অসুস্থতা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আলোচিত লেখিকা তসলিমা নাসরিন। গত রোববার তাঁর ফেসবুক আইডিতে নিজের অসুস্থতার দুটি ছবি পোস্ট করেন। যেখানে অবশ্য তিনি কোনো ক্যাপশন দেননি।
ছবি দুটি পোস্ট করার পর আলাদাভাবে আরেক স্ট্যাটাসে তসলিমা নাসরিন লেখেন, ‘এক মুহূর্তে একটি মৃত্যু ঘটেছিল। সেই মৃত্যু আমার উচ্ছল-উজ্জ্বল জীবনকে গ্রাস করে নিয়ে একটি স্তব্ধ স্থবির জীবন ফেলে রেখে গেছে। এই জীবনটি আমার নয়, অথচ আমার। সেই মৃত্যুতে কেঁদেছিল আমার বোন। বোনের অনেকে আছে, পরিবার-পরিজন। বোনের চোখের জল ছাড়া আমার সম্পদ কিছু নেই।’
তসলিমা নাসরিনের এ দুটি ছবি নেট দুনিয়ায় ছড়িয়ে পড়লে শুরু হয় আলোচনা। তাঁর শুভানুধ্যায়ীরা মন্তব্যে উদ্বেগ প্রকাশ করছেন। অনেকেই আবার কী হয়েছে, তা জানতে চাচ্ছেন। তবে তসলিমা নাসরিন তাঁর ফেসবুক পোস্টে নিজের অসুস্থতার বিষয়ে কিছু লেখেননি। কোন হাসপাতালে ভর্তি আছেন, তা-ও বলেননি।
এ ছাড়া অনেক আগের একটি পোস্ট শেয়ার করেন এই লেখিকা। যেখানে তিনি লেখেন, ‘আমি চাই, আমার মৃত্যুর খবর প্রচার হোক চারদিকে। প্রচার হোক যে আমি আমার মরণোত্তর দেহ দান করেছি হাসপাতালে, বিজ্ঞান গবেষণার কাজে। কিছু অঙ্গ প্রতিস্থাপনে কারও জীবন বাঁচুক। কারও চোখ আলো পাক। প্রচার হোক, কিছু মানুষও যেন প্রেরণা পায় মরণোত্তর দেহ দানে।
অনেকে কবর হোক চান, পুড়ে যাক চান, কেউ কেউ চান তাঁদের শরীর পোড়া ছাই প্রিয় কোনো জায়গায় যেন ছড়িয়ে দেওয়া হয়। কেউ কেউ আশা করেন, তাঁদের দেহ মমি করে রাখা হোক। কেউ আবার বরফে ডুবিয়ে রাখতে চান, যদি ভবিষ্যতে প্রাণ দেওয়ার পদ্ধতি আবিষ্কৃত হয়! অসুখ-বিসুখে আমি আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানের ওপর নির্ভর করি এবং জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত করব। কোনো প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতিতে আমার বিন্দুমাত্র বিশ্বাস নেই, ঠিক যেমন বিশ্বাস নেই কোনো কুসংস্কারে। জীবনের একটি মুহূর্তেরও মূল্য অনেক। তাই কোনো মুহূর্তই হেলায় হারাতে চাই না। মরার পর আমরা কিন্তু কোথাও যাই না। পরকাল বলে কিছু নেই। পুনর্জন্ম বলে কিছু নেই। মৃত্যুতেই জীবনের সমাপ্তি। আমার জীবন আমি সারা জীবন অর্থপূর্ণ করতে চেয়েছি। মৃত্যুটাও চাই অর্থপূর্ণ হোক।’
সামগ্রিকভাবে এই লেখিকার ছবি ও ক্যাপশন নিয়ে তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশা। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, তসলিমার অসুস্থতার খবরে অনেকে ধারণা করছেন, ওজন কমানোর চেষ্টা থেকেই হয়তো অসুস্থ হয়ে পড়েছেন এই লেখিকা। কমেন্ট বক্সে সেই ধারণার কথাই জানিয়েছেন নেটিজেনরা।
অসুস্থতা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আলোচিত লেখিকা তসলিমা নাসরিন। গত রোববার তাঁর ফেসবুক আইডিতে নিজের অসুস্থতার দুটি ছবি পোস্ট করেন। যেখানে অবশ্য তিনি কোনো ক্যাপশন দেননি।
ছবি দুটি পোস্ট করার পর আলাদাভাবে আরেক স্ট্যাটাসে তসলিমা নাসরিন লেখেন, ‘এক মুহূর্তে একটি মৃত্যু ঘটেছিল। সেই মৃত্যু আমার উচ্ছল-উজ্জ্বল জীবনকে গ্রাস করে নিয়ে একটি স্তব্ধ স্থবির জীবন ফেলে রেখে গেছে। এই জীবনটি আমার নয়, অথচ আমার। সেই মৃত্যুতে কেঁদেছিল আমার বোন। বোনের অনেকে আছে, পরিবার-পরিজন। বোনের চোখের জল ছাড়া আমার সম্পদ কিছু নেই।’
