বিশ্বের দীর্ঘতম সোজা রাস্তার রেকর্ডটি এত দিন ছিল অস্ট্রেলিয়ার ঝুলিতে। এবার সৌদি আরব সেই রেকর্ড কেড়ে নিল। সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, অস্ট্রেলিয়ার আইর হাইওয়েকে ছাড়িয়ে সৌদি আরবের হাইওয়ে ১০ এখন বিশ্বের দীর্ঘতম সোজা রাস্তা।
সৌদি আরবের এই রেকর্ডটি মধ্যপ্রাচ্যের তেলসমৃদ্ধ দেশটির পরিবহন পরিকাঠামোর একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক হিসেবে দেখা হচ্ছে। কারণ, হাইওয়ে ১০ সড়কটি অস্ট্রেলিয়ার সড়কটির চেয়ে অনেক বেশি প্রসারিত। এই সড়ক ভ্রমণকারীদের অসাধারণ অভিজ্ঞতা দেবে।
রাস্তাটির দৈর্ঘ্য ২৫৬ কিলোমিটার (১৫৯ মাইল)। অ্যাসফল্ট নির্মিত সরল রেখার এ সড়ক বিস্তীর্ণ রুব আল-খালি মরুভূমির মধ্য দিয়ে গেছে। এই এলাকাটি ‘এম্পটি কোয়ার্টার’ নামেও পরিচিত। এটি বিশ্বের বৃহত্তম বালুময় মরুভূমি। মূলত বাদশাহ ফাহাদের ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য সড়কটি নির্মাণ করা হয়েছিল। হাইওয়ে ১০ নামের বাঁকহীন এই সড়কে ড্রাইভিংয়ের অভিজ্ঞতা হবে বিস্ময়কর। আর এত দূরত্বে বাঁকহীনভাবে ড্রাইভিংয়ের অভিজ্ঞতা দুনিয়ার কোথাও আপাতত মিলবে না!
আরব নিউজের প্রতিবেদনেও সড়কটি সম্পর্কে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই সড়ক আরব আমিরাতের সীমান্তবর্তী আল বাথা এবং তেল ও গ্যাসের মজুতসমৃদ্ধ শহর হারাদকে যুক্ত করেছে।
গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস অনুসারে, মরুভূমির মধ্য দিয়ে সরল রেখার মতো বিস্তৃত এই সড়কের কোথায় ডান বা বাঁয়ে বাঁক নেই, এমনকি উঁচু-নিচুও নেই। এই রাস্তায় ড্রাইভিংয়ে সময় লাগে প্রায় ২ ঘণ্টা। যদিও সড়কটির দৈর্ঘ্য উল্লেখ করা হয়েছে ২৪০ কিলোমিটার।
দীর্ঘতম সরল রাস্তার আগের রেকর্ডটি ছিল আইর হাইওয়ের। ১৪৬ কিলোমিটার দীর্ঘ সড়কটি পশ্চিম অস্ট্রেলিয়া এবং দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়াকে যুক্ত করেছে।
সরল রেখার মতো হলেও হাইওয়ে ১০-এ গাড়ি চালানোর সময় অটোপাইলটের ওপর নির্ভর করার ক্ষেত্রে সতর্ক করেছে কর্তৃপক্ষ। ডেঞ্জারাসরোডস ডট অর্গ-এর তথ্য অনুযায়ী, রাস্তায় কোনো বাঁক না থাকলেও সংঘর্ষ অস্বাভাবিক নয়। মরুভূমির প্রকৃতিই দুর্ঘটনার জন্য উপযুক্ত শর্ত তৈরি করতে পারে। এখানে যানবাহন চালককে উট বা ক্যাঙারুর ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে।
বিশ্বের দীর্ঘতম সোজা রাস্তার রেকর্ডটি এত দিন ছিল অস্ট্রেলিয়ার ঝুলিতে। এবার সৌদি আরব সেই রেকর্ড কেড়ে নিল। সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, অস্ট্রেলিয়ার আইর হাইওয়েকে ছাড়িয়ে সৌদি আরবের হাইওয়ে ১০ এখন বিশ্বের দীর্ঘতম সোজা রাস্তা।
সৌদি আরবের এই রেকর্ডটি মধ্যপ্রাচ্যের তেলসমৃদ্ধ দেশটির পরিবহন পরিকাঠামোর একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক হিসেবে দেখা হচ্ছে। কারণ, হাইওয়ে ১০ সড়কটি অস্ট্রেলিয়ার সড়কটির চেয়ে অনেক বেশি প্রসারিত। এই সড়ক ভ্রমণকারীদের অসাধারণ অভিজ্ঞতা দেবে।
রাস্তাটির দৈর্ঘ্য ২৫৬ কিলোমিটার (১৫৯ মাইল)। অ্যাসফল্ট নির্মিত সরল রেখার এ সড়ক বিস্তীর্ণ রুব আল-খালি মরুভূমির মধ্য দিয়ে গেছে। এই এলাকাটি ‘এম্পটি কোয়ার্টার’ নামেও পরিচিত। এটি বিশ্বের বৃহত্তম বালুময় মরুভূমি। মূলত বাদশাহ ফাহাদের ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য সড়কটি নির্মাণ করা হয়েছিল। হাইওয়ে ১০ নামের বাঁকহীন এই সড়কে ড্রাইভিংয়ের অভিজ্ঞতা হবে বিস্ময়কর। আর এত দূরত্বে বাঁকহীনভাবে ড্রাইভিংয়ের অভিজ্ঞতা দুনিয়ার কোথাও আপাতত মিলবে না!
আরব নিউজের প্রতিবেদনেও সড়কটি সম্পর্কে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই সড়ক আরব আমিরাতের সীমান্তবর্তী আল বাথা এবং তেল ও গ্যাসের মজুতসমৃদ্ধ শহর হারাদকে যুক্ত করেছে।
গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস অনুসারে, মরুভূমির মধ্য দিয়ে সরল রেখার মতো বিস্তৃত এই সড়কের কোথায় ডান বা বাঁয়ে বাঁক নেই, এমনকি উঁচু-নিচুও নেই। এই রাস্তায় ড্রাইভিংয়ে সময় লাগে প্রায় ২ ঘণ্টা। যদিও সড়কটির দৈর্ঘ্য উল্লেখ করা হয়েছে ২৪০ কিলোমিটার।
দীর্ঘতম সরল রাস্তার আগের রেকর্ডটি ছিল আইর হাইওয়ের। ১৪৬ কিলোমিটার দীর্ঘ সড়কটি পশ্চিম অস্ট্রেলিয়া এবং দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়াকে যুক্ত করেছে।
সরল রেখার মতো হলেও হাইওয়ে ১০-এ গাড়ি চালানোর সময় অটোপাইলটের ওপর নির্ভর করার ক্ষেত্রে সতর্ক করেছে কর্তৃপক্ষ। ডেঞ্জারাসরোডস ডট অর্গ-এর তথ্য অনুযায়ী, রাস্তায় কোনো বাঁক না থাকলেও সংঘর্ষ অস্বাভাবিক নয়। মরুভূমির প্রকৃতিই দুর্ঘটনার জন্য উপযুক্ত শর্ত তৈরি করতে পারে। এখানে যানবাহন চালককে উট বা ক্যাঙারুর ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে।
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
১ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে