অনলাইন ডেস্ক
আবারও ত্রাণ সংগ্রহকারীদের ওপর হামলা চালাল ইসরায়েলি সেনাবাহিনী—আইডিএফ। আজ রোববার, সবশেষ পাওয়া খবর পর্যন্ত ত্রাণ সংগ্রহ করতে গিয়ে ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছে ৪০ অভুক্ত ফিলিস্তিনি। আহত হয়েছে আরও ২২০ জন, যাদের মধ্যে অনেকের অবস্থাই সংকটাপন্ন। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা এ তথ্য জানিয়েছে।
ত্রাণ সংগ্রহ করতে যাওয়া ফিলিস্তিনিদের ওপর এমন হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। এক বিবৃতিতে মন্ত্রণালয় বলেছে, ‘এই হত্যাকাণ্ডগুলোই প্রমাণ করে, এসব এলাকা আসলে মানবিক সহায়তার কেন্দ্র নয়, বরং গণমৃত্যুর ফাঁদ। আমরা পুরো বিশ্বকে নিশ্চিত করে জানাচ্ছি যে বর্তমানে যা ঘটছে, তা কেবলই মানবিক সহায়তাকে পরিকল্পিতভাবে যুদ্ধাস্ত্র হিসেবে ব্যবহার। ক্ষুধার্ত বেসামরিক মানুষদের ব্ল্যাকমেল করে একটি ‘হত্যাকেন্দ্রে’ জড়ো করা হচ্ছে।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘এই কেন্দ্রগুলো পরিচালনা ও পর্যবেক্ষণ করছে দখলদার বাহিনী, আর তা অর্থায়ন ও রাজনৈতিকভাবে সহায়তা করছে মার্কিন প্রশাসন। গাজার বেসামরিক নাগরিকদের সঙ্গে যা হচ্ছে নৈতিক ও আইনগতভাবে এর সম্পূর্ণ দায় তাদের।’
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, গত এক সপ্তাহে ত্রাণ সংগ্রহ করতে গিয়ে গাজায় নিহত হয়েছে কমপক্ষে ৩৯ জন। আহত হয়েছে প্রায় আড়াই শ ফিলিস্তিনি।
ইসরায়েল গাজায় ১১ সপ্তাহের অবরোধের পর তুলে নেওয়ার পর থেকে উপত্যকাটিতে ত্রাণ বিতরণের কাজ করছে নতুন মানবিক সংস্থা গাজা হিউম্যানিটেরিয়ান ফাউন্ডেশন—জিএইচএফ। তবে, গাজা হিউম্যানিটেরিয়ান ফাউন্ডেশন (জিএইচএফ) নামে সংস্থাটি আগে থেকেই বিতর্কিত। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় নিবন্ধিত হয় এটি। তবে সংস্থাটি প্রথমবারের মতো খাবার বিতরণ কার্যক্রম শুরু করে গত ২৬ মে। এর আগের দিন, ২৫ মে জিএফএইচেরর প্রতিষ্ঠাতা নির্বাহী পরিচালক জেক উড পদত্যাগ করেন। সংস্থাটি মানবিক সহায়তায় নিরপেক্ষতা, মানবতা ও স্বাধীনতার নীতিমালা অনুসরণ করতে পারছে না বলে অভিযোগ করেন তিনি।
এটি ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যক্ষ সহায়তায় গঠিত একটি সংস্থা। এরা নিজেরাই গাজার মানবিক সংকটের জন্য দায়ী। দীর্ঘদিন ধরে ইসরায়েল আন্তর্জাতিক ও স্থানীয় মানবিক সংস্থাগুলোর ত্রাণ আটকালেও হঠাৎ করে জিএফএইচ-কে ঢুকতে দেওয়া হয়েছে, যা সন্দেহজনক। অনেকের মতে, এটি আসলে সহায়তার নামে নজরদারি ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের কৌশল।
আবারও ত্রাণ সংগ্রহকারীদের ওপর হামলা চালাল ইসরায়েলি সেনাবাহিনী—আইডিএফ। আজ রোববার, সবশেষ পাওয়া খবর পর্যন্ত ত্রাণ সংগ্রহ করতে গিয়ে ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছে ৪০ অভুক্ত ফিলিস্তিনি। আহত হয়েছে আরও ২২০ জন, যাদের মধ্যে অনেকের অবস্থাই সংকটাপন্ন। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা এ তথ্য জানিয়েছে।
