কলকাতা প্রতিনিধি
ভারতে বিমান পরিষেবায় একের পর এক বিপত্তি যেন যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক বাড়িয়ে তুলছে। আজ বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) সকালে ফের যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে বিমানের জরুরি অবতরণের ঘটনা ঘটেছে। ইন্ডিগোর দিল্লি থেকে লেহগামী ফ্লাইটটি (6E2006) মাঝ আকাশে যান্ত্রিক গোলযোগের জেরে ফিরতে বাধ্য হয় রাজধানী দিল্লিতে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, এয়ারবাস A320-251N মডেলের বিমানটি সকাল সাড়ে ৬টায় দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে। নির্ধারিত সময় অনুযায়ী লেহতে সকাল ৭টা ৫০ নাগাদ পৌঁছানোর কথা থাকলেও মাঝপথেই যান্ত্রিক সমস্যা ধরা পড়ে। বিমানে প্রায় ১৮০ জন যাত্রী ছিলেন। পাইলটের তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্তে বিমানটি দিল্লিতে জরুরি অবতরণ করে। ইন্ডিগো কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সকল যাত্রী সুরক্ষিত আছেন।
এই ঘটনা ঘিরে নতুন করে উদ্বেগ ছড়িয়েছে, কারণ মাত্র দুদিন আগেই (গত মঙ্গলবার সকালে) কোচি থেকে দিল্লিগামী ইন্ডিগোর একটি বিমানে বোমা হামলার হুমকি মেলে। সকাল ৯টা ২০ মিনিট নাগাদ একটি ফ্লাইট (6E2706) নিরাপত্তার কারণে জরুরি ভিত্তিতে নাগপুর বিমানবন্দরে অবতরণ করানো হয়। যাত্রীদের নিরাপদে সরিয়ে নিয়ে বিস্ফোরক দ্রব্য অনুসন্ধান করা হয়। তবে সবশেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ওই ফ্লাইটে কোনো সন্দেহজনক বস্তু পাওয়া যায়নি। নাগপুর পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবেই এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
শুধু ইন্ডিগো নয়, দেশের জাতীয় বিমান সংস্থা এয়ার ইন্ডিয়াও সম্প্রতি এক বিভ্রাটের সাক্ষী হয়েছে। গত সোমবার বিকেলে দিল্লি থেকে রাঁচিগামী (AI 9695) ফ্লাইটে প্রযুক্তিগত সমস্যা দেখা দেয়। বিকেল ৪টা ২৫ মিনিটে উড্ডয়নের পর কিছুক্ষণের মধ্যেই গোলযোগ ধরা পড়ে। শেষ পর্যন্ত বিমানটি দিল্লিতেই ফেরত পাঠানো হয়। বিমানে থাকা যাত্রীদের নিরাপদে নামিয়ে আনেন এয়ার ইন্ডিয়ার কর্মীরা।
উল্লেখ্য, ১৩ জুন আহমেদাবাদে ভয়াবহ এক বিমান দুর্ঘটনা ঘটে গেছে, যাতে মোট ২৬৫ জন যাত্রী প্রাণ হারান। সেই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই পরপর একাধিক যান্ত্রিক ত্রুটি ও হুমকির ঘটনায় যাত্রী নিরাপত্তা, বিমান সংস্থাগুলোর প্রযুক্তিগত রক্ষণাবেক্ষণ এবং জরুরি ব্যবস্থা নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন উঠছে।
বেসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রণালয় এখন পর্যন্ত প্রতিটি ঘটনার পৃথক তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে বলে জানা গেছে। তবে সাধারণ যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক থাকলেও বিমান সংস্থাগুলো আশ্বাস দিচ্ছে, সমস্ত নিরাপত্তা প্রটোকল মেনেই তারা ব্যবস্থা নিচ্ছে।
ভারতে বিমান পরিষেবায় একের পর এক বিপত্তি যেন যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক বাড়িয়ে তুলছে। আজ বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) সকালে ফের যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে বিমানের জরুরি অবতরণের ঘটনা ঘটেছে। ইন্ডিগোর দিল্লি থেকে লেহগামী ফ্লাইটটি (6E2006) মাঝ আকাশে যান্ত্রিক গোলযোগের জেরে ফিরতে বাধ্য হয় রাজধানী দিল্লিতে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, এয়ারবাস A320-251N মডেলের বিমানটি সকাল সাড়ে ৬টায় দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে। নির্ধারিত সময় অনুযায়ী লেহতে সকাল ৭টা ৫০ নাগাদ পৌঁছানোর কথা থাকলেও মাঝপথেই যান্ত্রিক সমস্যা ধরা পড়ে। বিমানে প্রায় ১৮০ জন যাত্রী ছিলেন। পাইলটের তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্তে বিমানটি দিল্লিতে জরুরি অবতরণ করে। ইন্ডিগো কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সকল যাত্রী সুরক্ষিত আছেন।
