ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) হামাস নেতা ইয়াহইয়া সিনওয়ারের বাড়ি ঘিরে ফেলেছে বলে দাবি করেছিলেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। তিনি বলেছিলেন, সিনওয়ারকে ধরে ফেলা কেবল সময়ের ব্যাপার। কিন্তু এর পরই নেতানিয়াহুর দাবির অনেকটা বিপরীত বক্তব্য দিয়েছেন আইডিএফ মুখপাত্র। তিনি বলেছেন, সিনওয়ার এখন ভূগর্ভস্থ কোনো টানেলে লুকিয়ে আছেন।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর বরাত দিয়ে বলা হয়, হামাস নেতা ইয়াহইয়া সিনওয়ারের বাড়ি ঘিরে ফেলেছে ইসরায়েলের সেনা। তিনি বাড়িতে আছেন কি না, জানা যায়নি।
নেতানিয়াহু এক ভিডিও বার্তায় বলেন, ‘আমি বলেছিলাম, গাজা ভূখণ্ডের যে কোনো জায়গায় আমাদের সেনা পৌঁছাতে পারবে। আজ আমাদের সেনা সিনওয়ারের বাড়ি ঘিরে ফেলেছে। হতেই পারে তিনি ওখানে নেই। তিনি পালিয়েও যেতে পারেন। তবে তাঁকে ধরা এখন কেবল সময়ের ব্যাপার।’
এরপর আইডিএফ মুখপাত্র ড্যানিয়েল হ্যাগারি বলেছেন, পুরো খান ইউনিস এলাকাই সিনওয়ারের বাড়ি। হ্যাগারির বক্তব্যে কোনো নির্দিষ্ট জায়গা ঘিরে ফেলার ইঙ্গিত ছিল না।
নেতানিয়াহুর দাবি প্রসঙ্গে হ্যাগারির কাছে প্রশ্ন করা হলে তিনি উত্তরে বলেন, ‘খান ইউনিস এলাকাটাই সিনওয়ারের বাড়ি। সে মাটির ওপরে নেই, ভূগর্ভস্থ কোনো জায়গায় লুকিয়ে আছে। আমরা কোথায়, কীভাবে তাকে খুঁজে পাব এবং তার অবস্থান সম্পর্কে কী জানি, তা নিয়ে বিস্তারিত বলতে চাই না। এ ধরনের কথা বলার জায়গা গণমাধ্যম নয়। আমাদের কাজ হলো সিনওয়ারকে খুঁজে বের করা এবং তাঁকে হত্যা করা।’
ইসরায়েলের মোস্ট ওয়ান্টেডের তালিকায় রয়েছে তিনটি নাম—হামাসের সামরিক শাখা কাসাম ব্রিগেডের প্রধান মোহাম্মদ দাইফ, তাঁর সেকেন্ড-ইন-কমান্ড মারওয়ান ইসা এবং ইয়াহইয়া সিনওয়ার।
হামাসের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য সিনওয়ারের বাড়ি দক্ষিণ গাজার খান ইউনিস শহরে বলে জানা গেছে। সেখানকার এক শরণার্থীশিবিরে তিনি বেড়ে উঠেছেন।
গতকাল বুধবার খান ইউনিসে বেশ তৎপরতা দেখিয়েছে ইসরায়েলের সেনারা। আইডিএফের ধারণা, হামাসের নেতারা এখন দক্ষিণ গাজায় আছেন। কারণ, প্রথম দিকে লড়াইটা উত্তর গাজায় সীমাবদ্ধ ছিল। তাঁরা এখন দক্ষিণ গাজায় চলে এসেছেন।
সিনওয়ার দুই দশকের বেশি সময় ইসরায়েলের জেলে ছিলেন। দুই ইসরায়েলি সেনা ও তাঁদের চারজন ফিলিস্তিনি সঙ্গীকে খুন করার দায়ে তাঁর শাস্তি হয়েছিল।
২০১১ সালে ইসরায়েলের সেনা জিলাদ শালিটের মুক্তির বিনিময়ে এক হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেয় ইসরায়েল। তার মধ্যে সিনওয়ারও ছিলেন। ২০১৭ সালে সিনওয়ার গাজায় হামাসের প্রধান হন।
ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) হামাস নেতা ইয়াহইয়া সিনওয়ারের বাড়ি ঘিরে ফেলেছে বলে দাবি করেছিলেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। তিনি বলেছিলেন, সিনওয়ারকে ধরে ফেলা কেবল সময়ের ব্যাপার। কিন্তু এর পরই নেতানিয়াহুর দাবির অনেকটা বিপরীত বক্তব্য দিয়েছেন আইডিএফ মুখপাত্র। তিনি বলেছেন, সিনওয়ার এখন ভূগর্ভস্থ কোনো টানেলে লুকিয়ে আছেন।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর বরাত দিয়ে বলা হয়, হামাস নেতা ইয়াহইয়া সিনওয়ারের বাড়ি ঘিরে ফেলেছে ইসরায়েলের সেনা। তিনি বাড়িতে আছেন কি না, জানা যায়নি।
নেতানিয়াহু এক ভিডিও বার্তায় বলেন, ‘আমি বলেছিলাম, গাজা ভূখণ্ডের যে কোনো জায়গায় আমাদের সেনা পৌঁছাতে পারবে। আজ আমাদের সেনা সিনওয়ারের বাড়ি ঘিরে ফেলেছে। হতেই পারে তিনি ওখানে নেই। তিনি পালিয়েও যেতে পারেন। তবে তাঁকে ধরা এখন কেবল সময়ের ব্যাপার।’
এরপর আইডিএফ মুখপাত্র ড্যানিয়েল হ্যাগারি বলেছেন, পুরো খান ইউনিস এলাকাই সিনওয়ারের বাড়ি। হ্যাগারির বক্তব্যে কোনো নির্দিষ্ট জায়গা ঘিরে ফেলার ইঙ্গিত ছিল না।
নেতানিয়াহুর দাবি প্রসঙ্গে হ্যাগারির কাছে প্রশ্ন করা হলে তিনি উত্তরে বলেন, ‘খান ইউনিস এলাকাটাই সিনওয়ারের বাড়ি। সে মাটির ওপরে নেই, ভূগর্ভস্থ কোনো জায়গায় লুকিয়ে আছে। আমরা কোথায়, কীভাবে তাকে খুঁজে পাব এবং তার অবস্থান সম্পর্কে কী জানি, তা নিয়ে বিস্তারিত বলতে চাই না। এ ধরনের কথা বলার জায়গা গণমাধ্যম নয়। আমাদের কাজ হলো সিনওয়ারকে খুঁজে বের করা এবং তাঁকে হত্যা করা।’
ইসরায়েলের মোস্ট ওয়ান্টেডের তালিকায় রয়েছে তিনটি নাম—হামাসের সামরিক শাখা কাসাম ব্রিগেডের প্রধান মোহাম্মদ দাইফ, তাঁর সেকেন্ড-ইন-কমান্ড মারওয়ান ইসা এবং ইয়াহইয়া সিনওয়ার।
হামাসের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য সিনওয়ারের বাড়ি দক্ষিণ গাজার খান ইউনিস শহরে বলে জানা গেছে। সেখানকার এক শরণার্থীশিবিরে তিনি বেড়ে উঠেছেন।
গতকাল বুধবার খান ইউনিসে বেশ তৎপরতা দেখিয়েছে ইসরায়েলের সেনারা। আইডিএফের ধারণা, হামাসের নেতারা এখন দক্ষিণ গাজায় আছেন। কারণ, প্রথম দিকে লড়াইটা উত্তর গাজায় সীমাবদ্ধ ছিল। তাঁরা এখন দক্ষিণ গাজায় চলে এসেছেন।
সিনওয়ার দুই দশকের বেশি সময় ইসরায়েলের জেলে ছিলেন। দুই ইসরায়েলি সেনা ও তাঁদের চারজন ফিলিস্তিনি সঙ্গীকে খুন করার দায়ে তাঁর শাস্তি হয়েছিল।
২০১১ সালে ইসরায়েলের সেনা জিলাদ শালিটের মুক্তির বিনিময়ে এক হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেয় ইসরায়েল। তার মধ্যে সিনওয়ারও ছিলেন। ২০১৭ সালে সিনওয়ার গাজায় হামাসের প্রধান হন।
কাতার এয়ারওয়েজের জন্য যুক্তরাষ্ট্র-ভিত্তিক বিমান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং থেকে ১৬০টি বিমান কেনার একটি বড় ধরনের চুক্তি স্বাক্ষর করেছে কাতার। আজ বুধবার এই চুক্তিটি স্বাক্ষর করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল-থানি। বর্তমানে ট্রাম্প উপসাগরীয় আরব দেশগুলোতে..
৩২ মিনিট আগেআহমেদ আল-শারা। একসময়ের আল-কায়েদা জঙ্গি বর্তমানে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট। বুধবার (স্থানীয় সময়) সৌদি আরবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠক তাঁর বিস্ময়কর রাজনৈতিক উত্থানকে এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছে। এই বৈঠকেই সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছেন...
২ ঘণ্টা আগেকেউ মিথ্যা বলছে কি না, তা বুঝতে আমরা অনেক সময় মুখের অভিব্যক্তি, চোখের চাহনি বা কথাবার্তার ভঙ্গি পর্যবেক্ষণ করি। কিন্তু এফবিআই প্রশিক্ষিত যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ হুয়ান ম্যানুয়েল গার্সিয়া লোপেজ জানালেন, আসল সংকেতটি লুকিয়ে থাকে মানুষের পায়ে।
২ ঘণ্টা আগেমধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সফরের মধ্যেই মঙ্গলবার গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি সেনাবাহিনী বুধবার ব্যাপক বোমাবর্ষণ চালিয়েছে। স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এদিন অন্তত ৫০ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে