গাজা উপত্যকায় যুদ্ধবিরতি দেওয়া হলেও তা লেবানন–ইসরায়েল সীমান্তে হিজবুল্লাহর জন্য প্রযোজ্য হবে না। গতকাল শুক্রবার ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োয়াভ গালান্ত এ ঘোষণা দিয়েছেন বলে সংবাদমাধ্যম আনাদলু এজেন্সির প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
টাইমস অব ইসরায়েলে তাঁকে উদ্ধৃত করে বলা হয়েছে, ‘হিজবুল্লাহ যদি ভেবে থাকে, দক্ষিণে যুদ্ধবিরতি চললে তাদের সঙ্গেও যুদ্ধ বন্ধ থাকবে, তবে তারা বিরাট ভুল করছে।’
গালান্ত বলেন, ‘যতক্ষণ পর্যন্ত ইসরায়েল এমন কোনো পরিস্থিতিতে না পৌঁছাচ্ছে যেখানে (ইসরায়েলের) উত্তরের বাসিন্দাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত হচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা থামব না। কূটনৈতিকভাবে হোক বা সামরিক উপায়ে, নিরাপত্তা ফিরিয়ে আনার পরই আমরা শান্ত হব।’
এর আগে গত ডিসেম্বরে গালান্ত হিজবুল্লাহকে দক্ষিণ লেবাননের লিতানি নদীর ওপারে পাঠিয়ে দেওয়ার অঙ্গীকার করেন। তিনি বলেন, ‘আমরা জাতিসংঘের ১৭০১ নম্বর প্রস্তাব অনুসারে হিজবুল্লাহকে একটি আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক ব্যবস্থার মাধ্যমে লিতানির বাইরে ঠেলে দিয়ে বাসিন্দাদের নিরাপত্তা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে চাই।’
এমনকি গত মাসে এ প্রস্তাব পুরোপুরি বাস্তবায়িত করতে প্রস্তুত বলে জানায় লেবানন সরকার।
গত ৮ জানুয়ারি লেবাননের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুল্লাহ বউ হাবিব বলেন, ‘প্রস্তাব ১৭০১ পুরোপুরি কার্যকর করতে লেবানন প্রস্তুত। এর পরিবর্তে ইসরায়েলকে দখলকৃত লেবানন ভূমিকে মুক্ত করতে হবে এবং লেবাননের সার্বভৌমত্বে আঘাত করা বন্ধ করতে হবে।’
রেজুলেশনে ইসরায়েলের সহিংসতা সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করার ও দক্ষিণ লেবানন দখলমুক্ত করার আহ্বান জানানো হয়েছে।
গত অক্টোবর থেকেই লেবাননের হিজবুল্লাহ ও ইসরায়েলের মধ্যে উত্তেজনা বেড়েছে। পাল্টাপাল্টি হামলা চলছে। ২০০৬ সালের সর্বাত্মক যুদ্ধের পর এই প্রথম দুই পক্ষ এমন মাত্রার লড়াইয়ে জড়াল।
গত ৭ অক্টোবরে গাজায় ইসরায়েলের হামলা চালানোর পর থেকেই লেবানন–ইসরায়েল সীমান্তে উত্তেজনা শুরু হয়। গাজায় ইসরায়েলের হামলায় এখন পর্যন্ত অন্তত ২৭ হাজার ১৩১ ফিলিস্তিনির মৃত্যু হয়েছে এবং আহত হয়েছে ৬৬ হাজার ২৮৭ জন।
গাজা উপত্যকায় যুদ্ধবিরতি দেওয়া হলেও তা লেবানন–ইসরায়েল সীমান্তে হিজবুল্লাহর জন্য প্রযোজ্য হবে না। গতকাল শুক্রবার ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োয়াভ গালান্ত এ ঘোষণা দিয়েছেন বলে সংবাদমাধ্যম আনাদলু এজেন্সির প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
টাইমস অব ইসরায়েলে তাঁকে উদ্ধৃত করে বলা হয়েছে, ‘হিজবুল্লাহ যদি ভেবে থাকে, দক্ষিণে যুদ্ধবিরতি চললে তাদের সঙ্গেও যুদ্ধ বন্ধ থাকবে, তবে তারা বিরাট ভুল করছে।’
গালান্ত বলেন, ‘যতক্ষণ পর্যন্ত ইসরায়েল এমন কোনো পরিস্থিতিতে না পৌঁছাচ্ছে যেখানে (ইসরায়েলের) উত্তরের বাসিন্দাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত হচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা থামব না। কূটনৈতিকভাবে হোক বা সামরিক উপায়ে, নিরাপত্তা ফিরিয়ে আনার পরই আমরা শান্ত হব।’
