কলকাতা প্রতিনিধি
ভারতের ঝাড়খন্ড রাজ্য চলতি বছরের বর্ষায় গত দশকের মধ্যে সবচেয়ে ভারী বৃষ্টিপাতের মুখোমুখি হয়েছে। চলতি বছরের জুন থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যে ভারী বৃষ্টি ও অন্যান্য প্রাকৃতিক দুর্যোগে অন্তত ৪৫৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। সরকারি তথ্য অনুযায়ী, বজ্রপাতে মারা গেছে ১৮৬ জন, পানিতে ডুবে মারা গেছে ১৭৮ জন। বন্যা, ভূমিধস ও বাড়িধসের কারণে আরও অনেকে প্রাণ হারিয়েছে।
দেশের অন্যান্য প্রদেশেও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ৪৬৭টি বাড়ি সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস হয়েছে এবং ৮ হাজারের বেশি বাড়ি আংশিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। প্রায় ২ হাজার ৩৯০ হেক্টর কৃষিজমি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, বিশেষ করে রাঁচি, গুমলা, লোহারদাগা ও সিমডেগা জেলায়। সাহেবগঞ্জে গঙ্গার পানি বেড়েছিল, যা প্রায় ২০ হাজার মানুষকে স্থানান্তর করতে বাধ্য করেছে।
রাঁচি মেট্রোলজিক্যাল সেন্টারের পরিচালক অভিষেক আনন্দ জানান, জুন ১ থেকে সেপ্টেম্বর ৩০ পর্যন্ত ঝাড়খন্ডে ১ হাজার ১৯৯ দশমিক ৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে, যা স্বাভাবিকের চেয়ে ১৮ শতাংশ বেশি। এটি গত দশকের মধ্যে সর্বাধিক। তিনি বলেন, বঙ্গোপসাগরের অস্বাভাবিক উত্তাপ ও জলস্তরের বৃদ্ধির কারণে নিম্নচাপের পুনরাবৃত্তি হয়েছে, যা নিয়মিত ভারী বর্ষণ সৃষ্টি করেছে।
জেলাগুলোর মধ্যে ইস্ট সিংভুমে ১ হাজার ৬৬৯ দশমিক ৫ মিলিমিটার, সারাইকেলা-খারসাওয়ানে ১ হাজার ৫২৬ দশমিক ৩ মিলিমিটার ও রাঁচিতে ১ হাজার ৫৫০ দশমিক ২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে, যা স্বাভাবিকের চেয়ে প্রায় ৫০ শতাংশ বেশি। ভারতীয় আবহাওয়া অধিদপ্তর (আইএমডি) জানিয়েছে, দীপাবলি ও ছটপূজার সময় হালকা শীত (পিংক কোল্ড) থাকতে পারে। তবে শীতের প্রকৃত তীব্রতা নির্ভর করবে বৈশ্বিক আবহাওয়া ও হিমালয়ের তুষারপাতের ওপর।
বর্তমানে বৃষ্টিপাত কিছুটা কমতে শুরু করেছে। আইএমডি জানিয়েছে, ১২ অক্টোবর পর্যন্ত কিছু এলাকায় মাঝারি বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে, এরপর থেকে শুষ্ক আবহাওয়া বিরাজ করবে।
ভারতের ঝাড়খন্ড রাজ্য চলতি বছরের বর্ষায় গত দশকের মধ্যে সবচেয়ে ভারী বৃষ্টিপাতের মুখোমুখি হয়েছে। চলতি বছরের জুন থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যে ভারী বৃষ্টি ও অন্যান্য প্রাকৃতিক দুর্যোগে অন্তত ৪৫৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। সরকারি তথ্য অনুযায়ী, বজ্রপাতে মারা গেছে ১৮৬ জন, পানিতে ডুবে মারা গেছে ১৭৮ জন। বন্যা, ভূমিধস ও বাড়িধসের কারণে আরও অনেকে প্রাণ হারিয়েছে।
দেশের অন্যান্য প্রদেশেও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ৪৬৭টি বাড়ি সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস হয়েছে এবং ৮ হাজারের বেশি বাড়ি আংশিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। প্রায় ২ হাজার ৩৯০ হেক্টর কৃষিজমি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, বিশেষ করে রাঁচি, গুমলা, লোহারদাগা ও সিমডেগা জেলায়। সাহেবগঞ্জে গঙ্গার পানি বেড়েছিল, যা প্রায় ২০ হাজার মানুষকে স্থানান্তর করতে বাধ্য করেছে।
রাঁচি মেট্রোলজিক্যাল সেন্টারের পরিচালক অভিষেক আনন্দ জানান, জুন ১ থেকে সেপ্টেম্বর ৩০ পর্যন্ত ঝাড়খন্ডে ১ হাজার ১৯৯ দশমিক ৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে, যা স্বাভাবিকের চেয়ে ১৮ শতাংশ বেশি। এটি গত দশকের মধ্যে সর্বাধিক। তিনি বলেন, বঙ্গোপসাগরের অস্বাভাবিক উত্তাপ ও জলস্তরের বৃদ্ধির কারণে নিম্নচাপের পুনরাবৃত্তি হয়েছে, যা নিয়মিত ভারী বর্ষণ সৃষ্টি করেছে।
জেলাগুলোর মধ্যে ইস্ট সিংভুমে ১ হাজার ৬৬৯ দশমিক ৫ মিলিমিটার, সারাইকেলা-খারসাওয়ানে ১ হাজার ৫২৬ দশমিক ৩ মিলিমিটার ও রাঁচিতে ১ হাজার ৫৫০ দশমিক ২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে, যা স্বাভাবিকের চেয়ে প্রায় ৫০ শতাংশ বেশি। ভারতীয় আবহাওয়া অধিদপ্তর (আইএমডি) জানিয়েছে, দীপাবলি ও ছটপূজার সময় হালকা শীত (পিংক কোল্ড) থাকতে পারে। তবে শীতের প্রকৃত তীব্রতা নির্ভর করবে বৈশ্বিক আবহাওয়া ও হিমালয়ের তুষারপাতের ওপর।
বর্তমানে বৃষ্টিপাত কিছুটা কমতে শুরু করেছে। আইএমডি জানিয়েছে, ১২ অক্টোবর পর্যন্ত কিছু এলাকায় মাঝারি বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে, এরপর থেকে শুষ্ক আবহাওয়া বিরাজ করবে।
এ বিষয়ে জয়শঙ্কর বলেন, ‘ভারত আফগানিস্তানের সার্বভৌমত্ব, ভৌগোলিক অখণ্ডতা ও স্বাধীনতার প্রতি পূর্ণ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমি আনন্দের সঙ্গে ঘোষণা করছি, কাবুলে ভারতের টেকনিক্যাল মিশনকে দূতাবাসের মর্যাদা দেওয়া হচ্ছে।’
৩২ মিনিট আগেসুশীলা কার্কির নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছে ক্ষমতাচ্যুত কমিউনিস্ট পার্টি নেপালের (সিপিএন–ইউএমএল) চেয়ারম্যান কেপি শর্মা অলি। দেশটিতে জেন-জি আন্দোলনের সময় চাপের মুখে ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা অলি। আগেই তাঁর দল পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ ভেঙে দেওয়া
৩৫ মিনিট আগেএনডিটিভি জানিয়েছে, ২০২৫ সালের নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ীর নাম ঘোষণা করা হবে গ্রিনিচ মান সময় সকাল ৯টায় (বাংলাদেশ সময় বেলা ৩টায়)। এই পুরস্কারের জন্য রাশিয়া ট্রাম্পের প্রার্থিতায় সমর্থন জানাবে বললেও পুরস্কারটির অভিজ্ঞ পর্যবেক্ষকেরা বলছেন, তাঁর এটি পাওয়ার সম্ভাবনা প্রায় নেই বললে চলে।
৩৭ মিনিট আগেপৃথিবীর ইতিহাসে বহু মহান বিজ্ঞানী, সমাজকর্মী এবং রাষ্ট্রনায়ক নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। তবে এমন একটি নাম আছে, যিনি কেবল একবার নয়, দুবার এই বিরল সম্মাননা অর্জন করেছেন—তাও সম্পূর্ণ ভিন্ন দুটি ক্ষেত্রে: একটি বিজ্ঞানে, অন্যটি বিশ্ব শান্তিতে। তিনি হলেন কিংবদন্তি মার্কিন বিজ্ঞানী লিনাস পলিং।
১ ঘণ্টা আগে