অনলাইন ডেস্ক
ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) জানিয়েছে, গাজায় একটি বিমান হামলায় হামাসের সামরিক শাখার সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরে হামলার অন্যতম পরিকল্পনাকারী হাখাম মুহাম্মদ ইসা আল-ইসা নিহত হয়েছেন।
এক বিবৃতিতে আইডিএফের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে—ইসা হামাসের সামরিক শক্তি গড়ে তোলা, প্রশিক্ষণ এবং ৭ অক্টোবরের গণহত্যা পরিকল্পনায় নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ইসা কমব্যাট সাপোর্ট হেডকোয়ার্টারের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন এবং ইসরায়েলি বেসামরিক নাগরিক ও গাজায় আইডিএফ সদস্যদের বিরুদ্ধে আকাশ ও নৌপথে সন্ত্রাসী হামলা পরিচালনায় যুক্ত ছিলেন।
ইসা হামাসের প্রশিক্ষণ দপ্তরের প্রধান এবং হামাসের জেনারেল সিকিউরিটি কাউন্সিলের সদস্যও ছিলেন বলেও দাবি করেছে আইডিএফ।
মিডিয়া সূত্রে জানা গেছে, ইসরায়েলি বিমান হামলায় নিহত হয়েছেন ইসা। এ সময় তাঁর স্ত্রী ও নাতিও প্রাণ হারান।
এর আগে, গত মে মাসে গাজা উপত্যকার খান ইউনিস শহরে এক বিমান হামলায় হামাস নেতা মুহাম্মদ সিনওয়ারকে হত্যার কথা নিশ্চিত করেছিল আইডিএফ। সেই হামলায় একটি ভূগর্ভস্থ কমান্ড সেন্টার ধ্বংস হয়। গাজার ইউরোপিয়ান হাসপাতালের নিচে একটি সুড়ঙ্গের মধ্যে ছিল এর অবস্থান। হামলার সময় সিনওয়ারসহ উচ্চপর্যায়ের বেশ কয়েকজন হামাস নেতা সেখানে অবস্থান করছিলেন।
এর আগে, গত বছরের জুলাইয়ে ইরানের তেহরানে হামাসের রাজনৈতিক প্রধান ইসমাইল হানিয়াহকেও হত্যার দায় স্বীকার করেন ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ। হানিয়াহ তখন ইসরায়েল-হামাসের মধ্যে পরোক্ষ অস্ত্রবিরতির আলোচনায় প্রধান মুখপাত্র হিসেবে কাজ করছিলেন। একটি বিস্ফোরকের মাধ্যমে তাঁকে হত্যা করা হয়।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের আকস্মিক হামলায় প্রায় ১ হাজার ২০০ ইসরায়েলি নিহত হন এবং ২৫০ জনকে জিম্মি করে গাজায় নিয়ে যাওয়া হয়। এরপরই ইসরায়েল গাজার বিরুদ্ধে ব্যাপক সামরিক অভিযান শুরু করে। ইসরায়েলের নির্বিচার বোমাবর্ষণে গাজা এখন ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে।
গাজার হামাস-নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলমান সংঘাতে এখন পর্যন্ত ৫৫ হাজার ৬০০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন। নিহতদের বেশির ভাগই নারী ও শিশু।
ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) জানিয়েছে, গাজায় একটি বিমান হামলায় হামাসের সামরিক শাখার সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরে হামলার অন্যতম পরিকল্পনাকারী হাখাম মুহাম্মদ ইসা আল-ইসা নিহত হয়েছেন।
এক বিবৃতিতে আইডিএফের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে—ইসা হামাসের সামরিক শক্তি গড়ে তোলা, প্রশিক্ষণ এবং ৭ অক্টোবরের গণহত্যা পরিকল্পনায় নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ইসা কমব্যাট সাপোর্ট হেডকোয়ার্টারের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন এবং ইসরায়েলি বেসামরিক নাগরিক ও গাজায় আইডিএফ সদস্যদের বিরুদ্ধে আকাশ ও নৌপথে সন্ত্রাসী হামলা পরিচালনায় যুক্ত ছিলেন।
