আজকের পত্রিকা ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে বলে জানিয়েছে তেহরান। আল জাজিরার খবরে বলা হয়, ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ইসমাইল বাঘাঈ পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কথা জানান।
যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর অবস্থা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে ইসমাইল বাঘাঈ বলেন, ‘হ্যাঁ, আমাদের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘এটা নিশ্চিত, কারণ এগুলোর ওপর একের পর এক হামলা হয়েছে।
বাঘাঈ বলেন, ‘এ বিষয়ে আমার আর কিছু বলার নেই, কারণ এটি একটি প্রযুক্তিগত বিষয়।’ তিনি জানান, ইরানের পরমাণু শক্তি সংস্থা ও অন্যান্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বিষয়টি দেখছে।
বিবিসি ভেরিফাই এক প্রতিবেদনে বলেছে, যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের ধারাবাহিক হামলায় ইরানের ইস্পাহান পারমাণবিক প্রযুক্তি কেন্দ্রে বিপুল ক্ষয়ক্ষতির চিত্র স্যাটেলাইটে ধরা পড়েছে।
ইরানের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের ইস্পাহান শহরের কাছে অবস্থিত এই কেন্দ্র দেশের মূল পারমাণবিক গবেষণা কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। এখানে রয়েছে একটি ইউরেনিয়াম কনভারসন ফ্যাসিলিটি, যেখানে প্রাকৃতিক ইউরেনিয়াম রূপান্তরিত হয়ে নাতাঞ্জ ও ফোরদোর মতো স্থানে সমৃদ্ধকরণের উপযোগী হয়ে ওঠে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসরায়েল অন্তত দুবার কমপ্লেক্সটিতে আঘাত হানে, এরপর ২২ জুন মার্কিন বাহিনীর একযোগে হামলায় পুরো স্থাপনায় ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ সৃষ্টি হয়। স্যাটেলাইট চিত্রে দেখা যায়, কনভারসন স্থাপনার চারপাশে বহু ভবন পুড়ে গেছে, ধ্বংসস্তূপ ছড়িয়ে রয়েছে চারদিকে।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও বলেছেন, ‘আপনি পারমাণবিক অস্ত্র বানাতে চাইলে কনভারসন ফ্যাসিলিটি দরকার হয়। আর সেটা এখন কোথায় ছিল, আমরা মানচিত্রে পর্যন্ত খুঁজে পাচ্ছি না—সবই পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। কোনো নাম-নিশানাই নাই।’
তবে মাক্সার টেকনোলজিসের প্রকাশিত সর্বশেষ ছবিতে পুরো কমপ্লেক্স এখনো দৃশ্যমান। এর মধ্যে অনেক ভবন সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে বা ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে বলে বিশ্লেষণে উঠে এসেছে।
যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে বলে জানিয়েছে তেহরান। আল জাজিরার খবরে বলা হয়, ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ইসমাইল বাঘাঈ পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কথা জানান।
যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর অবস্থা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে ইসমাইল বাঘাঈ বলেন, ‘হ্যাঁ, আমাদের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘এটা নিশ্চিত, কারণ এগুলোর ওপর একের পর এক হামলা হয়েছে।
বাঘাঈ বলেন, ‘এ বিষয়ে আমার আর কিছু বলার নেই, কারণ এটি একটি প্রযুক্তিগত বিষয়।’ তিনি জানান, ইরানের পরমাণু শক্তি সংস্থা ও অন্যান্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বিষয়টি দেখছে।
বিবিসি ভেরিফাই এক প্রতিবেদনে বলেছে, যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের ধারাবাহিক হামলায় ইরানের ইস্পাহান পারমাণবিক প্রযুক্তি কেন্দ্রে বিপুল ক্ষয়ক্ষতির চিত্র স্যাটেলাইটে ধরা পড়েছে।
ইরানের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের ইস্পাহান শহরের কাছে অবস্থিত এই কেন্দ্র দেশের মূল পারমাণবিক গবেষণা কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। এখানে রয়েছে একটি ইউরেনিয়াম কনভারসন ফ্যাসিলিটি, যেখানে প্রাকৃতিক ইউরেনিয়াম রূপান্তরিত হয়ে নাতাঞ্জ ও ফোরদোর মতো স্থানে সমৃদ্ধকরণের উপযোগী হয়ে ওঠে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসরায়েল অন্তত দুবার কমপ্লেক্সটিতে আঘাত হানে, এরপর ২২ জুন মার্কিন বাহিনীর একযোগে হামলায় পুরো স্থাপনায় ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ সৃষ্টি হয়। স্যাটেলাইট চিত্রে দেখা যায়, কনভারসন স্থাপনার চারপাশে বহু ভবন পুড়ে গেছে, ধ্বংসস্তূপ ছড়িয়ে রয়েছে চারদিকে।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও বলেছেন, ‘আপনি পারমাণবিক অস্ত্র বানাতে চাইলে কনভারসন ফ্যাসিলিটি দরকার হয়। আর সেটা এখন কোথায় ছিল, আমরা মানচিত্রে পর্যন্ত খুঁজে পাচ্ছি না—সবই পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। কোনো নাম-নিশানাই নাই।’
তবে মাক্সার টেকনোলজিসের প্রকাশিত সর্বশেষ ছবিতে পুরো কমপ্লেক্স এখনো দৃশ্যমান। এর মধ্যে অনেক ভবন সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে বা ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে বলে বিশ্লেষণে উঠে এসেছে।
কাশির সিরাপে কোডিন নামের একধরনের মাদক ব্যবহার করা হয়। এটি হালকা ওপিওয়েড শ্রেণির মাদক, যা উচ্চমাত্রায় নিলে উচ্ছ্বাস বা নেশার অনুভূতি দেয় এবং আসক্তির ঝুঁকি বাড়ায়। ফলে বড়রা দীর্ঘদিন এই সিরাপ খেলে এতে আসক্ত হয়ে পড়েন।
৬ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের জাফর এক্সপ্রেসে আবারও ভয়াবহ বোমা হামলা হয়েছে। মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) দেশটির সিন্ধু প্রদেশের সুলতান কোট রেলস্টেশনের কাছে ওই বিস্ফোরণে ট্রেনটির চারটি বগি লাইনচ্যুত হয় এবং অন্তত সাতজন আহত হয়।
৬ ঘণ্টা আগেআফগানিস্তানে কিছু সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কনটেন্টে সীমাবদ্ধতা আরোপ করা হয়েছে। বুধবার রাতে (৮ অক্টোবর) তালেবান সূত্রের বরাতে এই খবর দিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি। তালেবান সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের ওই সূত্রটি জানিয়েছে—ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম এবং এক্স সহ বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মের কিছু
৭ ঘণ্টা আগেঘটনার সূত্রপাত মধ্যপ্রদেশের ছিন্দওয়ারা জেলায়। সেখানেই প্রথম রহস্যজনকভাবে কয়েকটি শিশুর মৃত্যু হয়। পরে জানা যায়, তারা সবাই ‘কোল্ডরিফ’ নামের একটি কাশির সিরাপ খেয়েছিল। এই ওষুধ তৈরি করেছিল তামিলনাড়ুভিত্তিক একটি ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি। এই সিরাপ খেয়ে সেপ্টেম্বরের শুরু থেকে ২৯ তারিখের মধ্যে ১০টি শিশুর..
৭ ঘণ্টা আগে