অনলাইন ডেস্ক
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির প্রশ্নে নতুন করে আলোচনা শুরুর প্রেক্ষাপটে গাজার উপকূলবর্তী গ্যাসক্ষেত্র ‘গাজা মেরিন’ নিয়ে প্রায় তিন দশক ধরে চলমান রাজনৈতিক ও আইনি জটিলতা নতুন মোড় নিচ্ছে। বিশ্লেষকেরা বলছেন ফিলিস্তিন যদি একটি রাষ্ট্র হিসেবে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পায় তাহলে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ পিএ যে গাজা মেরিনের গ্যাসসম্পদ উন্নয়নের বৈধ অধিকার রাখে, তা বাস্তবায়ন নিয়ে আর কোন সন্দেহ থাকবে না।
প্রকল্পটির সঙ্গে যুক্ত থাকা বিশেষজ্ঞ মাইকেল ব্যারন তাঁর ‘দ্য গাজা মেরিন স্টোরি’ নামক গবেষণাগ্রন্থে দেখিয়েছেন, বর্তমান বাজারদরে এই গ্যাসক্ষেত্র থেকে প্রায় ৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রাজস্ব আদায় সম্ভব। যা আগামী ১৫ বছরে পিএর জন্য বার্ষিক ১০০ মিলিয়ন ডলার আয়ের পথ খুলে দিতে পারে। তার মতে, এই আয় ফিলিস্তিনিকে কাতার বা সিঙ্গাপুরের মতো পরিণত করবে না, তবে এটি ফিলিস্তিনের নিজস্ব উপার্জন। এই উপার্জন ফিলিস্তিনের বৈদেশিক সাহায্যের ওপর নির্ভরশীলতা কমাবে।
তবে ২০০০ সালে গ্যাস আবিষ্কৃত হওয়ার পর থেকেই মালিকানা সংক্রান্ত জটিলতায় আটকে রয়েছে প্রকল্পটি। ১৯৯৩ সালের অসলো চুক্তিতে ফিলিস্তিনের উপকূলীয় জলসীমা এবং প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবস্থাপনার অধিকার স্বীকৃত হলেও, ২০১৫ সালে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র জাতিসংঘের সাগর আইন বিষয়ক কনভেনশন (ইউএনসিএলওএস) স্বাক্ষর করার মাধ্যমে তাদের একচেটিয়া অর্থনৈতিক অঞ্চল (ইইজেড) দাবি করে। ২০১৯ সালে তারা বিস্তারিতভাবে তাদের সামুদ্রিক সীমানার দাবি তুলে ধরে। কিন্তু ইসরায়েল ইউএনসিএলওএসের সদস্য নয়। তারা এই অঞ্চলের জলসীমাকে “নো-ম্যান’স ওয়াটার” হিসেবে চিহ্নিত করে মালিকানা নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি করে।
জোন জি নামে পরিচিত এই এই অঞ্চলকে নিজেদের সামুদ্রিক এলাকা হিসেবে দাবি করে অনুসন্ধান লাইসেন্স জারি করে ইসরায়েল। দেশি বিনিয়োগ টানার উদ্দেশ্যে বড় বড় জ্বালানি কোম্পানিকে সেখানে কাজের অনুমতি দেয় তারা। ইতালির রাষ্ট্রায়ত্ত জ্বালানি কোম্পানি ইএনআইসহ কয়েকি বিদেশি কোম্পানিকে ওই অঞ্চলে গ্যাস অনুসন্ধানের লাইসেন্স দেয় ইসরায়েল। খুব শিগগিরই গ্যাস অনুসন্ধানের প্রক্রিয়ায় যুক্ত হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিল ইএনআই।
তবে, এই এলাকার ৬২ শতাংশই নিজেদের বলে দাবি করছে ফিলিস্তিন। যে কারণে, ইসরায়েলের জারি করা এই লাইসেন্স প্রকৃতপক্ষে বৈধ নয় বলে মত আইনজীবীদের। এরই জেরে সম্প্রতি একাধিক মানবাধিকার সংস্থা এবং আন্তর্জাতিক আইনজীবীদের পক্ষ থেকে ইতালির রাষ্ট্রীয় কোম্পানি ইএনআইকে আইনি চিঠি পাঠানো হয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ওই চিঠিতে ইতালিকে উদ্দেশ্য করে বলা হয়েছে, ‘ইসরায়েল আপনাদের কোনো বৈধ অনুসন্ধান অধিকার দিতে পারে না এবং আপনারাও তা বৈধভাবে অর্জন করতে পারেন না।’
উল্লেখ্য, ইএনআই পরে জানিয়েছে, এখনো কোনো লাইসেন্স ইস্যু করা হয়নি এবং কোনো অনুসন্ধান কাজও শুরু হয়নি। অন্যদিকে, মানবাধিকার সংস্থা গ্লোবাল উইটনেস অভিযোগ করেছে যে, গাজার উপকূল ধরে যাওয়া ইস্ট মেডিটেরেনিয়ান গ্যাস পাইপলাইনটি ফিলিস্তিনের জলসীমার মধ্যে দিয়ে গেছে, যা আইনত অবৈধ। এই পাইপলাইনের মাধ্যমে ইসরায়েলের আশকেলন থেকে মিশরের আরিশে গ্যাস পাঠানো হয় এবং সেখানে তা তরল গ্যাসে রূপান্তর করে ইউরোপসহ বিভিন্ন দেশে রফতানি করা হয়। অথচ এই পাইপলাইন থেকে ফিলিস্তিন কোনো রাজস্ব পায় না।
মাইকেল ব্যারনের মতে, এই প্রকল্প শুধু অর্থনৈতিক গুরুত্বই নয়, বরং এটি ফিলিস্তিনের রাজনৈতিক স্বাতন্ত্র্য ও সার্বভৌম অধিকারের প্রতীক। ২০০৭ সালে হামাস গাজা অঞ্চল নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পর ইসরায়েল আশঙ্কা করেছিল যে গ্যাস থেকে পাওয়া রাজস্ব হামাসের হাতে গিয়ে পড়তে পারে, তাই প্রকল্পটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। এর ফলে প্রকল্পের প্রধান অংশীদার ব্রিটিশ গ্যাসের প্রাক্তন শাখা বিজি গ্রুপ গাজা মেরিন প্রকল্পটি স্থগিত করে এবং পরে পুরোপুরি সরে যায়।
২০২৩ সালের জুনে ইসরায়েল মিশরের রাষ্ট্রায়ত্ত জ্বালানি কোম্পানি ইজিএএসকে গাজা মেরিন গ্যাসক্ষেত্র থেকে গ্যাস উত্তোলনের অনুমতি দিয়েছিল। তবে বছরের শেষ দিকে গাজায় যুদ্ধ শুরু হওয়ায় এই কার্যক্রম স্থগিত হয়ে যায়।
ব্যারনের মতে, যতদিন ফিলিস্তিনকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি না দেওয়া হয়, ততদিন ইসরায়েল আইনি ও রাজনৈতিকভাবে এই প্রকল্পে বাধা দেওয়ার সুযোগ পাবে। তবে যদি ফিলিস্তিন একটি স্বীকৃত রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়, যার একক ও বৈধ সরকার রয়েছে, তাহলে ইসরায়েল আর কোনো যুক্তিতেই গাজা মেরিনের মালিকানা নিয়ে প্রশ্ন তুলতে পারবে না।
জাতিসংঘে নিযুক্ত ফিলিস্তিন বিষয়ক বিশেষ প্রতিবেদক ফ্রান্সেস্কা আলবানিজ সম্প্রতি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছেন, যেখানে তিনি আন্তর্জাতিক করপোরেশনগুলোকে আহ্বান জানিয়েছেন যেন তারা অবৈধ দখলদারিত্ব বজায় রাখার মতো কোনো বাণিজ্যিক কার্যক্রমে যুক্ত না হয় এবং ফিলিস্তিনিদের আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকারের স্বীকৃতি দেয়। তার মতে, আন্তর্জাতিক আদালতের রায় অনুযায়ী, করপোরেট সংস্থাগুলোর উপর দখলদার রাষ্ট্র ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের অংশীদারিত্ব থেকে পুরোপুরি ও নিঃশর্তভাবে সরে আসার একটি মৌলিক দায় বর্তায় । ইসরায়েল অবশ্য এই দাবিকে সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে।
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির প্রশ্নে নতুন করে আলোচনা শুরুর প্রেক্ষাপটে গাজার উপকূলবর্তী গ্যাসক্ষেত্র ‘গাজা মেরিন’ নিয়ে প্রায় তিন দশক ধরে চলমান রাজনৈতিক ও আইনি জটিলতা নতুন মোড় নিচ্ছে। বিশ্লেষকেরা বলছেন ফিলিস্তিন যদি একটি রাষ্ট্র হিসেবে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পায় তাহলে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ পিএ যে গাজা মেরিনের গ্যাসসম্পদ উন্নয়নের বৈধ অধিকার রাখে, তা বাস্তবায়ন নিয়ে আর কোন সন্দেহ থাকবে না।
প্রকল্পটির সঙ্গে যুক্ত থাকা বিশেষজ্ঞ মাইকেল ব্যারন তাঁর ‘দ্য গাজা মেরিন স্টোরি’ নামক গবেষণাগ্রন্থে দেখিয়েছেন, বর্তমান বাজারদরে এই গ্যাসক্ষেত্র থেকে প্রায় ৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রাজস্ব আদায় সম্ভব। যা আগামী ১৫ বছরে পিএর জন্য বার্ষিক ১০০ মিলিয়ন ডলার আয়ের পথ খুলে দিতে পারে। তার মতে, এই আয় ফিলিস্তিনিকে কাতার বা সিঙ্গাপুরের মতো পরিণত করবে না, তবে এটি ফিলিস্তিনের নিজস্ব উপার্জন। এই উপার্জন ফিলিস্তিনের বৈদেশিক সাহায্যের ওপর নির্ভরশীলতা কমাবে।
তবে ২০০০ সালে গ্যাস আবিষ্কৃত হওয়ার পর থেকেই মালিকানা সংক্রান্ত জটিলতায় আটকে রয়েছে প্রকল্পটি। ১৯৯৩ সালের অসলো চুক্তিতে ফিলিস্তিনের উপকূলীয় জলসীমা এবং প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবস্থাপনার অধিকার স্বীকৃত হলেও, ২০১৫ সালে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র জাতিসংঘের সাগর আইন বিষয়ক কনভেনশন (ইউএনসিএলওএস) স্বাক্ষর করার মাধ্যমে তাদের একচেটিয়া অর্থনৈতিক অঞ্চল (ইইজেড) দাবি করে। ২০১৯ সালে তারা বিস্তারিতভাবে তাদের সামুদ্রিক সীমানার দাবি তুলে ধরে। কিন্তু ইসরায়েল ইউএনসিএলওএসের সদস্য নয়। তারা এই অঞ্চলের জলসীমাকে “নো-ম্যান’স ওয়াটার” হিসেবে চিহ্নিত করে মালিকানা নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি করে।
জোন জি নামে পরিচিত এই এই অঞ্চলকে নিজেদের সামুদ্রিক এলাকা হিসেবে দাবি করে অনুসন্ধান লাইসেন্স জারি করে ইসরায়েল। দেশি বিনিয়োগ টানার উদ্দেশ্যে বড় বড় জ্বালানি কোম্পানিকে সেখানে কাজের অনুমতি দেয় তারা। ইতালির রাষ্ট্রায়ত্ত জ্বালানি কোম্পানি ইএনআইসহ কয়েকি বিদেশি কোম্পানিকে ওই অঞ্চলে গ্যাস অনুসন্ধানের লাইসেন্স দেয় ইসরায়েল। খুব শিগগিরই গ্যাস অনুসন্ধানের প্রক্রিয়ায় যুক্ত হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিল ইএনআই।
তবে, এই এলাকার ৬২ শতাংশই নিজেদের বলে দাবি করছে ফিলিস্তিন। যে কারণে, ইসরায়েলের জারি করা এই লাইসেন্স প্রকৃতপক্ষে বৈধ নয় বলে মত আইনজীবীদের। এরই জেরে সম্প্রতি একাধিক মানবাধিকার সংস্থা এবং আন্তর্জাতিক আইনজীবীদের পক্ষ থেকে ইতালির রাষ্ট্রীয় কোম্পানি ইএনআইকে আইনি চিঠি পাঠানো হয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ওই চিঠিতে ইতালিকে উদ্দেশ্য করে বলা হয়েছে, ‘ইসরায়েল আপনাদের কোনো বৈধ অনুসন্ধান অধিকার দিতে পারে না এবং আপনারাও তা বৈধভাবে অর্জন করতে পারেন না।’
উল্লেখ্য, ইএনআই পরে জানিয়েছে, এখনো কোনো লাইসেন্স ইস্যু করা হয়নি এবং কোনো অনুসন্ধান কাজও শুরু হয়নি। অন্যদিকে, মানবাধিকার সংস্থা গ্লোবাল উইটনেস অভিযোগ করেছে যে, গাজার উপকূল ধরে যাওয়া ইস্ট মেডিটেরেনিয়ান গ্যাস পাইপলাইনটি ফিলিস্তিনের জলসীমার মধ্যে দিয়ে গেছে, যা আইনত অবৈধ। এই পাইপলাইনের মাধ্যমে ইসরায়েলের আশকেলন থেকে মিশরের আরিশে গ্যাস পাঠানো হয় এবং সেখানে তা তরল গ্যাসে রূপান্তর করে ইউরোপসহ বিভিন্ন দেশে রফতানি করা হয়। অথচ এই পাইপলাইন থেকে ফিলিস্তিন কোনো রাজস্ব পায় না।
মাইকেল ব্যারনের মতে, এই প্রকল্প শুধু অর্থনৈতিক গুরুত্বই নয়, বরং এটি ফিলিস্তিনের রাজনৈতিক স্বাতন্ত্র্য ও সার্বভৌম অধিকারের প্রতীক। ২০০৭ সালে হামাস গাজা অঞ্চল নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পর ইসরায়েল আশঙ্কা করেছিল যে গ্যাস থেকে পাওয়া রাজস্ব হামাসের হাতে গিয়ে পড়তে পারে, তাই প্রকল্পটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। এর ফলে প্রকল্পের প্রধান অংশীদার ব্রিটিশ গ্যাসের প্রাক্তন শাখা বিজি গ্রুপ গাজা মেরিন প্রকল্পটি স্থগিত করে এবং পরে পুরোপুরি সরে যায়।
২০২৩ সালের জুনে ইসরায়েল মিশরের রাষ্ট্রায়ত্ত জ্বালানি কোম্পানি ইজিএএসকে গাজা মেরিন গ্যাসক্ষেত্র থেকে গ্যাস উত্তোলনের অনুমতি দিয়েছিল। তবে বছরের শেষ দিকে গাজায় যুদ্ধ শুরু হওয়ায় এই কার্যক্রম স্থগিত হয়ে যায়।
ব্যারনের মতে, যতদিন ফিলিস্তিনকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি না দেওয়া হয়, ততদিন ইসরায়েল আইনি ও রাজনৈতিকভাবে এই প্রকল্পে বাধা দেওয়ার সুযোগ পাবে। তবে যদি ফিলিস্তিন একটি স্বীকৃত রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়, যার একক ও বৈধ সরকার রয়েছে, তাহলে ইসরায়েল আর কোনো যুক্তিতেই গাজা মেরিনের মালিকানা নিয়ে প্রশ্ন তুলতে পারবে না।
জাতিসংঘে নিযুক্ত ফিলিস্তিন বিষয়ক বিশেষ প্রতিবেদক ফ্রান্সেস্কা আলবানিজ সম্প্রতি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছেন, যেখানে তিনি আন্তর্জাতিক করপোরেশনগুলোকে আহ্বান জানিয়েছেন যেন তারা অবৈধ দখলদারিত্ব বজায় রাখার মতো কোনো বাণিজ্যিক কার্যক্রমে যুক্ত না হয় এবং ফিলিস্তিনিদের আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকারের স্বীকৃতি দেয়। তার মতে, আন্তর্জাতিক আদালতের রায় অনুযায়ী, করপোরেট সংস্থাগুলোর উপর দখলদার রাষ্ট্র ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের অংশীদারিত্ব থেকে পুরোপুরি ও নিঃশর্তভাবে সরে আসার একটি মৌলিক দায় বর্তায় । ইসরায়েল অবশ্য এই দাবিকে সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে।
নানা অজুহাতে নিজে দেশের নাগরিকদেরই বাংলাদেশে ঠেলে পাঠাচ্ছে ভারতের বিজেপি সরকার। পশ্চিমবঙ্গ, আসামসহ বাঙালি অধ্যুষিত বিভিন্ন রাজ্যে এখন বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর আতঙ্কে আছেন বহু মানুষ। এই ভয়ে কলকাতায় এক ব্যক্তি আত্মহত্যা করেছেন।
১৯ মিনিট আগেশাখা কাসেম ব্রিগেডের মুখপাত্র আবু ওবেইদা এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, হামাস যোদ্ধা এবং গাজার বেসামরিক নাগরিকেরা যা খায়, জিম্মিরাও তা-ই খায়। রেড ক্রসের আহ্বানকে স্বাগত জানালেও তিনি সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, গাজার সব মানুষ যেমন আছে জিম্মিরা তেমনই থাকবে। কোনো বিশেষ সুবিধা তাদের দেওয়া হবে না।
২৬ মিনিট আগেইয়েমেন উপকূলে নৌকা ডুবে অন্তত ৬৮ জন অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু হয়েছে এবং আরও ৭৪ জন নিখোঁজ রয়েছেন বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের অভিবাসন সংস্থা। বিবিসির প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, গতকাল রোববার বৈরী আবহাওয়ার...
১ ঘণ্টা আগেইরানের তেল, গ্যাস ও পেট্রোকেমিক্যাল স্থাপনাগুলোতে সাম্প্রতিক সময়ে ঘন ঘন অগ্নিকাণ্ড এবং বিস্ফোরণকে ‘অস্বাভাবিক ও বিপজ্জনক’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন দেশটির একজন জ্যেষ্ঠ সংসদ সদস্য। এসবের মধ্যে অন্তত কিছু ঘটনার জন্য তিনি ইসরায়েলের সম্ভাব্য তৎপরতাকে দায়ী করেছেন।
১১ ঘণ্টা আগে