অনলাইন ডেস্ক
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, চলমান বিমান হামলার প্রেক্ষাপটে ‘ইরানি নেতারা পালানোর জন্য এখন ব্যাগ গোছাতে শুরু করেছেন।’ আজ শনিবার এক ভিডিও বার্তায় তিনি এ দাবি করেন।
তিনি ইরানকে পারমাণবিক সন্ত্রাসবাদের সঙ্গে তুলনা করে বলেন, বিশ্বব্যাপী হুমকি রুখতেই ইসরায়েল এই পদক্ষেপ নিয়েছে।
নেতানিয়াহু বলেন, ‘আমি আপনাদের বলি, যদি আমরা কিছু না করতাম, তাহলে কী ঘটতো। আমাদের কাছে স্পষ্ট তথ্য ছিল, এই নিষ্ঠুর শাসকগোষ্ঠী যে পারমাণবিক অস্ত্র বানাতে চায়, তা তারা তাদের সন্ত্রাসী মিত্রদের হাতে তুলে দিতো। এটা হতো পারমাণবিক সন্ত্রাসবাদের চরম রূপ—যা গোটা বিশ্বকে হুমকির মুখে ফেলতো।’
তিনি আরও বলেন, এই সামরিক অভিযানে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ‘পরিষ্কার সমর্থন’ রয়েছে।
নেতানিয়াহু বলেন, ‘আমাদের শত্রু মানে আপনাদেরও শত্রু। আমরা এমন এক হুমকির মুখোমুখি, যা আমাদের সবার ওপরেই আঘাত হানবে—এখন নয় তো পরে। তাই আমাদের বিজয় মানেই আপনাদেরও বিজয়।’ এ সময় তিনি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে জন্মদিনের শুভেচ্ছাও জানান।
নেতানিয়াহু এই বক্তব্যে দাবি করেন, শুধু যুক্তরাষ্ট্র নয়, বিশ্বব্যাপী বহু দেশের সমর্থন রয়েছে ইসরায়েলের এই অভিযানে।
ইসরায়েল সম্প্রতি ইরানের একাধিক সামরিক, পারমাণবিক ও বসতিপূর্ণ এলাকায় বিমান হামলা চালিয়েছে, যার ফলে বহু প্রাণহানি ও অবকাঠামোগত ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ইরানও ইসরায়েলের সামরিক ঘাঁটিতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায়।
এই সংঘর্ষে আন্তর্জাতিক উদ্বেগ বাড়ছে এবং মধ্যপ্রাচ্যে আরও বড় পরিসরে যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
নেতানিয়াহুর বক্তব্যে স্পষ্ট, ইসরায়েল শুধু আত্মরক্ষা নয়, বরং এটি বিশ্ব নিরাপত্তার অংশ হিসেবে তাদের অভিযানকে তুলে ধরতে চায়। তবে সমালোচকরা বলছেন, এই ধরনের আগ্রাসন বরং অঞ্চলজুড়ে স্থিতিশীলতাকে আরও নড়বড়ে করে তুলছে।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, চলমান বিমান হামলার প্রেক্ষাপটে ‘ইরানি নেতারা পালানোর জন্য এখন ব্যাগ গোছাতে শুরু করেছেন।’ আজ শনিবার এক ভিডিও বার্তায় তিনি এ দাবি করেন।
তিনি ইরানকে পারমাণবিক সন্ত্রাসবাদের সঙ্গে তুলনা করে বলেন, বিশ্বব্যাপী হুমকি রুখতেই ইসরায়েল এই পদক্ষেপ নিয়েছে।
নেতানিয়াহু বলেন, ‘আমি আপনাদের বলি, যদি আমরা কিছু না করতাম, তাহলে কী ঘটতো। আমাদের কাছে স্পষ্ট তথ্য ছিল, এই নিষ্ঠুর শাসকগোষ্ঠী যে পারমাণবিক অস্ত্র বানাতে চায়, তা তারা তাদের সন্ত্রাসী মিত্রদের হাতে তুলে দিতো। এটা হতো পারমাণবিক সন্ত্রাসবাদের চরম রূপ—যা গোটা বিশ্বকে হুমকির মুখে ফেলতো।’
তিনি আরও বলেন, এই সামরিক অভিযানে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ‘পরিষ্কার সমর্থন’ রয়েছে।
