গাজার দক্ষিণাঞ্চলের শহর রাফায় ইসরায়েলের স্থল অভিযান শুরুর আগেই গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছে কানাডা, অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ড। রাফায় ইসরায়েলের পরিকল্পিত সামরিক অভিযানের প্রতিবেদন প্রকাশের পর আজ বৃহস্পতিবার এক যৌথ বিবৃতিতে তিন দেশের নেতারা এই আহ্বান জানান।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে। তিন দেশের প্রধানমন্ত্রী এক যৌথ বিবৃতিতে বলেছেন, ‘ইসরায়েল রাফায় স্থল হামলার পরিকল্পনা করছে—এমন ইঙ্গিত পেয়ে আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। রাফায় সামরিক অভিযান চালানো হবে বিপর্যয়কর। সেখানে অবিলম্বে জরুরি ভিত্তিতে মানবিক যুদ্ধবিরতি কার্যকর করা প্রয়োজন।’
বিবৃতিতে ইসরায়েলকে আক্রমণ পরিচালনা না করার আহ্বান জানানোর সঙ্গে এটাও বলা হয়েছে যে, কোনো যুদ্ধবিরতিই একতরফা হতে পারে না। হামাসকেও তাই নিরস্ত্র করতে হবে এবং অবিলম্বে বাকি সকল জিম্মিকে মুক্তি দিতে হবে।
বিবৃতিতে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে দক্ষিণ আফ্রিকার করা গণহত্যা মামলায় আন্তর্জাতিক বিচার আদালতের দেওয়া গত জানুয়ারির রায়ের কথাও উল্লেখ করেন নেতৃবৃন্দ। তারা বলেন, বেসামরিক নাগরিকদের সুরক্ষা, মৌলিক পরিষেবা এবং প্রয়োজনীয় মানবিক সহায়তা প্রদানের জন্য ইসরায়েলকে নির্দেশ দিয়েছে বিশ্ব আদালত।
বিবৃতিতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের অধীনে বেসামরিক নাগরিকদের সুরক্ষা দেওয়াকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। হামাসকে পরাজিত করার মূল্য যেন ফিলিস্তিনি বেসামরিকদের দিতে না হয় তা নিশ্চিত করতে হবে।
এদিকে, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু গতকাল বুধবারই রাফায় স্থল অভিযান চালানোর অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছেন। তিনি বলেন, বেসামরিক নাগরিকদের এলাকা খালি করার অনুমতি দেওয়ার পর দক্ষিণ গাজায় বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিদের শেষ আশ্রয়স্থল রাফায় হামাসের বিরুদ্ধে স্থল অভিযান শুরু করবে ইসরায়েল।
রাফায় হামলা চালানোর পরিকল্পনা বাতিলের জন্য ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। এ ছাড়া, রাফায় ইসরায়েলি হামলা ‘হত্যাযজ্ঞ’ ঘটাতে পারে বলে সতর্ক করেছেন জাতিসংঘের শীর্ষ কর্মকর্তা মার্টিন গ্রিফিথস।
জাতিসংঘের মানবিক সহায়তা সংক্রান্ত সংস্থার প্রধান মার্টিন গ্রিফিথস বলেন, গাজায় ফিলিস্তিনিরা ইতিমধ্যেই এমন একটি হামলার শিকার হচ্ছে যার তীব্রতা, বর্বরতা এবং পরিধির সঙ্গে অন্য কিছুর তুলনা চলে না।
গাজার উত্তরাঞ্চলের বাসিন্দারা ইসরায়েলি আক্রমণের মুখে আশ্রয় নিয়েছিলেন দক্ষিণের শহর রাফায়। যুদ্ধ শুরুর আগে শহরটি ছিল প্রায় আড়াই লাখ মানুষের বসবাস। তবে গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরুর পর থেকে উপত্যকাটির অর্ধেকের বেশি মানুষ অর্থাৎ, প্রায় ১৫ লাখ মানুষ রাফায় আশ্রয় নিয়েছে।
গাজার দক্ষিণাঞ্চলের শহর রাফায় ইসরায়েলের স্থল অভিযান শুরুর আগেই গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছে কানাডা, অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ড। রাফায় ইসরায়েলের পরিকল্পিত সামরিক অভিযানের প্রতিবেদন প্রকাশের পর আজ বৃহস্পতিবার এক যৌথ বিবৃতিতে তিন দেশের নেতারা এই আহ্বান জানান।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে। তিন দেশের প্রধানমন্ত্রী এক যৌথ বিবৃতিতে বলেছেন, ‘ইসরায়েল রাফায় স্থল হামলার পরিকল্পনা করছে—এমন ইঙ্গিত পেয়ে আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। রাফায় সামরিক অভিযান চালানো হবে বিপর্যয়কর। সেখানে অবিলম্বে জরুরি ভিত্তিতে মানবিক যুদ্ধবিরতি কার্যকর করা প্রয়োজন।’
বিবৃতিতে ইসরায়েলকে আক্রমণ পরিচালনা না করার আহ্বান জানানোর সঙ্গে এটাও বলা হয়েছে যে, কোনো যুদ্ধবিরতিই একতরফা হতে পারে না। হামাসকেও তাই নিরস্ত্র করতে হবে এবং অবিলম্বে বাকি সকল জিম্মিকে মুক্তি দিতে হবে।
বিবৃতিতে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে দক্ষিণ আফ্রিকার করা গণহত্যা মামলায় আন্তর্জাতিক বিচার আদালতের দেওয়া গত জানুয়ারির রায়ের কথাও উল্লেখ করেন নেতৃবৃন্দ। তারা বলেন, বেসামরিক নাগরিকদের সুরক্ষা, মৌলিক পরিষেবা এবং প্রয়োজনীয় মানবিক সহায়তা প্রদানের জন্য ইসরায়েলকে নির্দেশ দিয়েছে বিশ্ব আদালত।
বিবৃতিতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের অধীনে বেসামরিক নাগরিকদের সুরক্ষা দেওয়াকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। হামাসকে পরাজিত করার মূল্য যেন ফিলিস্তিনি বেসামরিকদের দিতে না হয় তা নিশ্চিত করতে হবে।
এদিকে, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু গতকাল বুধবারই রাফায় স্থল অভিযান চালানোর অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছেন। তিনি বলেন, বেসামরিক নাগরিকদের এলাকা খালি করার অনুমতি দেওয়ার পর দক্ষিণ গাজায় বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিদের শেষ আশ্রয়স্থল রাফায় হামাসের বিরুদ্ধে স্থল অভিযান শুরু করবে ইসরায়েল।
রাফায় হামলা চালানোর পরিকল্পনা বাতিলের জন্য ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। এ ছাড়া, রাফায় ইসরায়েলি হামলা ‘হত্যাযজ্ঞ’ ঘটাতে পারে বলে সতর্ক করেছেন জাতিসংঘের শীর্ষ কর্মকর্তা মার্টিন গ্রিফিথস।
জাতিসংঘের মানবিক সহায়তা সংক্রান্ত সংস্থার প্রধান মার্টিন গ্রিফিথস বলেন, গাজায় ফিলিস্তিনিরা ইতিমধ্যেই এমন একটি হামলার শিকার হচ্ছে যার তীব্রতা, বর্বরতা এবং পরিধির সঙ্গে অন্য কিছুর তুলনা চলে না।
গাজার উত্তরাঞ্চলের বাসিন্দারা ইসরায়েলি আক্রমণের মুখে আশ্রয় নিয়েছিলেন দক্ষিণের শহর রাফায়। যুদ্ধ শুরুর আগে শহরটি ছিল প্রায় আড়াই লাখ মানুষের বসবাস। তবে গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরুর পর থেকে উপত্যকাটির অর্ধেকের বেশি মানুষ অর্থাৎ, প্রায় ১৫ লাখ মানুষ রাফায় আশ্রয় নিয়েছে।
গ্রিস থেকে গাজা উপকূলের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেছে আন্তর্জাতিক একটি সহায়তা বহর। শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) আয়োজকেরা জানিয়েছেন, ইসরায়েলের হুঁশিয়ারি উপেক্ষা করে বহরটি পূর্ব ভূমধ্যসাগরীয় জলসীমায় প্রবেশ করেছে।
৯ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, গাজা যুদ্ধের অবসান এবং জিম্মিদের মুক্তি নিশ্চিত করতে একটি সম্ভাব্য চুক্তি প্রায় চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছেছে। তবে এ বিষয়ে তিনি বিস্তারিত কোনো পরিকল্পনা প্রকাশ করেননি।
১০ ঘণ্টা আগেএই চুক্তি এমন এক সময়ে ঘোষণা করা হলো, যখন জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে একটি প্রস্তাব নিয়ে ভোটাভুটি হওয়ার কথা রয়েছে। এই প্রস্তাবের মাধ্যমে ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির ওপর আরোপিত আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা কমপক্ষে ছয় মাসের জন্য স্থগিত করার চেষ্টা করছে চীন ও রাশিয়া।
১০ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে শুক্রবার দেওয়া বক্তব্যে ঘোষণা করেছেন—গাজায় হামাসের বিরুদ্ধে ইসরায়েলকে ‘কাজ শেষ করতেই হবে’। তাঁর এই মন্তব্য এমন সময় এল, যখন একাধিক পশ্চিমা দেশ স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে এবং আন্তর্জাতিক মহলে ইসরায়েল ক্রমবর্ধমানভাবে
১১ ঘণ্টা আগে