ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) গাজার উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত রাফাহের নির্দিষ্ট এলাকাকে ‘বিপজ্জনক যুদ্ধক্ষেত্র’ বলে চিহ্নিত করেছে। স্থানীয় সময় আজ শনিবার এসব এলাকা থেকে স্থানীয় ফিলিস্তিনিদের সরে যেতে জরুরি সতর্কবার্তা জারি করেছে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম এনবিসি নিউজের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গত বছরের অক্টোবর থেকে গাজার উত্তর ও মধ্যাঞ্চলে তীব্র বর্বরোচিত হামলা শুরু করে ইসরায়েল। সেই হামলায় এখন পর্যন্ত অন্তত ৩৫ হাজার ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে প্রায় ৮০ হাজার। ইসরায়েলি আগ্রাসনের মুখে সেসব এলাকা থেকে রাফাহে আশ্রয় নিয়েছিল প্রায় ১৪ লাখ ফিলিস্তিনি। এবার সেই রাফাহেও অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল।
রাফাহের যেসব এলাকায় স্থল অভিযান চালানো হবে, সেগুলোর একটি সমন্বিত মানচিত্র প্রকাশ করেছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী। তারা জানিয়েছে, এসব এলাকা ‘বিপজ্জনক যুদ্ধক্ষেত্র’ হতে যাচ্ছে। এক সতর্কবার্তায় ইসরায়েলি বাহিনী এসব এলাকা থেকে স্থানীয়দের সরে যেতে পরামর্শ দিয়ে বলেছে, ‘আমরা আপনাদের এসব (মানচিত্র উল্লিখিত) এলাকায় সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের বিরুদ্ধে চরম শক্তি নিয়ে আঘাত হানতে যাচ্ছি।’
আইডিএফের সতর্কবার্তায় আরও বলা হয়, ‘এসব এলাকায় আপনারা যাঁরা আছেন, তাঁদের সবার এবং তাঁদের প্রিয়জনদের জীবন ঝুঁকিপূর্ণ। আর তাই আপনাদের নিরাপত্তার স্বার্থে আমরা আপনাদের এসব এলাকা থেকে মানবিক ত্রাণ সহায়তার জন্য চিহ্নিত এলাকায় সরে যাওয়ার জন্য বলছি।’
ইসরায়েল কয়েক মাস ধরে বলে আসছিল, তারা রাফাহে স্থল অভিযান শুরু করবে। কিন্তু সে সময় দেশটির মিত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্য পশ্চিমা মিত্রদের কারণে সেই অভিযান থেকে বিরত ছিল। কিন্তু গত সপ্তাহে মিত্রদেশগুলোর চাপ উপেক্ষা করে রাফাহে অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী।
এদিকে দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের যোগাযোগবিষয়ক উপদেষ্টা জন কিরবি বলেছেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন মনে করেন, ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজার দক্ষিণাঞ্চলের শহর রাফাহে বড় ধরনের অভিযান চালিয়েও ইসরায়েল হামাসকে নির্মূল করতে পারবে না।
যুক্তরাষ্ট্র শুরু থেকেই গাজার রাফাহে ইসরায়েলি অভিযানের বিরোধিতা করে আসছে। তবে যুক্তরাষ্ট্রের সেই বিরোধিতাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে সেখানে অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল। তেল আবিবের দাবি, হামাসকে নির্মূল করতে হলে রাফাহে অভিযান চালানো জরুরি। তবে এ হামলা চালিয়ে ইসরায়েল কখনোই হামাসকে হারাতে পারবে না বলে মনে করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
অপরদিকে, গাজায় যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে মিসরের রাজধানী কায়রোতে চলমান আলোচনা কোনো সিদ্ধান্ত ছাড়াই শেষ হয়েছে। আপাতত গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে যে আশার আলো দেখা দিয়েছিল, তা-ও নিভে গেছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে ইসরায়েলের জ্যেষ্ঠ এক কর্মকর্তা গত বৃহস্পতিবার জানান, গাজায় যুদ্ধ বন্ধে কায়রোতে পরোক্ষ আলোচনার সর্বশেষ দফা শেষ হয়েছে এবং ইসরায়েল পরিকল্পনা অনুযায়ী রাফাহ ও গাজা উপত্যকার অন্যান্য অংশে তাদের অভিযান চালিয়ে যাবে।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) গাজার উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত রাফাহের নির্দিষ্ট এলাকাকে ‘বিপজ্জনক যুদ্ধক্ষেত্র’ বলে চিহ্নিত করেছে। স্থানীয় সময় আজ শনিবার এসব এলাকা থেকে স্থানীয় ফিলিস্তিনিদের সরে যেতে জরুরি সতর্কবার্তা জারি করেছে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম এনবিসি নিউজের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গত বছরের অক্টোবর থেকে গাজার উত্তর ও মধ্যাঞ্চলে তীব্র বর্বরোচিত হামলা শুরু করে ইসরায়েল। সেই হামলায় এখন পর্যন্ত অন্তত ৩৫ হাজার ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে প্রায় ৮০ হাজার। ইসরায়েলি আগ্রাসনের মুখে সেসব এলাকা থেকে রাফাহে আশ্রয় নিয়েছিল প্রায় ১৪ লাখ ফিলিস্তিনি। এবার সেই রাফাহেও অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল।
রাফাহের যেসব এলাকায় স্থল অভিযান চালানো হবে, সেগুলোর একটি সমন্বিত মানচিত্র প্রকাশ করেছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী। তারা জানিয়েছে, এসব এলাকা ‘বিপজ্জনক যুদ্ধক্ষেত্র’ হতে যাচ্ছে। এক সতর্কবার্তায় ইসরায়েলি বাহিনী এসব এলাকা থেকে স্থানীয়দের সরে যেতে পরামর্শ দিয়ে বলেছে, ‘আমরা আপনাদের এসব (মানচিত্র উল্লিখিত) এলাকায় সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের বিরুদ্ধে চরম শক্তি নিয়ে আঘাত হানতে যাচ্ছি।’
আইডিএফের সতর্কবার্তায় আরও বলা হয়, ‘এসব এলাকায় আপনারা যাঁরা আছেন, তাঁদের সবার এবং তাঁদের প্রিয়জনদের জীবন ঝুঁকিপূর্ণ। আর তাই আপনাদের নিরাপত্তার স্বার্থে আমরা আপনাদের এসব এলাকা থেকে মানবিক ত্রাণ সহায়তার জন্য চিহ্নিত এলাকায় সরে যাওয়ার জন্য বলছি।’
ইসরায়েল কয়েক মাস ধরে বলে আসছিল, তারা রাফাহে স্থল অভিযান শুরু করবে। কিন্তু সে সময় দেশটির মিত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্য পশ্চিমা মিত্রদের কারণে সেই অভিযান থেকে বিরত ছিল। কিন্তু গত সপ্তাহে মিত্রদেশগুলোর চাপ উপেক্ষা করে রাফাহে অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী।
এদিকে দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের যোগাযোগবিষয়ক উপদেষ্টা জন কিরবি বলেছেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন মনে করেন, ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজার দক্ষিণাঞ্চলের শহর রাফাহে বড় ধরনের অভিযান চালিয়েও ইসরায়েল হামাসকে নির্মূল করতে পারবে না।
যুক্তরাষ্ট্র শুরু থেকেই গাজার রাফাহে ইসরায়েলি অভিযানের বিরোধিতা করে আসছে। তবে যুক্তরাষ্ট্রের সেই বিরোধিতাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে সেখানে অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল। তেল আবিবের দাবি, হামাসকে নির্মূল করতে হলে রাফাহে অভিযান চালানো জরুরি। তবে এ হামলা চালিয়ে ইসরায়েল কখনোই হামাসকে হারাতে পারবে না বলে মনে করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
অপরদিকে, গাজায় যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে মিসরের রাজধানী কায়রোতে চলমান আলোচনা কোনো সিদ্ধান্ত ছাড়াই শেষ হয়েছে। আপাতত গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে যে আশার আলো দেখা দিয়েছিল, তা-ও নিভে গেছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে ইসরায়েলের জ্যেষ্ঠ এক কর্মকর্তা গত বৃহস্পতিবার জানান, গাজায় যুদ্ধ বন্ধে কায়রোতে পরোক্ষ আলোচনার সর্বশেষ দফা শেষ হয়েছে এবং ইসরায়েল পরিকল্পনা অনুযায়ী রাফাহ ও গাজা উপত্যকার অন্যান্য অংশে তাদের অভিযান চালিয়ে যাবে।
তিনি ঘটনার জন্য আংশিকভাবে হলেও ভুক্তভোগী নারীকেই দায়ী করেছেন। তিনি বলেছেন, মেয়েটি যদি প্রথমে ঘটনাস্থলে না যেত, তাহলে এই ঘটনা ঘটত না।
২ ঘণ্টা আগেসরকারি তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ থেকে ২০২৫ সালের ২০ জুনের মধ্যে নিহত মোট মাওবাদীর মধ্যে প্রায় ১০ শতাংশ নারী মাওবাদী রয়েছেন। ২০০১ সালের পর এটিই সর্বোচ্চ নারী নকশাল হতাহতের সংখ্যা। এ ছাড়া শুধু ২০২৫ সালে ১৯৯ জন মাওবাদী সদস্যকে হত্যা করা হয়েছে, যা বামপন্থী চরমপন্থার ওপর একটি বড় আঘাত বলে বিবেচিত হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগেডোনাল্ড ট্রাম্পের অন্য দুই সন্তান ডোনাল্ড জুনিয়র ও ইভাঙ্কা ট্রাম্প বাবার রাজনীতির সঙ্গে নিজেদের সম্পৃক্ত করলেও ৪১ বছর বয়সী এরিক বরাবরই রাজনীতি থেকে নিজেকে দূরে রেখেছেন। পারিবারিক ব্যবসায় বরং ঝোঁক তাঁর।
৫ ঘণ্টা আগেঅনলাইন পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণের বিষয়টি যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে এক নতুন আলোচনার জন্ম দিয়েছে। রক্ষণশীল দলের সদস্য ব্যারোনেস গ্যাবি বার্টিন এই বিতর্কের কেন্দ্রে রয়েছেন। তিনি চলতি বছরের শুরুতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক মন্ত্রী পিটার কাইলকে কিছু পর্নোগ্রাফিক ছবি দেখিয়ে চমকে দিয়েছিলেন।
৫ ঘণ্টা আগে