এর আগে গত ডিসেম্বরে গালান্ত হিজবুল্লাহকে দক্ষিণ লেবাননের লিতানি নদীর ওপারে পাঠিয়ে দেওয়ার অঙ্গীকার করেন। তিনি বলেন, ‘আমরা জাতিসংঘের ১৭০১ নম্বর প্রস্তাব অনুসারে হিজবুল্লাহকে একটি আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক ব্যবস্থার মাধ্যমে লিতানির বাইরে ঠেলে দিয়ে বাসিন্দাদের নিরাপত্তা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে চাই।’
এমনকি গত মাসে এ প্রস্তাব পুরোপুরি বাস্তবায়িত করতে প্রস্তুত বলে জানায় লেবানন সরকার।
গত ৮ জানুয়ারি লেবাননের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুল্লাহ বউ হাবিব বলেন, ‘প্রস্তাব ১৭০১ পুরোপুরি কার্যকর করতে লেবানন প্রস্তুত। এর পরিবর্তে ইসরায়েলকে দখলকৃত লেবানন ভূমিকে মুক্ত করতে হবে এবং লেবাননের সার্বভৌমত্বে আঘাত করা বন্ধ করতে হবে।’
রেজুলেশনে ইসরায়েলের সহিংসতা সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করার ও দক্ষিণ লেবানন দখলমুক্ত করার আহ্বান জানানো হয়েছে।
গত অক্টোবর থেকেই লেবাননের হিজবুল্লাহ ও ইসরায়েলের মধ্যে উত্তেজনা বেড়েছে। পাল্টাপাল্টি হামলা চলছে। ২০০৬ সালের সর্বাত্মক যুদ্ধের পর এই প্রথম দুই পক্ষ এমন মাত্রার লড়াইয়ে জড়াল।
গত ৭ অক্টোবরে গাজায় ইসরায়েলের হামলা চালানোর পর থেকেই লেবানন–ইসরায়েল সীমান্তে উত্তেজনা শুরু হয়। গাজায় ইসরায়েলের হামলায় এখন পর্যন্ত অন্তত ২৭ হাজার ১৩১ ফিলিস্তিনির মৃত্যু হয়েছে এবং আহত হয়েছে ৬৬ হাজার ২৮৭ জন।
কাতারের আল-উদেইদ মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে ইরানের প্রতিশোধমূলক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। দেশটির রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা ডব্লিউএএম এক বিবৃতিতে জানায়, আমিরাত কাতারের সার্বভৌমত্ব ও আকাশসীমায় ইরানি বিপ্লবী গার্ডের এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘ সনদের সরাসরি...
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক হামলার জবাবে ইরান তার পাল্টা প্রতিক্রিয়া অব্যাহত রাখবে বলে জানিয়েছেন এক শীর্ষস্থানীয় ইরানি কর্মকর্তা। আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন। ওই কর্মকর্তা বলেন, আক্রমণকারীকে শাস্তি দেওয়ার পর আমাদের কূটনৈতিক প্রজ্ঞা রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেকাতারে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি আল-উদেইদে ইরানের পাল্টা হামলার ঘটনায় সৌদি আরব তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। একে ‘আন্তর্জাতিক আইন ও সুসম্পর্কের নীতিমালার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে দেশটি। সৌদি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, ‘আমরা এই হামলাকে সবচেয়ে কঠোর ভাষায় নিন্দা জানাই।’
২ ঘণ্টা আগেদোহা ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক মুহান্নাদ সেলুম মনে করছেন, যুক্তরাষ্ট্রের কাতারভিত্তিক ঘাঁটি আল-উদেইদে ইরানের সর্বশেষ হামলাটি মূলত প্রতীকী এবং এটি ইরান-যুক্তরাষ্ট্র উত্তেজনার একটি নতুন স্তর। তিনি বলেন, ইরান অতীতে যুক্তরাষ্ট্রকে লক্ষ্য করে ইরাকের ভেতরে হামলা চালিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে