নতুন এক সমীক্ষায় ভারতের মানুষের মাছের ব্যবহার এবং খাদ্যদ্রব্য ভোগের প্রবণতা সম্পর্কে আকর্ষণীয় চিত্র উঠে এসেছে। দেখা গেছে, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে মাছের ব্যবহারে উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে।
‘ভারতে মাছের ব্যবহার: প্যাটার্নস অ্যান্ড ট্রেন্ডস’ শীর্ষক গবেষণাটি করেছে ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব এগ্রিকালচারাল রিসার্চ, কৃষি ও কৃষক কল্যাণ মন্ত্রণালয়, ভারত সরকার এবং ওয়ার্ল্ড ফিশ ইন্ডিয়া।
২০০৫–০৬ থেকে ২০১৯–২১ সাল পর্যন্ত এ সমীক্ষা পরিচালনা করা হয়েছে। গবেষণা প্রতিবেদনের লেখকেরা ভারতে মাছের ব্যবহার উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যাওয়ার পেছনে জনসংখ্যা বৃদ্ধি, সম্পদ বৃদ্ধি এবং ভোগের ধরন পরিবর্তনকে দায়ী করেছেন।
সমীক্ষার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, ভারতীয়দের মাছ খাওয়ার অনুপাত ৭৩ কোটি ৬ লাখ (৬৬ শতাংশ) থেকে বেড়ে ৯৬ কোটি ৬৯ লাখ (৭২ দশমিক ১ শতাংশ) হয়েছে। সে হিসাবে বেড়েছে প্রায় ৩২ শতাংশ।
২০১৯–২০ সালে মাত্র ৫ দশমিক ৯৫ শতাংশ মানুষ দৈনিক মাছ খেত, ৩৪ দশমিক ৮ শতাংশ সপ্তাহে অন্তত একবার এবং ৩১ দশমিক ৩৫ শতাংশ মাঝে মাঝে খেত। ওই সময় ত্রিপুরা রাজ্যে মাছের ভোক্তার সংখ্যা সবচেয়ে বেশি ছিল (৯৯ দশমিক ৩৫ শতাংশ), আর হরিয়ানায় সবচেয়ে কম—২০ দশমিক ৫৫ শতাংশ।
দেখা গেছে, পূর্ব ও উত্তর-পূর্ব রাজ্য, তামিলনাড়ু, কেরালা এবং গোয়াতে মাছ খাওয়া মানুষের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি (৯০ শতাংশ)। বিপরীতে, উত্তরের রাজ্য যেমন: পাঞ্জাব, হরিয়ানা ও রাজস্থানে সর্বনিম্ন (৩০ শতাংশের কম)।
গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, দেশের সবচেয়ে উত্তরের রাজ্য জম্মু ও কাশ্মীরে মাছ খাওয়া মানুষের সংখ্যা সবচেয়ে বেড়েছে—২০ দশমিক ৯ শতাংশ পয়েন্ট। সমীক্ষায় আরও দেখা গেছে, কেরালা এবং গোয়ায় দৈনিক মাছের ভোক্তার সংখ্যা সবচেয়ে বেশি।
এ ছাড়া সমীক্ষায় দেখা গেছে, পুরুষের তুলনায় নারীদের মধ্যে মাছ খাওয়ার হার কম। সেই সঙ্গে সপ্তাহে অন্তত একবার মাছ খাওয়া জনসংখ্যার অনুপাত গ্রামাঞ্চলের তুলনায় শহরাঞ্চলে বেশি।
মাছ খাওয়ার অনুপাতে সামগ্রিক বৃদ্ধি সত্ত্বেও শহুরে এবং গ্রামীণ জনসংখ্যা উভয়ের মধ্যে প্রিয় খাদ্য হিসেবে মাছ অন্যান্য আমিষের উৎস থেকে এখনো পিছিয়ে।
নতুন এক সমীক্ষায় ভারতের মানুষের মাছের ব্যবহার এবং খাদ্যদ্রব্য ভোগের প্রবণতা সম্পর্কে আকর্ষণীয় চিত্র উঠে এসেছে। দেখা গেছে, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে মাছের ব্যবহারে উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে।
‘ভারতে মাছের ব্যবহার: প্যাটার্নস অ্যান্ড ট্রেন্ডস’ শীর্ষক গবেষণাটি করেছে ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব এগ্রিকালচারাল রিসার্চ, কৃষি ও কৃষক কল্যাণ মন্ত্রণালয়, ভারত সরকার এবং ওয়ার্ল্ড ফিশ ইন্ডিয়া।
২০০৫–০৬ থেকে ২০১৯–২১ সাল পর্যন্ত এ সমীক্ষা পরিচালনা করা হয়েছে। গবেষণা প্রতিবেদনের লেখকেরা ভারতে মাছের ব্যবহার উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যাওয়ার পেছনে জনসংখ্যা বৃদ্ধি, সম্পদ বৃদ্ধি এবং ভোগের ধরন পরিবর্তনকে দায়ী করেছেন।
সমীক্ষার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, ভারতীয়দের মাছ খাওয়ার অনুপাত ৭৩ কোটি ৬ লাখ (৬৬ শতাংশ) থেকে বেড়ে ৯৬ কোটি ৬৯ লাখ (৭২ দশমিক ১ শতাংশ) হয়েছে। সে হিসাবে বেড়েছে প্রায় ৩২ শতাংশ।
২০১৯–২০ সালে মাত্র ৫ দশমিক ৯৫ শতাংশ মানুষ দৈনিক মাছ খেত, ৩৪ দশমিক ৮ শতাংশ সপ্তাহে অন্তত একবার এবং ৩১ দশমিক ৩৫ শতাংশ মাঝে মাঝে খেত। ওই সময় ত্রিপুরা রাজ্যে মাছের ভোক্তার সংখ্যা সবচেয়ে বেশি ছিল (৯৯ দশমিক ৩৫ শতাংশ), আর হরিয়ানায় সবচেয়ে কম—২০ দশমিক ৫৫ শতাংশ।
দেখা গেছে, পূর্ব ও উত্তর-পূর্ব রাজ্য, তামিলনাড়ু, কেরালা এবং গোয়াতে মাছ খাওয়া মানুষের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি (৯০ শতাংশ)। বিপরীতে, উত্তরের রাজ্য যেমন: পাঞ্জাব, হরিয়ানা ও রাজস্থানে সর্বনিম্ন (৩০ শতাংশের কম)।
গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, দেশের সবচেয়ে উত্তরের রাজ্য জম্মু ও কাশ্মীরে মাছ খাওয়া মানুষের সংখ্যা সবচেয়ে বেড়েছে—২০ দশমিক ৯ শতাংশ পয়েন্ট। সমীক্ষায় আরও দেখা গেছে, কেরালা এবং গোয়ায় দৈনিক মাছের ভোক্তার সংখ্যা সবচেয়ে বেশি।
এ ছাড়া সমীক্ষায় দেখা গেছে, পুরুষের তুলনায় নারীদের মধ্যে মাছ খাওয়ার হার কম। সেই সঙ্গে সপ্তাহে অন্তত একবার মাছ খাওয়া জনসংখ্যার অনুপাত গ্রামাঞ্চলের তুলনায় শহরাঞ্চলে বেশি।
মাছ খাওয়ার অনুপাতে সামগ্রিক বৃদ্ধি সত্ত্বেও শহুরে এবং গ্রামীণ জনসংখ্যা উভয়ের মধ্যে প্রিয় খাদ্য হিসেবে মাছ অন্যান্য আমিষের উৎস থেকে এখনো পিছিয়ে।
ওয়াশিংটনে ছয় বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের সঙ্গে বৈঠক করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বৈঠকে ট্রাম্প ইঙ্গিত দিয়েছেন, তুরস্কের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা শিথিল করে দেশটির কাছে আবারও নিজেদের তৈরি উন্নত এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির সুযোগ দেওয়া হতে পারে।
১৮ মিনিট আগেইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের পাঁচ বছরের শিশু টিম হ্রিশচুক কল্পনাও করেনি, তার স্কুলজীবনের প্রথম দিনটি কাটাতে হবে ভূগর্ভস্থ আশ্রয়ে। ২ সেপ্টেম্বর সকালে যখন বিমান হামলার সাইরেন বাজল, তখন সে এবং তার সহপাঠীরা ক্লাসরুম ছেড়ে সোজা চলে যায় বাংকারে।
১ ঘণ্টা আগেপ্রায় ৬০ বছর পর প্রথমবারের মতো জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ভাষণ দিলেন সিরিয়ার কোনো নেতা। এ নেতা আর কেউ নন, সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আহমদ আল-শারা। তাঁর এ যাত্রা এক অপ্রত্যাশিত মাইলফলক। একসময় আবু মোহাম্মদ আল-জোলানি নামে পরিচিত শারা ছিলেন সিরিয়ার আল-কায়েদা শাখার নেতা।
২ ঘণ্টা আগেব্যবসার সংকট কাটিয়ে ওঠার লক্ষ্যে বড় ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছে কফি জায়ান্ট স্টারবাকস। কোম্পানিটি ঘোষণা দিয়েছে, তাদের কয়েক শ ক্যাফে বন্ধ করে দেওয়া হবে এবং সদর দপ্তরে নতুন করে ছাঁটাই করা হবে। এসব উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান সিইও ব্রায়ান নিকোলের নেতৃত্বে।
৩ ঘণ্টা আগে