অনলাইন ডেস্ক
গাজা যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি বিনিময় নিয়ে ইসরায়েলের দেওয়া সর্বশেষ প্রস্তাবে হামাস যে লিখিত জবাব দিয়েছে, তা আগের তুলনায় ‘উন্নত’ বলে মন্তব্য করেছে ইসরায়েলের একটি কূটনৈতিক সূত্র। বৃহস্পতিবার সকালে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর নিশ্চিত করেছে, মধ্যস্থতাকারীরা হামাসের প্রতিক্রিয়া ইসরায়েলি আলোচক দলের কাছে পৌঁছে দিয়েছেন এবং সেটি পর্যালোচনা করা হচ্ছে।
তবে এখনো নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছে না, এই প্রতিক্রিয়া চূড়ান্ত আলোচনার জন্য যথেষ্ট ইতিবাচক কি না। জেরুজালেম পোস্ট-কে দেওয়া এক বক্তব্যে ইসরায়েলের এক সিনিয়র কর্মকর্তা জানান, ‘প্রস্তাবে কিছু অগ্রগতি থাকলেও বেশ কিছু মৌলিক বিষয়ে মতপার্থক্য রয়ে গেছে। পরবর্তী সিদ্ধান্ত নিতে ইসরায়েলি নিরাপত্তা ও কূটনৈতিক মহলে আলোচনার প্রস্তুতি চলছে।’
এ পর্যায়ে ইসরায়েলের কৌশল বিষয়ক মন্ত্রী রন ডারমার ও যুক্তরাষ্ট্রের দূত স্টিভ উইটকফের মধ্যে কোনো বৈঠকের সময়সূচি নির্ধারিত হয়নি। সূত্রমতে, উভয় পক্ষের অবস্থান ঘনিষ্ঠ হলে সে সময় এমন বৈঠকের সম্ভাবনা তৈরি হবে।
এর আগে মঙ্গলবার দোহায় কাতার ও মিসরের মধ্যস্থতায় অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে হামাস একটি খসড়া জবাব প্রদান করলেও মধ্যস্থতাকারীরা সেটিকে ‘অগ্রহণযোগ্য’ বলে প্রত্যাখ্যান করেন। তাদের ভাষায়, ‘এটি কোনো সংবেদনশীল বা গঠনমূলক জবাব নয়। হামাসকে নতুন করে একটি বাস্তবসম্মত ও আন্তরিক প্রস্তাব দিতে বলা হয়েছে।’
ইসরায়েলি কর্মকর্তাদের দাবি, হামাস তাদের পূর্বের কিছু অবস্থান থেকে সরে এসেছে। মানবিক সহায়তা সরবরাহ, যুদ্ধবিরতির সময় গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর অবস্থান এবং বন্দী বিনিময়ের সংখ্যা নিয়ে হামাস নতুন করে দাবি তুলেছে। বিশেষ করে, তারা সমস্ত মানবিক সহায়তা জাতিসংঘের মাধ্যমে প্রবেশের বিষয়টি বাধ্যতামূলক করতে চাইছে, যা ইসরায়েল মেনে নিতে অনাগ্রহী।
এদিকে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনের ঘনিষ্ঠ মধ্যস্থতাকারী বিশারা বাহবাহ কাতার ও মিসরের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন যেন তারা হামাসের ওপর চাপ প্রয়োগ করে সমঝোতার পথে এগিয়ে নেয়। বাহবাহ বলেন, ‘যথোপযুক্ত কোনো কারণ ছাড়াই প্রতিক্রিয়ায় বিলম্ব ঘটানো হচ্ছে, যা প্রতিদিন বহু ফিলিস্তিনির প্রাণহানির কারণ হচ্ছে। এই বিলম্ব ও রক্তপাত বন্ধ হওয়া জরুরি।’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাবিত খসড়া চুক্তির আওতায় হামাসকে ৬০ দিনের একটি যুদ্ধবিরতির সময় অন্তত ১০ জন জীবিত ইসরায়েলি জিম্মি ও ১৮ জন নিহত ব্যক্তির মরদেহ হস্তান্তর করতে বলা হয়েছে। ওই সময়ের মধ্যে চূড়ান্ত চুক্তির লক্ষ্যে আরও আলোচনার সুযোগ রাখা হয়েছে।
চলমান আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে ইসরায়েলি নিরাপত্তা পরিষদ ও সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলো আজ বৃহস্পতিবার সারা দিন হামাসের জবাব নিয়ে আলোচনা চালিয়ে যাবে বলে নিশ্চিত করেছে প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর দপ্তর।
গাজা যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি বিনিময় নিয়ে ইসরায়েলের দেওয়া সর্বশেষ প্রস্তাবে হামাস যে লিখিত জবাব দিয়েছে, তা আগের তুলনায় ‘উন্নত’ বলে মন্তব্য করেছে ইসরায়েলের একটি কূটনৈতিক সূত্র। বৃহস্পতিবার সকালে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর নিশ্চিত করেছে, মধ্যস্থতাকারীরা হামাসের প্রতিক্রিয়া ইসরায়েলি আলোচক দলের কাছে পৌঁছে দিয়েছেন এবং সেটি পর্যালোচনা করা হচ্ছে।
তবে এখনো নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছে না, এই প্রতিক্রিয়া চূড়ান্ত আলোচনার জন্য যথেষ্ট ইতিবাচক কি না। জেরুজালেম পোস্ট-কে দেওয়া এক বক্তব্যে ইসরায়েলের এক সিনিয়র কর্মকর্তা জানান, ‘প্রস্তাবে কিছু অগ্রগতি থাকলেও বেশ কিছু মৌলিক বিষয়ে মতপার্থক্য রয়ে গেছে। পরবর্তী সিদ্ধান্ত নিতে ইসরায়েলি নিরাপত্তা ও কূটনৈতিক মহলে আলোচনার প্রস্তুতি চলছে।’
এ পর্যায়ে ইসরায়েলের কৌশল বিষয়ক মন্ত্রী রন ডারমার ও যুক্তরাষ্ট্রের দূত স্টিভ উইটকফের মধ্যে কোনো বৈঠকের সময়সূচি নির্ধারিত হয়নি। সূত্রমতে, উভয় পক্ষের অবস্থান ঘনিষ্ঠ হলে সে সময় এমন বৈঠকের সম্ভাবনা তৈরি হবে।
এর আগে মঙ্গলবার দোহায় কাতার ও মিসরের মধ্যস্থতায় অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে হামাস একটি খসড়া জবাব প্রদান করলেও মধ্যস্থতাকারীরা সেটিকে ‘অগ্রহণযোগ্য’ বলে প্রত্যাখ্যান করেন। তাদের ভাষায়, ‘এটি কোনো সংবেদনশীল বা গঠনমূলক জবাব নয়। হামাসকে নতুন করে একটি বাস্তবসম্মত ও আন্তরিক প্রস্তাব দিতে বলা হয়েছে।’
ইসরায়েলি কর্মকর্তাদের দাবি, হামাস তাদের পূর্বের কিছু অবস্থান থেকে সরে এসেছে। মানবিক সহায়তা সরবরাহ, যুদ্ধবিরতির সময় গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর অবস্থান এবং বন্দী বিনিময়ের সংখ্যা নিয়ে হামাস নতুন করে দাবি তুলেছে। বিশেষ করে, তারা সমস্ত মানবিক সহায়তা জাতিসংঘের মাধ্যমে প্রবেশের বিষয়টি বাধ্যতামূলক করতে চাইছে, যা ইসরায়েল মেনে নিতে অনাগ্রহী।
এদিকে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনের ঘনিষ্ঠ মধ্যস্থতাকারী বিশারা বাহবাহ কাতার ও মিসরের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন যেন তারা হামাসের ওপর চাপ প্রয়োগ করে সমঝোতার পথে এগিয়ে নেয়। বাহবাহ বলেন, ‘যথোপযুক্ত কোনো কারণ ছাড়াই প্রতিক্রিয়ায় বিলম্ব ঘটানো হচ্ছে, যা প্রতিদিন বহু ফিলিস্তিনির প্রাণহানির কারণ হচ্ছে। এই বিলম্ব ও রক্তপাত বন্ধ হওয়া জরুরি।’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাবিত খসড়া চুক্তির আওতায় হামাসকে ৬০ দিনের একটি যুদ্ধবিরতির সময় অন্তত ১০ জন জীবিত ইসরায়েলি জিম্মি ও ১৮ জন নিহত ব্যক্তির মরদেহ হস্তান্তর করতে বলা হয়েছে। ওই সময়ের মধ্যে চূড়ান্ত চুক্তির লক্ষ্যে আরও আলোচনার সুযোগ রাখা হয়েছে।
চলমান আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে ইসরায়েলি নিরাপত্তা পরিষদ ও সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলো আজ বৃহস্পতিবার সারা দিন হামাসের জবাব নিয়ে আলোচনা চালিয়ে যাবে বলে নিশ্চিত করেছে প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর দপ্তর।
নানা অজুহাতে নিজে দেশের নাগরিকদেরই বাংলাদেশে ঠেলে পাঠাচ্ছে ভারতের বিজেপি সরকার। পশ্চিমবঙ্গ, আসামসহ বাঙালি অধ্যুষিত বিভিন্ন রাজ্যে এখন বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর আতঙ্কে আছেন বহু মানুষ। এই ভয়ে কলকাতায় এক ব্যক্তি আত্মহত্যা করেছেন।
৪ মিনিট আগেশাখা কাসেম ব্রিগেডের মুখপাত্র আবু ওবেইদা এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, হামাস যোদ্ধা এবং গাজার বেসামরিক নাগরিকেরা যা খায়, জিম্মিরাও তা-ই খায়। রেড ক্রসের আহ্বানকে স্বাগত জানালেও তিনি সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, গাজার সব মানুষ যেমন আছে জিম্মিরা তেমনই থাকবে। কোনো বিশেষ সুবিধা তাদের দেওয়া হবে না।
১২ মিনিট আগেইয়েমেন উপকূলে নৌকা ডুবে অন্তত ৬৮ জন অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু হয়েছে এবং আরও ৭৪ জন নিখোঁজ রয়েছেন বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের অভিবাসন সংস্থা। বিবিসির প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, গতকাল রোববার বৈরী আবহাওয়ার...
১ ঘণ্টা আগেইরানের তেল, গ্যাস ও পেট্রোকেমিক্যাল স্থাপনাগুলোতে সাম্প্রতিক সময়ে ঘন ঘন অগ্নিকাণ্ড এবং বিস্ফোরণকে ‘অস্বাভাবিক ও বিপজ্জনক’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন দেশটির একজন জ্যেষ্ঠ সংসদ সদস্য। এসবের মধ্যে অন্তত কিছু ঘটনার জন্য তিনি ইসরায়েলের সম্ভাব্য তৎপরতাকে দায়ী করেছেন।
১১ ঘণ্টা আগে