এই ঘটনা ঘিরে নতুন করে উদ্বেগ ছড়িয়েছে, কারণ মাত্র দুদিন আগেই (গত মঙ্গলবার সকালে) কোচি থেকে দিল্লিগামী ইন্ডিগোর একটি বিমানে বোমা হামলার হুমকি মেলে। সকাল ৯টা ২০ মিনিট নাগাদ একটি ফ্লাইট (6E2706) নিরাপত্তার কারণে জরুরি ভিত্তিতে নাগপুর বিমানবন্দরে অবতরণ করানো হয়। যাত্রীদের নিরাপদে সরিয়ে নিয়ে বিস্ফোরক দ্রব্য অনুসন্ধান করা হয়। তবে সবশেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ওই ফ্লাইটে কোনো সন্দেহজনক বস্তু পাওয়া যায়নি। নাগপুর পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবেই এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
শুধু ইন্ডিগো নয়, দেশের জাতীয় বিমান সংস্থা এয়ার ইন্ডিয়াও সম্প্রতি এক বিভ্রাটের সাক্ষী হয়েছে। গত সোমবার বিকেলে দিল্লি থেকে রাঁচিগামী (AI 9695) ফ্লাইটে প্রযুক্তিগত সমস্যা দেখা দেয়। বিকেল ৪টা ২৫ মিনিটে উড্ডয়নের পর কিছুক্ষণের মধ্যেই গোলযোগ ধরা পড়ে। শেষ পর্যন্ত বিমানটি দিল্লিতেই ফেরত পাঠানো হয়। বিমানে থাকা যাত্রীদের নিরাপদে নামিয়ে আনেন এয়ার ইন্ডিয়ার কর্মীরা।
উল্লেখ্য, ১৩ জুন আহমেদাবাদে ভয়াবহ এক বিমান দুর্ঘটনা ঘটে গেছে, যাতে মোট ২৬৫ জন যাত্রী প্রাণ হারান। সেই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই পরপর একাধিক যান্ত্রিক ত্রুটি ও হুমকির ঘটনায় যাত্রী নিরাপত্তা, বিমান সংস্থাগুলোর প্রযুক্তিগত রক্ষণাবেক্ষণ এবং জরুরি ব্যবস্থা নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন উঠছে।
বেসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রণালয় এখন পর্যন্ত প্রতিটি ঘটনার পৃথক তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে বলে জানা গেছে। তবে সাধারণ যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক থাকলেও বিমান সংস্থাগুলো আশ্বাস দিচ্ছে, সমস্ত নিরাপত্তা প্রটোকল মেনেই তারা ব্যবস্থা নিচ্ছে।
ইরানের শাহেদ ড্রোনের নকশা ব্যবহার করে এই ড্রোন উৎপাদনের জন্য বিশাল এক কারখানা নির্মাণ করেছে রাশিয়া। তাতারস্তান অঞ্চলের আলাবুগা শিল্প এলাকায় অবস্থিত এই কারখানা বর্তমানে রাশিয়ার সবচেয়ে বড় ড্রোন উৎপাদন কেন্দ্র।
৪ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা গাজা সিটির নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পরিকল্পনা অনুমোদন করেছে। প্রায় দুই বছর ধরে চলমান যুদ্ধের মধ্যে এই সিদ্ধান্তের ফলে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে সামরিক অভিযান আরও বিস্তৃত হবে। শুক্রবার এই সিদ্ধান্ত দেশি-বিদেশি মহলে নতুন করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে...
৬ ঘণ্টা আগেগাজায় চলমান যুদ্ধ, অর্থনৈতিক বিপর্যয় এবং খাদ্যসহ জরুরি পণ্যের তীব্র সংকটের মধ্যে সাধারণ মানুষের বেঁচে থাকার লড়াই আরও কঠিন হয়ে উঠেছে। ব্যাংকগুলো দীর্ঘদিন বন্ধ, স্থানীয় বাজারে ডিজিটাল লেনদেনও প্রায় অগ্রহণযোগ্য।
৬ ঘণ্টা আগেভারতীয় পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের পর সম্পর্কে টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপ হয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। আজ শুক্রবার (৮ আগস্ট) সাম্প্রতিক নানা বিষয়ে কথা হয় এই দুই নেতার।
৭ ঘণ্টা আগে