ঢাকা: সাত লাখ রুপির অ্যাম্বুলেন্স ২১ লাখ রুপি দিয়ে কিনে ব্যবহার করছে না ভারতের বিহার রাজ্য সরকার। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এমনটি বলা হয়েছে।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, করোনার সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার পর গত বছর বিহারের সিওয়ান জেলায় সাতটি অ্যাম্বুলেন্স কেনা হয়। প্রত্যেকটি অ্যাম্বুলেন্সের দাম সাত লাখ রুপি হলেও দাম দেখানো হয়েছে ২১ লাখ রুপি করে। ভারতে সরকারের জন্য পাঁচ লাখ রুপির বেশি দামে কোনো জিনিস ক্রয় করতে গেলে গভর্নমেন্ট ই মার্কেটপ্লেসে ক্রয় করতে হয়। এই অ্যাম্বুলেন্সগুলোর ক্ষেত্রে সেই প্রক্রিয়াও মানা হয়নি।
সাতটি অ্যাম্বুলেন্সগুলোর মধ্যে পাঁচটি আবার বিহারের মুখ্যমন্ত্রী আঞ্চলিক উন্নয়ন ফান্ড থেকে কেনা হয়েছে।
জানা গেছে, ভেন্টিলেটর, সিট বিভাজন এবং অন্যান্য চিকিৎসা সরঞ্জামের মতো বিভিন্ন আপগ্রেডেশনের পরে অ্যাম্বুলেন্সের দাম বেড়েছে। তবে ওই যন্ত্রপাতিগুলো টেন্ডার ডেকে উচ্চমূল্যে কেনা হয়েছে।
এ নিয়ে সিওয়ান জেলার ম্যাজিস্ট্রেট অমিত পাণ্ডে বলেন, এই ঘটনার তদন্ত করা হচ্ছে।
ভিডিওতে দেখা গেছে, অ্যাম্বুলেন্সগুলোতে কোনো আঘাতের চিহ্ন নেই। সেগুলো সাংসদ এবং বিধায়কের নাম লেখে পার্কিং করে রাখা হয়েছে।
বিহারের সাবেক মন্ত্রী বিক্রম কুনওয়ার এটি তদন্ত করার জন্য আহ্বান জানিয়ে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নিতিশ কুমারকে চিঠি দিয়েছেন। ওই চিঠিতে বেশি দাম কীভাবে রাখা হয়েছে তা নিয়ে ব্যাখ্যাও দিয়েছেন বিক্রম কুনওয়ার।
বিক্রম কুনওয়ার চিঠিতে বলেন, ভারতের ই-কমার্স কোম্পানি ইন্ডিয়া মার্টে একটি ভেন্টিলেটরের দাম ৬০ হাজার রুপি। সেখানে বিহারের ওই অ্যাম্বুলেন্সগুলোর জন্য একটি ভেন্টিলেটর ৩ লাখ ৪১ হাজার রুপি করে কেনা হয়েছে। এ ছাড়া মেডিকেল যন্ত্রপাতির দাম ৩১ হাজার রুপি হলেও সেগুলো ১ লাখ ১৮ হাজার রুপিতে কেনা হয়েছে।
গত বছর করোনা সংকটে বিহারে অ্যাম্বুলেন্স সংকট দেখা গিয়েছিল। এরপরেও এই অ্যাম্বুলেন্সগুলো ফেলে রাখা স্থানীয় প্রশাসনকে প্রশ্নের মুখে ফেলেছে। এ নিয়ে সেখানে রাজনৈতিক কোন্দল দেখা দিয়েছে।
ঢাকা: সাত লাখ রুপির অ্যাম্বুলেন্স ২১ লাখ রুপি দিয়ে কিনে ব্যবহার করছে না ভারতের বিহার রাজ্য সরকার। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এমনটি বলা হয়েছে।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, করোনার সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার পর গত বছর বিহারের সিওয়ান জেলায় সাতটি অ্যাম্বুলেন্স কেনা হয়। প্রত্যেকটি অ্যাম্বুলেন্সের দাম সাত লাখ রুপি হলেও দাম দেখানো হয়েছে ২১ লাখ রুপি করে। ভারতে সরকারের জন্য পাঁচ লাখ রুপির বেশি দামে কোনো জিনিস ক্রয় করতে গেলে গভর্নমেন্ট ই মার্কেটপ্লেসে ক্রয় করতে হয়। এই অ্যাম্বুলেন্সগুলোর ক্ষেত্রে সেই প্রক্রিয়াও মানা হয়নি।
