ভারতের জম্মু-কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন জম্মু-কাশ্মীর ন্যাশনাল কনফারেন্সের নেতা ওমর আবদুল্লাহ। আজ বুধবার জম্মু-কাশ্মীরের রাজধানী শ্রীনগরের শের-ই-কাশ্মীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন হলে তাঁর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান হয়। এদিকে, ওমর আবদুল্লাহ তাঁর মন্ত্রিসভায় উপমুখ্যমন্ত্রী হিসেবে বেছে নিয়েছেন সুরেন্দ্র চৌধুরীকে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্থান টাইমসের খবরে বলা হয়েছে, জম্মু-কাশ্মীরের লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহা মুখ্যমন্ত্রী ও তাঁর মন্ত্রীদের শপথ পড়ান। ওমর আবদুল্লাহ এ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো জম্মু-কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী হলেন। এর আগে তাঁর বাবা ফারুক আবদুল্লাহ এবং দাদা শেখ আবদুল্লাহও জম্মু-কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
ক্ষমতাসীন বিজেপিবিরোধী জোট ‘ইন্ডিয়া’র শীর্ষ নেতাদের প্রায় সবাই এই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী, প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ও মল্লিকার্জুন খাড়গে; সমাজবাদী পার্টির প্রধান অখিলেশ যাদব; বাম নেতা প্রকাশ কারাত ও ডি রাজা; ডিএমকের কানিমোঝি এবং এনসিপির সুপ্রিয়া সুলে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জম্মু-কাশ্মীরের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী মেহবুবা মুফতিও।
এদিকে, ন্যাশনাল কনফারেন্সের জোটসঙ্গী হলেও জম্ম-কাশ্মীরের নতুন মন্ত্রিসভায় পদ নিচ্ছে না কংগ্রেস। কারণ হিসেবে দলটি বলেছে, কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলটির রাজ্য মর্যাদা পুনরুদ্ধার করা হয়নি বলে তারা বিষয়টি নিয়ে খুব একটা সুখী নয়। এক বিবৃতিতে, জম্মু-কাশ্মীর প্রাদেশিক কংগ্রেসের তারিক হামিদ কারা বলেছেন, কংগ্রেস জম্মু-কাশ্মীরে রাজ্যের মর্যাদা পুনর্বহালের জন্য কেন্দ্রের কাছে জোরালোভাবে দাবি করেছে।
এর আগে, ৮ অক্টোবর প্রকাশিত ফলাফল অনুসারে—জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভা নির্বাচনে ৯০ আসনের মধ্যে ন্যাশনাল কনফারেন্স ও কংগ্রেসের জোট পায় ৪৯টি। এর মধ্যে জম্মু-কাশ্মীর ন্যাশনাল কনফারেন্স পায় ৪২টি, কংগ্রেস পায় ৬টি, কমিউনিস্ট পার্টি (মার্ক্স) পায় একটি আসন। প্রধান বিরোধী দল বিজেপি পায় ২৯টি আসন। বাকি আসনগুলো অন্যান্য দল পায়।
এদিকে, ন্যাশনাল কনফারেন্স সবচেয়ে বেশি আসন পেলেও ভোটের সংখ্যায় বিজেপি এগিয়ে। দলটি মোট ভোট পায় প্রায় ২৭ শতাংশ। বিপরীতে ন্যাশনাল কনফারেন্স পেয়েছে প্রায় সাড়ে ২৩ শতাংশ। ন্যাশনাল কনফারেন্সের জোটসঙ্গী কংগ্রেস পেয়েছে প্রায় ১২ শতাংশ ভোট।
ভারতের জম্মু-কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন জম্মু-কাশ্মীর ন্যাশনাল কনফারেন্সের নেতা ওমর আবদুল্লাহ। আজ বুধবার জম্মু-কাশ্মীরের রাজধানী শ্রীনগরের শের-ই-কাশ্মীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন হলে তাঁর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান হয়। এদিকে, ওমর আবদুল্লাহ তাঁর মন্ত্রিসভায় উপমুখ্যমন্ত্রী হিসেবে বেছে নিয়েছেন সুরেন্দ্র চৌধুরীকে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্থান টাইমসের খবরে বলা হয়েছে, জম্মু-কাশ্মীরের লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহা মুখ্যমন্ত্রী ও তাঁর মন্ত্রীদের শপথ পড়ান। ওমর আবদুল্লাহ এ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো জম্মু-কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী হলেন। এর আগে তাঁর বাবা ফারুক আবদুল্লাহ এবং দাদা শেখ আবদুল্লাহও জম্মু-কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
ক্ষমতাসীন বিজেপিবিরোধী জোট ‘ইন্ডিয়া’র শীর্ষ নেতাদের প্রায় সবাই এই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী, প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ও মল্লিকার্জুন খাড়গে; সমাজবাদী পার্টির প্রধান অখিলেশ যাদব; বাম নেতা প্রকাশ কারাত ও ডি রাজা; ডিএমকের কানিমোঝি এবং এনসিপির সুপ্রিয়া সুলে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জম্মু-কাশ্মীরের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী মেহবুবা মুফতিও।
এদিকে, ন্যাশনাল কনফারেন্সের জোটসঙ্গী হলেও জম্ম-কাশ্মীরের নতুন মন্ত্রিসভায় পদ নিচ্ছে না কংগ্রেস। কারণ হিসেবে দলটি বলেছে, কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলটির রাজ্য মর্যাদা পুনরুদ্ধার করা হয়নি বলে তারা বিষয়টি নিয়ে খুব একটা সুখী নয়। এক বিবৃতিতে, জম্মু-কাশ্মীর প্রাদেশিক কংগ্রেসের তারিক হামিদ কারা বলেছেন, কংগ্রেস জম্মু-কাশ্মীরে রাজ্যের মর্যাদা পুনর্বহালের জন্য কেন্দ্রের কাছে জোরালোভাবে দাবি করেছে।
এর আগে, ৮ অক্টোবর প্রকাশিত ফলাফল অনুসারে—জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভা নির্বাচনে ৯০ আসনের মধ্যে ন্যাশনাল কনফারেন্স ও কংগ্রেসের জোট পায় ৪৯টি। এর মধ্যে জম্মু-কাশ্মীর ন্যাশনাল কনফারেন্স পায় ৪২টি, কংগ্রেস পায় ৬টি, কমিউনিস্ট পার্টি (মার্ক্স) পায় একটি আসন। প্রধান বিরোধী দল বিজেপি পায় ২৯টি আসন। বাকি আসনগুলো অন্যান্য দল পায়।
এদিকে, ন্যাশনাল কনফারেন্স সবচেয়ে বেশি আসন পেলেও ভোটের সংখ্যায় বিজেপি এগিয়ে। দলটি মোট ভোট পায় প্রায় ২৭ শতাংশ। বিপরীতে ন্যাশনাল কনফারেন্স পেয়েছে প্রায় সাড়ে ২৩ শতাংশ। ন্যাশনাল কনফারেন্সের জোটসঙ্গী কংগ্রেস পেয়েছে প্রায় ১২ শতাংশ ভোট।
৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
৬ মিনিট আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
১০ মিনিট আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জ
১৮ মিনিট আগেতাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাবে এখন ইরানকে তিনটি কৌশলগত পথের একটি বেছে নিতে হবে। প্রথমত কোনো কিছু না করা। এতে যুক্তরাষ্ট্রের আরও হামলা থেকে রেহাই পেতে পারে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি। এমনকি ইরান চাইলে কূটনৈতিক পথেও যেতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় ফিরতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে