ভারতের দক্ষিণাঞ্চলীয় রাজ্য কেরালায় এক প্রশিক্ষণ শিবিরে ন্যাশনাল ক্যাডেট কর্পসের (এনসিসি) ৮০ জনেরও বেশি সদস্য সন্দেহভাজন খাদ্যে বিষক্রিয়ার পর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এই ঘটনার পর স্থানীয় এক কাউন্সিল ও বামপন্থী দলের এক নেতা শিবিরের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাকে পিটিয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এই ঘটনার একটি ভিডিও প্রকাশিত হয়েছে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্মে। ভিডিও থেকে দেখা গেছে—দুই ব্যক্তি, যাদের একজন স্থানীয় কাউন্সিলর এবং একজন বামপন্থী দলের এক নেতা শিবিরের ভেতর এক জ্যেষ্ঠ সেনা কর্মকর্তার ওপর হামলা চালাচ্ছেন।
গত ২৩ ডিসেম্বর ২১-কেরালা ব্যাটালিয়নের এনসিসির ৮০ জনেরও বেশি ক্যাডেট খাদ্যে বিষক্রিয়ার শিকার হয়ে কেরালার থ্রিক্কাকারার কেএমএম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন। এই অভিযোগের পর ওই দুই ব্যক্তি এবং আরও কয়েকজন মিলে শিবিরে ঢুকে এনসিসি ব্যাটালিয়নের লেফটেন্যান্ট কর্নেল কারনাইল সিংয়ের ওপর হামলা চালায়।
ভিডিওতে দেখা যায়, লেফটেন্যান্ট কর্নেলকে দেওয়ালের সঙ্গে ধাক্কা ঠেসে ধরে এক ব্যক্তি তাঁর গলা চেপে ধরন। যে ব্যক্তি কর্নেলকে দেয়ালের সঙ্গে ঠেসে ধরেছিলেন তাঁকে এক হাতে সরিয়ে দেন তিনি। এ পর্যায়ে নীল টি-শার্ট পরিহিত এক ব্যক্তি একটি অস্ত্র বের করে—যা সম্ভবত ছুরি—শিবিরের ভেতরেই ওই কর্মকর্তাকে হুমকি দেন।
পরে ঘটনাস্থলে উপস্থিত এক পুলিশ কর্মকর্তা হামলাকারীদের একজনকে সরিয়ে দেন এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেন। লেফটেন্যান্ট কর্নেল সিং তাঁর গলা ও পিঠে আঘাত পেয়েছেন বলে জানা গেছে।
ক্যাডেটরা ডিনারের পরে সন্ধ্যার দিকে জানান, তারা অসুস্থ বোধ করছেন। এর পরপরই তাদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এনসিসি কর্তৃপক্ষ বলেছে, ‘ক্যাডেটদের প্রথমে প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয় এবং পরে মেডিকেল কলেজে। পরে আরও ৪৭ জন ক্যাডেট একই ধরনের উপসর্গ নিয়ে মেডিকেল কলেজে যান, যেখানে তাদের বহির্বিভাগে চিকিৎসা দেওয়া হয় এবং দ্রুত শিবিরে ফেরত পাঠানো হয়।’
উল্লেখ্য, শিবিরে মোট ৫১৩ জন ক্যাডেট (২৮৩ জন পুরুষ ও ২৩৫ জন নারী) অংশ নেন। এনসিসির অতিরিক্ত মহাপরিচালক খাদ্যে বিষক্রিয়ার ঘটনার বিষয়ে একজন ব্রিগেডিয়ারের নেতৃত্বে একটি তদন্ত কমিটিকে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
ভারতের দক্ষিণাঞ্চলীয় রাজ্য কেরালায় এক প্রশিক্ষণ শিবিরে ন্যাশনাল ক্যাডেট কর্পসের (এনসিসি) ৮০ জনেরও বেশি সদস্য সন্দেহভাজন খাদ্যে বিষক্রিয়ার পর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এই ঘটনার পর স্থানীয় এক কাউন্সিল ও বামপন্থী দলের এক নেতা শিবিরের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাকে পিটিয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এই ঘটনার একটি ভিডিও প্রকাশিত হয়েছে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্মে। ভিডিও থেকে দেখা গেছে—দুই ব্যক্তি, যাদের একজন স্থানীয় কাউন্সিলর এবং একজন বামপন্থী দলের এক নেতা শিবিরের ভেতর এক জ্যেষ্ঠ সেনা কর্মকর্তার ওপর হামলা চালাচ্ছেন।
গত ২৩ ডিসেম্বর ২১-কেরালা ব্যাটালিয়নের এনসিসির ৮০ জনেরও বেশি ক্যাডেট খাদ্যে বিষক্রিয়ার শিকার হয়ে কেরালার থ্রিক্কাকারার কেএমএম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন। এই অভিযোগের পর ওই দুই ব্যক্তি এবং আরও কয়েকজন মিলে শিবিরে ঢুকে এনসিসি ব্যাটালিয়নের লেফটেন্যান্ট কর্নেল কারনাইল সিংয়ের ওপর হামলা চালায়।
ভিডিওতে দেখা যায়, লেফটেন্যান্ট কর্নেলকে দেওয়ালের সঙ্গে ধাক্কা ঠেসে ধরে এক ব্যক্তি তাঁর গলা চেপে ধরন। যে ব্যক্তি কর্নেলকে দেয়ালের সঙ্গে ঠেসে ধরেছিলেন তাঁকে এক হাতে সরিয়ে দেন তিনি। এ পর্যায়ে নীল টি-শার্ট পরিহিত এক ব্যক্তি একটি অস্ত্র বের করে—যা সম্ভবত ছুরি—শিবিরের ভেতরেই ওই কর্মকর্তাকে হুমকি দেন।
পরে ঘটনাস্থলে উপস্থিত এক পুলিশ কর্মকর্তা হামলাকারীদের একজনকে সরিয়ে দেন এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেন। লেফটেন্যান্ট কর্নেল সিং তাঁর গলা ও পিঠে আঘাত পেয়েছেন বলে জানা গেছে।
ক্যাডেটরা ডিনারের পরে সন্ধ্যার দিকে জানান, তারা অসুস্থ বোধ করছেন। এর পরপরই তাদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এনসিসি কর্তৃপক্ষ বলেছে, ‘ক্যাডেটদের প্রথমে প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয় এবং পরে মেডিকেল কলেজে। পরে আরও ৪৭ জন ক্যাডেট একই ধরনের উপসর্গ নিয়ে মেডিকেল কলেজে যান, যেখানে তাদের বহির্বিভাগে চিকিৎসা দেওয়া হয় এবং দ্রুত শিবিরে ফেরত পাঠানো হয়।’
উল্লেখ্য, শিবিরে মোট ৫১৩ জন ক্যাডেট (২৮৩ জন পুরুষ ও ২৩৫ জন নারী) অংশ নেন। এনসিসির অতিরিক্ত মহাপরিচালক খাদ্যে বিষক্রিয়ার ঘটনার বিষয়ে একজন ব্রিগেডিয়ারের নেতৃত্বে একটি তদন্ত কমিটিকে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে হামলার সিদ্ধান্ত প্রায় চূড়ান্ত করে ফেলেছিলেন, এমন সময় তিনি তাঁর শীর্ষ কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন গণমাধ্যমকে জানাতে যে, তিনি এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে দুই সপ্তাহ সময় নেবেন। এই নির্দেশনার পেছনের উদ্দেশ্য ছিল, প্রকৃত পরিকল্পনা গোপন রাখা।
২৫ মিনিট আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
৬ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৬ ঘণ্টা আগে