ত্রাণ সংগ্রহ করতে যাওয়া ফিলিস্তিনিদের ওপর এমন হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। এক বিবৃতিতে মন্ত্রণালয় বলেছে, ‘এই হত্যাকাণ্ডগুলোই প্রমাণ করে, এসব এলাকা আসলে মানবিক সহায়তার কেন্দ্র নয়, বরং গণমৃত্যুর ফাঁদ। আমরা পুরো বিশ্বকে নিশ্চিত করে জানাচ্ছি যে বর্তমানে যা ঘটছে, তা কেবলই মানবিক সহায়তাকে পরিকল্পিতভাবে যুদ্ধাস্ত্র হিসেবে ব্যবহার। ক্ষুধার্ত বেসামরিক মানুষদের ব্ল্যাকমেল করে একটি ‘হত্যাকেন্দ্রে’ জড়ো করা হচ্ছে।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘এই কেন্দ্রগুলো পরিচালনা ও পর্যবেক্ষণ করছে দখলদার বাহিনী, আর তা অর্থায়ন ও রাজনৈতিকভাবে সহায়তা করছে মার্কিন প্রশাসন। গাজার বেসামরিক নাগরিকদের সঙ্গে যা হচ্ছে নৈতিক ও আইনগতভাবে এর সম্পূর্ণ দায় তাদের।’
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, গত এক সপ্তাহে ত্রাণ সংগ্রহ করতে গিয়ে গাজায় নিহত হয়েছে কমপক্ষে ৩৯ জন। আহত হয়েছে প্রায় আড়াই শ ফিলিস্তিনি।
ইসরায়েল গাজায় ১১ সপ্তাহের অবরোধের পর তুলে নেওয়ার পর থেকে উপত্যকাটিতে ত্রাণ বিতরণের কাজ করছে নতুন মানবিক সংস্থা গাজা হিউম্যানিটেরিয়ান ফাউন্ডেশন—জিএইচএফ। তবে, গাজা হিউম্যানিটেরিয়ান ফাউন্ডেশন (জিএইচএফ) নামে সংস্থাটি আগে থেকেই বিতর্কিত। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় নিবন্ধিত হয় এটি। তবে সংস্থাটি প্রথমবারের মতো খাবার বিতরণ কার্যক্রম শুরু করে গত ২৬ মে। এর আগের দিন, ২৫ মে জিএফএইচেরর প্রতিষ্ঠাতা নির্বাহী পরিচালক জেক উড পদত্যাগ করেন। সংস্থাটি মানবিক সহায়তায় নিরপেক্ষতা, মানবতা ও স্বাধীনতার নীতিমালা অনুসরণ করতে পারছে না বলে অভিযোগ করেন তিনি।
এটি ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যক্ষ সহায়তায় গঠিত একটি সংস্থা। এরা নিজেরাই গাজার মানবিক সংকটের জন্য দায়ী। দীর্ঘদিন ধরে ইসরায়েল আন্তর্জাতিক ও স্থানীয় মানবিক সংস্থাগুলোর ত্রাণ আটকালেও হঠাৎ করে জিএফএইচ-কে ঢুকতে দেওয়া হয়েছে, যা সন্দেহজনক। অনেকের মতে, এটি আসলে সহায়তার নামে নজরদারি ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের কৌশল।
পারস্য উপসাগরের উপকূলে ইরানের বুশেহর শহরে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যদি কোনো হামলার শিকার হয়, তবে তার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ। শুধু ইরান নয়, পুরো উপসাগরীয় অঞ্চল পড়বে বিপদের মুখে।
৭ ঘণ্টা আগেবি-২ বিমানের সঙ্গে ছিল চারটি বোয়িং কেসি-৪৬ পেগাসাস ফুয়েল ট্যাংকার। এর মধ্যে দুটি ইতিমধ্যে প্রশান্ত মহাসাগরের আকাশে বি-২ বোমারুতে জ্বালানি সরবরাহ করেছে। বাকি দুটি প্রায় ৭৫ কিলোমিটার পেছনে অবস্থান করছে।
৭ ঘণ্টা আগেসামরিক শক্তিতে বরাবরই নিজেকে অপরাজেয় হিসেবে জাহির করা ইসরায়েলকে সত্যিই কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে ইরান। ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলকে ইতিমধ্যেই ব্যতিব্যস্ত করার পর গতকাল শনিবার দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভেদ করে সফল ড্রোন হামলা চালায় ইরান। ইরানের দুটি ড্রোন ইসরায়েলের উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে...
৭ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল চলমান সংঘাত নবম দিনে গড়িয়েছে। এই উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র যদি ইসরায়েলের পক্ষে সরাসরি ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে, তাহলে লোহিতসাগরে মার্কিন জাহাজগুলোতে হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। হুতি বিদ্রোহীদের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে
৮ ঘণ্টা আগে