ইসা হামাসের প্রশিক্ষণ দপ্তরের প্রধান এবং হামাসের জেনারেল সিকিউরিটি কাউন্সিলের সদস্যও ছিলেন বলেও দাবি করেছে আইডিএফ।
মিডিয়া সূত্রে জানা গেছে, ইসরায়েলি বিমান হামলায় নিহত হয়েছেন ইসা। এ সময় তাঁর স্ত্রী ও নাতিও প্রাণ হারান।
এর আগে, গত মে মাসে গাজা উপত্যকার খান ইউনিস শহরে এক বিমান হামলায় হামাস নেতা মুহাম্মদ সিনওয়ারকে হত্যার কথা নিশ্চিত করেছিল আইডিএফ। সেই হামলায় একটি ভূগর্ভস্থ কমান্ড সেন্টার ধ্বংস হয়। গাজার ইউরোপিয়ান হাসপাতালের নিচে একটি সুড়ঙ্গের মধ্যে ছিল এর অবস্থান। হামলার সময় সিনওয়ারসহ উচ্চপর্যায়ের বেশ কয়েকজন হামাস নেতা সেখানে অবস্থান করছিলেন।
এর আগে, গত বছরের জুলাইয়ে ইরানের তেহরানে হামাসের রাজনৈতিক প্রধান ইসমাইল হানিয়াহকেও হত্যার দায় স্বীকার করেন ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ। হানিয়াহ তখন ইসরায়েল-হামাসের মধ্যে পরোক্ষ অস্ত্রবিরতির আলোচনায় প্রধান মুখপাত্র হিসেবে কাজ করছিলেন। একটি বিস্ফোরকের মাধ্যমে তাঁকে হত্যা করা হয়।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের আকস্মিক হামলায় প্রায় ১ হাজার ২০০ ইসরায়েলি নিহত হন এবং ২৫০ জনকে জিম্মি করে গাজায় নিয়ে যাওয়া হয়। এরপরই ইসরায়েল গাজার বিরুদ্ধে ব্যাপক সামরিক অভিযান শুরু করে। ইসরায়েলের নির্বিচার বোমাবর্ষণে গাজা এখন ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে।
গাজার হামাস-নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলমান সংঘাতে এখন পর্যন্ত ৫৫ হাজার ৬০০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন। নিহতদের বেশির ভাগই নারী ও শিশু।
বৈদ্যুতিক গাড়ির (ইভি) ব্যাটারি উৎপাদনের উদ্যোগ নিয়েছে ইন্দোনেশিয়া। এ খাতে ৫ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলারের একটি মেগা প্রকল্পের নির্মাণকাজ শুরু করেছে দেশটি। এই প্রকল্পের প্রধান বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান হচ্ছে চীনের ব্যাটারি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান কনটেম্পোরারি অ্যাম্পেরেক্স টেকনোলজি লিমিটেড (সিএটিএল)।
৩ ঘণ্টা আগেশনিবার রাতে আকাশপথে ইউক্রেনের ওপর সবচেয়ে বড় হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। ইউক্রেনের সামরিক বাহিনীর তথ্য অনুযায়ী, আকাশপথে একযোগে ৫৩৭টি আক্রমণ চালানো হয়। এর মধ্যে ৪৭৭টি ড্রোন ছিল। এসব ড্রোনের বেশির ভাগই ছিল ইরানের তৈরি ‘শাহেদ’।
৫ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল আসিম মুনিরকে ফোন করে ইসলামাবাদের ‘সাহসী অবস্থানের’ জন্য ধন্যবাদ জানিয়েছেন ইরানের সেনাপ্রধান মেজর জেনারেল আবদুর রহিম মুসাভি। জেনারেল মুসাভি ইরানের জনগণের বিরুদ্ধে ইসরায়েলি আগ্রাসনের সময় পাকিস্তানি জনগণের ‘নির্ভীক অবস্থানের’ জন্যও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।
৫ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন সম্প্রতি দেশটির পূর্ব উপকূলে ‘ওনসান-কালমা কোস্টাল টুরিস্ট জোন’ নামে একটি বিশাল সমুদ্রসৈকত রিসোর্টের উদ্বোধন করেছেন। রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম এটিকে ‘জাতীয় রত্ন পর্যায়ের পর্যটন শহর’ বলে অভিহিত করেছে।
৬ ঘণ্টা আগে