ফ্রান্সে নির্বাসনে থাকা অবস্থায় সিরিয়ার ভিন্নমতাবলম্বী নেতা রিয়াদ তুর্কি মারা গেছেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৯৩ বছর। সরকারের বিরোধিতা করে দীর্ঘ বছর কারাগারে থাকায় তাঁকে নেলসন ম্যান্ডেলার সঙ্গে তুলনা করা হয়। সিরিয়ার বর্তমান প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ ও তাঁর বাবা হাফিজ আল-আসাদ—দুই আমলেই একাধিকবার কারাগারে নিক্ষিপ্ত হয়েছেন রিয়াদ।
বাবার মৃত্যুর খবর দিয়ে রিয়াদের মেয়ে খুজামা তুর্কি বলেছেন, ‘আমার বাবা যা অর্জন করেছেন, তার জন্য শান্তিতে এবং সন্তুষ্টচিত্তে দুই মেয়ে এবং তার নাতি-নাতনিদের দ্বারা পরিবেষ্টিত হয়ে মারা গেছেন।’
রিয়াদের মৃত্যুর খবর দিয়ে সিরিয়ায় নিযুক্ত ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত ব্রিজিত কুরমি অ্যাক্স মাধ্যমে লিখেছেন, ‘সিরিয়ার ম্যান্ডেলা রিয়াদ তুর্কি একটি স্বাধীন ও গণতান্ত্রিক সিরিয়ার জন্য সারা জীবন সংগ্রামের পর আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন। সিরিয়ানদের একটি মর্যাদাপূর্ণ জীবনের জন্য তাঁর আকাঙ্ক্ষা আমাদের কাজকে অনুপ্রাণিত করতে থাকুক।’
বিভিন্ন সময়ে এবং প্রায় সময়ই বিচার ছাড়া রিয়াদ তুর্কি অন্তত ১৭ বছর কারাবন্দী ছিলেন। সর্বশেষ সিরিয়ার বর্তমান প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের বাবা হাফেজ আল-আসাদের মৃত্যুর পর ‘স্বৈরশাসক মারা গেছে’—এমন ঘোষণা দিয়ে কারাগারে যান তিনি। ২০০২ সালে মুক্তি পাওয়ার পর তিনি আত্মগোপনে চলে গিয়েছিলেন। ২০১৮ সালে প্রতিবেশী দেশ তুরস্কের জঙ্গিরা তাঁকে সিরিয়া থেকে বহিষ্কার করলে ফ্রান্সে পালিয়ে যান।
দীর্ঘ সময় ভিন্নমতাবলম্বী সিরিয়ান কমিউনিস্ট পার্টির পলিটিক্যাল ব্যুরোর নেতা ছিলেন রিয়াদ তুর্কি। এই দলটিকে একপর্যায়ে নিষিদ্ধ করেছিলেন প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ। পরে সিরিয়ান ডেমোক্রেটিক পিপলস পার্টি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে দলটি।
আরব উইকলির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১১ সালে সিরিয়ায় শান্তিপূর্ণ সরকারবিরোধী বিক্ষোভ শুরু হলে এটিকে সমর্থন করেছিলেন রিয়াদ তুর্কি। পাশাপাশি তিনি সিরিয়ান ন্যাশনাল কাউন্সিলকেও সমর্থন করেছিলেন। দেশটির গৃহযুদ্ধকালীন এই কাউন্সিল আসাদের বিরোধীদের একত্র করেছিল।
২০১১ সালে রিয়াদ ঘোষণা করেছিলেন, ‘আমাদের বিপ্লব শান্তিপূর্ণ, জনপ্রিয় এবং সাম্প্রদায়িক নয়। সিরিয়ার জনগণ এক। এই স্বৈরাচারী শাসনের পতনে আমাদের লক্ষ্য নিয়ে কোনো আপস বা আলোচনা হবে না।’
সিরিয়ার অনেক বিরোধী ব্যক্তিত্ব তুর্কিকে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন। লেখক ইয়াসিন আল-হাজ সালেহ তাঁকে ‘সিরিয়ার গণতন্ত্রের জন্য সবচেয়ে বড় যোদ্ধা’ হিসাবে বর্ণনা করেছেন।
ফ্রান্সে নির্বাসনে থাকা অবস্থায় সিরিয়ার ভিন্নমতাবলম্বী নেতা রিয়াদ তুর্কি মারা গেছেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৯৩ বছর। সরকারের বিরোধিতা করে দীর্ঘ বছর কারাগারে থাকায় তাঁকে নেলসন ম্যান্ডেলার সঙ্গে তুলনা করা হয়। সিরিয়ার বর্তমান প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ ও তাঁর বাবা হাফিজ আল-আসাদ—দুই আমলেই একাধিকবার কারাগারে নিক্ষিপ্ত হয়েছেন রিয়াদ।
বাবার মৃত্যুর খবর দিয়ে রিয়াদের মেয়ে খুজামা তুর্কি বলেছেন, ‘আমার বাবা যা অর্জন করেছেন, তার জন্য শান্তিতে এবং সন্তুষ্টচিত্তে দুই মেয়ে এবং তার নাতি-নাতনিদের দ্বারা পরিবেষ্টিত হয়ে মারা গেছেন।’
রিয়াদের মৃত্যুর খবর দিয়ে সিরিয়ায় নিযুক্ত ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত ব্রিজিত কুরমি অ্যাক্স মাধ্যমে লিখেছেন, ‘সিরিয়ার ম্যান্ডেলা রিয়াদ তুর্কি একটি স্বাধীন ও গণতান্ত্রিক সিরিয়ার জন্য সারা জীবন সংগ্রামের পর আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন। সিরিয়ানদের একটি মর্যাদাপূর্ণ জীবনের জন্য তাঁর আকাঙ্ক্ষা আমাদের কাজকে অনুপ্রাণিত করতে থাকুক।’
বিভিন্ন সময়ে এবং প্রায় সময়ই বিচার ছাড়া রিয়াদ তুর্কি অন্তত ১৭ বছর কারাবন্দী ছিলেন। সর্বশেষ সিরিয়ার বর্তমান প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের বাবা হাফেজ আল-আসাদের মৃত্যুর পর ‘স্বৈরশাসক মারা গেছে’—এমন ঘোষণা দিয়ে কারাগারে যান তিনি। ২০০২ সালে মুক্তি পাওয়ার পর তিনি আত্মগোপনে চলে গিয়েছিলেন। ২০১৮ সালে প্রতিবেশী দেশ তুরস্কের জঙ্গিরা তাঁকে সিরিয়া থেকে বহিষ্কার করলে ফ্রান্সে পালিয়ে যান।
দীর্ঘ সময় ভিন্নমতাবলম্বী সিরিয়ান কমিউনিস্ট পার্টির পলিটিক্যাল ব্যুরোর নেতা ছিলেন রিয়াদ তুর্কি। এই দলটিকে একপর্যায়ে নিষিদ্ধ করেছিলেন প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ। পরে সিরিয়ান ডেমোক্রেটিক পিপলস পার্টি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে দলটি।
আরব উইকলির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১১ সালে সিরিয়ায় শান্তিপূর্ণ সরকারবিরোধী বিক্ষোভ শুরু হলে এটিকে সমর্থন করেছিলেন রিয়াদ তুর্কি। পাশাপাশি তিনি সিরিয়ান ন্যাশনাল কাউন্সিলকেও সমর্থন করেছিলেন। দেশটির গৃহযুদ্ধকালীন এই কাউন্সিল আসাদের বিরোধীদের একত্র করেছিল।
২০১১ সালে রিয়াদ ঘোষণা করেছিলেন, ‘আমাদের বিপ্লব শান্তিপূর্ণ, জনপ্রিয় এবং সাম্প্রদায়িক নয়। সিরিয়ার জনগণ এক। এই স্বৈরাচারী শাসনের পতনে আমাদের লক্ষ্য নিয়ে কোনো আপস বা আলোচনা হবে না।’
সিরিয়ার অনেক বিরোধী ব্যক্তিত্ব তুর্কিকে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন। লেখক ইয়াসিন আল-হাজ সালেহ তাঁকে ‘সিরিয়ার গণতন্ত্রের জন্য সবচেয়ে বড় যোদ্ধা’ হিসাবে বর্ণনা করেছেন।
খোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
৫ মিনিট আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জ
১৩ মিনিট আগেতাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাবে এখন ইরানকে তিনটি কৌশলগত পথের একটি বেছে নিতে হবে। প্রথমত কোনো কিছু না করা। এতে যুক্তরাষ্ট্রের আরও হামলা থেকে রেহাই পেতে পারে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি। এমনকি ইরান চাইলে কূটনৈতিক পথেও যেতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় ফিরতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি বলেছেন, কূটনৈতিক প্রচেষ্টাকে ধ্বংস করেছে যুক্তরাষ্ট্র, ইরান নয়। একই সঙ্গে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের হুমকির বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন...
১ ঘণ্টা আগে