সাতটি অ্যাম্বুলেন্সগুলোর মধ্যে পাঁচটি আবার বিহারের মুখ্যমন্ত্রী আঞ্চলিক উন্নয়ন ফান্ড থেকে কেনা হয়েছে।
জানা গেছে, ভেন্টিলেটর, সিট বিভাজন এবং অন্যান্য চিকিৎসা সরঞ্জামের মতো বিভিন্ন আপগ্রেডেশনের পরে অ্যাম্বুলেন্সের দাম বেড়েছে। তবে ওই যন্ত্রপাতিগুলো টেন্ডার ডেকে উচ্চমূল্যে কেনা হয়েছে।
এ নিয়ে সিওয়ান জেলার ম্যাজিস্ট্রেট অমিত পাণ্ডে বলেন, এই ঘটনার তদন্ত করা হচ্ছে।
ভিডিওতে দেখা গেছে, অ্যাম্বুলেন্সগুলোতে কোনো আঘাতের চিহ্ন নেই। সেগুলো সাংসদ এবং বিধায়কের নাম লেখে পার্কিং করে রাখা হয়েছে।
বিহারের সাবেক মন্ত্রী বিক্রম কুনওয়ার এটি তদন্ত করার জন্য আহ্বান জানিয়ে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নিতিশ কুমারকে চিঠি দিয়েছেন। ওই চিঠিতে বেশি দাম কীভাবে রাখা হয়েছে তা নিয়ে ব্যাখ্যাও দিয়েছেন বিক্রম কুনওয়ার।
বিক্রম কুনওয়ার চিঠিতে বলেন, ভারতের ই-কমার্স কোম্পানি ইন্ডিয়া মার্টে একটি ভেন্টিলেটরের দাম ৬০ হাজার রুপি। সেখানে বিহারের ওই অ্যাম্বুলেন্সগুলোর জন্য একটি ভেন্টিলেটর ৩ লাখ ৪১ হাজার রুপি করে কেনা হয়েছে। এ ছাড়া মেডিকেল যন্ত্রপাতির দাম ৩১ হাজার রুপি হলেও সেগুলো ১ লাখ ১৮ হাজার রুপিতে কেনা হয়েছে।
গত বছর করোনা সংকটে বিহারে অ্যাম্বুলেন্স সংকট দেখা গিয়েছিল। এরপরেও এই অ্যাম্বুলেন্সগুলো ফেলে রাখা স্থানীয় প্রশাসনকে প্রশ্নের মুখে ফেলেছে। এ নিয়ে সেখানে রাজনৈতিক কোন্দল দেখা দিয়েছে।
ভারতের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার বলেছেন, পাকিস্তান কোনো উত্তেজনা বাড়ানোর পদক্ষেপ নেবে না, তবে ভারত উসকানি দিলে তার দাঁতভাঙা জবাব দেবে।
১০ মিনিট আগেজাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পরিষদ (এনএসএবি) পুনর্গঠন করেছে ভারত সরকার। সংবাদ সংস্থা এএনআই জানিয়েছে, দেশটির গোয়েন্দা সংস্থা রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালাইসিস উইংয়ের (র) সাবেক প্রধান অলোক জোশীকে নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
৩৪ মিনিট আগেআজ থেকে ৫০ বছর আগে, ১৯৭৫ সালের ৩০ এপ্রিল কমিউনিস্ট বাহিনীর হাতে দক্ষিণ ভিয়েতনামের রাজধানী সাইগনের পতনের মধ্য দিয়ে ভিয়েতনাম যুদ্ধের অবসান হয়েছিল। কিন্তু লাখ লাখ মানুষ আজও সেই যুদ্ধের রাসায়নিক উত্তরাধিকার, এজেন্ট অরেঞ্জের ভয়াবহ পরিণতির সঙ্গে প্রতিদিন লড়াই করছেন।
১ ঘণ্টা আগেপ্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদের প্রথম তিন মাসে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি কমেছে। এ সময় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প নতুন এক বাণিজ্য কৌশল বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করেছেন। তাঁর দাবি, বিশ্বজুড়ে শুল্ক আরোপ করলে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি শক্তিশালী হবে। কিন্তু বিশ্লেষকেরা বলছেন, ট্রাম্পের এমন
৩ ঘণ্টা আগে