রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এবং ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসউদ পেজেশকিয়ান মস্কোতে একটি কৌশলগত অংশীদারত্ব চুক্তি স্বাক্ষরের জন্য সাক্ষাৎ করবেন বলে সোমবার জানিয়েছে ক্রেমলিন। আগামী শুক্রবার ওই চুক্তি স্বাক্ষরিত হবে।
ক্রেমলিনের বিবৃতি অনুযায়ী—আগামী ১৭ জানুয়ারি ইসলামিক প্রজাতন্ত্র ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসউদ পেজেশকিয়ানের সঙ্গে একটি আলোচনায় বসবেন ভ্লাদিমির পুতিন। একটি আনুষ্ঠানিক সফরে পেজেশকিয়ান মস্কো সফরে যাবেন।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ‘আলোচনার পর ভ্লাদিমির পুতিন এবং মাসউদ পেজেশকিয়ান রাশিয়া ও ইরানের মধ্যে সমন্বিত কৌশলগত অংশীদারত্ব চুক্তি স্বাক্ষর করবেন।’
এ বিষয়ে এক প্রতিবেদনে পলিটিকো জানিয়েছে, দুই দেশের নেতারা মস্কো ও তেহরানের মধ্যে বাণিজ্য, বিনিয়োগ, পরিবহন, রসদ, মানবিক সহযোগিতা এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক ইস্যুগুলোর ওপর আলোচনা করবেন। আর চুক্তির মাধ্যমে রাশিয়া ও ইরানের মধ্যে ক্রমবর্ধমান সামরিক এবং রাজনৈতিক অংশীদারত্ব আরও শক্তিশালী হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে রাশিয়ার পূর্ণমাত্রার আগ্রাসনের পর থেকে মস্কো ও তেহরানের সম্পর্ক আরও ঘনিষ্ঠ হয়েছে। ইরান রাশিয়াকে ‘শাহেদ ড্রোন’ সরবরাহ করেছে, যা ইউক্রেনের বেসামরিক অবকাঠামো ও বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোকে টার্গেট করে ব্যবহৃত হয়েছে।
এর আগে গত অক্টোবরেই রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লেভরভ বলেছিলেন, রাশিয়া শিগগিরই ইরানের সঙ্গে কৌশলগত অংশীদারত্ব চুক্তি স্বাক্ষর করবে।
গত ডিসেম্বর মাসে ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র জানিয়েছিলেন, এই চুক্তি জানুয়ারির মধ্যেই সম্পন্ন করা হবে।
উল্লেখ্য, এর আগে ২০২৩ সালের জুন মাসে পুতিন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের সঙ্গেও অনুরূপ একটি কৌশলগত অংশীদারত্ব চুক্তি স্বাক্ষর করেছিলেন। এই চুক্তির অধীনে উভয় পক্ষ আক্রমণের ক্ষেত্রে একে অপরকে সামরিক সহায়তা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল।
রাশিয়া ও ইরানের এই কৌশলগত চুক্তি দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক আরও গভীর করবে এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তাদের অংশীদারত্বকে শক্তিশালী করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এবং ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসউদ পেজেশকিয়ান মস্কোতে একটি কৌশলগত অংশীদারত্ব চুক্তি স্বাক্ষরের জন্য সাক্ষাৎ করবেন বলে সোমবার জানিয়েছে ক্রেমলিন। আগামী শুক্রবার ওই চুক্তি স্বাক্ষরিত হবে।
ক্রেমলিনের বিবৃতি অনুযায়ী—আগামী ১৭ জানুয়ারি ইসলামিক প্রজাতন্ত্র ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসউদ পেজেশকিয়ানের সঙ্গে একটি আলোচনায় বসবেন ভ্লাদিমির পুতিন। একটি আনুষ্ঠানিক সফরে পেজেশকিয়ান মস্কো সফরে যাবেন।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ‘আলোচনার পর ভ্লাদিমির পুতিন এবং মাসউদ পেজেশকিয়ান রাশিয়া ও ইরানের মধ্যে সমন্বিত কৌশলগত অংশীদারত্ব চুক্তি স্বাক্ষর করবেন।’
এ বিষয়ে এক প্রতিবেদনে পলিটিকো জানিয়েছে, দুই দেশের নেতারা মস্কো ও তেহরানের মধ্যে বাণিজ্য, বিনিয়োগ, পরিবহন, রসদ, মানবিক সহযোগিতা এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক ইস্যুগুলোর ওপর আলোচনা করবেন। আর চুক্তির মাধ্যমে রাশিয়া ও ইরানের মধ্যে ক্রমবর্ধমান সামরিক এবং রাজনৈতিক অংশীদারত্ব আরও শক্তিশালী হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে রাশিয়ার পূর্ণমাত্রার আগ্রাসনের পর থেকে মস্কো ও তেহরানের সম্পর্ক আরও ঘনিষ্ঠ হয়েছে। ইরান রাশিয়াকে ‘শাহেদ ড্রোন’ সরবরাহ করেছে, যা ইউক্রেনের বেসামরিক অবকাঠামো ও বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোকে টার্গেট করে ব্যবহৃত হয়েছে।
এর আগে গত অক্টোবরেই রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লেভরভ বলেছিলেন, রাশিয়া শিগগিরই ইরানের সঙ্গে কৌশলগত অংশীদারত্ব চুক্তি স্বাক্ষর করবে।
গত ডিসেম্বর মাসে ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র জানিয়েছিলেন, এই চুক্তি জানুয়ারির মধ্যেই সম্পন্ন করা হবে।
উল্লেখ্য, এর আগে ২০২৩ সালের জুন মাসে পুতিন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের সঙ্গেও অনুরূপ একটি কৌশলগত অংশীদারত্ব চুক্তি স্বাক্ষর করেছিলেন। এই চুক্তির অধীনে উভয় পক্ষ আক্রমণের ক্ষেত্রে একে অপরকে সামরিক সহায়তা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল।
রাশিয়া ও ইরানের এই কৌশলগত চুক্তি দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক আরও গভীর করবে এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তাদের অংশীদারত্বকে শক্তিশালী করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
৪১ মিনিট আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
১ ঘণ্টা আগে