ইসরায়েলের মাটিতে এক আরব পরিবারের পাঁচজনসহ মোট ছয়জনকে হত্যা করেছে অস্ত্রধারীরা। একই পরিবারের পাঁচজনকে তাদের নিজ বাড়িতেই হত্যা করা হয়। পুলিশ জানিয়েছে, স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। সাম্প্রতিক সময়ে ইসরায়েলে আরব জনগোষ্ঠীর সদস্যদের হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ব্যাপকভাবে বেড়ে গেছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলীয় শহর বাসমাত তাব’উনে এ ঘটনা ঘটে। একই পরিবারে নিহত পাঁচজনের মধ্যে রয়েছে এক নারী ও দুই কিশোর-কিশোরী। একই দিনে পৃথক এক ঘটনায় ৫০ বছরের এক আরব ব্যক্তিকে হত্যা করে অস্ত্রধারীরা।
এ ঘটনায় ইসরায়েলে আরব সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধিত্বকারী একটি রাজনৈতিক দলের নেতা মনসুর আব্বাস বলেন, ‘ইসরায়েল সরকারের সক্ষমতা আছে, তারা জানে এ ধরনের ঘটনা প্রতিরোধে কী করতে হবে, সবাই জানে কী করা প্রয়োজন। কিন্তু সে বিষয়ে তাদের কোনো ইচ্ছাই নেই।’
এদিকে, আরব জনগোষ্ঠী থেকে নির্বাচিত মেয়রেরা সরকার ও পুলিশের বিরুদ্ধে ইচ্ছাকৃতভাবে আরব সম্প্রদায়কে অবহেলা করার এবং অপরাধীদের দায়মুক্তি দেওয়ার অভিযোগ করেছেন। তাঁরা অতি ডানপন্থী জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইতামার বেন-গভিরের সঙ্গে কাজ করতে অস্বীকার করেছেন এবং প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে এ বিষয়ে সরাসরি হস্তক্ষেপ করার দাবি জানিয়েছেন।
তবে বেন-গভির তাঁর বিরুদ্ধে আনা নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছেন। তিনি বলেছেন, যেকোনো অপরাধের বিরুদ্ধে লড়াই তাঁর অন্যতম শীর্ষ এজেন্ডা। ইসরায়েল পুলিশের মুখপাত্র এলি লেভি ঘটনাস্থলে সাংবাদিকদের বলেন, ‘পুলিশ হিসেবে আমরা খুনিদের ধরতে সবকিছু করব।’
উল্লেখ্য, চলতি বছরের শুরু থেকে বর্তমান সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত ইসরায়েলে ১৮০ জনেরও বেশি আরব নাগরিক হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন। বিগত সাত বছরের মধ্যে এটি সর্বোচ্চ। এসব ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আরব সম্প্রদায় অভিযোগ তুলেছে, নেতানিয়াহুর ধর্মীয়-জাতীয়তাবাদী সরকার ইচ্ছাকৃতভাবে এসব রক্তপাত উপেক্ষা করছে।
ইসরায়েলের মাটিতে এক আরব পরিবারের পাঁচজনসহ মোট ছয়জনকে হত্যা করেছে অস্ত্রধারীরা। একই পরিবারের পাঁচজনকে তাদের নিজ বাড়িতেই হত্যা করা হয়। পুলিশ জানিয়েছে, স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। সাম্প্রতিক সময়ে ইসরায়েলে আরব জনগোষ্ঠীর সদস্যদের হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ব্যাপকভাবে বেড়ে গেছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলীয় শহর বাসমাত তাব’উনে এ ঘটনা ঘটে। একই পরিবারে নিহত পাঁচজনের মধ্যে রয়েছে এক নারী ও দুই কিশোর-কিশোরী। একই দিনে পৃথক এক ঘটনায় ৫০ বছরের এক আরব ব্যক্তিকে হত্যা করে অস্ত্রধারীরা।
