ফিলিস্তিনের যুদ্ধবিধ্বস্ত ভূখণ্ড গাজায় ফের সেনা পাঠানোর পরিকল্পনা করছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম চ্যানেল-১৩ এর প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে ফিলিস্তিনি সংবাদমাধ্যম আল-কুদস এ তথ্য জানিয়েছে। এতে বলা হয়েছে, সম্প্রতি নেতানিয়াহু জ্যেষ্ঠ প্রতিরক্ষা কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক আলোচনায় বসেছিলেন, যেখানে গাজায় ইসরায়েলি দখলদার বাহিনীর পুনরায় যুদ্ধ শুরুর পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
চ্যানেল-১৩ এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠক এবং জিম্মি বিনিময়ের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনার শুরুর আগে নেতানিয়াহু যুদ্ধ ফের শুরু করার বিষয়ে এক আলোচনায় বসেছিলেন।’
গণমাধ্যমটি আরও জানিয়েছে, ‘নেতানিয়াহু গতকাল শুক্রবার এক ব্যতিক্রমী আলোচনা করেছেন জ্যেষ্ঠ প্রতিরক্ষা কর্মকর্তাদের সঙ্গে, যেখানে যুদ্ধ পুনরায় শুরুর পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করা হয়। প্রতিরক্ষামন্ত্রী ও বর্তমান সেনাপ্রধানও পরবর্তী সেনাপ্রধান কে হবেন তা নিয়ে আলোচনা করেছেন এবং আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই নতুন সেনাপ্রধানের নাম ঘোষণা করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।’
প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, নেতানিয়াহু ও প্রতিরক্ষা কর্মকর্তাদের মধ্যে এই আলোচনা এমন এক সময়ে হয়েছে, যার মাত্র দুদিন পর ইসরায়েল, হামাস ও মধ্যস্থতাকারীদের মধ্যে চুক্তির দ্বিতীয় পর্যায় নিয়ে আলোচনা শুরুর কথা রয়েছে এবং এর পাশাপাশি তিনি ওয়াশিংটনে গিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
নেতানিয়াহুর যুক্তরাষ্ট্র সফরের কথা রয়েছে। সব ঠিক থাকলে তিনি আগামী মঙ্গলবার ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন এবং বৃহস্পতিবার ইসরায়েলে ফেরার কথা রয়েছে তাঁর। তবে চ্যানেল ১৩-এর সূত্র জানিয়েছে, তাঁর ঘনিষ্ঠ মহলের মতে, ‘ব্যস্ত সময়সূচির’ কারণে তিনি পরিকল্পিত সময়ের চেয়ে বেশি সময় ওয়াশিংটনে থাকতে পারেন।
গাজায় যুদ্ধবিরতির চুক্তির দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা প্রথম ধাপ শুরুর ১৬ তম দিনে শুরু হবে। এই দ্বিতীয় পর্যায়ে বাকি সব জিম্মিদের মুক্তি অন্তর্ভুক্ত থাকবে। বিশেষ করে হামাসের হাতে আটক ইসরায়েলি পুরুষ সেনাদেরও মুক্তি দেওয়া হবে এবং একটি স্থায়ী যুদ্ধবিরতির পাশাপাশি গাজা থেকে ইসরায়েলি সেনাদের সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করা হবে এই ধাপে। তৃতীয় পর্যায়ে বাকি মৃত ইসরায়েলি জিম্মিদের দেহাবশেষ ফিরিয়ে আনার পাশাপাশি মিসর, কাতার ও জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে গাজার পুনর্গঠন কাজ শুরু হবে।
ফিলিস্তিনের যুদ্ধবিধ্বস্ত ভূখণ্ড গাজায় ফের সেনা পাঠানোর পরিকল্পনা করছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম চ্যানেল-১৩ এর প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে ফিলিস্তিনি সংবাদমাধ্যম আল-কুদস এ তথ্য জানিয়েছে। এতে বলা হয়েছে, সম্প্রতি নেতানিয়াহু জ্যেষ্ঠ প্রতিরক্ষা কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক আলোচনায় বসেছিলেন, যেখানে গাজায় ইসরায়েলি দখলদার বাহিনীর পুনরায় যুদ্ধ শুরুর পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
চ্যানেল-১৩ এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠক এবং জিম্মি বিনিময়ের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনার শুরুর আগে নেতানিয়াহু যুদ্ধ ফের শুরু করার বিষয়ে এক আলোচনায় বসেছিলেন।’
গণমাধ্যমটি আরও জানিয়েছে, ‘নেতানিয়াহু গতকাল শুক্রবার এক ব্যতিক্রমী আলোচনা করেছেন জ্যেষ্ঠ প্রতিরক্ষা কর্মকর্তাদের সঙ্গে, যেখানে যুদ্ধ পুনরায় শুরুর পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করা হয়। প্রতিরক্ষামন্ত্রী ও বর্তমান সেনাপ্রধানও পরবর্তী সেনাপ্রধান কে হবেন তা নিয়ে আলোচনা করেছেন এবং আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই নতুন সেনাপ্রধানের নাম ঘোষণা করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।’
প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, নেতানিয়াহু ও প্রতিরক্ষা কর্মকর্তাদের মধ্যে এই আলোচনা এমন এক সময়ে হয়েছে, যার মাত্র দুদিন পর ইসরায়েল, হামাস ও মধ্যস্থতাকারীদের মধ্যে চুক্তির দ্বিতীয় পর্যায় নিয়ে আলোচনা শুরুর কথা রয়েছে এবং এর পাশাপাশি তিনি ওয়াশিংটনে গিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
নেতানিয়াহুর যুক্তরাষ্ট্র সফরের কথা রয়েছে। সব ঠিক থাকলে তিনি আগামী মঙ্গলবার ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন এবং বৃহস্পতিবার ইসরায়েলে ফেরার কথা রয়েছে তাঁর। তবে চ্যানেল ১৩-এর সূত্র জানিয়েছে, তাঁর ঘনিষ্ঠ মহলের মতে, ‘ব্যস্ত সময়সূচির’ কারণে তিনি পরিকল্পিত সময়ের চেয়ে বেশি সময় ওয়াশিংটনে থাকতে পারেন।
গাজায় যুদ্ধবিরতির চুক্তির দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা প্রথম ধাপ শুরুর ১৬ তম দিনে শুরু হবে। এই দ্বিতীয় পর্যায়ে বাকি সব জিম্মিদের মুক্তি অন্তর্ভুক্ত থাকবে। বিশেষ করে হামাসের হাতে আটক ইসরায়েলি পুরুষ সেনাদেরও মুক্তি দেওয়া হবে এবং একটি স্থায়ী যুদ্ধবিরতির পাশাপাশি গাজা থেকে ইসরায়েলি সেনাদের সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করা হবে এই ধাপে। তৃতীয় পর্যায়ে বাকি মৃত ইসরায়েলি জিম্মিদের দেহাবশেষ ফিরিয়ে আনার পাশাপাশি মিসর, কাতার ও জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে গাজার পুনর্গঠন কাজ শুরু হবে।
ইরানে পরিচালিত মার্কিন বিমান হামলাকে ‘অসাধারণ এবং ব্যাপক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পিট হেগসেথ। তিনি জানিয়েছেন, এই হামলার মাধ্যমে ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ধ্বংস করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবিশ্ব রাজনীতির উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্রের বি-২ বোমারু বিমান এখন আলোচনার কেন্দ্রে। আকাশপথে নিঃশব্দ ও প্রায় অদৃশ্য এই যুদ্ধযান শুধু আধুনিক প্রযুক্তির বিস্ময় নয়, বরং এটি যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত শক্তির প্রতীক।
২ ঘণ্টা আগেইরানে থাকা ‘বন্ধুদের’ তথ্যের অবিচ্ছিন্ন প্রবাহ নিশ্চিত করতে আগামী কয়েক সপ্তাহের জন্য দেশটিতে স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা বিনা মূল্যে চালু করার জন্য স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ককে আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত রিচার্ড গ্রেনেল।
৩ ঘণ্টা আগেএনডিটিভি জানিয়েছে, হামলায় বাংকার বাস্টার বোমা ও টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র মিলিয়ে অভিযান চালানো হয়, যা ছিল গত কয়েক বছরে ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে সরাসরি সামরিক পদক্ষেপ।
৩ ঘণ্টা আগে