ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের সঙ্গে ইসরায়েলের যুদ্ধ ১১তম দিনে গড়িয়েছে। দিনক্ষণ চূড়ান্তভাবে ঘোষণা না করলেও এরই মধ্যে গাজায় স্থল অভিযানের ঘোষণা দিয়েছে ইসরায়েল। এ অবস্থায় দুই পক্ষের সামরিক সক্ষমতা কেমন, তা নিয়ে একটি প্রতিবেদন করেছে বার্তা সংস্থা এএফপি।
ইসরায়েলের সশস্ত্র বাহিনী বিশ্বের অন্যতম প্রশিক্ষিত ও সুসজ্জিত বাহিনী। দেশটির অস্ত্র ও প্রশিক্ষণের সবচেয়ে বড় উৎস বিশ্বের পরাশক্তি বলে খ্যাত যুক্তরাষ্ট্র। বিপরীতে হামাস অনেকটাই একা বেড়ে ওঠা একটি সংগঠন। এই গোষ্ঠীকে বিগত কয়েক দশক ধরে মধ্যপ্রাচ্যের চিরবৈরী বলে পরিচিত দেশ ইরান সহায়তা দিয়ে আসছে। পাশাপাশি লেবাননের গেরিলা সংগঠন হিজবুল্লাহও হামাসের অন্যতম শীর্ষ মিত্র।
ইসরায়েলের সশস্ত্র বাহিনীতে নিয়মিত সেনার সংখ্যা ১ লাখ ৬৯ হাজার ৫০০। এর মধ্যে ১ লাখ ২৬ হাজারই সেনাবাহিনীর সদস্য। ব্রিটেনের ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের দেওয়া তথ্য বলছে, নিয়মিত সেনার বাইরেও ইসরায়েলের ৪ লাখ রিজার্ভ সেনা রয়েছে, যার মধ্যে গত ৭ অক্টোবর যুদ্ধ শুরুর পর ৩ লাখ ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনাকে যুদ্ধ ডিউটিতে ডেকে পাঠানো হয়েছে।
এ ছাড়া ইসরায়েলের রয়েছে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা, যা আয়রন ডোম নামে পরিচিত। পাশাপাশি দেশটির ১৩ শতাধিক ট্যাংক ও অন্যান্য সাঁজোয়া যান রয়েছে। তবে গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ার ওয়েবসাইটের হিসাব বলছে, ইসরায়েলের কাছে ২ হাজার ২০০ ট্যাংক রয়েছে। দেশটির কাছে যুদ্ধবিমান রয়েছে ৩৪৫টি।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, দেশটির কাছে বিপুল পরিমাণে পারমাণবিক অস্ত্র রয়েছে। স্টকহোম পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউট ২০২২ সালের এক প্রতিবেদনে বলেছে, ইসরায়েলের কাছে অন্তত ৯০টি পারমাণবিক অস্ত্রের মজুত রয়েছে। এর বাইরে দেশটির কাছে বেশ কয়েকটি সাবমেরিন, বিপুল পরিমাণ ড্রোন, গোলন্দাজ ইউনিট রয়েছে। রয়েছে বেশ কয়েকটি যুদ্ধজাহাজ।
ইসরায়েলের সবচেয়ে বড় শক্তির জায়গা হলো যুক্তরাষ্ট্র। ১০ সালা এক বন্দোবস্ত বা চুক্তির ভিত্তিতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিবছর ইসরায়েলকে ৩৮০ কোটি ডলারের সামরিক সহায়তা দিয়ে থাকে। এই সহায়তা চলবে ২০২৮ সাল পর্যন্ত। তবে এত সামরিক সহায়তার পরও যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে ভূমধ্যসাগরে দুই দুটি বিমানবাহী রণতরী পাঠিয়েছে। সঙ্গে ক্রুজার মিসাইল শিপ, ডেস্ট্রয়ার, সাবমেরিন ইত্যাদিও পাঠিয়েছে।
বিপরীতে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস তুলনামূলকভাবে খুবই ছোট। ব্রিটেনের ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের তথ্য বলছে, হামাসের সামরিক শাখা আল-ক্বাসাম ব্রিগেডে মাত্র ১৫ হাজার যোদ্ধা রয়েছে। তবে মধ্যপ্রাচ্যের গণমাধ্যমগুলো বলছে ১৫ হাজার নয়, হামাসের সেনাসংখ্যা ৪০ হাজার।
হামাসের অস্ত্রের প্রধান উৎস ইরান, সিরিয়া, লিবিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যের আরও কয়েকটি দেশ। ব্রিটেনের ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের তথ্য বলছে, হামাস চীন ও অন্যান্য কিছু দেশ থেকেও অ্যাসল্ট রাইফেলসহ অন্যান্য অস্ত্র কিনে থাকে। হামাস নিজস্ব প্রযুক্তিতে ইম্প্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ, বিভিন্ন পাল্লার রকেট, মাইন, অ্যান্টি-ট্যাংক গাইডেড মিসাইল, গ্রেনেড লঞ্চার, মর্টার শেলসহ বিভিন্ন অস্ত্র-গোলাবারুদ তৈরি করছে। তবে এসব অস্ত্র-গোলাবারুদের পরিমাণ সম্পর্কে কোনো তথ্য জানা যায়নি।
হামাসের অন্যতম মিত্র বলে পরিচিত হিজবুল্লাহ হামাসের তুলনায় কিছুটা শক্তিশালী। লেবাননভিত্তিক এই গোষ্ঠী ২০২১ সালে দাবি করেছিল, তাদের অন্তত ১ লাখ সেনা রয়েছে। তবে ইসরায়েলি থিংক ট্যাংক ইনস্টিটিউট ফর ন্যাশনাল সিকিউরিটি স্টাডিজের দাবি, ১ লাখ নয়, হিজবুল্লাহর সৈন্য তাদের দাবির অর্ধেক, অর্থাৎ ৫০ হাজার। তবে মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক স্বাধীন গবেষক ইভা কয়োরিওতিস বলেন, হিজবুল্লাহর নিয়মিত সেনাসংখ্যা ২০ হাজার এবং রিজার্ভ সেনা ৫০ হাজার।
ইসরায়েলি থিংক ট্যাংক ইনস্টিটিউট ফর ন্যাশনাল সিকিউরিটি স্টাডিজের দাবি, হিজবুল্লাহর কাছে বিপুল পরিমাণ রকেট রয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, গোষ্ঠীটির কাছে বিভিন্ন পাল্লার দেড় থেকে ২ লাখ উচ্চ প্রযুক্তির রকেট রয়েছে, যার মধ্যে কয়েক হাজার রকেট নির্ভুলভাবে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম। গোষ্ঠীটির কাছে ড্রোন রয়েছে বলেও ধারণা করা হয়।
হিজবুল্লাহর অস্ত্রের সবচেয়ে বড় উৎস হলো ইরান ও সিরিয়া। এর বাইরে চীন, রাশিয়া থেকেও গোষ্ঠীটি বিপুল পরিমাণ অস্ত্র আমদানি করে থাকে।
ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের সঙ্গে ইসরায়েলের যুদ্ধ ১১তম দিনে গড়িয়েছে। দিনক্ষণ চূড়ান্তভাবে ঘোষণা না করলেও এরই মধ্যে গাজায় স্থল অভিযানের ঘোষণা দিয়েছে ইসরায়েল। এ অবস্থায় দুই পক্ষের সামরিক সক্ষমতা কেমন, তা নিয়ে একটি প্রতিবেদন করেছে বার্তা সংস্থা এএফপি।
ইসরায়েলের সশস্ত্র বাহিনী বিশ্বের অন্যতম প্রশিক্ষিত ও সুসজ্জিত বাহিনী। দেশটির অস্ত্র ও প্রশিক্ষণের সবচেয়ে বড় উৎস বিশ্বের পরাশক্তি বলে খ্যাত যুক্তরাষ্ট্র। বিপরীতে হামাস অনেকটাই একা বেড়ে ওঠা একটি সংগঠন। এই গোষ্ঠীকে বিগত কয়েক দশক ধরে মধ্যপ্রাচ্যের চিরবৈরী বলে পরিচিত দেশ ইরান সহায়তা দিয়ে আসছে। পাশাপাশি লেবাননের গেরিলা সংগঠন হিজবুল্লাহও হামাসের অন্যতম শীর্ষ মিত্র।
ইসরায়েলের সশস্ত্র বাহিনীতে নিয়মিত সেনার সংখ্যা ১ লাখ ৬৯ হাজার ৫০০। এর মধ্যে ১ লাখ ২৬ হাজারই সেনাবাহিনীর সদস্য। ব্রিটেনের ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের দেওয়া তথ্য বলছে, নিয়মিত সেনার বাইরেও ইসরায়েলের ৪ লাখ রিজার্ভ সেনা রয়েছে, যার মধ্যে গত ৭ অক্টোবর যুদ্ধ শুরুর পর ৩ লাখ ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনাকে যুদ্ধ ডিউটিতে ডেকে পাঠানো হয়েছে।
এ ছাড়া ইসরায়েলের রয়েছে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা, যা আয়রন ডোম নামে পরিচিত। পাশাপাশি দেশটির ১৩ শতাধিক ট্যাংক ও অন্যান্য সাঁজোয়া যান রয়েছে। তবে গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ার ওয়েবসাইটের হিসাব বলছে, ইসরায়েলের কাছে ২ হাজার ২০০ ট্যাংক রয়েছে। দেশটির কাছে যুদ্ধবিমান রয়েছে ৩৪৫টি।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, দেশটির কাছে বিপুল পরিমাণে পারমাণবিক অস্ত্র রয়েছে। স্টকহোম পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউট ২০২২ সালের এক প্রতিবেদনে বলেছে, ইসরায়েলের কাছে অন্তত ৯০টি পারমাণবিক অস্ত্রের মজুত রয়েছে। এর বাইরে দেশটির কাছে বেশ কয়েকটি সাবমেরিন, বিপুল পরিমাণ ড্রোন, গোলন্দাজ ইউনিট রয়েছে। রয়েছে বেশ কয়েকটি যুদ্ধজাহাজ।
