‘এ ধরনের কর্মকাণ্ড যারা ঘটিয়েছেন তারা পশ্চিম তীরের সব ইহুদিদের প্রতিনিধিত্ব করে না। পশ্চিম তীরের অধিকাংশ বসতকারীরা আইন মানে এবং তারা নিজেরাও আইডিএফ ও নিরাপত্তা বাহিনীতে সেবা দিয়েছেন। যারা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত তারা মূলত সংখ্যালঘু একটি গোষ্ঠী।’
পশ্চিম তীরে আইডিএফ সৈন্যদের ওপর ইসরায়েলি বসতকারীদের হামলার ঘটনায় রাজনৈতিক অঙ্গনে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। বিরোধী নেতা ইয়ার লাপিদ এ হামলাকারীদের বিপজ্জনক অপরাধী আখ্যা দিয়ে বলেন, তারা রাষ্ট্রের নিরাপত্তা রক্ষাকারী সেনাদের ওপর হামলা চালিয়ে শত্রুদের সহায়তা করছে।
বামপন্থী ডেমোক্র্যাটস পার্টির প্রধান ইয়ার গোলান এ ধরনের হামলাকে ইচ্ছাকৃতভাবে গণতান্ত্রিক ও ইহুদি ইসরায়েলকে ধ্বংস করার প্রচেষ্টা বলে বর্ণনা করেন। তিনি সরকারের চরম ডানপন্থী অংশীদার, যেমন—ইতামার বেন-গভির ও বেজালেল স্মোতরিচের প্রতি ইঙ্গিত করে বলেন, এটি কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়, বরং ইচ্ছাকৃতভাবে ঘটানো হচ্ছে এগুলো।
অন্যদিকে, পশ্চিম তীরের বসতিগুলোর আনুষ্ঠানিক সংযুক্তিকরণের পক্ষে থাকা অর্থমন্ত্রী স্মোতরিচ আইডিএফ সৈন্যদের বিরুদ্ধে ইহুদিদের লক্ষ্য করে গুলি চালানো বিষয়টি সামনে এনে তার তদন্ত দাবি করেছেন। তাঁর ভাষ্য—আইডিএফ ও বসতকারীরা এক ও অভিন্ন। তবে ইহুদিদের ওপর গুলি চালানো কখনোই গ্রহণযোগ্য নয়।
এদিকে, আইডিএফ জানিয়েছে, প্রাথমিক তদন্ত অনুযায়ী, নিরাপত্তাবাহিনীরা ইহুদিদের দিকে গুলি ছোড়েনি। তারা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ফাঁকা গুলি চালিয়েছিল।
আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী, পশ্চিম তীর ও জেরুজালেমে যেকোনো ইসরায়েলি স্থাপনাই অবৈধ হিসেবে গণ্য হবে। তবে, আইন পুরোপুরি উপেক্ষা করে পশ্চিম তীরে একের পর এক অবৈধ বসতি স্থাপন করে যাচ্ছে ইসরায়েল। গত মাসেও পশ্চিম তীরে ২২টি নতুন বসতি তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছে নেতানিয়াহু প্রশাসন।
ইসরায়েলি নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের ওপর হামলার অভিযোগে অধিকৃত পশ্চিম তীর থেকে আটক করা হয়েছে ছয় ইহুদিকে। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী আইডিএফের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন।
বিবৃতিতে আইডিএফ জানিয়েছে, কিছুদিন আগে কাফর মালিক নামে এক ফিলিস্তিনি গ্রামে অগ্নিকাণ্ড হয়। ওই অগ্নিকাণ্ডে তিনজন নিহত হয়েছে বলে দাবি করছে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ। ওই ঘটনার কয়েকদিন পর বন্ধ ঘোষিত একটি সামরিক এলাকায় বেশ কয়েকজন ইহুদিকে যেতে দেখে ইসরায়েলি নিরাপত্তা বাহিনী। পরে, নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা সেখানে পৌঁছালে আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে ইহুদিরা। নানারকম কটূক্তির পাশাপাশি নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের আক্রমণও করে তারা। শুধু তাই নয়, নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের গাড়িতে ভাঙচুর করেছে উত্তেজিত ওই ইহুদিরা। এমনকি তাদের গাড়িচাপা দেওয়ারও চেষ্টা করে তারা।
বিবৃতিতে এমন কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানিয়ে আইডিএফ বলেছে, ‘নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের ওপর যেকোনো ধরনের সহিংস কর্মকাণ্ডের কঠোর নিন্দা জানাই। স্পষ্ট করে বলতে চাই, দায়িত্ব পালনের সময় যারা নিরাপত্তাকর্মীদের ক্ষতি করতে চায়, তাদের বিরুদ্ধে আমরা সর্বোচ্চ কঠোর ব্যবস্থা নেব।’
হামলাকারী ইহুদিদের বিরুদ্ধে তদন্তের আহ্বান জানিয়েছেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুও। এক বিবৃতিতে নেতানিয়াহু বলেন, ‘এ ধরনের কর্মকাণ্ড যারা ঘটিয়েছেন তারা পশ্চিম তীরের সব ইহুদিদের প্রতিনিধিত্ব করে না। পশ্চিম তীরের অধিকাংশ বসতকারীরা আইন মানে এবং তারা নিজেরাও আইডিএফ ও নিরাপত্তা বাহিনীতে সেবা দিয়েছেন। যারা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত তারা মূলত সংখ্যালঘু একটি গোষ্ঠী।’
পশ্চিম তীরে আইডিএফ সৈন্যদের ওপর ইসরায়েলি বসতকারীদের হামলার ঘটনায় রাজনৈতিক অঙ্গনে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। বিরোধী নেতা ইয়ার লাপিদ এ হামলাকারীদের বিপজ্জনক অপরাধী আখ্যা দিয়ে বলেন, তারা রাষ্ট্রের নিরাপত্তা রক্ষাকারী সেনাদের ওপর হামলা চালিয়ে শত্রুদের সহায়তা করছে।
বামপন্থী ডেমোক্র্যাটস পার্টির প্রধান ইয়ার গোলান এ ধরনের হামলাকে ইচ্ছাকৃতভাবে গণতান্ত্রিক ও ইহুদি ইসরায়েলকে ধ্বংস করার প্রচেষ্টা বলে বর্ণনা করেন। তিনি সরকারের চরম ডানপন্থী অংশীদার, যেমন—ইতামার বেন-গভির ও বেজালেল স্মোতরিচের প্রতি ইঙ্গিত করে বলেন, এটি কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়, বরং ইচ্ছাকৃতভাবে ঘটানো হচ্ছে এগুলো।
অন্যদিকে, পশ্চিম তীরের বসতিগুলোর আনুষ্ঠানিক সংযুক্তিকরণের পক্ষে থাকা অর্থমন্ত্রী স্মোতরিচ আইডিএফ সৈন্যদের বিরুদ্ধে ইহুদিদের লক্ষ্য করে গুলি চালানো বিষয়টি সামনে এনে তার তদন্ত দাবি করেছেন। তাঁর ভাষ্য—আইডিএফ ও বসতকারীরা এক ও অভিন্ন। তবে ইহুদিদের ওপর গুলি চালানো কখনোই গ্রহণযোগ্য নয়।
এদিকে, আইডিএফ জানিয়েছে, প্রাথমিক তদন্ত অনুযায়ী, নিরাপত্তাবাহিনীরা ইহুদিদের দিকে গুলি ছোড়েনি। তারা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ফাঁকা গুলি চালিয়েছিল।
আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী, পশ্চিম তীর ও জেরুজালেমে যেকোনো ইসরায়েলি স্থাপনাই অবৈধ হিসেবে গণ্য হবে। তবে, আইন পুরোপুরি উপেক্ষা করে পশ্চিম তীরে একের পর এক অবৈধ বসতি স্থাপন করে যাচ্ছে ইসরায়েল। গত মাসেও পশ্চিম তীরে ২২টি নতুন বসতি তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছে নেতানিয়াহু প্রশাসন।
আলাস্কায় আজ শুক্রবারের বহুল আলোচিত শীর্ষ বৈঠকের আগে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, ‘আমরা আমেরিকার ওপর ভরসা করছি।’ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক বিবৃতিতে জেলেনস্কি ট্রাম্পের মন্তব্যের সঙ্গে সুর মিলিয়ে জানান, আজকের বৈঠক নিঃসন্দেহে উচ্চঝুঁকির এবং এটি ন্যায়সংগত শান্তির পথে একটি
৪৪ মিনিট আগেসিঙ্গাপুরভিত্তিক ধনকুবের ও হোটেল ব্যবসায়ী ওং বেন সেংকে উপহার কেলেঙ্কারির মামলায় ২৩ হাজার ৪০০ মার্কিন ডলার (২৮ লাখ ৪২ হাজার টাকা) জরিমানা করা হয়েছে। গত বছর তিনি সারা দেশকে নাড়া দেওয়া ওই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত থাকার কথা স্বীকার করেছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেএয়ার ফোর্স ওয়ানে ট্রাম্প সাংবাদিকদের জানান, তিনি ইউক্রেনের হয়ে মধ্যস্থতা করতে যাচ্ছেন না, বরং তাঁর লক্ষ্য হলো পুতিনকে আলোচনার টেবিলে আনা। তিনি বলেন, ‘আমি এখানে ইউক্রেনের জন্য সমঝোতা করতে আসিনি।’
১ ঘণ্টা আগেব্রিটেনের মাত্র ১০ বছর বয়সী এক দাবাড়ু ইতিহাস গড়লেন। বোধনা শিবানন্দন নামের এই মেয়ে উত্তর-পশ্চিম লন্ডনের বাসিন্দা। ২০২৫ সালের ব্রিটিশ দাবা চ্যাম্পিয়নশিপে এক গ্র্যান্ডমাস্টারকে পরাজিত করে সর্বকনিষ্ঠ নারী দাবাড়ুর খেতাব অর্জন করেছেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে