জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ভাষণ দেওয়ার সময় চৌর্যবৃত্তি বা প্লেজিয়ারিজমের আশ্রয় নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট হাভিয়ের মিলেইয়ের বিরুদ্ধে। অভিযোগ, তিনি জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৯তম বৈঠকে যে ভাষণ দিয়েছিলেন, তার একাংশ ‘ওয়েস্ট উইং’ নামক একটি নাটক থেকে ধার করেছিলেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হাভিয়ের মিলেই তাঁর ভাষণের একটা অংশ ‘ওয়েস্ট উইং’ নামক ধারাবাহিক রাজনৈতিক ঘরানার নাটকের প্রেসিডেন্টের চরিত্রের সংলাপ থেকে ধার করেছিলেন।
রাজধানী বুয়েন্স এইরেস থেকে প্রকাশিত বামঘেঁষা সংবাদমাধ্যম ‘পাহিনা-১২’ গতকাল শুক্রবার এক প্রতিবেদনে বলেছে, ‘এটা কল্পকাহিনির মতো মনে হলেও তা নয়।’ সংবাদমাধ্যমটি দাবি করেছে, মিলেই ওয়েস্ট উইং নাটকের প্রেসিডেন্ট চরিত্র জোশিয়াহ ‘জেড’ বার্টলেটের সংলাপ থেকে প্রতিটি শব্দ, এমনকি প্রতিটি ‘মনোলগ’ বা দীর্ঘ বক্তৃতা নকল করেছেন।
মিলেইয়ের ভাষণ নিয়ে সন্দেহ প্রথম প্রকাশ পায় রাজনৈতিক কলামিস্ট কার্লোস পাহনির একটি কলাম থেকে। তিনি ২১ বছর আগে ওয়েস্ট উইংয়ের প্রেসিডেন্ট চরিত্রে অভিনয় করা মার্টিন শিনের মনোলগের সঙ্গে মিলেইয়ের বক্তৃতার একটা অংশের শব্দগুলোর ‘ব্যাপক’ মিলগুলো তুলে ধরেন। পাহনি লা ন্যাসিওন নামের পত্রিকায় লেখা কলামে বিষয়টি প্রকাশ করেন এবং লেখেন ‘আর কেউই কী আগে খেয়াল করেনি?’
গত ২৪ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘে বিশ্বনেতাদের সম্বোধন করে আর্জেন্টিনার স্বাধীনতাবাদী প্রেসিডেন্ট বলেছিলেন, ‘আমরা প্রত্যেকের জীবন রক্ষায় বিশ্বাস করি। আমরা প্রত্যেকের সম্পত্তি রক্ষায় বিশ্বাস করি। আমরা প্রত্যেকের বাক্স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি। আমরা প্রত্যেকের উপাসনা করার স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি। আমরা প্রত্যেকের জন্য বাণিজ্যের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি...এবং যেহেতু এই সময়ে একটি দেশে যা ঘটে তা দ্রুত অন্যদের ওপর প্রভাব ফেলে, তাই আমরা বিশ্বাস করি যে সব মানুষের অত্যাচার ও নিপীড়ন থেকে মুক্ত থাকা উচিত; তা রাজনৈতিক নিপীড়ন, অর্থনৈতিক দাসত্ব বা ধর্মান্ধতা আকারে—যাই হোক না কেন। এই মৌলিক ধারণাকে কেবল শব্দে আটকে রাখলে হবে না—এটিকে কূটনৈতিকভাবে, অর্থনৈতিকভাবে এবং বস্তুগতভাবে এগিয়ে নিতে হবে।’
বিপরীতে ‘ওয়েস্ট উইং’ নাটকের চতুর্থ পর্বের ১৫তম অ্যাপিসোডের সময় প্রেসিডেন্ট চরিত্র বার্টলেট তাঁর সহকর্মীদের বলেছিলেন, ‘আমরা সর্বত্র বাক্স্বাধীনতার পক্ষে। আমরা সর্বত্র উপাসনা করার স্বাধীনতার পক্ষে। আমরা প্রত্যেকের জন্য...শেখার স্বাধীনতার পক্ষে। যেহেতু আমাদের সময়ে, আপনি আপনার দেশে বোমা তৈরি করে আমার দেশে আনতে পারেন, আপনার দেশে যা হয় তা আমাদের উদ্বেগের বিষয় এবং তাই আমরা সর্বত্র, রাজনৈতিক নিপীড়নের ছদ্মবেশে...বা অর্থনৈতিক দাসত্ব...বা ধর্মীয় গোঁড়ামি থেকে মুক্তির পক্ষে...এবং এই মৌলিক ধারণাকে কেবল শব্দে আটকে রাখলে হবে না—এটিকে কূটনৈতিকভাবে, অর্থনৈতিকভাবে এবং বস্তুগতভাবে এগিয়ে নিতে হবে।’
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ভাষণ দেওয়ার সময় চৌর্যবৃত্তি বা প্লেজিয়ারিজমের আশ্রয় নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট হাভিয়ের মিলেইয়ের বিরুদ্ধে। অভিযোগ, তিনি জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৯তম বৈঠকে যে ভাষণ দিয়েছিলেন, তার একাংশ ‘ওয়েস্ট উইং’ নামক একটি নাটক থেকে ধার করেছিলেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হাভিয়ের মিলেই তাঁর ভাষণের একটা অংশ ‘ওয়েস্ট উইং’ নামক ধারাবাহিক রাজনৈতিক ঘরানার নাটকের প্রেসিডেন্টের চরিত্রের সংলাপ থেকে ধার করেছিলেন।
রাজধানী বুয়েন্স এইরেস থেকে প্রকাশিত বামঘেঁষা সংবাদমাধ্যম ‘পাহিনা-১২’ গতকাল শুক্রবার এক প্রতিবেদনে বলেছে, ‘এটা কল্পকাহিনির মতো মনে হলেও তা নয়।’ সংবাদমাধ্যমটি দাবি করেছে, মিলেই ওয়েস্ট উইং নাটকের প্রেসিডেন্ট চরিত্র জোশিয়াহ ‘জেড’ বার্টলেটের সংলাপ থেকে প্রতিটি শব্দ, এমনকি প্রতিটি ‘মনোলগ’ বা দীর্ঘ বক্তৃতা নকল করেছেন।
মিলেইয়ের ভাষণ নিয়ে সন্দেহ প্রথম প্রকাশ পায় রাজনৈতিক কলামিস্ট কার্লোস পাহনির একটি কলাম থেকে। তিনি ২১ বছর আগে ওয়েস্ট উইংয়ের প্রেসিডেন্ট চরিত্রে অভিনয় করা মার্টিন শিনের মনোলগের সঙ্গে মিলেইয়ের বক্তৃতার একটা অংশের শব্দগুলোর ‘ব্যাপক’ মিলগুলো তুলে ধরেন। পাহনি লা ন্যাসিওন নামের পত্রিকায় লেখা কলামে বিষয়টি প্রকাশ করেন এবং লেখেন ‘আর কেউই কী আগে খেয়াল করেনি?’
গত ২৪ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘে বিশ্বনেতাদের সম্বোধন করে আর্জেন্টিনার স্বাধীনতাবাদী প্রেসিডেন্ট বলেছিলেন, ‘আমরা প্রত্যেকের জীবন রক্ষায় বিশ্বাস করি। আমরা প্রত্যেকের সম্পত্তি রক্ষায় বিশ্বাস করি। আমরা প্রত্যেকের বাক্স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি। আমরা প্রত্যেকের উপাসনা করার স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি। আমরা প্রত্যেকের জন্য বাণিজ্যের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি...এবং যেহেতু এই সময়ে একটি দেশে যা ঘটে তা দ্রুত অন্যদের ওপর প্রভাব ফেলে, তাই আমরা বিশ্বাস করি যে সব মানুষের অত্যাচার ও নিপীড়ন থেকে মুক্ত থাকা উচিত; তা রাজনৈতিক নিপীড়ন, অর্থনৈতিক দাসত্ব বা ধর্মান্ধতা আকারে—যাই হোক না কেন। এই মৌলিক ধারণাকে কেবল শব্দে আটকে রাখলে হবে না—এটিকে কূটনৈতিকভাবে, অর্থনৈতিকভাবে এবং বস্তুগতভাবে এগিয়ে নিতে হবে।’
বিপরীতে ‘ওয়েস্ট উইং’ নাটকের চতুর্থ পর্বের ১৫তম অ্যাপিসোডের সময় প্রেসিডেন্ট চরিত্র বার্টলেট তাঁর সহকর্মীদের বলেছিলেন, ‘আমরা সর্বত্র বাক্স্বাধীনতার পক্ষে। আমরা সর্বত্র উপাসনা করার স্বাধীনতার পক্ষে। আমরা প্রত্যেকের জন্য...শেখার স্বাধীনতার পক্ষে। যেহেতু আমাদের সময়ে, আপনি আপনার দেশে বোমা তৈরি করে আমার দেশে আনতে পারেন, আপনার দেশে যা হয় তা আমাদের উদ্বেগের বিষয় এবং তাই আমরা সর্বত্র, রাজনৈতিক নিপীড়নের ছদ্মবেশে...বা অর্থনৈতিক দাসত্ব...বা ধর্মীয় গোঁড়ামি থেকে মুক্তির পক্ষে...এবং এই মৌলিক ধারণাকে কেবল শব্দে আটকে রাখলে হবে না—এটিকে কূটনৈতিকভাবে, অর্থনৈতিকভাবে এবং বস্তুগতভাবে এগিয়ে নিতে হবে।’
পারস্য উপসাগরের উপকূলে ইরানের বুশেহর শহরে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যদি কোনো হামলার শিকার হয়, তবে তার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ। শুধু ইরান নয়, পুরো উপসাগরীয় অঞ্চল পড়বে বিপদের মুখে।
৭ ঘণ্টা আগেবি-২ বিমানের সঙ্গে ছিল চারটি বোয়িং কেসি-৪৬ পেগাসাস ফুয়েল ট্যাংকার। এর মধ্যে দুটি ইতিমধ্যে প্রশান্ত মহাসাগরের আকাশে বি-২ বোমারুতে জ্বালানি সরবরাহ করেছে। বাকি দুটি প্রায় ৭৫ কিলোমিটার পেছনে অবস্থান করছে।
৮ ঘণ্টা আগেসামরিক শক্তিতে বরাবরই নিজেকে অপরাজেয় হিসেবে জাহির করা ইসরায়েলকে সত্যিই কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে ইরান। ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলকে ইতিমধ্যেই ব্যতিব্যস্ত করার পর গতকাল শনিবার দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভেদ করে সফল ড্রোন হামলা চালায় ইরান। ইরানের দুটি ড্রোন ইসরায়েলের উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে...
৮ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল চলমান সংঘাত নবম দিনে গড়িয়েছে। এই উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র যদি ইসরায়েলের পক্ষে সরাসরি ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে, তাহলে লোহিতসাগরে মার্কিন জাহাজগুলোতে হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। হুতি বিদ্রোহীদের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে
৮ ঘণ্টা আগে