ইসরায়েলের সবচেয়ে বড় শক্তির জায়গা হলো যুক্তরাষ্ট্র। ১০ সালা এক বন্দোবস্ত বা চুক্তির ভিত্তিতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিবছর ইসরায়েলকে ৩৮০ কোটি ডলারের সামরিক সহায়তা দিয়ে থাকে। এই সহায়তা চলবে ২০২৮ সাল পর্যন্ত। তবে এত সামরিক সহায়তার পরও যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে ভূমধ্যসাগরে দুই দুটি বিমানবাহী রণতরী পাঠিয়েছে। সঙ্গে ক্রুজার মিসাইল শিপ, ডেস্ট্রয়ার, সাবমেরিন ইত্যাদিও পাঠিয়েছে।
বিপরীতে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস তুলনামূলকভাবে খুবই ছোট। ব্রিটেনের ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের তথ্য বলছে, হামাসের সামরিক শাখা আল-ক্বাসাম ব্রিগেডে মাত্র ১৫ হাজার যোদ্ধা রয়েছে। তবে মধ্যপ্রাচ্যের গণমাধ্যমগুলো বলছে ১৫ হাজার নয়, হামাসের সেনাসংখ্যা ৪০ হাজার।
হামাসের অস্ত্রের প্রধান উৎস ইরান, সিরিয়া, লিবিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যের আরও কয়েকটি দেশ। ব্রিটেনের ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের তথ্য বলছে, হামাস চীন ও অন্যান্য কিছু দেশ থেকেও অ্যাসল্ট রাইফেলসহ অন্যান্য অস্ত্র কিনে থাকে। হামাস নিজস্ব প্রযুক্তিতে ইম্প্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ, বিভিন্ন পাল্লার রকেট, মাইন, অ্যান্টি-ট্যাংক গাইডেড মিসাইল, গ্রেনেড লঞ্চার, মর্টার শেলসহ বিভিন্ন অস্ত্র-গোলাবারুদ তৈরি করছে। তবে এসব অস্ত্র-গোলাবারুদের পরিমাণ সম্পর্কে কোনো তথ্য জানা যায়নি।
হামাসের অন্যতম মিত্র বলে পরিচিত হিজবুল্লাহ হামাসের তুলনায় কিছুটা শক্তিশালী। লেবাননভিত্তিক এই গোষ্ঠী ২০২১ সালে দাবি করেছিল, তাদের অন্তত ১ লাখ সেনা রয়েছে। তবে ইসরায়েলি থিংক ট্যাংক ইনস্টিটিউট ফর ন্যাশনাল সিকিউরিটি স্টাডিজের দাবি, ১ লাখ নয়, হিজবুল্লাহর সৈন্য তাদের দাবির অর্ধেক, অর্থাৎ ৫০ হাজার। তবে মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক স্বাধীন গবেষক ইভা কয়োরিওতিস বলেন, হিজবুল্লাহর নিয়মিত সেনাসংখ্যা ২০ হাজার এবং রিজার্ভ সেনা ৫০ হাজার।
ইসরায়েলি থিংক ট্যাংক ইনস্টিটিউট ফর ন্যাশনাল সিকিউরিটি স্টাডিজের দাবি, হিজবুল্লাহর কাছে বিপুল পরিমাণ রকেট রয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, গোষ্ঠীটির কাছে বিভিন্ন পাল্লার দেড় থেকে ২ লাখ উচ্চ প্রযুক্তির রকেট রয়েছে, যার মধ্যে কয়েক হাজার রকেট নির্ভুলভাবে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম। গোষ্ঠীটির কাছে ড্রোন রয়েছে বলেও ধারণা করা হয়।
হিজবুল্লাহর অস্ত্রের সবচেয়ে বড় উৎস হলো ইরান ও সিরিয়া। এর বাইরে চীন, রাশিয়া থেকেও গোষ্ঠীটি বিপুল পরিমাণ অস্ত্র আমদানি করে থাকে।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
৫ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
৫ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৫ ঘণ্টা আগে