অনলাইন ডেস্ক
মধ্যপ্রাচ্যে ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে সামরিক সংঘাত নতুন এবং আরও ভয়াবহ মোড় নিয়েছে। আল জাজিরার প্রতিবেদক ডোরসা জাব্বারি জানিয়েছেন, ইসরায়েলের আজকের হামলার পরিধি ও তীব্রতা গত বছরের দুটি পাল্টাপাল্টি হামলার চেয়ে অনেক বেশি।
২০২৪ সালের এপ্রিলে ইসরায়েল দামেস্কে ইরানের দূতাবাসে বোমা হামলার পর ইরান ইসরায়েলের দিকে ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা চালায়। এর প্রতিক্রিয়ায় সে বছরের অক্টোবরে ইসরায়েল লেবাননে হিজবুল্লাহ নেতা হাসান নাসরাল্লাহ এবং ইরানের ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আব্বাস নিলফোরুশানকে হত্যা করার মাত্র কয়েক দিন পর দ্বিতীয় দফায় ক্ষেপণাস্ত্র হামলা করে ইরান। ওই উভয়বারই ইসরায়েল ইরানের সামরিক স্থাপনা ও গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোতে পাল্টা হামলা চালিয়েছিল।
জাব্বারি ব্যাখ্যা করেন, ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে ২০২৪ সালের পাল্টাপাল্টি সামরিক হামলা ১৯৭৯ সালের পর এ ধরনের প্রথম ঘটনা। ফলে সেটি একটি ‘গুরুত্বপূর্ণ মনস্তাত্ত্বিক বাধা’ ভেঙে দিয়েছিল। তবে, এবারের হামলার সর্বশেষ ঢেউ সেই বাধাকে আরও এগিয়ে নিয়ে গেছে, কারণ পূর্ববর্তী সময়ের মতো এবার কোনো আগাম সতর্কতা ছাড়াই হামলা চালানো হয়েছে।
জাব্বারি বলেন, ‘এটা সম্পূর্ণ অপ্রত্যাশিত ছিল। এই হামলার মাত্রা অনেক বড় ও বিস্তৃত। আমরা তেহরান, তাবরিজ, কেরমানশাহ, ইস্পাহান, নাতানজ-এর মতো স্থানে হামলা দেখতে পাচ্ছি। এর মাত্রা, এর পরিধি নিশ্চিতভাবে অনেক বড় এবং এটি এখনো চলছে। এটি কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। এটি কোনো কৌশলগত “ইন-অ্যান্ড-আউট” ধরনের হামলা নয়, আমরা যখন কথা বলছি তখনো হামলা চলছে এবং আমরা জানি না কখন তারা শেষ হবে।’
এই পরিস্থিতি ইঙ্গিত দেয়, ইসরায়েল-ইরান সংঘাত এখন এক নতুন ও অপ্রত্যাশিত পর্যায়ে প্রবেশ করেছে, যেখানে কোনো আগাম সতর্কতা ছাড়াই ব্যাপক আকারের হামলা চালানো হচ্ছে। এটি মধ্যপ্রাচ্যের আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য গুরুতর হুমকি এবং উভয় পক্ষের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ সংঘাতের আশঙ্কা বাড়িয়ে তুলেছে।
মধ্যপ্রাচ্যে ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে সামরিক সংঘাত নতুন এবং আরও ভয়াবহ মোড় নিয়েছে। আল জাজিরার প্রতিবেদক ডোরসা জাব্বারি জানিয়েছেন, ইসরায়েলের আজকের হামলার পরিধি ও তীব্রতা গত বছরের দুটি পাল্টাপাল্টি হামলার চেয়ে অনেক বেশি।
২০২৪ সালের এপ্রিলে ইসরায়েল দামেস্কে ইরানের দূতাবাসে বোমা হামলার পর ইরান ইসরায়েলের দিকে ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা চালায়। এর প্রতিক্রিয়ায় সে বছরের অক্টোবরে ইসরায়েল লেবাননে হিজবুল্লাহ নেতা হাসান নাসরাল্লাহ এবং ইরানের ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আব্বাস নিলফোরুশানকে হত্যা করার মাত্র কয়েক দিন পর দ্বিতীয় দফায় ক্ষেপণাস্ত্র হামলা করে ইরান। ওই উভয়বারই ইসরায়েল ইরানের সামরিক স্থাপনা ও গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোতে পাল্টা হামলা চালিয়েছিল।
জাব্বারি ব্যাখ্যা করেন, ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে ২০২৪ সালের পাল্টাপাল্টি সামরিক হামলা ১৯৭৯ সালের পর এ ধরনের প্রথম ঘটনা। ফলে সেটি একটি ‘গুরুত্বপূর্ণ মনস্তাত্ত্বিক বাধা’ ভেঙে দিয়েছিল। তবে, এবারের হামলার সর্বশেষ ঢেউ সেই বাধাকে আরও এগিয়ে নিয়ে গেছে, কারণ পূর্ববর্তী সময়ের মতো এবার কোনো আগাম সতর্কতা ছাড়াই হামলা চালানো হয়েছে।
জাব্বারি বলেন, ‘এটা সম্পূর্ণ অপ্রত্যাশিত ছিল। এই হামলার মাত্রা অনেক বড় ও বিস্তৃত। আমরা তেহরান, তাবরিজ, কেরমানশাহ, ইস্পাহান, নাতানজ-এর মতো স্থানে হামলা দেখতে পাচ্ছি। এর মাত্রা, এর পরিধি নিশ্চিতভাবে অনেক বড় এবং এটি এখনো চলছে। এটি কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। এটি কোনো কৌশলগত “ইন-অ্যান্ড-আউট” ধরনের হামলা নয়, আমরা যখন কথা বলছি তখনো হামলা চলছে এবং আমরা জানি না কখন তারা শেষ হবে।’
এই পরিস্থিতি ইঙ্গিত দেয়, ইসরায়েল-ইরান সংঘাত এখন এক নতুন ও অপ্রত্যাশিত পর্যায়ে প্রবেশ করেছে, যেখানে কোনো আগাম সতর্কতা ছাড়াই ব্যাপক আকারের হামলা চালানো হচ্ছে। এটি মধ্যপ্রাচ্যের আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য গুরুতর হুমকি এবং উভয় পক্ষের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ সংঘাতের আশঙ্কা বাড়িয়ে তুলেছে।
পারস্য উপসাগরের উপকূলে ইরানের বুশেহর শহরে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যদি কোনো হামলার শিকার হয়, তবে তার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ। শুধু ইরান নয়, পুরো উপসাগরীয় অঞ্চল পড়বে বিপদের মুখে।
৭ ঘণ্টা আগেবি-২ বিমানের সঙ্গে ছিল চারটি বোয়িং কেসি-৪৬ পেগাসাস ফুয়েল ট্যাংকার। এর মধ্যে দুটি ইতিমধ্যে প্রশান্ত মহাসাগরের আকাশে বি-২ বোমারুতে জ্বালানি সরবরাহ করেছে। বাকি দুটি প্রায় ৭৫ কিলোমিটার পেছনে অবস্থান করছে।
৭ ঘণ্টা আগেসামরিক শক্তিতে বরাবরই নিজেকে অপরাজেয় হিসেবে জাহির করা ইসরায়েলকে সত্যিই কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে ইরান। ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলকে ইতিমধ্যেই ব্যতিব্যস্ত করার পর গতকাল শনিবার দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভেদ করে সফল ড্রোন হামলা চালায় ইরান। ইরানের দুটি ড্রোন ইসরায়েলের উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে...
৭ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল চলমান সংঘাত নবম দিনে গড়িয়েছে। এই উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র যদি ইসরায়েলের পক্ষে সরাসরি ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে, তাহলে লোহিতসাগরে মার্কিন জাহাজগুলোতে হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। হুতি বিদ্রোহীদের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে
৮ ঘণ্টা আগে