তসলিমা নাসরিনের এ দুটি ছবি নেট দুনিয়ায় ছড়িয়ে পড়লে শুরু হয় আলোচনা। তাঁর শুভানুধ্যায়ীরা মন্তব্যে উদ্বেগ প্রকাশ করছেন। অনেকেই আবার কী হয়েছে, তা জানতে চাচ্ছেন। তবে তসলিমা নাসরিন তাঁর ফেসবুক পোস্টে নিজের অসুস্থতার বিষয়ে কিছু লেখেননি। কোন হাসপাতালে ভর্তি আছেন, তা-ও বলেননি।
এ ছাড়া অনেক আগের একটি পোস্ট শেয়ার করেন এই লেখিকা। যেখানে তিনি লেখেন, ‘আমি চাই, আমার মৃত্যুর খবর প্রচার হোক চারদিকে। প্রচার হোক যে আমি আমার মরণোত্তর দেহ দান করেছি হাসপাতালে, বিজ্ঞান গবেষণার কাজে। কিছু অঙ্গ প্রতিস্থাপনে কারও জীবন বাঁচুক। কারও চোখ আলো পাক। প্রচার হোক, কিছু মানুষও যেন প্রেরণা পায় মরণোত্তর দেহ দানে।
অনেকে কবর হোক চান, পুড়ে যাক চান, কেউ কেউ চান তাঁদের শরীর পোড়া ছাই প্রিয় কোনো জায়গায় যেন ছড়িয়ে দেওয়া হয়। কেউ কেউ আশা করেন, তাঁদের দেহ মমি করে রাখা হোক। কেউ আবার বরফে ডুবিয়ে রাখতে চান, যদি ভবিষ্যতে প্রাণ দেওয়ার পদ্ধতি আবিষ্কৃত হয়! অসুখ-বিসুখে আমি আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানের ওপর নির্ভর করি এবং জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত করব। কোনো প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতিতে আমার বিন্দুমাত্র বিশ্বাস নেই, ঠিক যেমন বিশ্বাস নেই কোনো কুসংস্কারে। জীবনের একটি মুহূর্তেরও মূল্য অনেক। তাই কোনো মুহূর্তই হেলায় হারাতে চাই না। মরার পর আমরা কিন্তু কোথাও যাই না। পরকাল বলে কিছু নেই। পুনর্জন্ম বলে কিছু নেই। মৃত্যুতেই জীবনের সমাপ্তি। আমার জীবন আমি সারা জীবন অর্থপূর্ণ করতে চেয়েছি। মৃত্যুটাও চাই অর্থপূর্ণ হোক।’
সামগ্রিকভাবে এই লেখিকার ছবি ও ক্যাপশন নিয়ে তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশা। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, তসলিমার অসুস্থতার খবরে অনেকে ধারণা করছেন, ওজন কমানোর চেষ্টা থেকেই হয়তো অসুস্থ হয়ে পড়েছেন এই লেখিকা। কমেন্ট বক্সে সেই ধারণার কথাই জানিয়েছেন নেটিজেনরা।
ওয়াশিংটনে ছয় বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের সঙ্গে বৈঠক করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বৈঠকে ট্রাম্প ইঙ্গিত দিয়েছেন, তুরস্কের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা শিথিল করে দেশটির কাছে আবারও নিজেদের তৈরি উন্নত এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির সুযোগ দেওয়া হতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের পাঁচ বছরের শিশু টিম হ্রিশচুক কল্পনাও করেনি, তার স্কুলজীবনের প্রথম দিনটি কাটাতে হবে ভূগর্ভস্থ আশ্রয়ে। ২ সেপ্টেম্বর সকালে যখন বিমান হামলার সাইরেন বাজল, তখন সে এবং তার সহপাঠীরা ক্লাসরুম ছেড়ে সোজা চলে যায় বাংকারে।
২ ঘণ্টা আগেপ্রায় ৬০ বছর পর প্রথমবারের মতো জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ভাষণ দিলেন সিরিয়ার কোনো নেতা। এ নেতা আর কেউ নন, সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আহমদ আল-শারা। তাঁর এ যাত্রা এক অপ্রত্যাশিত মাইলফলক। একসময় আবু মোহাম্মদ আল-জোলানি নামে পরিচিত শারা ছিলেন সিরিয়ার আল-কায়েদা শাখার নেতা।
২ ঘণ্টা আগেব্যবসার সংকট কাটিয়ে ওঠার লক্ষ্যে বড় ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছে কফি জায়ান্ট স্টারবাকস। কোম্পানিটি ঘোষণা দিয়েছে, তাদের কয়েক শ ক্যাফে বন্ধ করে দেওয়া হবে এবং সদর দপ্তরে নতুন করে ছাঁটাই করা হবে। এসব উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান সিইও ব্রায়ান নিকোলের নেতৃত্বে।
৪ ঘণ্টা আগে