প্রতিবছর বড়দিন এলে যিশুখ্রিষ্টের জন্মস্থান বেথলেহেম আলোয় সেজে ওঠে। পর্যটকে ছেয়ে যায় সেখানকার হোটেলগুলো। কিন্তু এবার ছিল ব্যতিক্রম। কোনো উদ্যাপন হয়নি বেথলেহেমে। ইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরের বেথলেহেম শহরে ২ হাজারের বেশি বছর আগে জন্ম নিয়েছিলেন যিশু। সেখানে সাড়ম্বরে বড়দিন পালন স্বাভাবিক বিষয় হলেও এবার তা হয়নি। এমনকি সেখানে দেখা যায়নি কোনো সান্তা, নেই ক্রিসমাস ট্রি পর্যন্ত। সান্তা ক্লজের লজেন্স কিংবা মিষ্টি বিতরণও পড়েনি চোখে।
খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব বড়দিন ছিল গতকাল, ২৫ ডিসেম্বর। এ উপলক্ষে সারা বিশ্বে খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীরা মেতেছিল ধর্মীয় আচার, প্রার্থনা ও আনন্দ উৎসবে। কিন্তু যিশুর জন্মস্থানে ছিল কেবল যুদ্ধের শোক। ইসরায়েলের বর্বর হামলায় গাজায় নিহত হাজার হাজার শিশুর স্মরণে গির্জার ভেতরে ধ্বংসস্তূপের আদল তৈরি করা হয়েছে। সেখানে রাখা হয়েছে শিশু যিশুর প্রতিকৃতি।
বেথলেহেমের ইভানজেলিকাল লুথেরান ক্রিসমাস গির্জার যাজক রেভারেন্ড ড. মুনথার ইসহাক আল-জাজিরাকে বলেন, ‘এ বছর বেথলেহেমে বড়দিন পালন করা হচ্ছে না। এর পেছনে যৌক্তিক কারণ রয়েছে। গাজায় যখন গণহত্যা চলছে, তখন বড়দিন উদ্যাপন করা অসম্ভব।’ ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানাতে বেথলেহেমে এবার বড়দিন উদ্যাপন করা হবে না, তা আগেই ঘোষণা করেছিলেন স্থানীয় নেতারা।
গাজায় ৮০ দিন ধরে চলা ইসরায়েলি হামলায় ফিলিস্তিনি নিহতের সংখ্যা ২০ হাজার ছাড়িয়েছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, চলমান যুদ্ধে উপত্যকাটির প্রায় ৮৫ শতাংশ বাসিন্দা বাস্তুচ্যুত হয়েছে। ফিলিস্তিনের গাজায় এবার যুদ্ধ শুরুর পর এর আঁচ এসে পড়েছে পশ্চিম তীরেও।
গত ৭ অক্টোবরের পর থেকে বেথলেহেম ও পশ্চিম তীরের ফিলিস্তিনের অন্যান্য শহরে বাসিন্দাদের চলাচলের ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করে ইসরায়েল। অধিকৃত এই ভূখণ্ড এবার যুদ্ধ শুরুর পর বেশ প্রাণহানিও দেখেছে। ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ৩০০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে পশ্চিম তীরে। যুদ্ধ শুরুর পর পশ্চিম তীর থেকে ৪ হাজার ৭০০ ফিলিস্তিনিকে গ্রেপ্তার করেছে ইসরায়েলি বাহিনী।
বেথলেহেমের নিকটবর্তী গ্রাম আল শাওয়াওরার বাসিন্দা আলি সাবেত। তিনি সিএনএনকে বলেন, ‘আমার ছেলে আমাকে জিজ্ঞেস করেছে, কেন এবার কোনো ক্রিসমাস ট্রি নেই। আমি জানি না, ওকে আমি কী জবাব দেব।’ যিশুর জন্মস্থানে যুদ্ধের প্রভাবটাও সামান্য নয়। বেথলেহেমের অর্থনীতি মূলত পুণ্যার্থী ও পর্যটকের ওপর নির্ভরশীল। কিন্তু এবার সেখানে নেই পর্যটক পর্যন্ত।
বেথলেহেমের দোকানি রানি তাবাস। তিন প্রজন্ম ধরে তাঁদের এই ব্যবসা। দোকানের বাইরেই দাঁড়িয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা কখনো এমন বড়দিন দেখেনি। তিন মাস ধরে আমাদের কোনো বিক্রি নেই। তবু আমি আশা হারাতে চাই না।’
প্রতিবছর বড়দিন এলে যিশুখ্রিষ্টের জন্মস্থান বেথলেহেম আলোয় সেজে ওঠে। পর্যটকে ছেয়ে যায় সেখানকার হোটেলগুলো। কিন্তু এবার ছিল ব্যতিক্রম। কোনো উদ্যাপন হয়নি বেথলেহেমে। ইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরের বেথলেহেম শহরে ২ হাজারের বেশি বছর আগে জন্ম নিয়েছিলেন যিশু। সেখানে সাড়ম্বরে বড়দিন পালন স্বাভাবিক বিষয় হলেও এবার তা হয়নি। এমনকি সেখানে দেখা যায়নি কোনো সান্তা, নেই ক্রিসমাস ট্রি পর্যন্ত। সান্তা ক্লজের লজেন্স কিংবা মিষ্টি বিতরণও পড়েনি চোখে।
খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব বড়দিন ছিল গতকাল, ২৫ ডিসেম্বর। এ উপলক্ষে সারা বিশ্বে খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীরা মেতেছিল ধর্মীয় আচার, প্রার্থনা ও আনন্দ উৎসবে। কিন্তু যিশুর জন্মস্থানে ছিল কেবল যুদ্ধের শোক। ইসরায়েলের বর্বর হামলায় গাজায় নিহত হাজার হাজার শিশুর স্মরণে গির্জার ভেতরে ধ্বংসস্তূপের আদল তৈরি করা হয়েছে। সেখানে রাখা হয়েছে শিশু যিশুর প্রতিকৃতি।
বেথলেহেমের ইভানজেলিকাল লুথেরান ক্রিসমাস গির্জার যাজক রেভারেন্ড ড. মুনথার ইসহাক আল-জাজিরাকে বলেন, ‘এ বছর বেথলেহেমে বড়দিন পালন করা হচ্ছে না। এর পেছনে যৌক্তিক কারণ রয়েছে। গাজায় যখন গণহত্যা চলছে, তখন বড়দিন উদ্যাপন করা অসম্ভব।’ ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানাতে বেথলেহেমে এবার বড়দিন উদ্যাপন করা হবে না, তা আগেই ঘোষণা করেছিলেন স্থানীয় নেতারা।
গাজায় ৮০ দিন ধরে চলা ইসরায়েলি হামলায় ফিলিস্তিনি নিহতের সংখ্যা ২০ হাজার ছাড়িয়েছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, চলমান যুদ্ধে উপত্যকাটির প্রায় ৮৫ শতাংশ বাসিন্দা বাস্তুচ্যুত হয়েছে। ফিলিস্তিনের গাজায় এবার যুদ্ধ শুরুর পর এর আঁচ এসে পড়েছে পশ্চিম তীরেও।
গত ৭ অক্টোবরের পর থেকে বেথলেহেম ও পশ্চিম তীরের ফিলিস্তিনের অন্যান্য শহরে বাসিন্দাদের চলাচলের ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করে ইসরায়েল। অধিকৃত এই ভূখণ্ড এবার যুদ্ধ শুরুর পর বেশ প্রাণহানিও দেখেছে। ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ৩০০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে পশ্চিম তীরে। যুদ্ধ শুরুর পর পশ্চিম তীর থেকে ৪ হাজার ৭০০ ফিলিস্তিনিকে গ্রেপ্তার করেছে ইসরায়েলি বাহিনী।
বেথলেহেমের নিকটবর্তী গ্রাম আল শাওয়াওরার বাসিন্দা আলি সাবেত। তিনি সিএনএনকে বলেন, ‘আমার ছেলে আমাকে জিজ্ঞেস করেছে, কেন এবার কোনো ক্রিসমাস ট্রি নেই। আমি জানি না, ওকে আমি কী জবাব দেব।’ যিশুর জন্মস্থানে যুদ্ধের প্রভাবটাও সামান্য নয়। বেথলেহেমের অর্থনীতি মূলত পুণ্যার্থী ও পর্যটকের ওপর নির্ভরশীল। কিন্তু এবার সেখানে নেই পর্যটক পর্যন্ত।
বেথলেহেমের দোকানি রানি তাবাস। তিন প্রজন্ম ধরে তাঁদের এই ব্যবসা। দোকানের বাইরেই দাঁড়িয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা কখনো এমন বড়দিন দেখেনি। তিন মাস ধরে আমাদের কোনো বিক্রি নেই। তবু আমি আশা হারাতে চাই না।’
ইরানের প্রধান তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, তিনটি স্থাপনাই ‘শেষ’ করে দেওয়া হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের হুমকি দূর করা হয়েছে।
৮ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ইরানে হামলার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। তবে, এর অনেক সমালোচক বা এমনকি অনেক সমর্থকও এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হবেন বলে মনে হয় না। কারণ, তিনি কোথাও উল্লেখ করেননি যে, যুক্তরাষ্ট্র আসন্ন হুমকির মুখে ছিল, যার কারণে মার্কিন সংবিধান অনুসারে এই হামলাকে বৈধতা দেওয়া যেতে পারে।
৩১ মিনিট আগেইরানের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানের শক্তিশালী বোমা নিক্ষেপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বোমার পর তাৎক্ষণিক বক্তব্যে ট্রাম্প বলেছেন, ‘ফোরদো শেষ!’ বাকি দুটি অবস্থা অবশ্য এখনো জানানো হয়নি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পারমাণবিক সংস্থা মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে, বলেছে তাদের পরমাণু শিল্প বন্ধ হবে না। সিএনএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ইরানের পারমাণবিক সংস্থা দেশটির তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে এবং তাদের পরমাণু কর্মসূচি ‘কখনোই’ বন্ধ না করার অঙ্গ
১ ঘণ্টা আগে