বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের ৮০টি দেশের ১০০ ট্রাক ত্রাণ সহায়তা নিয়ে গাজায় যাচ্ছে ‘রমজান কাফেলা’। মিসর সরকারের স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান বাইতুজ জাকাত ওয়া সদাকাতের তত্ত্বাবধানে মূলত ৯টি প্রধান দেশের সহায়তায় এই ত্রাণ সহায়তা পাঠানো হচ্ছে যুদ্ধবিধ্বস্ত অঞ্চলটিতে।
বাইতুজ জাকাত ওয়া সদাকাতের ভেরিফায়েড এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে শেয়ার করা এক টুইট থেকে এ তথ্য জানা গেছে। মিসরের প্রাচীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যান্ড ইমাম শায়েখ আহমাদ মোহাম্মদ আহমাদ আল-তাইয়্যেব এই প্রতিষ্ঠানের প্রধান।
টুইটে বলা হয়েছে, ‘বাইতুজ জাকাত ওয়া সদাকাত পরিচালিত ‘গাজা হেল্প’ প্রচারণার আওতায় ‘আপনার অর্থ দিয়ে সংগ্রাম করুন...এবং ফিলিস্তিনকে সমর্থন করুন’ স্লোগানের মাধ্যমে বিশ্বের ৮০টি দেশ থেকে ‘রমজান কাফেলার’ জন্য সহায়তা এসেছে।’
ওই টুইটে আরও বলা হয়েছে, ‘এই প্রচারণার প্রধান দেশগুলো ছিল—ইন্দোনেশিয়া, ভারত, ইংল্যান্ড, সৌদি আরব, ফ্রান্স, চীন, বাংলাদেশ, কানাডা ও জার্মানি।’ টুইটে আরও বলা হয়, আল্লাহর নির্দেশে যতক্ষণ পর্যন্ত গাজায় জায়নবাদী ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধ না হবে এবং গাজার পুনর্গঠন শুরু না হবে ততক্ষণ এই সহায়তা চলতে থাকবে।
গত সোমবার প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বাইতুজ জাকাত ওয়া সদাকাত জানায়, ত্রাণ নিয়ে গাজার উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠানটির পঞ্চম গাড়িবহর রওনা হয়েছে। এই গাড়িবহরে অন্তত ১০০ বড় আকারের ট্রাক আছে। যাতে ২ হাজার টন ত্রাণসহায়তা বহন করা হচ্ছে। সোমবারই ত্রাণবহরটি সিনাই উপত্যকা অতিক্রম করে মিসর-গাজা সীমান্তের রাফাহ ক্রসিংয়ের দিকে রওনা হয়।
এর আগেও, বাইতুজ জাকাত ওয়া সদাকাত চার দফায় ত্রাণ সহায়তা পাঠিয়েছে গাজায়। সর্বশেষ গাড়িবহরসহ সব মিলিয়ে গাজায় ২২৫ ট্রাক ত্রাণ পাঠিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। যার পরিমাণ প্রায় ৪ হাজার টান।
বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের ৮০টি দেশের ১০০ ট্রাক ত্রাণ সহায়তা নিয়ে গাজায় যাচ্ছে ‘রমজান কাফেলা’। মিসর সরকারের স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান বাইতুজ জাকাত ওয়া সদাকাতের তত্ত্বাবধানে মূলত ৯টি প্রধান দেশের সহায়তায় এই ত্রাণ সহায়তা পাঠানো হচ্ছে যুদ্ধবিধ্বস্ত অঞ্চলটিতে।
বাইতুজ জাকাত ওয়া সদাকাতের ভেরিফায়েড এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে শেয়ার করা এক টুইট থেকে এ তথ্য জানা গেছে। মিসরের প্রাচীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যান্ড ইমাম শায়েখ আহমাদ মোহাম্মদ আহমাদ আল-তাইয়্যেব এই প্রতিষ্ঠানের প্রধান।
টুইটে বলা হয়েছে, ‘বাইতুজ জাকাত ওয়া সদাকাত পরিচালিত ‘গাজা হেল্প’ প্রচারণার আওতায় ‘আপনার অর্থ দিয়ে সংগ্রাম করুন...এবং ফিলিস্তিনকে সমর্থন করুন’ স্লোগানের মাধ্যমে বিশ্বের ৮০টি দেশ থেকে ‘রমজান কাফেলার’ জন্য সহায়তা এসেছে।’
ওই টুইটে আরও বলা হয়েছে, ‘এই প্রচারণার প্রধান দেশগুলো ছিল—ইন্দোনেশিয়া, ভারত, ইংল্যান্ড, সৌদি আরব, ফ্রান্স, চীন, বাংলাদেশ, কানাডা ও জার্মানি।’ টুইটে আরও বলা হয়, আল্লাহর নির্দেশে যতক্ষণ পর্যন্ত গাজায় জায়নবাদী ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধ না হবে এবং গাজার পুনর্গঠন শুরু না হবে ততক্ষণ এই সহায়তা চলতে থাকবে।
গত সোমবার প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বাইতুজ জাকাত ওয়া সদাকাত জানায়, ত্রাণ নিয়ে গাজার উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠানটির পঞ্চম গাড়িবহর রওনা হয়েছে। এই গাড়িবহরে অন্তত ১০০ বড় আকারের ট্রাক আছে। যাতে ২ হাজার টন ত্রাণসহায়তা বহন করা হচ্ছে। সোমবারই ত্রাণবহরটি সিনাই উপত্যকা অতিক্রম করে মিসর-গাজা সীমান্তের রাফাহ ক্রসিংয়ের দিকে রওনা হয়।
এর আগেও, বাইতুজ জাকাত ওয়া সদাকাত চার দফায় ত্রাণ সহায়তা পাঠিয়েছে গাজায়। সর্বশেষ গাড়িবহরসহ সব মিলিয়ে গাজায় ২২৫ ট্রাক ত্রাণ পাঠিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। যার পরিমাণ প্রায় ৪ হাজার টান।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
৩ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
৩ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগে