কলকাতা, প্রতিনিধি
ভারতের মণিপুরে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী রাজকুমার রঞ্জন সিংয়ের বাসভবনে হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় পুলিশ বলছে, গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে মিছিল থেকে ছোড়া পেট্রলবোমায় তাঁর বাসভবনে আগুন লাগে। রাজধানী ইম্ফলে তাঁর বাসভবনে বোমা নিক্ষেপের সময় পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী রাজকুমার রঞ্জন সিং বা তাঁর পরিবারের কেউ বাড়িতে ছিলেন না।
এর আগে রাজ্যের শিল্পমন্ত্রী নেমচা কিপগেনের সরকারি বাংলোতেও বিক্ষোভকারীরা আগুন ধরিয়ে দিয়েছিলেন। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং গতকাল রাতে সাংবাদিকদের বলেন, রাজ্যে শান্তি ফেরাতে সব রকম চেষ্টা চালাচ্ছেন তাঁর সরকার। এ সময় মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে অপরাধীরা ভারতে প্রবেশ করছে বলেও দাবি করেন তিনি। এদিকে মণিপুরের ঘটনা নিয়ে উদ্বিগ্ন বিরোধীরা অবিলম্বে শান্তি ফেরাতে ফের প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপের আহ্বান করেছেন।
গতকাল নিজ বাসভবনে অগ্নিকাণ্ডের সময় পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কেরালা রাজ্যের কোচিতে ছিলেন। সেখান থেকে সাংবাদিকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আমরা শান্তি ফেরানোর জন্য প্রাণপণে চেষ্টা করছি। কিন্তু কিছু শক্তি আছে, যারা চায় না মণিপুরে শান্তি ফিরুক।’
রাজকুমার রঞ্জন সিংয়ের সরকারি বাসভবনের নিরাপত্তার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এল দীনেশ্বর সিং জানান, হাজারখানেক মানুষ বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেন প্রতিমন্ত্রীর বাসভবনের সামনে। সেখান থেকে ছোড়া বোমায় বাসভবনে আগুন ধরে যায়।
এদিকে মণিপুরের ঘটনা নিয়ে রাজনৈতিক উত্তাপ বাড়ছে। রাজ্যের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী বর্ষীয়ান কংগ্রেস নেতা ইবোবি সিং এ জন্য বিজেপিকে দায়ী করেন। আম আদমি পার্টির নেতা দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রীর বাসভবনে অগ্নিসংযোগের ঘটনাকে অত্যন্ত গুরুতর বলে মন্তব্য করে অবিলম্বে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ দাবি করেন।
মুখ্যমন্ত্রী বীরেন সিং যাবতীয় দোষ চাপাচ্ছেন রাজ্যের উন্মুক্ত মিয়ানমার সীমান্তের দিকে। তাঁর অভিযোগ, ওপার থেকেই দুর্বৃত্তরা এসে শান্তি বিঘ্নিত করছে।
মণিপুরের সংখ্যাগরিষ্ঠ ও প্রধানত হিন্দু সম্প্রদায়ভুক্ত মেইতেই সম্প্রদায়কে তফসিলি উপজাতির মর্যাদা দেওয়ায় গত ৩ মে থেকে কুকি উপজাতির সঙ্গে তাদের সহিংসতা শুরু হয়। তখন থেকে এ পর্যন্ত শতাধিক মানুষ নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ৩০০ জনের বেশি। প্রতিদিনই সেখান থেকে হতাহতের খবর পাওয়া যাচ্ছে। ৪০ হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে। গত সোমবার রাতেও সহিংসতায় ১৩ জন নিহত হন। কুকি ও মেইতেইদের সংঘর্ষের জেরে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা বিঘ্নিত হচ্ছে মারাত্মকভাবে। জিনিসের দামও বেড়ে গেছে প্রচুর।
ভারতের মণিপুরে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী রাজকুমার রঞ্জন সিংয়ের বাসভবনে হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় পুলিশ বলছে, গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে মিছিল থেকে ছোড়া পেট্রলবোমায় তাঁর বাসভবনে আগুন লাগে। রাজধানী ইম্ফলে তাঁর বাসভবনে বোমা নিক্ষেপের সময় পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী রাজকুমার রঞ্জন সিং বা তাঁর পরিবারের কেউ বাড়িতে ছিলেন না।
এর আগে রাজ্যের শিল্পমন্ত্রী নেমচা কিপগেনের সরকারি বাংলোতেও বিক্ষোভকারীরা আগুন ধরিয়ে দিয়েছিলেন। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং গতকাল রাতে সাংবাদিকদের বলেন, রাজ্যে শান্তি ফেরাতে সব রকম চেষ্টা চালাচ্ছেন তাঁর সরকার। এ সময় মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে অপরাধীরা ভারতে প্রবেশ করছে বলেও দাবি করেন তিনি। এদিকে মণিপুরের ঘটনা নিয়ে উদ্বিগ্ন বিরোধীরা অবিলম্বে শান্তি ফেরাতে ফের প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপের আহ্বান করেছেন।
গতকাল নিজ বাসভবনে অগ্নিকাণ্ডের সময় পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কেরালা রাজ্যের কোচিতে ছিলেন। সেখান থেকে সাংবাদিকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আমরা শান্তি ফেরানোর জন্য প্রাণপণে চেষ্টা করছি। কিন্তু কিছু শক্তি আছে, যারা চায় না মণিপুরে শান্তি ফিরুক।’
রাজকুমার রঞ্জন সিংয়ের সরকারি বাসভবনের নিরাপত্তার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এল দীনেশ্বর সিং জানান, হাজারখানেক মানুষ বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেন প্রতিমন্ত্রীর বাসভবনের সামনে। সেখান থেকে ছোড়া বোমায় বাসভবনে আগুন ধরে যায়।
এদিকে মণিপুরের ঘটনা নিয়ে রাজনৈতিক উত্তাপ বাড়ছে। রাজ্যের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী বর্ষীয়ান কংগ্রেস নেতা ইবোবি সিং এ জন্য বিজেপিকে দায়ী করেন। আম আদমি পার্টির নেতা দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রীর বাসভবনে অগ্নিসংযোগের ঘটনাকে অত্যন্ত গুরুতর বলে মন্তব্য করে অবিলম্বে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ দাবি করেন।
মুখ্যমন্ত্রী বীরেন সিং যাবতীয় দোষ চাপাচ্ছেন রাজ্যের উন্মুক্ত মিয়ানমার সীমান্তের দিকে। তাঁর অভিযোগ, ওপার থেকেই দুর্বৃত্তরা এসে শান্তি বিঘ্নিত করছে।
মণিপুরের সংখ্যাগরিষ্ঠ ও প্রধানত হিন্দু সম্প্রদায়ভুক্ত মেইতেই সম্প্রদায়কে তফসিলি উপজাতির মর্যাদা দেওয়ায় গত ৩ মে থেকে কুকি উপজাতির সঙ্গে তাদের সহিংসতা শুরু হয়। তখন থেকে এ পর্যন্ত শতাধিক মানুষ নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ৩০০ জনের বেশি। প্রতিদিনই সেখান থেকে হতাহতের খবর পাওয়া যাচ্ছে। ৪০ হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে। গত সোমবার রাতেও সহিংসতায় ১৩ জন নিহত হন। কুকি ও মেইতেইদের সংঘর্ষের জেরে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা বিঘ্নিত হচ্ছে মারাত্মকভাবে। জিনিসের দামও বেড়ে গেছে প্রচুর।
শনিবার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রন্ধীর জয়সওয়াল এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আলাস্কায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বৈঠককে ভারত স্বাগত জানাচ্ছে। শান্তির পথে তাঁদের নেতৃত্ব প্রশংসনীয়। তবে সমাধানের একমাত্র পথ হলো সংলাপ ও কূটনীতি। বিশ্ব চায় ইউক্রেন যুদ্ধ
৩৪ মিনিট আগেতদন্তকারীরা জানিয়েছেন, পাকিস্তানি এজেন্টরা প্রথমে জ্যোতির সঙ্গে অনলাইনে ঘনিষ্ঠতা বাড়ায়। এভাবেই পাকিস্তান হাইকমিশনে কর্মরত এহসান-উর-রহিম ওরফে দানিশ নামে এক কর্মকর্তার সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ হয়। এহসানের সঙ্গে অন্তত দুবার তিনি পাকিস্তানে গিয়েছিলেন।
২ ঘণ্টা আগেদেশভাগ কোনো একক নেতার কাজ ছিল না। তিনটি প্রধান শক্তি একত্রে কাজ করেছে—জিন্নাহ যিনি পাকিস্তানের দাবি তুলেছিলেন, কংগ্রেস যারা অবশেষে বিভাজন মেনে নিয়েছিল এবং লর্ড মাউন্টব্যাটেন যিনি তা বাস্তবায়ন করেছিলেন।
৩ ঘণ্টা আগেইরানের ক্ষেপণাস্ত্র প্রকল্পে সহায়তা করছে চীন। এমনটাই দাবি করা হয়েছে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম ইয়েদিয়োথ আরোনাথের এক প্রতিবেদনে। আর, ইরান-চীনের এই যৌথ উদ্যোগের বিষয়ে উদ্বিগ্ন ইসরায়েল। যদিও ইরান বা চীনের তরফ থেকে এ বিষয়ে কোনো বক্তব্য প্রকাশ করা হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগে