ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে আবারও রকেট হামলা চালিয়েছে লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। আজ সোমবার সারা দিন ধরেই হামলা করেছে গোষ্ঠীটি। এর জেরে তেল আবিবের একটি বাণিজ্যিক এলাকাসহ মধ্য ইসরায়েলের বিভিন্ন এলাকায় বাজছে সাইরেন।
দেশটির সামরিক বাহিনী আইডিএফের বরাত দিয়ে টাইমস অব ইসরায়েল এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
বিবৃতিতে আইডিএফ জানিয়েছে, সকালে ইসরায়েলের হাইফা এলাকায় প্রায় ১০টি রকেট ছোড়ে হিজবুল্লাহ। আইডিএফ বলেছে, বেশির ভাগ রকেট আকাশেই বিধ্বস্ত করা হয়েছে এবং কিছু রকেট খোলা জায়গায় পড়েছে। এর কিছুক্ষণ পরেই নেতানিয়া, বাকা আল-গারবিয়া এবং আশপাশের কয়েকটি শহরে রকেট হামলা করে হিজবুল্লাহ। এ সময় এসব এলাকায় বেজে ওঠে সাইরেন।
আইডিএফ দাবি করেছে, তাঁরা লেবানন থেকে ছোড়া সমস্ত রকেট আটকে দিয়েছে এবং কোনো আহতের খবর পাওয়া যায়নি।
বিকেলে গ্যালিলে কার্মিয়েলের দিকে ১৫টি রকেটের একটি ব্যারেজ নিক্ষেপ করে হিজবুল্লাহ। এসব রকেটও আকাশেই ধ্বংস করার দাবি করেছে আইডিএফ। যদিও বেশ কয়েকটি এলাকায় রকেট ইসরায়েলের মাটিতে আঘাত হানার খবর পাওয়া গেছে। এর মধ্যে একটি রকেট পার্ক করা গাড়িতে আঘাত করে ও আগুন ধরে যায়।
তবে ইসরায়েলের জাতীয় জরুরি চিকিৎসা, দুর্যোগ, অ্যাম্বুলেন্স এবং ব্লাড ব্যাংক পরিষেবা বিষয়ক সংস্থা ম্যাগেন ডেভিড অ্যাডমের মতে, রকেটের ব্যারেজে কোনো আঘাতের ঘটনা ঘটেনি।
সন্ধ্যায় লেবানন থেকে আরও তিনটি রকেট ছোড়া হয়। এতে উত্তর ইসরায়েল থেকে পারদেস হান্না পর্যন্ত উপকূল বরাবর নেতানিয়া, তেল আবিব, হলন ও রিশন লেজিওন পর্যন্ত এবং আশপাশের কয়েকটি শহরে সাইরেন বেজে ওঠে। তবে এসব শহর কোনো আঘাতের খবর পাওয়া যায়নি। তিনটি রকেটই আকাশে ধ্বংসের দাবি করেছে আইডিএফ।
এই সময়ে আইডিএফ হিজবুল্লাহর ড্রোন হামলার সক্ষমতা নষ্ট করার লক্ষ্যে উত্তর লেবাননে নজিরবিহীন এক হামলা চালিয়েছে।
নতুন করে এ হামলার আগের দিন গতকাল রোববার ইসরায়েলে ড্রোন হামলা চালায় লেবাননের সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহ। এটি ছিল ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত শুরুর পর দেশটিতে হিজবুল্লাহর সবচেয়ে প্রাণঘাতী হামলা। এতে চার ইসরায়েলি সেনা নিহত ও অনেকে আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে দেশটির সামরিক বাহিনী।
গত বছর ফিলিস্তিনের গাজায় যুদ্ধ শুরুর পর থেকে পাল্টাপাল্টি হামলা চালাচ্ছিল ইসরায়েল ও হিজবুল্লাহ। তবে গত ২৩ সেপ্টেম্বর থেকে লেবাননে হিজবুল্লাহকে লক্ষ্য করে ব্যাপক হামলা চালানো শুরু করে ইসরায়েল। পরে ১ অক্টোবর দেশটিতে স্থল হামলা শুরু করেন ইসরায়েলের সেনারা।
এদিকে দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েলের সেনাদের সঙ্গে তুমুল লড়াই হয়েছে বলে জানিয়েছে হিজবুল্লাহ। সংগঠনটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আজ ইসরায়েলের হাফিয়া শহরের কাছে একটি নৌঘাঁটিতে রকেট হামলা চালিয়েছে তাঁরা। এ ছাড়া দক্ষিণ লেবাননের আইতা আল-শাব গ্রামের কাছে দুই পক্ষের মধ্যে ‘সহিংস লড়াই’ হয়েছে।
এদিকে আজ লেবাননের বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে নতুন করে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। এর মধ্যে দেশটির উত্তরাঞ্চলের একটি হামলায় অন্তত ১৮ জন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে লেবানন রেডক্রস। হামলার শিকার এলাকাটি মূল যুদ্ধক্ষেত্র থেকে দূরে অবস্থিত এবং খ্রিষ্টান-অধ্যুষিত।
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে আবারও রকেট হামলা চালিয়েছে লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। আজ সোমবার সারা দিন ধরেই হামলা করেছে গোষ্ঠীটি। এর জেরে তেল আবিবের একটি বাণিজ্যিক এলাকাসহ মধ্য ইসরায়েলের বিভিন্ন এলাকায় বাজছে সাইরেন।
দেশটির সামরিক বাহিনী আইডিএফের বরাত দিয়ে টাইমস অব ইসরায়েল এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
বিবৃতিতে আইডিএফ জানিয়েছে, সকালে ইসরায়েলের হাইফা এলাকায় প্রায় ১০টি রকেট ছোড়ে হিজবুল্লাহ। আইডিএফ বলেছে, বেশির ভাগ রকেট আকাশেই বিধ্বস্ত করা হয়েছে এবং কিছু রকেট খোলা জায়গায় পড়েছে। এর কিছুক্ষণ পরেই নেতানিয়া, বাকা আল-গারবিয়া এবং আশপাশের কয়েকটি শহরে রকেট হামলা করে হিজবুল্লাহ। এ সময় এসব এলাকায় বেজে ওঠে সাইরেন।
আইডিএফ দাবি করেছে, তাঁরা লেবানন থেকে ছোড়া সমস্ত রকেট আটকে দিয়েছে এবং কোনো আহতের খবর পাওয়া যায়নি।
বিকেলে গ্যালিলে কার্মিয়েলের দিকে ১৫টি রকেটের একটি ব্যারেজ নিক্ষেপ করে হিজবুল্লাহ। এসব রকেটও আকাশেই ধ্বংস করার দাবি করেছে আইডিএফ। যদিও বেশ কয়েকটি এলাকায় রকেট ইসরায়েলের মাটিতে আঘাত হানার খবর পাওয়া গেছে। এর মধ্যে একটি রকেট পার্ক করা গাড়িতে আঘাত করে ও আগুন ধরে যায়।
তবে ইসরায়েলের জাতীয় জরুরি চিকিৎসা, দুর্যোগ, অ্যাম্বুলেন্স এবং ব্লাড ব্যাংক পরিষেবা বিষয়ক সংস্থা ম্যাগেন ডেভিড অ্যাডমের মতে, রকেটের ব্যারেজে কোনো আঘাতের ঘটনা ঘটেনি।
সন্ধ্যায় লেবানন থেকে আরও তিনটি রকেট ছোড়া হয়। এতে উত্তর ইসরায়েল থেকে পারদেস হান্না পর্যন্ত উপকূল বরাবর নেতানিয়া, তেল আবিব, হলন ও রিশন লেজিওন পর্যন্ত এবং আশপাশের কয়েকটি শহরে সাইরেন বেজে ওঠে। তবে এসব শহর কোনো আঘাতের খবর পাওয়া যায়নি। তিনটি রকেটই আকাশে ধ্বংসের দাবি করেছে আইডিএফ।
এই সময়ে আইডিএফ হিজবুল্লাহর ড্রোন হামলার সক্ষমতা নষ্ট করার লক্ষ্যে উত্তর লেবাননে নজিরবিহীন এক হামলা চালিয়েছে।
নতুন করে এ হামলার আগের দিন গতকাল রোববার ইসরায়েলে ড্রোন হামলা চালায় লেবাননের সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহ। এটি ছিল ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত শুরুর পর দেশটিতে হিজবুল্লাহর সবচেয়ে প্রাণঘাতী হামলা। এতে চার ইসরায়েলি সেনা নিহত ও অনেকে আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে দেশটির সামরিক বাহিনী।
গত বছর ফিলিস্তিনের গাজায় যুদ্ধ শুরুর পর থেকে পাল্টাপাল্টি হামলা চালাচ্ছিল ইসরায়েল ও হিজবুল্লাহ। তবে গত ২৩ সেপ্টেম্বর থেকে লেবাননে হিজবুল্লাহকে লক্ষ্য করে ব্যাপক হামলা চালানো শুরু করে ইসরায়েল। পরে ১ অক্টোবর দেশটিতে স্থল হামলা শুরু করেন ইসরায়েলের সেনারা।
এদিকে দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েলের সেনাদের সঙ্গে তুমুল লড়াই হয়েছে বলে জানিয়েছে হিজবুল্লাহ। সংগঠনটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আজ ইসরায়েলের হাফিয়া শহরের কাছে একটি নৌঘাঁটিতে রকেট হামলা চালিয়েছে তাঁরা। এ ছাড়া দক্ষিণ লেবাননের আইতা আল-শাব গ্রামের কাছে দুই পক্ষের মধ্যে ‘সহিংস লড়াই’ হয়েছে।
এদিকে আজ লেবাননের বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে নতুন করে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। এর মধ্যে দেশটির উত্তরাঞ্চলের একটি হামলায় অন্তত ১৮ জন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে লেবানন রেডক্রস। হামলার শিকার এলাকাটি মূল যুদ্ধক্ষেত্র থেকে দূরে অবস্থিত এবং খ্রিষ্টান-অধ্যুষিত।
ইরানের প্রধান তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, তিনটি স্থাপনাই ‘শেষ’ করে দেওয়া হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের হুমকি দূর করা হয়েছে।
৫ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ইরানে হামলার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। তবে, এর অনেক সমালোচক বা এমনকি অনেক সমর্থকও এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হবেন বলে মনে হয় না। কারণ, তিনি কোথাও উল্লেখ করেননি যে, যুক্তরাষ্ট্র আসন্ন হুমকির মুখে ছিল, যার কারণে মার্কিন সংবিধান অনুসারে এই হামলাকে বৈধতা দেওয়া যেতে পারে।
২৯ মিনিট আগেইরানের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানের শক্তিশালী বোমা নিক্ষেপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বোমার পর তাৎক্ষণিক বক্তব্যে ট্রাম্প বলেছেন, ‘ফোরদো শেষ!’ বাকি দুটি অবস্থা অবশ্য এখনো জানানো হয়নি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পারমাণবিক সংস্থা মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে, বলেছে তাদের পরমাণু শিল্প বন্ধ হবে না। সিএনএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ইরানের পারমাণবিক সংস্থা দেশটির তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে এবং তাদের পরমাণু কর্মসূচি ‘কখনোই’ বন্ধ না করার অঙ্গ
১ ঘণ্টা আগে