আজকের পত্রিকা ডেস্ক
হাসপাতালের সামনে সারি সারি অ্যাম্বুলেন্স। প্রায় প্রতিটিতে রয়েছে হতাহত রোগী। তাঁদের মধ্যে কেউ জরুরি বিভাগ পর্যন্ত যেতে পেরেছেন। তবে সেখানেও চিকিৎসাপ্রত্যাশীদের ব্যাপক চাপ। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছে, তাদের কাছে রোগীদের জন্য প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসামগ্রী ও রক্তের মজুত নেই। ফলে সব রোগীকে চিকিৎসা দিতে পারছে না তারা।
গাজার প্রায় প্রতিটি হাসপাতালের চিত্র এটি। ইসরায়েলের হামলায় প্রতি ঘণ্টায় হাসপাতালগুলোতে হতাহত ব্যক্তিরা সেখানে ছুটে এলেও প্রয়োজনীয় চিকিৎসা পাচ্ছেন না। এ অবস্থায় মানবিক সংকট দেখা দিয়েছে গাজায়।
ইন্টারন্যাশনাল কমিটি অব দ্য রেডক্রস (আইসিআরসি) জানায়, গাজার হাসপাতালগুলো বিদ্যুৎবিহীন অবস্থায় মর্গে পরিণত হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। গাজার একমাত্র বিদ্যুৎকেন্দ্রটিতে গত বুধবার জ্বালানি শেষ হয়ে যায়। চাহিদা মেটাতে ব্যবহৃত জেনারেটরগুলো কয়েক ঘণ্টার মধ্যে বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, গত শনিবার ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলে নজিরবিহীন হামলা চালায় হামাস। এর জেরে গাজায় সম্পূর্ণ অবরোধ আরোপ করেছে ইসরায়েল। পাশাপাশি অঞ্চলটিতে ব্যাপকভাবে বিমান ও কামানের হামলা চালিয়ে যাচ্ছে তেল আবিব। ফলে চিকিৎসাকেন্দ্রগুলো হতাহত মানুষে ভরে গেছে।
গাজার বাসিন্দাদের প্রয়োজনীয় মৌলিক সংস্থান এবং মানবিক সহায়তাও বন্ধ রেখেছে ইসরায়েল। গাজার আইসিআরসির আঞ্চলিক পরিচালক ফ্যাব্রিজিও কার্বোনি বলেন, গাজায় বিদ্যুৎ নেই। ফলে হাসপাতালগুলোতেও বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। এতে ইনকিউবেটরে রাখা নবজাতক এবং বয়স্ক রোগীদের অক্সিজেন সরবরাহে ঝুঁকি দেখা দিয়েছে। কিডনি ডায়ালাইসিস একেবারে বন্ধ হয়ে গেছে, এক্স-রেও করা যাচ্ছে না। এ অবস্থায় বিদ্যুৎ ছাড়া হাসপাতালগুলো মর্গে পরিণত হতে পারে।
ফ্যাব্রিজিও কার্বোনি আরও বলেন, হাসপাতালগুলোকে এখনো জেনারেটরের মাধ্যমে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তবে তা বেশিক্ষণ সম্ভব নয়।
এদিকে ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানায়, গত শনিবার থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ৫ হাজার ৩৩৯ জন আহত হয়েছে। বিদ্যুতের এই সংকটকালীন অবস্থায় হাসপাতালের চিকিৎসকেরা কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হচ্ছেন। চিকিৎসকেরা জানান, কিছু কিছু ক্ষেত্রে কেবল সংকটাপন্ন রোগীদেরই চিকিৎসাসেবা দেওয়া হচ্ছে।
বিবিসির খবরে বলা হয়, গাজায় মানবিক করিডরগুলো বন্ধ থাকার কারণে হাসপাতালগুলোতে অভূতপূর্ব সমস্যা দেখা দিয়েছে। আগে যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে গাজায় সাহায্য পাঠানোর জন্য করিডরগুলো সুরক্ষিত রেখেছিল আইসিআরসি ও জাতিসংঘ।
মিসর জানিয়েছে, রাফা ক্রসিংয়ের মাধ্যমে ত্রাণ সরবরাহের চেষ্টা করছে। কিন্তু গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলি বোমাবর্ষণের কারণে এটি কঠিন হয়ে পড়েছে। ইসরায়েলের বিমান হামলা থেকে বাঁচতে নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য গাজার অনেক বাসিন্দাকে হাসপাতালগুলোতে আশ্রয় নিতে দেখা গেছে।
হাসপাতালের সামনে সারি সারি অ্যাম্বুলেন্স। প্রায় প্রতিটিতে রয়েছে হতাহত রোগী। তাঁদের মধ্যে কেউ জরুরি বিভাগ পর্যন্ত যেতে পেরেছেন। তবে সেখানেও চিকিৎসাপ্রত্যাশীদের ব্যাপক চাপ। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছে, তাদের কাছে রোগীদের জন্য প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসামগ্রী ও রক্তের মজুত নেই। ফলে সব রোগীকে চিকিৎসা দিতে পারছে না তারা।
গাজার প্রায় প্রতিটি হাসপাতালের চিত্র এটি। ইসরায়েলের হামলায় প্রতি ঘণ্টায় হাসপাতালগুলোতে হতাহত ব্যক্তিরা সেখানে ছুটে এলেও প্রয়োজনীয় চিকিৎসা পাচ্ছেন না। এ অবস্থায় মানবিক সংকট দেখা দিয়েছে গাজায়।
ইন্টারন্যাশনাল কমিটি অব দ্য রেডক্রস (আইসিআরসি) জানায়, গাজার হাসপাতালগুলো বিদ্যুৎবিহীন অবস্থায় মর্গে পরিণত হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। গাজার একমাত্র বিদ্যুৎকেন্দ্রটিতে গত বুধবার জ্বালানি শেষ হয়ে যায়। চাহিদা মেটাতে ব্যবহৃত জেনারেটরগুলো কয়েক ঘণ্টার মধ্যে বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, গত শনিবার ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলে নজিরবিহীন হামলা চালায় হামাস। এর জেরে গাজায় সম্পূর্ণ অবরোধ আরোপ করেছে ইসরায়েল। পাশাপাশি অঞ্চলটিতে ব্যাপকভাবে বিমান ও কামানের হামলা চালিয়ে যাচ্ছে তেল আবিব। ফলে চিকিৎসাকেন্দ্রগুলো হতাহত মানুষে ভরে গেছে।
গাজার বাসিন্দাদের প্রয়োজনীয় মৌলিক সংস্থান এবং মানবিক সহায়তাও বন্ধ রেখেছে ইসরায়েল। গাজার আইসিআরসির আঞ্চলিক পরিচালক ফ্যাব্রিজিও কার্বোনি বলেন, গাজায় বিদ্যুৎ নেই। ফলে হাসপাতালগুলোতেও বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। এতে ইনকিউবেটরে রাখা নবজাতক এবং বয়স্ক রোগীদের অক্সিজেন সরবরাহে ঝুঁকি দেখা দিয়েছে। কিডনি ডায়ালাইসিস একেবারে বন্ধ হয়ে গেছে, এক্স-রেও করা যাচ্ছে না। এ অবস্থায় বিদ্যুৎ ছাড়া হাসপাতালগুলো মর্গে পরিণত হতে পারে।
ফ্যাব্রিজিও কার্বোনি আরও বলেন, হাসপাতালগুলোকে এখনো জেনারেটরের মাধ্যমে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তবে তা বেশিক্ষণ সম্ভব নয়।
এদিকে ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানায়, গত শনিবার থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ৫ হাজার ৩৩৯ জন আহত হয়েছে। বিদ্যুতের এই সংকটকালীন অবস্থায় হাসপাতালের চিকিৎসকেরা কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হচ্ছেন। চিকিৎসকেরা জানান, কিছু কিছু ক্ষেত্রে কেবল সংকটাপন্ন রোগীদেরই চিকিৎসাসেবা দেওয়া হচ্ছে।
বিবিসির খবরে বলা হয়, গাজায় মানবিক করিডরগুলো বন্ধ থাকার কারণে হাসপাতালগুলোতে অভূতপূর্ব সমস্যা দেখা দিয়েছে। আগে যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে গাজায় সাহায্য পাঠানোর জন্য করিডরগুলো সুরক্ষিত রেখেছিল আইসিআরসি ও জাতিসংঘ।
মিসর জানিয়েছে, রাফা ক্রসিংয়ের মাধ্যমে ত্রাণ সরবরাহের চেষ্টা করছে। কিন্তু গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলি বোমাবর্ষণের কারণে এটি কঠিন হয়ে পড়েছে। ইসরায়েলের বিমান হামলা থেকে বাঁচতে নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য গাজার অনেক বাসিন্দাকে হাসপাতালগুলোতে আশ্রয় নিতে দেখা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
২ ঘণ্টা আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
৩ ঘণ্টা আগে