এ ঘটনায় ইসরায়েলে আরব সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধিত্বকারী একটি রাজনৈতিক দলের নেতা মনসুর আব্বাস বলেন, ‘ইসরায়েল সরকারের সক্ষমতা আছে, তারা জানে এ ধরনের ঘটনা প্রতিরোধে কী করতে হবে, সবাই জানে কী করা প্রয়োজন। কিন্তু সে বিষয়ে তাদের কোনো ইচ্ছাই নেই।’
এদিকে, আরব জনগোষ্ঠী থেকে নির্বাচিত মেয়রেরা সরকার ও পুলিশের বিরুদ্ধে ইচ্ছাকৃতভাবে আরব সম্প্রদায়কে অবহেলা করার এবং অপরাধীদের দায়মুক্তি দেওয়ার অভিযোগ করেছেন। তাঁরা অতি ডানপন্থী জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইতামার বেন-গভিরের সঙ্গে কাজ করতে অস্বীকার করেছেন এবং প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে এ বিষয়ে সরাসরি হস্তক্ষেপ করার দাবি জানিয়েছেন।
তবে বেন-গভির তাঁর বিরুদ্ধে আনা নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছেন। তিনি বলেছেন, যেকোনো অপরাধের বিরুদ্ধে লড়াই তাঁর অন্যতম শীর্ষ এজেন্ডা। ইসরায়েল পুলিশের মুখপাত্র এলি লেভি ঘটনাস্থলে সাংবাদিকদের বলেন, ‘পুলিশ হিসেবে আমরা খুনিদের ধরতে সবকিছু করব।’
উল্লেখ্য, চলতি বছরের শুরু থেকে বর্তমান সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত ইসরায়েলে ১৮০ জনেরও বেশি আরব নাগরিক হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন। বিগত সাত বছরের মধ্যে এটি সর্বোচ্চ। এসব ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আরব সম্প্রদায় অভিযোগ তুলেছে, নেতানিয়াহুর ধর্মীয়-জাতীয়তাবাদী সরকার ইচ্ছাকৃতভাবে এসব রক্তপাত উপেক্ষা করছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, গাজা যুদ্ধের অবসান এবং জিম্মিদের মুক্তি নিশ্চিত করতে একটি সম্ভাব্য চুক্তি প্রায় চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছেছে। তবে এ বিষয়ে তিনি বিস্তারিত কোনো পরিকল্পনা প্রকাশ করেননি।
৩৬ মিনিট আগেএই চুক্তি এমন এক সময়ে ঘোষণা করা হলো, যখন জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে একটি প্রস্তাব নিয়ে ভোটাভুটি হওয়ার কথা রয়েছে। এই প্রস্তাবের মাধ্যমে ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির ওপর আরোপিত আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা কমপক্ষে ছয় মাসের জন্য স্থগিত করার চেষ্টা করছে চীন ও রাশিয়া।
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে শুক্রবার দেওয়া বক্তব্যে ঘোষণা করেছেন—গাজায় হামাসের বিরুদ্ধে ইসরায়েলকে ‘কাজ শেষ করতেই হবে’। তাঁর এই মন্তব্য এমন সময় এল, যখন একাধিক পশ্চিমা দেশ স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে এবং আন্তর্জাতিক মহলে ইসরায়েল ক্রমবর্ধমানভাবে
২ ঘণ্টা আগেবিজেপির কৌশল এখানে স্পষ্ট। তারা জানে যে অর্থনৈতিক ও সামাজিক সমস্যা নিয়ে আলোচনায় গেলে সাধারণ মানুষের ক্ষোভ তাদের বিরুদ্ধেই যাবে। তাই ভোটের আগে বিভাজনকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। ‘আই লাভ মুহাম্মদ’ বনাম ‘আই লাভ মহাদেব’—এই বিতর্ককে বিজেপি ভোট মেরুকরণের অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে।
৩ ঘণ্টা আগে