ঢাকা: গাজায় সামরিক অভিযানে ইসরায়েল সরকার ব্যর্থ হয়েছে। ফেসবুকে এমন দাবি করেছেন ইসরায়েলের প্রধান বিরোধী দলের নেতা ইয়াইর লাপিদ। লাপিদ বলেন, ‘এই সরকার তার সমস্ত দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছে। অভ্যন্তরীণ সুরক্ষা প্রকল্প চালিয়ে নিতে ব্যর্থ হয়েছে। পাশাপাশি গণমাধ্যমের মাধ্যমে সরকার তার বার্তা আন্তর্জাতিক মহলে পৌঁছাতে ব্যর্থ হয়েছে। এই ব্যর্থতা ব্যাখ্যা করার মতো ভাষা আমার নেই।’
গত মার্চে ইসরায়েলের সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, ওই নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনে ব্যর্থ হয় বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর দল। লাপিদকে সরকার গঠনের আহ্বান জানিয়েছেন ইসরায়েলের প্রেসিডেন্ট। ইসরায়েলের এই প্রভাবশালী নেতা বলেন, হামাস একটি ধর্মান্ধ, হত্যাকারী, বর্ণবাদী ও সন্ত্রাসবাদী সংগঠন। ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষকে (পিএলও) দুর্বল করার জন্য হামাসের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করে ইসরায়েল সরকার। আর এটিই তাদের ব্যর্থ করে দিয়েছে।
লাপিদ বলেন, গাজায় ১১ দিনের সামরিক অভিযানের পর একজন ইসরায়েলি হয়তো নিজেকে জিজ্ঞাসা করছেন, সরকার এই অভিযান চালিয়ে কী অর্জন করল? সেখানে কী হওয়া উচিত ছিল? গাজায় হামাসের সঙ্গে সংঘর্ষে সরকার কী ধরনের নীতি ও দীর্ঘমেয়াদি কৌশলগত উদ্দেশ্য সাধন করতে চায়?
ইসরায়েলের প্রধান বিরোধী দলের এ নেতার মতে, হামাসকে সামরিক এবং বেসামরিকভাবে দুর্বল করে দিতে হবে। সামরিকভাবে দুর্বল করতে হলে ইসরায়েলকে অবশ্যই হামাসের ওপর সরাসরি হামলা করতে হবে। আর রাজনৈতিকভাবে দুর্বল করতে হলে ইসরায়েলকে স্থানীয় জনগণের সহায়তা নিয়ে হামাসের ওপর চাপ প্রয়োগ করতে হবে।
লাপিদ বলেন, ‘আমাদের এমন পরিস্থিতি তৈরি করতে হবে, যাতে গাজার লোকেরা কিছু হারায়। এর উদাহরণ হলো লেবানন। হিজবুল্লাহর আমাদের সঙ্গে সরাসরি সংঘর্ষে লিপ্ত না হওয়ার কারণ হলো দ্বিতীয় লেবানন যুদ্ধে আমরা নির্দয়ভাবে লেবাননে আক্রমণ করেছি। হামাসের মতো হিজবুল্লাহ কেবল একটি সন্ত্রাসী সংগঠনই নয়, একটি রাজনৈতিক আন্দোলন। গাজায়ও একই মডেল প্রয়োগ করা উচিত।’
১১ দিনের সংঘাতের পর গাজায় আজ শুক্রবার থেকে হামাস এবং ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে। এই সংঘাতে ২৩০ জনের বেশি ফিলিস্তিনির মৃত্যু হয়েছে। এদের মধ্যে কমপক্ষে ৬৫টি শিশু রয়েছে। অপরদিকে ইসরায়েলে নিহত হয়েছে ১২ জন।
ঢাকা: গাজায় সামরিক অভিযানে ইসরায়েল সরকার ব্যর্থ হয়েছে। ফেসবুকে এমন দাবি করেছেন ইসরায়েলের প্রধান বিরোধী দলের নেতা ইয়াইর লাপিদ। লাপিদ বলেন, ‘এই সরকার তার সমস্ত দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছে। অভ্যন্তরীণ সুরক্ষা প্রকল্প চালিয়ে নিতে ব্যর্থ হয়েছে। পাশাপাশি গণমাধ্যমের মাধ্যমে সরকার তার বার্তা আন্তর্জাতিক মহলে পৌঁছাতে ব্যর্থ হয়েছে। এই ব্যর্থতা ব্যাখ্যা করার মতো ভাষা আমার নেই।’
গত মার্চে ইসরায়েলের সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, ওই নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনে ব্যর্থ হয় বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর দল। লাপিদকে সরকার গঠনের আহ্বান জানিয়েছেন ইসরায়েলের প্রেসিডেন্ট। ইসরায়েলের এই প্রভাবশালী নেতা বলেন, হামাস একটি ধর্মান্ধ, হত্যাকারী, বর্ণবাদী ও সন্ত্রাসবাদী সংগঠন। ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষকে (পিএলও) দুর্বল করার জন্য হামাসের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করে ইসরায়েল সরকার। আর এটিই তাদের ব্যর্থ করে দিয়েছে।
লাপিদ বলেন, গাজায় ১১ দিনের সামরিক অভিযানের পর একজন ইসরায়েলি হয়তো নিজেকে জিজ্ঞাসা করছেন, সরকার এই অভিযান চালিয়ে কী অর্জন করল? সেখানে কী হওয়া উচিত ছিল? গাজায় হামাসের সঙ্গে সংঘর্ষে সরকার কী ধরনের নীতি ও দীর্ঘমেয়াদি কৌশলগত উদ্দেশ্য সাধন করতে চায়?
ইসরায়েলের প্রধান বিরোধী দলের এ নেতার মতে, হামাসকে সামরিক এবং বেসামরিকভাবে দুর্বল করে দিতে হবে। সামরিকভাবে দুর্বল করতে হলে ইসরায়েলকে অবশ্যই হামাসের ওপর সরাসরি হামলা করতে হবে। আর রাজনৈতিকভাবে দুর্বল করতে হলে ইসরায়েলকে স্থানীয় জনগণের সহায়তা নিয়ে হামাসের ওপর চাপ প্রয়োগ করতে হবে।
লাপিদ বলেন, ‘আমাদের এমন পরিস্থিতি তৈরি করতে হবে, যাতে গাজার লোকেরা কিছু হারায়। এর উদাহরণ হলো লেবানন। হিজবুল্লাহর আমাদের সঙ্গে সরাসরি সংঘর্ষে লিপ্ত না হওয়ার কারণ হলো দ্বিতীয় লেবানন যুদ্ধে আমরা নির্দয়ভাবে লেবাননে আক্রমণ করেছি। হামাসের মতো হিজবুল্লাহ কেবল একটি সন্ত্রাসী সংগঠনই নয়, একটি রাজনৈতিক আন্দোলন। গাজায়ও একই মডেল প্রয়োগ করা উচিত।’
১১ দিনের সংঘাতের পর গাজায় আজ শুক্রবার থেকে হামাস এবং ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে। এই সংঘাতে ২৩০ জনের বেশি ফিলিস্তিনির মৃত্যু হয়েছে। এদের মধ্যে কমপক্ষে ৬৫টি শিশু রয়েছে। অপরদিকে ইসরায়েলে নিহত হয়েছে ১২ জন।
চলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্য ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
৬ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে চীন কখনোই তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
৭ ঘণ্টা আগেবোল্টন বলেছেন, ‘এই বৈঠকের পর ট্রাম্প কিছুই পাননি। যা পেয়েছেন তা হলো, আরও কিছু বৈঠকের প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন, যা আমি সব সময় তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে মনে করেছি।’
৯ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হয়তো আশা করেছিলেন, এই বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে একটি চুক্তি হবে। কিন্তু এমন কোনো কিছুই হয়নি। তাই ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন জেলেনস্কি।
৯ ঘণ্টা আগে