যুদ্ধবিধ্বস্ত ফিলিস্তিনি ছিটমহল গাজায় বিমান থেকে ফেলা ত্রাণ প্যাকেটের আঘাতে অন্তত পাঁচজন নিহত হয়েছেন। গতকাল শুক্রবার গাজা সিটির পশ্চিমে আল-শাতি শরণার্থী শিবিরে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় আরও ১০ জন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
এদিকে এক ভিডিওর বরাতে সংবাদমাধ্যম সিএনএন জানিয়েছে, একটি ত্রাণ প্যাকেজের ওপরে থাকা প্যারাসুট না খোলায় এ ঘটনা ঘটে। ত্রাণের বান্ডিলটি অত্যন্ত দ্রুত গতিতে নিচে থাকা মানুষের ওপর এসে পড়ে। গাজা শহরের পশ্চিমাংশের ফিরোজ টাওয়ারের কাছে আবাসিক এলাকায় ঘটনাটি ঘটে।
ঘটনাস্থলের সাংবাদিক খাদের আল জানুন সিএনএনকে জানান, এদিন তিনি বিমান থেকে আল-শাতি শিবিরে ত্রাণ প্যাকেজ ফেলতে দেখেছেন, কিন্তু কোন দেশের বিমান সেগুলো ফেলেছে তা নিশ্চিত হতে পারেননি।
গাজায় বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র, জর্ডান, মিসর, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ফ্রান্সসহ কয়েকটি দেশ বিমান থেকে জরুরি খাদ্য ও ত্রাণ ফেলছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জেনারেল প্যাট্রিক রাইডার বলেছেন, ‘বিমান থেকে ত্রাণ পড়ে হতাহতের ঘটনার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র জড়িত না। আমরা নিশ্চিত করেছি যে আমাদের সব ত্রাণের বান্ডিল নিরাপদে মাটিতে অবতরণ করেছে।’
এদিকে জর্ডানও এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত নয় বলে দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমে প্রচার করা হয়েছে।
এ ঘটনায় পাঁচজন নিহত হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন গাজা সিটির আল শিফা মেডিকেল কমপ্লেক্সের জরুরি সেবা বিভাগের প্রধান মুহম্মদ আল-শেখ।
আহতদের আল শিফা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা গুরুতর বলে আল-শেখ জানিয়েছেন।
সিএনএন জানিয়েছে, ত্রাণের প্যাকেজগুলোতে অধিকাংশ প্যারাসুট ঠিকমতো লাগানো হলেও যে কাঠের ফ্রেমে বান্ডিলগুলো আটকে দিয়ে নিচে ফেলা হচ্ছে, সেগুলো মোটামুটি বিপজ্জনক গতিতেই নিচে নেমে আসছে, তাই মাটিতে পড়ার সময় লোকজন চিৎকার-চেঁচামেচি করে সেগুলোর পথ থেকে সরে যাচ্ছে।
চারদিক থেকে অবরুদ্ধ গাজার লাখ লাখ মানুষ দুর্ভিক্ষের মুখে রয়েছে বলে সতর্ক করেছে জাতিসংঘ। কয়েকটি দেশ বিমান থেকে গাজায় জরুরি খাদ্য ত্রাণ ফেলে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করলেও এসব ত্রাণ প্রয়োজনের তুলনায় তেমন কিছু নয় বলে এর সমালোচনা করেছে আন্তর্জাতিক ত্রাণ সংস্থাগুলো।
যুদ্ধবিধ্বস্ত ফিলিস্তিনি ছিটমহল গাজায় বিমান থেকে ফেলা ত্রাণ প্যাকেটের আঘাতে অন্তত পাঁচজন নিহত হয়েছেন। গতকাল শুক্রবার গাজা সিটির পশ্চিমে আল-শাতি শরণার্থী শিবিরে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় আরও ১০ জন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
এদিকে এক ভিডিওর বরাতে সংবাদমাধ্যম সিএনএন জানিয়েছে, একটি ত্রাণ প্যাকেজের ওপরে থাকা প্যারাসুট না খোলায় এ ঘটনা ঘটে। ত্রাণের বান্ডিলটি অত্যন্ত দ্রুত গতিতে নিচে থাকা মানুষের ওপর এসে পড়ে। গাজা শহরের পশ্চিমাংশের ফিরোজ টাওয়ারের কাছে আবাসিক এলাকায় ঘটনাটি ঘটে।
ঘটনাস্থলের সাংবাদিক খাদের আল জানুন সিএনএনকে জানান, এদিন তিনি বিমান থেকে আল-শাতি শিবিরে ত্রাণ প্যাকেজ ফেলতে দেখেছেন, কিন্তু কোন দেশের বিমান সেগুলো ফেলেছে তা নিশ্চিত হতে পারেননি।
গাজায় বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র, জর্ডান, মিসর, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ফ্রান্সসহ কয়েকটি দেশ বিমান থেকে জরুরি খাদ্য ও ত্রাণ ফেলছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জেনারেল প্যাট্রিক রাইডার বলেছেন, ‘বিমান থেকে ত্রাণ পড়ে হতাহতের ঘটনার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র জড়িত না। আমরা নিশ্চিত করেছি যে আমাদের সব ত্রাণের বান্ডিল নিরাপদে মাটিতে অবতরণ করেছে।’
এদিকে জর্ডানও এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত নয় বলে দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমে প্রচার করা হয়েছে।
এ ঘটনায় পাঁচজন নিহত হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন গাজা সিটির আল শিফা মেডিকেল কমপ্লেক্সের জরুরি সেবা বিভাগের প্রধান মুহম্মদ আল-শেখ।
আহতদের আল শিফা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা গুরুতর বলে আল-শেখ জানিয়েছেন।
সিএনএন জানিয়েছে, ত্রাণের প্যাকেজগুলোতে অধিকাংশ প্যারাসুট ঠিকমতো লাগানো হলেও যে কাঠের ফ্রেমে বান্ডিলগুলো আটকে দিয়ে নিচে ফেলা হচ্ছে, সেগুলো মোটামুটি বিপজ্জনক গতিতেই নিচে নেমে আসছে, তাই মাটিতে পড়ার সময় লোকজন চিৎকার-চেঁচামেচি করে সেগুলোর পথ থেকে সরে যাচ্ছে।
চারদিক থেকে অবরুদ্ধ গাজার লাখ লাখ মানুষ দুর্ভিক্ষের মুখে রয়েছে বলে সতর্ক করেছে জাতিসংঘ। কয়েকটি দেশ বিমান থেকে গাজায় জরুরি খাদ্য ত্রাণ ফেলে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করলেও এসব ত্রাণ প্রয়োজনের তুলনায় তেমন কিছু নয় বলে এর সমালোচনা করেছে আন্তর্জাতিক ত্রাণ সংস্থাগুলো।
কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলার জেরে যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার পারমাণবিক শক্তিধর দুই বৈরী প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তান। সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) ছয় দিন ধরে উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি গুলির ঘটনা ঘটছে। সীমান্তে জোরদার করা হয়েছে সামরিক বাহিনীর উপস্থিতি। কূটনীতিক বহিষ্কারসহ...
২ ঘণ্টা আগেইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার হয়ে লড়াইয়ের জন্য ১৫ হাজার সেনাসদস্য পাঠিয়েছে উত্তর কোরিয়া। তাঁদের মধ্যে এখন পর্যন্ত প্রায় ৬০০ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন আরও ৪ সহস্রাধিক। সব মিলিয়ে মোট হতাহতের সংখ্যা ৪ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে। গতকাল বুধবার দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনআইএসের এক গোপন...
৩ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধের ঘটনায় চরম আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে ভারতের বিমান সংস্থাগুলো। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম পিটিআই বলছে, এ ঘটনায় দেশটির এয়ারলাইনসগুলোর বাড়তি খরচ মাসে ৩০৭ কোটি রুপি ছাড়িয়ে যেতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগেভারতের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার বলেছেন, পাকিস্তান কোনো উত্তেজনা বাড়ানোর পদক্ষেপ নেবে না, তবে ভারত উসকানি দিলে তার দাঁতভাঙা জবাব দেবে।
৬ ঘণ্টা আগে