নেতানিয়াহু বলেন, ‘আমাদের শত্রু মানে আপনাদেরও শত্রু। আমরা এমন এক হুমকির মুখোমুখি, যা আমাদের সবার ওপরেই আঘাত হানবে—এখন নয় তো পরে। তাই আমাদের বিজয় মানেই আপনাদেরও বিজয়।’ এ সময় তিনি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে জন্মদিনের শুভেচ্ছাও জানান।
নেতানিয়াহু এই বক্তব্যে দাবি করেন, শুধু যুক্তরাষ্ট্র নয়, বিশ্বব্যাপী বহু দেশের সমর্থন রয়েছে ইসরায়েলের এই অভিযানে।
ইসরায়েল সম্প্রতি ইরানের একাধিক সামরিক, পারমাণবিক ও বসতিপূর্ণ এলাকায় বিমান হামলা চালিয়েছে, যার ফলে বহু প্রাণহানি ও অবকাঠামোগত ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ইরানও ইসরায়েলের সামরিক ঘাঁটিতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায়।
এই সংঘর্ষে আন্তর্জাতিক উদ্বেগ বাড়ছে এবং মধ্যপ্রাচ্যে আরও বড় পরিসরে যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
নেতানিয়াহুর বক্তব্যে স্পষ্ট, ইসরায়েল শুধু আত্মরক্ষা নয়, বরং এটি বিশ্ব নিরাপত্তার অংশ হিসেবে তাদের অভিযানকে তুলে ধরতে চায়। তবে সমালোচকরা বলছেন, এই ধরনের আগ্রাসন বরং অঞ্চলজুড়ে স্থিতিশীলতাকে আরও নড়বড়ে করে তুলছে।
ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় অনুমোদন পেয়েছে গাজা উপত্যকার গাজা সিটি দখলের পরিকল্পনা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম অ্যাক্সিওস আজ শুক্রবার প্রথম এ খবর প্রকাশ করে। কাতারি সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন অনুযায়ী, মন্ত্রিসভায় এ প্রস্তাব উত্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। তবে এ ইস্যুতে এখনো প্রকাশ্যে কিছু
৩ মিনিট আগেসম্প্রতি ইরানের এক শীর্ষ কট্টরপন্থী রাজনীতিক মোহাম্মদ-হোসেইন সাফফার-হারান্দি দাবি করেছেন, রাশিয়া আগেই ইসরায়েলের কাছ থেকে জানতে পেরেছিল যে, তারা ইরান সরকারের পতনের পরিকল্পনা করছে। তাঁর এই মন্তব্যে ইরানে রাশিয়ার ভূমিকাকে ঘিরে নতুন বিতর্ক শুরু হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেবিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রাণী নীল তিমি, আগের মতো আর গান গাইছে না। এই নীরবতা বিজ্ঞানীদের উদ্বিগ্ন করে তুলেছে। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া উপকূলে সমুদ্রের তলদেশে বসানো একটি হাইড্রোফোনে (ধ্বনি সংগ্রাহক যন্ত্র) ছয় বছরেরও বেশি সময় ধরে সংগৃহীত তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, নীল তিমির গানের পরিমাণ উল্লেখযোগ্যভা
১০ ঘণ্টা আগেইন্টেলের নতুন প্রধান নির্বাহী (সিইও) লিপ-বু তানের পদত্যাগ দাবি করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি তানকে ‘চরম বিরোধপূর্ণ’ একজন ব্যক্তি বলে অভিহিত করেছেন। চিনের বিভিন্ন কোম্পানির সঙ্গে তানের সম্পর্কের কারণে ইন্টেলের ঘুরে দাঁড়ানোর সক্ষমতা নিয়েও সন্দেহ প্রকাশ করেছেন ট্রাম্প।
১০ ঘণ্টা আগে