আরব দেশ কাতারে দীর্ঘদিন থেকে অবস্থান করে আসছিলেন ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের শীর্ষ রাজনৈতিক নেতারা। তবে এবার সম্ভবত কাতার ছাড়তে হবে তাঁদের। এ ক্ষেত্রে গোষ্ঠীটির পরবর্তী গন্তব্য হতে পারে দুটি দেশ। বিষয়টি নিয়ে এখনো আলোচনা চলছে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
হামাসের হাতে বন্দী ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তির বিষয়টি নিয়ে হামাসকে চাপ দিতে গোষ্ঠীটির আশ্রয়দাতা দেশ কাতারের ওপর পশ্চিমা বিশ্বের চাপ বাড়ছে। কিন্তু স্থায়ী যুদ্ধবিরতি, ইসরায়েলি কারাগারে বন্দী ফিলিস্তিনিদের মুক্তিসহ অন্যান্য বিষয় নিয়ে হামাস এখনো অনড়। এই অবস্থায় কাতার অনেকটাই শাঁখের করাতের ওপর আছে বলেই মনে হচ্ছে।
মূলত কাতারের ওপর থেকে চাপ অপসারণ এবং একই সঙ্গে ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতিসহ অন্যান্য বিষয় নিয়ে চূড়ান্ত চুক্তির বিষয়ে কোনো ধরনে ছাড় না দেওয়ার মনোভাব থেকেই হামাস কাতার থেকে সরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
আরব বিশ্বের কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হামাস সম্প্রতি উপসাগরীয় অঞ্চলের দুটি দেশের সঙ্গে আলোচনা করেছে যেন গোষ্ঠীটির শীর্ষ রাজনৈতিক নেতাদের আশ্রয় দেওয়া হয়। এই দুটি দেশের একটি হলো ওমান। অপর দেশটি কোনটি সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেওয়া হয়নি প্রতিবেদনে।
গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনায় অংশ নেওয়া এক আরব মধ্যস্থতাকারীকে উদ্ধৃত করে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল বলেছে, ‘আলোচনা এরই মধ্যে আবারও স্থগিত হয়ে গেছে। এমন কোনো লক্ষণ বা সম্ভাবনা নেই যে তা আবার শিগগির শুরু হবে। হামাস এবং আলোচকদের মধ্যে অবিশ্বাস বাড়ছে।’ বিষয়টির স্পর্শকাতরতা বিবেচনায় নাম প্রকাশ করতে চাননি এই আরব কূটনীতিবিদ।
অপর এক আরব মধ্যস্থতাকারী সতর্ক করে বলেছেন, ‘আলোচনা সম্পূর্ণভাবে বাতিল হওয়ার সম্ভাবনা খুবই বাস্তব।’ প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, হামাস নেতারা পশ্চিমা বিশ্বের শর্তে জিম্মি মুক্তির চুক্তিতে রাজি না হলে কাতার থেকে বহিষ্কৃত হতে পারেন। আর এই আশঙ্কা থেকেই নতুন আশ্রয় খুঁজছে দেশটি।
আরব দেশ কাতারে দীর্ঘদিন থেকে অবস্থান করে আসছিলেন ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের শীর্ষ রাজনৈতিক নেতারা। তবে এবার সম্ভবত কাতার ছাড়তে হবে তাঁদের। এ ক্ষেত্রে গোষ্ঠীটির পরবর্তী গন্তব্য হতে পারে দুটি দেশ। বিষয়টি নিয়ে এখনো আলোচনা চলছে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
হামাসের হাতে বন্দী ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তির বিষয়টি নিয়ে হামাসকে চাপ দিতে গোষ্ঠীটির আশ্রয়দাতা দেশ কাতারের ওপর পশ্চিমা বিশ্বের চাপ বাড়ছে। কিন্তু স্থায়ী যুদ্ধবিরতি, ইসরায়েলি কারাগারে বন্দী ফিলিস্তিনিদের মুক্তিসহ অন্যান্য বিষয় নিয়ে হামাস এখনো অনড়। এই অবস্থায় কাতার অনেকটাই শাঁখের করাতের ওপর আছে বলেই মনে হচ্ছে।
মূলত কাতারের ওপর থেকে চাপ অপসারণ এবং একই সঙ্গে ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতিসহ অন্যান্য বিষয় নিয়ে চূড়ান্ত চুক্তির বিষয়ে কোনো ধরনে ছাড় না দেওয়ার মনোভাব থেকেই হামাস কাতার থেকে সরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
আরব বিশ্বের কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হামাস সম্প্রতি উপসাগরীয় অঞ্চলের দুটি দেশের সঙ্গে আলোচনা করেছে যেন গোষ্ঠীটির শীর্ষ রাজনৈতিক নেতাদের আশ্রয় দেওয়া হয়। এই দুটি দেশের একটি হলো ওমান। অপর দেশটি কোনটি সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেওয়া হয়নি প্রতিবেদনে।
গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনায় অংশ নেওয়া এক আরব মধ্যস্থতাকারীকে উদ্ধৃত করে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল বলেছে, ‘আলোচনা এরই মধ্যে আবারও স্থগিত হয়ে গেছে। এমন কোনো লক্ষণ বা সম্ভাবনা নেই যে তা আবার শিগগির শুরু হবে। হামাস এবং আলোচকদের মধ্যে অবিশ্বাস বাড়ছে।’ বিষয়টির স্পর্শকাতরতা বিবেচনায় নাম প্রকাশ করতে চাননি এই আরব কূটনীতিবিদ।
অপর এক আরব মধ্যস্থতাকারী সতর্ক করে বলেছেন, ‘আলোচনা সম্পূর্ণভাবে বাতিল হওয়ার সম্ভাবনা খুবই বাস্তব।’ প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, হামাস নেতারা পশ্চিমা বিশ্বের শর্তে জিম্মি মুক্তির চুক্তিতে রাজি না হলে কাতার থেকে বহিষ্কৃত হতে পারেন। আর এই আশঙ্কা থেকেই নতুন আশ্রয় খুঁজছে দেশটি।
৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
৩ মিনিট আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
৭ মিনিট আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জ
১৫ মিনিট আগেতাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাবে এখন ইরানকে তিনটি কৌশলগত পথের একটি বেছে নিতে হবে। প্রথমত কোনো কিছু না করা। এতে যুক্তরাষ্ট্রের আরও হামলা থেকে রেহাই পেতে পারে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি। এমনকি ইরান চাইলে কূটনৈতিক পথেও যেতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় ফিরতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে